শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

ইসলাম ও জীবন

ইসলামে তালাকপ্রাপ্তা নারীদের ফিরে আসার বিধান।

ইসলামে বিবাহকে একটি পবিত্র বন্ধন বলা হয়। তাই বিবাহ বিচ্ছেদকে সর্বশেষ উপায় হিসেবেই বিবেচনা করা হয়েছে। কিন্তু কোনো যৌক্তিক কারণে বিবাহ বিচ্ছেদ অবধারিত হলে, ইসলাম তালাকের নির্দিষ্ট পদ্ধতি নির্ধারণ করে দিয়েছে। যখন কোনো বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে, তখন স্ত্রীকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিজেকে ঘরে আবদ্ধ রাখতে এবং অন্যত্র বিয়ে করা থেকে বিরত থাকতে হয়। এই […]

নিউজ ডেস্ক

১৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭:৫৬

ইসলামে বিবাহকে একটি পবিত্র বন্ধন বলা হয়। তাই বিবাহ বিচ্ছেদকে সর্বশেষ উপায় হিসেবেই বিবেচনা করা হয়েছে। কিন্তু কোনো যৌক্তিক কারণে বিবাহ বিচ্ছেদ অবধারিত হলে, ইসলাম তালাকের নির্দিষ্ট পদ্ধতি নির্ধারণ করে দিয়েছে।

যখন কোনো বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে, তখন স্ত্রীকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিজেকে ঘরে আবদ্ধ রাখতে এবং অন্যত্র বিয়ে করা থেকে বিরত থাকতে হয়। এই সময়কালকে ইদ্দত বলা হয়। ইদ্দতের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে,সেই সম্পর্কে আজ আমরা জানবো ইনশাআল্লাহ ।

কোনো স্ত্রীকে যদি কোনো স্বামী তালাক প্রদান করে তবে ওই স্ত্রীর করণীয় সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা তা কুরআনুল কারিমে বিষদ বর্ণনা করেছেন। তালাকপ্রাপ্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ওই স্ত্রীর অন্য কোথাও বিয়ে হওয়া বা তালাক প্রদানকারী স্বামীর নিকট পুনরায় ফিরে আসা বিষয়গুলো প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন,

وَالْمُطَلَّقَاتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلَاثَةَ قُرُوءٍ ۚ وَلَا يَحِلُّ لَهُنَّ أَن يَكْتُمْنَ مَا خَلَقَ اللَّهُ فِي أَرْحَامِهِنَّ إِن كُنَّ يُؤْمِنَّ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ ۚ وَبُعُولَتُهُنَّ
أَحَقُّ بِرَدِّهِنَّ فِي ذَٰلِكَ إِنْ أَرَادُوا إِصْلَاحًا ۚ وَلَهُنَّ مِثْلُ الَّذِي عَلَيْهِنَّ بِالْمَعْرُوفِ ۚ وَلِلرِّجَالِ عَلَيْهِنَّ دَرَجَةٌ ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ حَكِيمٌ

 

যে নারীদের তালাক দেওয়া হয়েছে, তারা তিন বার হায়েয আসা পর্যন্ত নিজেদেরকে প্রতীক্ষায় রাখবে। আর তারা যদি আল্লাহ ও শেষ দিবসে ইমান রাখে, তবে আল্লাহ তাদের গর্ভাশয়ে যা-কিছু (ভ্রূণ বা হায়য) সৃষ্টি করেছেন তা গোপন করা তাদের পক্ষে বৈধ হবে না।

তাদের স্বামীগণ যদি পরিস্থিতি ভালো করতে চায়, তবে এ মেয়াদের মধ্যে তাদেরকে (নিজেদের স্ত্রীত্বে) ওয়াপস গ্রহণের অধিকার তাদের রয়েছে। আর স্ত্রীদেরও ন্যায়সংগত অধিকার রয়েছে, যেমন তাদের প্রতি (স্বামীদের) অধিকার রয়েছে। অবশ্য তাদের উপর পুরুষদের এক স্তরের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে। আল্লাহ পরাক্রান্ত ও প্রজ্ঞাময়।

আয়াত নাজিলের কারণ

সুরা বাকারার ২২৮ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা স্বামী-স্ত্রীর বিবাহ বিচ্ছেদের পর করণীয় ও আবার উভয়ে সংসার করতে চাইলে করণীয় নির্ধারণের আলোচনা করা হয়েছে।

