বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

ট্রাম্পের সঙ্গে ‘পুর্ণ সমন্বয়’ করেই সব হচ্ছে, দাবি নেতানিয়াহুর

ইরানের সঙ্গে চলমান পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ‘পুরোপুরি সমন্বয় করেই’ তিনি কাজ করছেন। রোববার (১৫ জুন) ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নেতানিয়াহু এই মন্তব্য করেন। সাক্ষাৎকারজুড়ে ট্রাম্পের ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি। ট্রাম্পের কাছে বাংকার ধ্বংসকারী বোমা চেয়েছেন কি না, উপস্থাপকের এমন প্রশ্নে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিজের […]

ট্রাম্পের সঙ্গে ‘পুর্ণ সমন্বয়’ করেই সব হচ্ছে, দাবি নেতানিয়াহুর

ট্রাম্পের সঙ্গে ‘পুর্ণ সমন্বয়’ করেই সব হচ্ছে, দাবি নেতানিয়াহুর

নিউজ ডেস্ক

১৬ জুন ২০২৫, ০৯:৪৯

ইরানের সঙ্গে চলমান পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ‘পুরোপুরি সমন্বয় করেই’ তিনি কাজ করছেন।

রোববার (১৫ জুন) ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নেতানিয়াহু এই মন্তব্য করেন। সাক্ষাৎকারজুড়ে ট্রাম্পের ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।

ট্রাম্পের কাছে বাংকার ধ্বংসকারী বোমা চেয়েছেন কি না, উপস্থাপকের এমন প্রশ্নে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিজের আলোচনায় তিনি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে টানতে চান না। তিনি বলেন, ‘কিন্তু বুঝতে হবে তার (ট্রাম্পের) নিজের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।’

ইসরায়েল ইতোমধ্যে ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির সক্ষমতা ধ্বংস করেছে দাবি করে তিনি বলেন, তাদের আঘাত করা নিশানার মধ্যে ইসফাহানের একটি পারমাণবিক কেন্দ্রও রয়েছে।

এসময় উপস্থাপক ইরানের ভুগর্ভস্থ পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা ইসরায়েলের রয়েছে কি না সেই প্রশ্ন আবার করেন। জবাবে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমরা বেশ কিছু অতিগোপনীয় পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছি। তা নিয়ে এখানে কথা বলার সুযোগ আছে।’

এর আগে ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘যুক্তরাষ্ট্র জড়িত নয়’ বলে এর আগে দাবি করেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ইরানকে সতর্ক করে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে এক বার্তায় তিনি বলেছেন, ‘ইরানের মাধ্যমে যেকোনোভাবে যদি আমরা আক্রমণের শিকার হই, তবে যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনী তোমাদের এমন অবস্থা করবে যা আগে কখনও দেখনি।’

অপরদিকে ইরান-ইসরায়েলের চলমান সংঘাত একটি চুক্তির মাধ্যমে সহজেই যুক্তরাষ্ট্র অবসান ঘটাতে পারে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

ইরানে শুক্রবার ভোরের আলো ফোটার ঠিক আগে পারমাণবিক স্থাপনা নিশানা করে প্রথম হামলা চালায় ইসরায়েল। ‘রাইজিং লায়ন’ নামের এই অভিযানে দুটি অংশ ছিল- ইরানের অন্তত একটি পরমাণু সমৃদ্ধকরণ স্থাপনায় ভারী বিমান হামলা; আর তেহরানে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে হামলা করে সামরিক নেতৃত্বকে শেষ করার চেষ্টা। তেহরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির দিকে দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে দাবি করে ইসরায়েল বলেছে, সেই প্রক্রিয়া থামানোই ছিল এ অভিযানের উদ্দেশ্য।

সিএনএন লিখেছে, দীর্ঘদিনের হুমকি এবং সাম্প্রতিক আশঙ্কার মধ্যে ইসরায়েল এই আক্রমণ চালায় যুক্তরাষ্ট্রে সমর্থন ছাড়াই। ট্রাম্প প্রশাসনও দাবি করেছে, ইসরায়েল একতরফাভাবে হামলা চালিয়েছে, এর সঙ্গে ওয়াশিংটনের ‘সম্পৃক্ততা’ ছিল না।

তবে দুই মার্কিন কর্মকর্তার বরাতে খবর এসেছে শনিবার ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থানে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে সহায়তা করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৬০

আন্তর্জাতিক

ইতিহাসের ভয়ংকরতম ‘ডগ ফাইট’—পাকিস্তান একাই নামাল ১২৫ যুদ্ধবিমান!

রাত ১টার দিকে ভারত যখন আজাদ কাশ্মির ও পাঞ্জাবসহ একাধিক অঞ্চলে বহুপাক্ষিক মিসাইল হামলা চালায়, তখনই পাকিস্তান প্রতিরোধে উঠে দাঁড়ায়। পরমুহূর্তেই আকাশে উড়ে যায় পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর শতাধিক ফাইটার জেট, এবং আকাশেই শুরু হয় ইতিহাসের অন্যতম ভয়াল জবাব—একঘণ্টার সরাসরি বিমানযুদ্ধ, যা এখন উপমহাদেশের নতুন যুদ্ধ বাস্তবতার প্রতীক।

ইতিহাসের ভয়ংকরতম ‘ডগ ফাইট’—পাকিস্তান একাই নামাল ১২৫ যুদ্ধবিমান!

