শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

অর্থনীতি

‘ভয়ে’ অ‌ফিসে আসছেন না ইসলামী ব্যাংকের এমডি

কর্মকর্তাদের রোষানলে পড়ে গত বৃহস্প‌তিবার (১৯ ডিসেম্বর) অ‌ফিস ছাড়তে বাধ্য হন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মনিরুল মওলা। এরপর থেকে তি‌নি আর অ‌ফিসে আসছেন না। ইসলামী ব্যাংকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব‌্যাং‌কিং খাতের বড় লুটপাটকারী এস আল‌ম গ্রুপের এলসি খোলা‌ সংক্রান্ত কা‌রণে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে এম‌ডির মনোমা‌লিন্য সৃ‌ষ্টি হয়। এক পর্যায়ে কর্মকর্তাদের […]

নিউজ ডেস্ক

২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১:২৬

কর্মকর্তাদের রোষানলে পড়ে গত বৃহস্প‌তিবার (১৯ ডিসেম্বর) অ‌ফিস ছাড়তে বাধ্য হন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মনিরুল মওলা। এরপর থেকে তি‌নি আর অ‌ফিসে আসছেন না।

ইসলামী ব্যাংকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব‌্যাং‌কিং খাতের বড় লুটপাটকারী এস আল‌ম গ্রুপের এলসি খোলা‌ সংক্রান্ত কা‌রণে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে এম‌ডির মনোমা‌লিন্য সৃ‌ষ্টি হয়।

এক পর্যায়ে কর্মকর্তাদের রোষানলে পড়ে অ‌ফিস ছাড়তে ব‌াধ‌্য হন তিনি। এরপর থেকে তি‌নি আর অ‌ফিসে আসে‌ননি।

ব্যাংকটির সং‌শ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা নাম গোপন রাখার শর্তে জানান, বৃহস্প‌তিবার যাওয়ার পর আর অ‌ফিসে আসেন‌নি এমডি। গুরুত্বপূর্ণ ফাইল তার বাসায় বসে সই করছেন।

তিনি বলেন, ‘যেহেতু একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে গেছে তাই হয়তো তিনি ভয়ে এখন আর আসছেন না। পর্ষদের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা করছেন।’

পদত‌্যাগ করেছেন কি না জানতে চাইলে ওই কর্মকর্তা জানান, এখন পর্যন্ত পদত‌্যাগ করে‌ননি বলে জা‌নি। আদৌ পদত‌্যাগ করবেন কি না তাও জা‌নি না।

এটা তার বিষয়। ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের এক সদস্য জানান, এম‌ডিকে নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে। আগামী ২৯ ডিসেম্বর পর্ষদের বৈঠক আছে। সেখানে তার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

ইসলামী ব্যাংক এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে থাকাকালীন এমডি হিসেবে নিয়োগ পান মনিরুল মওলা। তার সময়ে এস আলম গ্রুপ নামে বেনামে ঋণ নিয়ে ব‌্যাংক‌টিকে দুর্বল করে ফেলেছে। এস আলমকে অনৈতিকভাবে ঋণ পাইয়ে দিতে সহযোগিতা করেন মনিরুল মওলা, এমন অভিযোগ রয়েছে।

সম্প্রতি, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ও এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ছেলে আহসানুল আলম ও এমডি মনিরুল মওলাসহ ৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে।

তাদের বিরুদ্ধে ইসলামী ব্যাংক থেকে এক হাজার ৯২ কোটি টাকা ঋণ জালিয়াতির অভিযোগ আছে।

 

অর্থনীতি

চীনের সঙ্গে মেগা প্রকল্পের চুক্তি, যেসব সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

বন্দরের বার্ষিক পণ্য পরিবহণ ক্ষমতা এই প্রকল্পের মাধ্যমে বেড়ে ১৫ মিলিয়ন মেট্রিক টনে উন্নীত হবে। কনটেইনার হ্যান্ডলিং সক্ষমতা তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়ে ১.৫ লাখ টিইইউ থেকে ৪ লাখে পৌঁছাবে।

চীনের সঙ্গে মেগা প্রকল্পের চুক্তি, যেসব সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০৬ মে ২০২৫, ১৯:৩২