আল্লামা তকী ওসমানি এ আয়াতের তাফসিরে লিখেছেন, ‘মূলত স্ত্রীর কর্তব্য হলো তার প্রকৃত অবস্থা প্রকাশ করা। যদি সে তালাকপ্রাপ্ত হওয়ার সময় অন্তঃসত্ত্বা হয়ে থাকে তবে তা প্রকাশ করা ও সন্তান প্রসব হওয়া পর্যন্ত অন্য কোথাও বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া থেকে বিরত থাকা।

আর যদি তার গর্ভে সন্তান না থাকে তবে তালাক পরবর্তী তিন (হায়েজ) মাস ঋতুস্রাব হওয়া পর্যন্ত ইদ্দত পালন অর্থাৎ অপেক্ষা করা।

তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, ‘এ আয়াত শুধু ওই সব স্বামী ও স্ত্রীদের জন্য প্রযোজ্য, যারা বিবাহের পর স্বামী-স্ত্রী উভয়ে সহবাসে মিলিত হয়েছে,যাদের ঋতুস্রাব (মাসিক) হয় এবং যারা কারও ক্রীতদাসী নয়।

কারণ, ‘যদি বিবাহের পর স্বামী-স্ত্রী সহবাসে মিলনের আগেই তালাক সম্পাদন হয়; এমন স্ত্রীলোকদের জন্য ইদ্দত (তিন মাস অপেক্ষা) পালন করতে হয় না।

তাছাড়া যদি কোনো স্ত্রী লোকের বার্ধক্যের কারণে অথবা নিতান্ত অল্প বয়স্কা নারী হওয়ার কারণে যদি তাদের ঋতুস্রাব (হায়েজ) না হয় তবে তাদের ইদ্দত (অপেক্ষার সময়) হলো তিন মাস।

আর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীলোক; তালাকের আগেই যাদের গর্ভে সন্তান চলে এসেছে, তাদের ইদ্দত (অপেক্ষার সময়) হলো সন্তান প্রসব হওয়া পর্যন্ত।

উক্ত আয়াতে আরও বলা হয়েছে – কোনো স্ত্রীকে তালাক প্রদানের পর স্বামী যদি তাকে পুনরায় স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করতে চায় এবং দাম্পত্য জীবনকে সুন্দর ও উত্তমরূপে যাপন করতে অঙ্গীকার করে তবে পুনরায় ওই স্ত্রীকে গ্রহণের স্বামীর অগ্রাধিকার রয়েছে। পক্ষান্তরে যদি কোনো স্বামী নির্যাতনের লক্ষ্যে পুনরায় স্ত্রীকে গ্রহণ করে তবে তা হবে জুলুম।

অতঃপর উক্ত আয়াতাংশে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘স্ত্রীদের ওপর স্বামীর যেমন হক আছে, ঠিক তেমন স্বামীর ওপরও স্ত্রীর হক রয়েছে।’

পরস্পরের প্রতি পরস্পরের যে দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে তা সঠিকভাবে যদি পালন করা হয়, তবে দাম্পত্য জীবন হবে সুখ ও শান্তিময়। পাশাপাশি আল্লাহ তায়ালা সংসার পরিচালনায় স্বামীকে যে উচ্চ মর্যাদা প্রদান করেছেন, তাকে আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহ হিসেবে গ্রহণ করতে হবে।

ইসলামে স্বামীকে তার স্ত্রীর প্রতি যথাযথ দায়িত্ব পালন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হাদিস শরিফে রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে উত্তম সে ব্যক্তি যে তার পরিবারবর্গের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করে আর আমি তোমাদের চেয়ে অধিকতর ভাল ব্যবহার করি আমার পরিবারবর্গের সঙ্গে’।

আল্লাহ তায়ালা সকলকে কুরআনের বিধান অনুযায়ী সুখ ও শান্তিময় দাম্পত্য জীবন যাপনের তৌফিক দান করুন। আমিন।

 

ইসলাম ও জীবন

জুমার দিনের মর্যাদা ও দোয়া কবুলের বিশেষ সময়: এক গভীর বার্তা

জুমার দিন মুসলমানদের জন্য এক অতি মর্যাদাপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ দিন, যা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাঁর প্রিয় সৃষ্টি মুসলিম উম্মাহকে বিশেষ উপহার হিসেবে দান করেছেন। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি শুধু একটি নামাজের দিন নয়, বরং এটি একটি ইবাদতের উৎসব, দোয়া কবুলের মোক্ষম সুযোগ এবং রুহানিয়াতের পূর্ণদিবস। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন— “হে ঈমানদারগণ! জুমার দিনের নামাজের আজান দেওয়া […]