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০৮ মে ২০২৫, ০৯:৫৫

কাশ্মীর ও পাঞ্জাব সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার সাম্প্রতিক বিমানযুদ্ধ আধুনিক সময়ের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ ও ভয়াবহ ‘ডগফাইট’ হিসেবে অভিহিত করা হচ্ছে। পাকিস্তানের একটি জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, এই লড়াইয়ে অংশ নেয় দুই পক্ষের অন্তত ১২৫টি যুদ্ধবিমান, যা এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে আকাশে মুখোমুখি সংঘর্ষে লিপ্ত ছিল।

মঙ্গলবার (৬ মে) রাত ১টার দিকে ভারত যখন আজাদ কাশ্মির ও পাঞ্জাবসহ একাধিক অঞ্চলে বহুপাক্ষিক মিসাইল হামলা চালায়, তখনই পাকিস্তান প্রতিরোধে উঠে দাঁড়ায়। পরমুহূর্তেই আকাশে উড়ে যায় পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর শতাধিক ফাইটার জেট, এবং আকাশেই শুরু হয় ইতিহাসের অন্যতম ভয়াল জবাব—একঘণ্টার সরাসরি বিমানযুদ্ধ, যা এখন উপমহাদেশের নতুন যুদ্ধ বাস্তবতার প্রতীক।

সূত্র জানায়, যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে কোনো দেশই একে অপরের আকাশসীমা অতিক্রম করেনি, কিন্তু আকাশে ১৬০ কিলোমিটার দূর থেকেও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের নজিরবিহীন ঘটনা ঘটেছে। এই সংঘর্ষে পাকিস্তান পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি করেছে, যার মধ্যে রয়েছে তিনটি রাফাল, একটি মিগ-২৯ এবং একটি সু-৩০ যুদ্ধবিমান।

পাকিস্তানের নিরাপত্তা মহল বলছে, তারা এই পাল্টা আঘাত চালানোর জন্য আকাশে প্রস্তুত রেখেছিল ১২৫টি অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান। তবে এবার কোনো পক্ষই প্রতিপক্ষের ভুখণ্ডে প্রবেশ করেনি, কারণ দুই দেশই স্পষ্ট করে দিয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে সরাসরি সীমান্ত লঙ্ঘন করে পাইলটদের ঝুঁকিতে ফেলতে চায় না।

স্মরণ করা যেতে পারে, ২০১৯ সালে এমন আরেকটি সংঘর্ষে পাকিস্তান এক ভারতীয় যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছিল এবং পাইলট অভিনন্দনকে আটক করেছিল, যার ছবি ও ভিডিও তৎকালীন সময়ে গোটা বিশ্বে আলোড়ন তুলেছিল। তবে এবার দুপক্ষই বিমান যুদ্ধের কৌশল সীমিত রেখেছে শুধু পাল্টা জবাবে, যেন যুদ্ধের আগুন আরও উসকে না ওঠে।

তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যুদ্ধ এখন আর কেবল স্থল বা জলসীমায় সীমাবদ্ধ নেই—আকাশপথেই এখন গড়ে উঠছে প্রতিরোধের ফ্রন্টলাইন। আর এই সংঘর্ষ তারই একটি ভয়াবহ উদাহরণ। ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার এই রূপ, আঞ্চলিক শান্তির জন্য এক ভয়াবহ বার্তা বহন করে বলেও মত দিচ্ছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৬০

আন্তর্জাতিক

পতাকায় মোড়া কফিন দেখে পাথরের মতো কঠোর মিসাইল ম্যান কিম অঝোরে কাঁদলেন

সাধারণভাবে তার উপস্থিতি মানেই বিশ্ব মিডিয়ায় তোলপাড়—শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, সামরিক মহড়া কিংবা যুদ্ধের হুঁশিয়ারি। এমনকি তার নাম শুনলেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। তিনি উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন—যিনি পরিচিত একজন ‘লৌহ মানব’ হিসেবে। কিন্তু এবার দেখা গেল এক ভিন্ন কিমকে—পাথরের মতো কঠোর এই রাষ্ট্রনেতার চোখে অশ্রু। দৃশ্যটি সম্প্রচার করেছে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় […]

পতাকায় মোড়া কফিন দেখে পাথরের মতো কঠোর মিসাইল ম্যান কিম অঝোরে কাঁদলেন

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০২ জুলাই ২০২৫, ১৯:৪৬

সাধারণভাবে তার উপস্থিতি মানেই বিশ্ব মিডিয়ায় তোলপাড়—শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, সামরিক মহড়া কিংবা যুদ্ধের হুঁশিয়ারি। এমনকি তার নাম শুনলেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। তিনি উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন—যিনি পরিচিত একজন ‘লৌহ মানব’ হিসেবে।

