বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

রাজনীতি

নগরভবনে কারা তালা মেরেছে জানি না : ইশরাক হোসেন

নগরভবনে কে বা কারা তালা মেরেছে তা জানেন না বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। বৃহস্পতিবার গুলশানে তার নিজ বাসভবনে কয়েকটি সংবাদপত্র ও টেলিভিশনের সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান। ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক বলেন, আদালতের রায়ের পর নির্বাচন কমিশন গেজেট করে তাকে মেয়র ঘোষণা করেছেন। শপথ পড়াতে আইনি কোনো বাধা ছিল না। কিন্তু অন্তর্বর্তী […]

নিউজ ডেস্ক

২০ জুন ২০২৫, ১২:০৯

নগরভবনে কে বা কারা তালা মেরেছে তা জানেন না বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। বৃহস্পতিবার গুলশানে তার নিজ বাসভবনে কয়েকটি সংবাদপত্র ও টেলিভিশনের সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।

ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক বলেন, আদালতের রায়ের পর নির্বাচন কমিশন গেজেট করে তাকে মেয়র ঘোষণা করেছেন। শপথ পড়াতে আইনি কোনো বাধা ছিল না। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার তা আমলে নেয়নি। এখানে সংবিধান ও উচ্চ আদালতের রায় উপেক্ষা করা হয়েছে। এর মাধ্যমে বর্তমান সরকার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার তাকে ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে দেখে নগরবাসী ফুঁসে ওঠে।

তারা স্বেচ্ছায় রাজপথে নেমে আসে। ওই আন্দোলনে যুক্ত হন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। তবে কাউকে নগর ভবনে তালা মারতে বা কর্মকর্তাদের সেবা বন্ধ করতে বলা হয়নি। স্থানীয় সরকার বিভাগ ইচ্ছাকৃতভাবে কর্মকর্তাদের অফিসে যেতে নিষেধ করেছেন। সেবা বিঘ্ন করতেও গোপনে ষড়যন্ত্র করেছেন।

সেবা বিঘ্নিত করে তার (ইশরাক) সুনাম নষ্ট করতে চেয়েছেন। তিনি জানান, ডিএসসিসি’র প্রশাসক রয়েছেন। অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন; তারা ইচ্ছাকৃতভাবে নগরভবনে যাচ্ছেন না। তাদের তো কখনো নগর সেবা কাজে বাধা দেওয়া হয়নি। আন্দোলনরত নগরবাসী শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করছে। এটা সারা বছর চলবে-এমন তো নয়। মেয়রের চেয়ারে বসা তার কোনো উদ্দেশ্য ছিল না; মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল এই সরকারের ভুলগুলো চোখে আঙুল দিয়ে দেখানো।

কেননা, এই সরকার বিশেষ একটি দলের প্রতি নমনীয়তা প্রদর্শন করে চলেছে। সেই সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে তা দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই আন্দোলন সফল হয়েছে। কেননা, ওই সময়ে সরকারের মনোভাব যা ছিল, তাতে নির্বাচন নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছিল। এরপর বিএনপির সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আলোচনা চলমান রয়েছে। বৃহৎ স্বার্থে সংগঠিত আন্দোলন সফল হয়েছে।

নগর ভবনের তালা খুলে দেওয়া হবে কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে ইশরাক হোসেন বলেন, তার সমর্থকরা নগর ভবনের গেটে তালা মেরেছে তা তিনি বিশ্বাস করেন না। নগর ভবন সচল রাখা যাদের দায়িত্ব, তাদের উচিত নগর ভবনের তালা খুলে দেওয়া।

সেবা বিঘ্নিত করতে স্থানীয় সরকার বিভাগ ষড়যন্ত্র করছে। এজন্য প্রতীকী প্রতিবাদ হিসাবে কয়েকদিন সেবা কার্যক্রম তদারকি করা হয়েছে। তবে এতেও যদি কোনো অপরাধ হয়ে থাকে, সে বিষয়ে সরকার মামলা করুক, ব্যবস্থা গ্রহণ করুক।

