বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

আরও ১২ মসজিদ ভেঙে মন্দির নির্মাণ করবে মোদি, গৃহযুদ্ধের উস্কানি

বাংলাদেশে কথিত হিন্দু নির্যাতনের অভিযোগ তুলে দাদাগিরি করা ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকার এবার দেশটির আরো ১২টি মসজিদ ভেঙে মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়ে সামনে এগোচ্ছে।‌ দেশজুড়ে একসাথে এতগুলো মসজিদকে টার্গেট বানিয়ে রীতিমত গৃহযুদ্ধের উস্কানি দিয়ে চলেছে ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। গুজরাটের কসাই খ্যাত দাঙ্গাবাজ মোদির ইশারায় একদিকে মসজিদ ভেঙে মন্দির বানানো হচ্ছে। অন্যদিকে এই ইস্যুতে উত্তপ্ত […]

আরও ১২ মসজিদ ভেঙে মন্দির নির্মাণ করবে মোদি, গৃহযুদ্ধের উস্কানি

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশঃ ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫৫

বাংলাদেশে কথিত হিন্দু নির্যাতনের অভিযোগ তুলে দাদাগিরি করা ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকার এবার দেশটির আরো ১২টি মসজিদ ভেঙে মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়ে সামনে এগোচ্ছে।‌ দেশজুড়ে একসাথে এতগুলো মসজিদকে টার্গেট বানিয়ে রীতিমত গৃহযুদ্ধের উস্কানি দিয়ে চলেছে ক্ষমতাসীন দল বিজেপি।

গুজরাটের কসাই খ্যাত দাঙ্গাবাজ মোদির ইশারায় একদিকে মসজিদ ভেঙে মন্দির বানানো হচ্ছে। অন্যদিকে এই ইস্যুতে উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে ভারতকে মুসলিমমুক্ত করার এজেন্ডাও বাস্তবায়নে নেমেছে বিজেপিসহ উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলো।

সম্প্রতি বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে কমপক্ষে মুসলিমদের ১২টি ধর্মীয় স্থান এবং স্মৃতিসৌধ ঘিরে মন্দির বিতর্ক তোলা হয়েছে। প্রতিটি মামলায় হিন্দুপক্ষের যুক্তি এবং দাবি একই।

সেখানে মূলত বলা হয়, প্রশ্নের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা ওই মসজিদ, দরগাহ বা স্মৃতিসৌধ তৈরি করা হয়েছিল মন্দির ধ্বংস করে। এখন তা হিন্দুদের হাতে তুলে দেওয়া হোক।

এই দাবি তুলে, নিৃশংস হত্যাযজ্ঞ ও বর্বরতা চালিয়ে ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ গুড়িয়ে দিয়ে রাম মন্দির নির্মাণ করে ভারতের বর্তমান সাম্প্রদায়িক সরকার।

আরও যে ১২টি মসজিদ-দরগাহ ভেঙে মন্দির বানানোর পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে সেগুলো হল-
বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদ, উত্তর প্রদেশের মথুরাস্থিত শাহী ঈদগাহ ও জামা মসজিদ, উত্তর প্রদেশের আটালা মসজিদ, উত্তর প্রদেশের বদায়ুতে অবস্থিত শামসি মসজিদ, উত্তর প্রদেশের লক্ষ্ণৌয়ে অবস্থিত টিলেওয়ালি মসজিদ, মধ্যপ্রদেশের ধার জেলায় অবস্থিত কামাল মওলা মসজিদ,

কর্ণাটকের চিকমাগালুরে বাবা বুদানগিরিতে সুফি সাধক দাদা হায়াতের (বাবা বুদন) একটি দরগাহ, দিল্লির বিখ্যাত কুতুব মিনারে অবস্থিত কুওয়াত-উল ইসলাম মসজিদ,কর্ণাটকের ম্যাঙ্গালুরুস্থিত জুম্মা মসজিদ, সম্ভলের শাহী জামা মসজিদ ও রাজস্থানের আজমির শহরে সুফি সাধক খাজা মইনুদ্দিন চিস্তির দরগাহ।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দাবি করা হয়, মুঘল শাসকরা মন্দির ভেঙে প্রাচীন এসব মসজিদ তৈরি করেছিলেন। প্রায় একই যুক্তি তুলে আদালতকে ব্যবহার করে একের পর এক মসজিদ গুড়িয়ে দিয়ে মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে চলেছে উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা।

অথচ ইতিহাস থেকে জানা যায়, মোঘলদের ধীর্ঘ প্রায় সাড়ে তিনশ বছরের শাসনামলে মন্দির ভেঙে মসিজদ নির্মাণ তো দূরের কথা মোঘল শাসকরা অসংখ্য মন্দির নির্মাণ, পুনর্নিমাণ ও সংস্কার করে দিয়েছেন। তারা যদি সত্যিকার অর্থে মসজিদ ভেঙে মন্দির নির্মাণ করতে চাইতেন, তাহলে ভারতীয় উপমহাদেশে কোনো মন্দিরই অবশিষ্ট থাকতো না।