নিউজ ডেস্ক

১৬ মে ২০২৫, ১২:০৩

জুমার দিন মুসলমানদের জন্য এক অতি মর্যাদাপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ দিন, যা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাঁর প্রিয় সৃষ্টি মুসলিম উম্মাহকে বিশেষ উপহার হিসেবে দান করেছেন। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি শুধু একটি নামাজের দিন নয়, বরং এটি একটি ইবাদতের উৎসব, দোয়া কবুলের মোক্ষম সুযোগ এবং রুহানিয়াতের পূর্ণদিবস।

আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন—

“হে ঈমানদারগণ! জুমার দিনের নামাজের আজান দেওয়া হলে, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের দিকে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে।”
(সূরা জুমু’আ, আয়াত ৯)

এই আয়াতের আলোকে স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়, জুমার আজানের পর পার্থিব সকল কাজ ত্যাগ করে নামাজ ও খুতবার দিকে ধাবিত হওয়া ঈমানদারের জন্য অপরিহার্য। এমনকি ইসলামী ফিকাহ অনুসারে, এ সময়ে কেনা-বেচা করা হারাম হিসেবে গণ্য হয়।

হাদীসে জুমার ফজিলত ও দোয়া কবুলের সময়
হযরত আনাস (রাযি.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেছেন:

“হযরত জিবরাঈল (আ.) আমার কাছে একটি সাদা কাচের টুকরা নিয়ে এলেন এবং বললেন, ‘এটি জুমার দিন, যা তোমার প্রতিপালক তোমার ওপর ফরজ করেছেন। এতে একটি সময় আছে, যখন কোনো বান্দা আল্লাহর কাছে কিছু চাইলেই তা অবশ্যই কবুল করা হয়।’”
(সহিহ হাদীস – মুসনাদ আহমদ, সংক্ষেপে)

হজরত আবু হুরায়রা (রাযি.) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন:

“নিশ্চয়ই জুমার দিনে একটি মুহূর্ত রয়েছে, সেই মুহূর্তে যদি কোনো মুসলিম বান্দা কল্যাণকর কিছু চায়, আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই তা কবুল করে নেন।”
(সহিহ বুখারী: ৮৫২; সহিহ মুসলিম)

দোয়া কবুলের সম্ভাব্য সময় দুটি প্রসিদ্ধ মতানুসারে ইসলামী স্কলারদের মধ্যে দুইটি মত প্রসিদ্ধ:

১. খুতবা শুরু থেকে নামাজ শেষ হওয়া পর্যন্ত সময়।
২. আসরের নামাজের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত সময়।

এই দুটি সময়ই ইমাম আবু উমর ইবনে আব্দুল বার (রহ.) গুরুত্বের সাথে দোয়া করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন:

“প্রত্যেক মুসলমানের উচিত এই দুটি সময়ে আন্তরিকভাবে দোয়া করা, তাহলে ইনশাআল্লাহ তার দোয়া বিফল হবে না।”
(আততামহীদ, খণ্ড ১৯, পৃষ্ঠা ২৪)

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে জুমার ফজিলত বোঝার এবং সে অনুযায়ী আমল করার তাওফিক দান করুন।

উপসংহার: জুমার দিনে কী করণীয়?
🔹 আজানের পরপরই পার্থিব সকল ব্যস্ততা পরিহার করে মসজিদের দিকে ধাবিত হওয়া।
🔹 খুতবা ও নামাজে মনোযোগী হওয়া এবং গুনাহ থেকে বিরত থাকা।
🔹 জুমার দিনে বিশেষভাবে আসরের পর সময়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দোয়া করা।
🔹 নিজের ও উম্মতের কল্যাণের জন্য নিরবিচারে দোয়া করা।

“যে আল্লাহর প্রতি তাকওয়া অবলম্বন করে, আল্লাহ তার জন্য পথ খুলে দেন এবং তাকে এমন স্থান থেকে রিযিক দেন, যেখান থেকে সে কল্পনাও করে না।”
(সূরা আত-তালাক, আয়াত ২-৩)