মেয়রের দায়িত্ব বুঝে পাওয়ার আন্দোলনে দলীয় সমর্থন ছিল কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে ইশরাক বলেন, দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে তিনি কখনো কিছু করেননি, করছেন না এবং ভবিষ্যতেও করবেন না। বৃহৎ অর্থে এই আন্দোলন গণতন্ত্রের উত্তোরণ প্রক্রিয়া সহজতর করতে কার্যকর ভূমিকা পালন করেছে।

আইন ভেঙে ডিএসসিসির কর্মচারীরা আন্দোলন করেছেন-এতে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তি হতে পারে। সেক্ষেত্রে তারাতো ক্ষতিগ্রস্ত হবেন-এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, ডিএসসিসির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ন্যায্য বিষয়ে সহমত পোষণ করেছেন। এখানে দোষের কিছু নেই। এরপরও কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীর ওপর যদি কোনো ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়, তাহলে পুনরায় তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

রাজনীতি

ঢাকা বিমানবন্দর থেকে আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী এবং মেয়ে আটক

এটি কি নিয়মতান্ত্রিক কোনো প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো নির্দেশনা বা রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে?

নিউজ ডেস্ক

১৩ মে ২০২৫, ১৩:৫৮

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী শেখ শাইরা শারমিনের বিদেশযাত্রায় বাধা দেওয়ার ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তিনি থাইল্যান্ডগামী থাই এয়ারওয়েজের টিজি৩২২ ফ্লাইটে ওঠার প্রস্তুতি নিলেও ইমিগ্রেশন কাউন্টার থেকে তাকে থামিয়ে দেওয়া হয়। তিনি ফ্লাইটে উঠতে পারেননি।

বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, দুপুর ১টা ৩৫ মিনিটে তিনি ফ্লাইটের জন্য চেক-ইন সম্পন্ন করলেও ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ কোনো নির্দিষ্ট কারণ না জানিয়ে তাকে ফ্লাইটে ওঠার অনুমতি দেয়নি। তবে ইমিগ্রেশন বা কোনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।

শেখ শাইরা শারমিনের পারিবারিক পরিচিতি ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক বলয়ের সঙ্গে যুক্ত। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের ভাই শেখ আবু নাসেরের ছেলে শেখ হেলাল উদ্দীনের কন্যা এবং বাগেরহাট-২ আসনের আওয়ামী লীগ সংসদ সদস্য শেখ তন্ময়ের বড় বোন। অন্যদিকে, তার স্বামী আন্দালিব রহমান পার্থ একজন বিরোধী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা এবং বিভিন্ন সময়ে সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচনায় সক্রিয় থেকেছেন।

এই প্রেক্ষাপটে একটি প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য হয়েও বিদেশযাত্রায় বাধার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠছে—এটি কি নিয়মতান্ত্রিক কোনো প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো নির্দেশনা বা রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে?

আইন ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতা এবং ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের স্বচ্ছতা নিয়ে এ ধরনের ঘটনার পর নানা ধরনের আলোচনা এবং ব্যাখ্যার সুযোগ তৈরি হয়। বিশেষ করে যখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি সরাসরি কোনো মামলার আসামি নন কিংবা তার বিরুদ্ধে প্রকাশ্য কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই, তখন এমন ঘটনায় জনমনে প্রশ্ন তৈরি হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়।

বর্তমানে এই বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত হোক বা রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ডপ্রসূত কারণ—ঘটনাটির স্বচ্ছ ব্যাখ্যা প্রয়োজন, যাতে বিভ্রান্তি না ছড়ায় এবং নাগরিকদের অধিকার বিষয়ে আস্থার পরিবেশ অটুট থাকে।

রাজনীতি

ভারতে আশ্রয় নেওয়া সব আ:লীগ নেতাদের দেশে ফিরতে নির্দেশ দিলেন শেখ হাসিনা

দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকা নেতাদের স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে সবাইকে দেশে ফিরতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা ফিরবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে।

নিউজ ডেস্ক

১৭ মে ২০২৫, ১৭:০৩

গণহত্যা, দমন-পীড়ন ও অন্যান্য গুরুতর অপরাধে অভিযুক্ত হয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগপন্থী বহু নেতা এখন চরম অনিশ্চয়তার মুখে। ভারতের অভ্যন্তরে থাকা অবৈধ বিদেশিদের দ্রুত দেশত্যাগের নির্দেশ জারির পর দেশটিতে পালিয়ে থাকা এসব নেতাদের মধ্যে শুরু হয়েছে দেশ ছাড়ার হিড়িক।