কিন্তু এবার দেখা গেল এক ভিন্ন কিমকে—পাথরের মতো কঠোর এই রাষ্ট্রনেতার চোখে অশ্রু। দৃশ্যটি সম্প্রচার করেছে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন। মঙ্গলবার প্রচারিত সেই ভিডিওতে দেখা যায়, রাশিয়ায় যুদ্ধরত অবস্থায় প্রাণ হারানো উত্তর কোরিয়ান সেনাদের স্মরণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কফিনের সারি দেখে আবেগে ভেঙে পড়েন কিম জং উন।

অনুষ্ঠানটি ছিল রাশিয়ার সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার প্রতিরক্ষা চুক্তির এক বছর পূর্তি উপলক্ষে। মস্কো-উত্তর কোরিয়া যৌথ প্রতিরক্ষা সহযোগিতার অংশ হিসেবে ইউক্রেনে রাশিয়ার সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধ করে প্রাণ হারান উত্তর কোরিয়ার অন্তত ৬,০০০ সৈনিক—এমনই তথ্য জানিয়েছে দ্য টেলিগ্রাফ ও ইয়াহু নিউজ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত কিম জং উনের সামনে ছিল লাল-নীল পতাকায় মোড়ানো সারিবদ্ধ কফিন। প্রতিটি কফিন যেন যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ফেরত আসা নিঃশব্দ আত্মত্যাগের এক জীবন্ত প্রমাণ।

যুদ্ধের ভিডিওচিত্র প্রদর্শনের সময় কিম আবেগ ধরে রাখতে পারেননি। তিনি জানেন, এই মৃত্যুগুলো নিছক সংখ্যা নয়, প্রতিটি কফিনের ভেতর রয়েছে একেকটি পরিবারের কান্না, একেকটি স্বপ্নের অপমৃত্যু।

বরাবরই আবেগপ্রকাশে সংযত কিম জং উনের এই কান্না আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আলোড়ন তুলেছে। এই কান্না যেন শুধুই একজন রাষ্ট্রপ্রধানের নয়, বরং যুদ্ধের নির্মমতার এক নীরব স্বীকৃতি।

বিশ্লেষকরা বলছেন, কিমের এই প্রকাশ্য অশ্রু যুদ্ধবিধ্বস্ত এক বাস্তবতা ও ব্যক্তিগত বেদনাবোধের প্রতিচ্ছবি।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৬০

আন্তর্জাতিক

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির আটক, দাবি ভারতীয় গণমাধ্যমের

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনিরকে আটক করা হয়েছে বলে দাবি করছে একটি ভারতীয় গণমাধ্যম। ‘এবিপি আনন্দ’ সংবাদমাধ্যমটি পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনিরকে হেফাজতে নেওয়ার তথ্য জানিয়েছে। ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের জম্মুতে বৃহস্পতিবার একাধিক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। ভারতের সেনা সূত্র জানিয়েছে, পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় এসব বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে তারা সন্দেহ করছে। রয়টার্সের একজন সাংবাদিক বলেছেন, রাতে সাইরেন বাজার […]

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির আটক, দাবি ভারতীয় গণমাধ্যমের

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির আটক, দাবি ভারতীয় গণমাধ্যমের

নিউজ ডেস্ক

০৯ মে ২০২৫, ০২:০০

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনিরকে আটক করা হয়েছে বলে দাবি করছে একটি ভারতীয় গণমাধ্যম। ‘এবিপি আনন্দ’ সংবাদমাধ্যমটি পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনিরকে হেফাজতে নেওয়ার তথ্য জানিয়েছে।

ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের জম্মুতে বৃহস্পতিবার একাধিক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। ভারতের সেনা সূত্র জানিয়েছে, পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় এসব বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে তারা সন্দেহ করছে।

রয়টার্সের একজন সাংবাদিক বলেছেন, রাতে সাইরেন বাজার পাশাপাশি জম্মুর আকাশে লাল শিখা ও ‘প্রজেক্টাইল’ দেখা গেছে। নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ জানিয়ে ভারতীয় একজন কর্মকর্তা বলেছেন, জম্মুর বেশ কয়েক জায়গা এবং পাশের শহর আখনুর, সাম্বা ও কাঠুয়ায় হামলা হয়েছে।

আজ পাকিস্তান জানায়, গত রাতে ভারতের নিক্ষেপ করা ২৫টি ড্রোন ভূপাতিত করেছে তারা। অপর দিকে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, তাদের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভারতের সেনাবাহিনীর স্থাপনা লক্ষ্য থেকে পাকিস্তান থেকে নিক্ষেপ করা ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিষ্ক্রিয় করে দিয়েছে। এরপর রাতে ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে এসব বিস্ফোরণ ঘটল।

ছবি: ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘এবিপি আনন্দ’ এর ব্রেকিং

ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে এই উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে পাক সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনিরকে আটকের এক বিস্ফোরক দাবি করলো ভারতীয় গণমাধ্যম ‘এবিপি আনন্দ’।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৬০