আন্তর্জাতিক

আল-আকসায় হাজারো ফিলিস্তিনির ঈদের নামাজ আদায়

আল-আকসা শুধু একটি ধর্মীয় স্থান নয়—এটি ফিলিস্তিনিদের আত্মপরিচয়, অধিকার ও ইতিহাসের অংশ। ঈদের দিনে সেখানে নামাজ আদায় করা মানে হলো, নিপীড়নের মধ্যেও অস্তিত্বের ঘোষণা দেওয়া।

নিউজ ডেস্ক

০৬ জুন ২০২৫, ১৬:২০

অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমের ঐতিহাসিক আল-আকসা মসজিদে ঈদুল আজহার নামাজে সমবেত হন হাজারো ফিলিস্তিনি। পবিত্রতা আর প্রতিরোধের প্রতীক এই প্রাঙ্গণে শুক্রবার (৬ জুন) সকালে মুসল্লিরা সুশৃঙ্খলভাবে ঈদের নামাজ আদায় করেন। ইসলাম ধর্মের তৃতীয় পবিত্রতম স্থান আল-আকসা মসজিদে এমন আয়োজনে ঈদের আনন্দ আর সংকল্প একসঙ্গে মিশে যায় ফিলিস্তিনি চেতনায়।

রয়টার্স জানায়, নামাজ শেষে মুসল্লিরা একে অপরকে আলিঙ্গন করে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। অনেক শিশু, পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপনে অংশ নেয়—যা এই আগ্রাসী বাস্তবতার মধ্যেও জীবনের এক অবিচল প্রতিচ্ছবি।

আল-আকসা শুধু একটি ধর্মীয় স্থান নয়—এটি ফিলিস্তিনিদের আত্মপরিচয়, অধিকার ও ইতিহাসের অংশ। ঈদের দিনে সেখানে নামাজ আদায় করা মানে হলো, নিপীড়নের মধ্যেও অস্তিত্বের ঘোষণা দেওয়া।

কিন্তু এই প্রার্থনার বিপরীতে, গাজার আকাশে তখনো বোমার শব্দ। ঈদের দিনে গাজা উপত্যকার জনগণ উদযাপন নয়—বেছে নিচ্ছে বেঁচে থাকার লড়াই। টানা দ্বিতীয়বারের মতো ইসরায়েলি আগ্রাসনের মধ্যেই ঈদ উদযাপন করছে গাজাবাসী।

দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে কিছু শিশু ও যুবককে ঈদের নামাজ পড়তে দেখা গেছে—জীবনের স্বাভাবিকতাকে ধরে রাখার এক ক্ষীণ প্রচেষ্টা মাত্র। আল জাজিরার বরাতে জানা গেছে, গাজা থেকে আহত হয়ে দোহার বিভিন্ন হাসপাতালে অবস্থান করা কিছু ফিলিস্তিনি কাতারের আল-থুমামা কমপ্লেক্সে ঈদের নামাজে অংশ নিয়েছেন। ফিলিস্তিনি চিত্র সাংবাদিক বিলাল খালেদ ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন, যেখানে দেখা যায়—দোহায় ঈদের জামাতে অংশ নিচ্ছে শরণার্থী শিশুরা।

তবে ঈদের সকালেও থেমে থাকেনি ইসরায়েলের হামলা। খান ইউনিস, গাজার নুসাইরাত শরণার্থী শিবির ও তুফাহ পাড়ায় চালানো সামরিক অভিযানে বহু হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে সরাসরি গুলিতে।

এটাই গাজার ঈদ—আল-আকসার মিনারে যখন তাকবির ধ্বনি উঠছে, তখন গাজার ধ্বংসস্তূপে ছড়িয়ে পড়ছে রক্ত আর কান্না। উৎসব ও আতঙ্ক, প্রার্থনা ও প্রতিরোধ—এই দুই মেরুতে বিভক্ত ফিলিস্তিন আজও দাঁড়িয়ে আছে নিজের অস্তিত্বের প্রশ্নে।

বিশ্ব যখন ঈদ উদযাপনে ব্যস্ত, তখন ফিলিস্তিনিরা প্রমাণ দিচ্ছে—ধ্বংসের মধ্যেও বিশ্বাস, রক্তের ভেতরেও প্রার্থনার আলো কখনো নিভে না।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৬৪