আগস্ট মাস থেকে এ নির্দেশনা আরও কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করার কথা থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠছে।

পুশব্যাক ও গ্রেফতারের আশঙ্কায় অনেক নেতা ভারতে অবস্থান ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন। ইতিমধ্যে ৫০ জনেরও বেশি নেতা ইউরোপ ও আমেরিকায় পালিয়ে গেছেন এবং অনেকে নতুন করে এসব দেশে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টায় রয়েছেন। তবে পালিয়ে বাঁচা যেন খুব সহজ হবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে।

দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকা নেতাদের স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে সবাইকে দেশে ফিরতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা ফিরবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে।

এ লক্ষ্যে সরকার আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে বহুমুখী কূটনৈতিক ও আইনি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

সরকারের একটি গোপন সূত্র জানিয়েছে, এই প্রক্রিয়ায় ইন্টারপোলের সহায়তা নেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনায় আছে। সরকার চায়, এসব অপরাধের দ্রুত বিচার কার্যকর হোক এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হোক।

এই প্রেক্ষাপটে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গা-ঢাকা দিয়ে থাকা নেতাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অনেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে আত্মগোপনে গেছেন, আবার কেউ কেউ দেশে ফেরার উপায় খুঁজছেন।

রাজনীতি

নাহিদ, সারজিসকে টার্গেট করে হামলা, উদ্দেশ্য ছিল সরাসরি হত্যা : অপু

হামলাকারীদের লক্ষ্য ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় নেতা নাহিদ বা সারজিস। গাড়িবহরে ঢুকে যে আচরণ তারা করেছে, তা দেখে হত্যার উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়। আমরা ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত ও দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।

নিউজ ডেস্ক

০৪ জুলাই ২০২৫, ২০:২৯

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) অভিযোগ করেছে, তাদের কেন্দ্রীয় নেতাদের বহনকারী গাড়িবহরে ঠাকুরগাঁওয়ের টাঙ্গন ব্রিজ এলাকায় হামলার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (৪ জুলাই) দুপুরে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় কর্মসূচি শেষে পীরগঞ্জ যাওয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কর্মসূচি শেষে ঠাকুরগাঁওয়ের আর্ট গ্যালারি মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে গাড়িবহরটি পীরগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। পথিমধ্যে টাঙ্গন ব্রিজ এলাকায় একটি আন্তঃজেলা বাস হঠাৎ বহরে ধাক্কা দেয়। এতে একটি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হলে, এনসিপির নেতাকর্মীরা বিষয়টি জানতে বাসটির কাছে গেলে ৫-৬ জন অজ্ঞাত ব্যক্তি তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে গাড়ির চালকসহ একজন কর্মী আহত হন।

এনসিপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, হামলাটি কেবল তাৎক্ষণিক কোনো ঘটনা নয়—বরং এটি ছিল একটি পূর্বপরিকল্পিত আক্রমণ। দলের ভাষ্য অনুযায়ী, বাস দুর্ঘটনার আড়ালে মূল উদ্দেশ্য ছিল গাড়িবহরে থাকা শীর্ষ নেতাদের লক্ষ্য করে প্রাণঘাতী হামলা চালানো। যদিও তারা ভুল গাড়িতে আঘাত করে, পরে তৎপর হয়ে আবারও হামলার চেষ্টা করা হয়।

ঠাকুরগাঁও জেলা এনসিপির মুখপাত্র অপু জানান,

“প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে যে, হামলাকারীদের লক্ষ্য ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় নেতা নাহিদ বা সারজিস। গাড়িবহরে ঢুকে যে আচরণ তারা করেছে, তা দেখে হত্যার উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়। আমরা ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত ও দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।”

ঘটনার পরপরই পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। ঠাকুরগাঁও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সারওয়ার হোসেন বলেন, “আমরা অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এনসিপির পক্ষ থেকে ঘটনাটিকে হামলা হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে এবং তারা একটি ভিডিও ফুটেজও আমাদের কাছে উপস্থাপন করেছে। তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”