যেখানে ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী মোদি ক্ষমতায় এক দশক পার না করতেই বহু মসজিদ ভেঙে মন্দির নির্মাণের নজির গড়ে চলেছেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন, বিজেপি সবসময়ই ‘হিন্দু কার্ড’ খেলে ক্ষমতায় এসেছে। ‘হিন্দু কার্ড’ খেলেই দলটি ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে চায়। দলটি কখনই ধর্মবর্ণ নির্বেশেষ সকল ভারতীয়দের প্রতিনিধিত্ব করার চিন্তাই করে না। যদিও গেল নির্বাচনে বাবরি মসজিদ ভেঙে রাম মন্দির নির্মাণ করা অঞ্চলে তেমন কোনো আবেদন সৃষ্টি করতে পারেনি উগ্র হিন্দুত্ববাদী দলটি। তবুও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধিয়ে ফায়দা লুটতে মরিয়া হিন্দুত্ববাদীরা।

আন্তর্জাতিক

ভারতের ফ্লাইট বাতিল ও সতর্কতা জারি

সাইক্লোন ফেঙ্গালের কারণে ৩০ নভেম্বর চেন্নাই এবং তামিলনাড়ুতে একাধিক সতর্কতা জারি করা হয়েছে।ভারী ঝড়ো হাওয়া এবং বিপজ্জনক আবহাওয়ার প্রেক্ষিতে চেন্নাই বিমানবন্দরের কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়েছে। ভারতের আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সাইক্লোন ফেঙ্গাল দুপুরে তামিলনাড়ুর উপকূলে আঘাত হানবে। বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৭০-৮০ কিমি পর্যন্ত পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে।এই কারণে ইন্ডিগো তাদের চেন্নাইয়ের সব ফ্লাইট বাতিল করার […]

ভারতের ফ্লাইট বাতিল ও সতর্কতা জারি

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশঃ ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫:৩৯

সাইক্লোন ফেঙ্গালের কারণে ৩০ নভেম্বর চেন্নাই এবং তামিলনাড়ুতে একাধিক সতর্কতা জারি করা হয়েছে।ভারী ঝড়ো হাওয়া এবং বিপজ্জনক আবহাওয়ার প্রেক্ষিতে চেন্নাই বিমানবন্দরের কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়েছে।

ভারতের আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সাইক্লোন ফেঙ্গাল দুপুরে তামিলনাড়ুর উপকূলে আঘাত হানবে। বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৭০-৮০ কিমি পর্যন্ত পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে।এই কারণে ইন্ডিগো তাদের চেন্নাইয়ের সব ফ্লাইট বাতিল করার পাশাপাশি কিছু ফ্লাইট অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছে।

দুপুর ১২.৩০ থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চেন্নাই বিমানবন্দরের কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যাত্রীরা বাতিল ফ্লাইটের ক্ষেত্রে রিফান্ড বা বিকল্প ফ্লাইট বুকিংয়ের সুবিধা পাবেন।এই ঝড়ের কারণে তামিলনাড়ুর একাধিক জেলার স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখা হয়েছে এবং ৪৭১ জনকে ত্রাণ শিবিরে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

ঝড়ের কারণে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে না যেতে সতর্ক করা হয়েছে এবং উপকূলবর্তী এলাকায় প্রায় এক মিটার উচ্চতার ঢেউয়ের কারণে বন্যার ঝুঁকি রয়েছে।শ্রীলঙ্কার উপকূল স্পর্শ করার সময় সাইক্লোন ফেঙ্গালের প্রভাবে নিহত হয়েছে ১২ জন যার মধ্যে ছয়জন শিশু।

চেন্নাই সহ তামিলনাড়ুতে এখন সতর্কতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে রাখা হয়েছে, যাতে প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি রোধ করা যায়। তথ্যসূত্র : খালিজ টাইমস

আন্তর্জাতিক

রাশিয়ার বড় বড় পোশাক কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তরের পরিকল্পনা

শ্রমিক সংকট ও উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় রাশিয়ার সবচেয়ে বড় পোশাক প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশসহ অন্য দেশগুলোতে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে দেশটি। এর মধ্যে রয়েছে গ্লোরিয়া জিনস নামের পোশাক কোম্পানি। রাশিয়াজুড়ে গ্লোরিয়া জিনসের ১৮টি কারখানা রয়েছে। তারা মূলত পোশাক ও জুতো তৈরি করে। সম্প্রতি রুশ গণমাধ্যম কমারসান্তকে উদ্ধৃত করে ইউক্রেনের অনলাইন সংবাদপত্র ইউক্রেইনস্কা প্রাভদা জানিয়েছে, রাশিয়ার […]

রাশিয়ার বড় বড় পোশাক কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তরের পরিকল্পনা

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশঃ ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০:২৪

শ্রমিক সংকট ও উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় রাশিয়ার সবচেয়ে বড় পোশাক প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশসহ অন্য দেশগুলোতে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে দেশটি। এর মধ্যে রয়েছে গ্লোরিয়া জিনস নামের পোশাক কোম্পানি। রাশিয়াজুড়ে গ্লোরিয়া জিনসের ১৮টি কারখানা রয়েছে। তারা মূলত পোশাক ও জুতো তৈরি করে।

সম্প্রতি রুশ গণমাধ্যম কমারসান্তকে উদ্ধৃত করে ইউক্রেনের অনলাইন সংবাদপত্র ইউক্রেইনস্কা প্রাভদা জানিয়েছে, রাশিয়ার পোশাকশিল্পে দক্ষ কর্মীর সংকট দিনে দিনে গভীর হচ্ছে। ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে দেশটিতে শ্রমিক-ঘাটতি আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। শ্রমিক-সংকটের পাশাপাশি রাশিয়ায় তৈরি কাঁচামাল ও আনুষঙ্গিক উপকরণের মানও খারাপ। ফলে পোশাক খাতের ব্যবসায়ীদের অন্য দেশ থেকে পণ্য জোগাড় করতে হচ্ছে।

এ ছাড়া পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে। এর ফলে বিদেশ থেকে সেলাই করার যন্ত্রপাতি আমদানি করা রুশ ব্যবসায়ীদের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। কারণ, নিষেধাজ্ঞার মধ্যে এসব আমদানির বিপরীতে দাম পরিশোধ করা যাচ্ছে না।

এ বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে গ্লোরিয়া জিনস কোম্পানিটির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানায় বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ কার হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, একসময় চীন ছিল রাশিয়ার পোশাক প্রস্তুতকারকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে। কিন্তু রুশ ব্র্যান্ডগুলো এখন আর চীনে যেতে খুব একটা আগ্রহী নয়। ফ্যাশনশিল্পের সঙ্গে জড়িত এক প্রতিনিধি বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বলেন, বর্তমানে চীনে শ্রমিক মজুরি বাংলাদেশ কিংবা উজবেকিস্তানের তুলনায় অনেক বেশি।

তাই কোম্পানিটি তাদের উৎপাদনব্যবস্থা ভিয়েতনাম, বাংলাদেশ বা উজবেকিস্তানে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। কারণ উজবেকিস্তানে তুলার উৎপাদন হয়, সে কারণে কাঁচামালের স্থিতিশীল সরবরাহ রয়েছে। এসব দেশে ভালো মানের শিল্পসুবিধা বিদ্যমান। ফলে কাঁচামালের সরবরাহ কিংবা উৎপাদন খরচ নিয়ে কোনো ঝামেলা পোহাতেও হয় না।

আন্তর্জাতিক

হাসপাতালের রোগীদের ওপর গুলি চালিয়েছে ইসরাইলি স্নাইপাররা

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার কামাল আদোয়ান হাসপাতালের পরিচালক ডাক্তার হুসাম আবু সাফিয়া বলেছেন, ইহুদিবাদী ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর স্নাইপাররা তার হাসপাতালের চিকিৎসাধীন রোগী এবং ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা আইসিইউ-এর স্টাফদের ওপর গুলি চালিয়েছে। তিনি জানান, ইহুদিবাদী স্নাইপাররা গত সোমবার প্রথমবারের মতো আইসিইউ স্টাফদের ওপর গুলি চালায়। হাসপাতালের সমস্ত জানালায় গুলি লেগেছে বলে তিনি জানান। ডাক্তার হুসাম […]

হাসপাতালের রোগীদের ওপর গুলি চালিয়েছে ইসরাইলি স্নাইপাররা

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশঃ ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮:৫১

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার কামাল আদোয়ান হাসপাতালের পরিচালক ডাক্তার হুসাম আবু সাফিয়া বলেছেন, ইহুদিবাদী ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর স্নাইপাররা তার হাসপাতালের চিকিৎসাধীন রোগী এবং ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা আইসিইউ-এর স্টাফদের ওপর গুলি চালিয়েছে।

তিনি জানান, ইহুদিবাদী স্নাইপাররা গত সোমবার প্রথমবারের মতো আইসিইউ স্টাফদের ওপর গুলি চালায়। হাসপাতালের সমস্ত জানালায় গুলি লেগেছে বলে তিনি জানান।

ডাক্তার হুসাম জানান, হাসপাতালের পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে এবং এই হাসপাতাল সবার জন্য কবরস্থানে পরিণত হবে।

ইসরাইলি স্নাইপারদের গুলির সময় হাসপাতালের ওয়ার্ডগুলোতে থাকা সবাই ঝুঁকির মুখে ছিল এবং রোগী ও স্টাফদের জন্য মারাত্মক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। ওই সময় ইসরাইলের কোয়াডকপ্টার থেকেও হাসপাতালের ওপর গুলি চালানো হয়েছে।

তিনি জানান, হাসপাতাল ভবন, এর আশপাশ কিংবা এর ভেতরে যারাই চলাচল করেছে তাদের ওপর গুলি চালানো হয়েছে। হাসপাতালটির সুরক্ষায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি ভূমিকা নেয়ার আহ্বান জানান পরিচালক হুসাম সাফিয়া।

সূত্রঃ পার্সটুডে