মোংলা বন্দরের সক্ষমতা ও পরিসর বাড়াতে চীনের সঙ্গে নতুন একটি বৃহৎ উন্নয়ন প্রকল্পের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ সরকার। ‘মোংলা বন্দর সুবিধাদি সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্রবন্দরটি কেবল অবকাঠামোতেই নয়, কৌশলগত বাণিজ্যিক ক্ষমতার ক্ষেত্রেও দক্ষিণাঞ্চলের একটি মূল হাবে পরিণত হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ (এমপিএ) সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ মার্চ চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন করপোরেশন (সিসিইসিসি)-এর সঙ্গে সরকার-থেকে-সরকার (জি টু জি) ভিত্তিতে চুক্তি স্বাক্ষর হয়। এর আগে, ২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়।

প্রকল্পটির মোট ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ৪ হাজার ৬৮ দশমিক ২২ কোটি টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকার দেবে ৪৭৫ দশমিক ৩২ কোটি টাকা, বাকি অর্থ চীন সরকার দেবে ঋণ হিসেবে—যার পরিমাণ ৩ হাজার ৫৯২ দশমিক ৯০ কোটি টাকা।

বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রকল্পের আওতায় দুটি ৩৬৮ মিটার দীর্ঘ কনটেইনার জেটি, আধুনিক কনটেইনার টার্মিনাল, মাল ডেলিভারি ইয়ার্ড, বহুতল গাড়ি সংরক্ষণাগার, সানকেন রেক অপসারণ ব্যবস্থা এবং মূল সড়ক উন্নয়নসহ শিট পাইলিং নির্মাণ হবে। এর পাশাপাশি নির্মিত হবে প্রায় ৮৭ হাজার ৬০০ বর্গমিটার লোডেড কনটেইনার ইয়ার্ড, ৩৪ হাজার ১৭০ বর্গমিটার খালি কনটেইনার ইয়ার্ড এবং ৪ হাজার ২৬০ বর্গমিটার ঝুঁকিপূর্ণ মাল হ্যান্ডলিং ইয়ার্ড।

প্রকল্পটিতে সংযুক্ত হবে আধুনিক মাল হ্যান্ডলিং সরঞ্জাম ও স্বয়ংক্রিয় অপারেশনাল সিস্টেম, যার মধ্যে থাকবে দেশের প্রথম চালকবিহীন (Unmanned) ক্রেন প্রযুক্তি।

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহীন রহমান জানিয়েছেন, প্রকল্পটি সম্পন্ন হলে মোংলা পুরোপুরি স্বয়ংক্রিয় বন্দরে পরিণত হবে। তিনি বলেন, পদ্মা সেতু ও রেল সংযোগ চালুর পর থেকে বন্দরে পণ্য ওঠানামার সময় অনেক কমে এসেছে এবং এতে বাণিজ্যিক জাহাজ আগমনের হার বেড়েছে।

প্রধান পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. জহিরুল হক জানিয়েছেন, বন্দরের বার্ষিক পণ্য পরিবহণ ক্ষমতা এই প্রকল্পের মাধ্যমে বেড়ে ১৫ মিলিয়ন মেট্রিক টনে উন্নীত হবে। কনটেইনার হ্যান্ডলিং সক্ষমতা তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়ে ১.৫ লাখ টিইইউ থেকে ৪ লাখে পৌঁছাবে।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও গবেষক ড. মো. সামিউল হক বলেন, “এটি কেবল অবকাঠামো উন্নয়ন নয়, বরং দেশের অর্থনৈতিক কৌশলগত ভরকেন্দ্রকে আরও শক্তিশালী করবে। একই সঙ্গে চীনের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও গভীর হবে, যা দক্ষিণাঞ্চলীয় অঞ্চলের জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে।”

মোংলা পোর্ট বার্থ অ্যান্ড শিপ অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাঈদ জাহিদ হোসেন জানিয়েছেন, উন্নয়ন প্রকল্পটির বাস্তবায়ন সম্পন্ন হলে মোংলার গুরুত্ব এবং ব্যবহারযোগ্যতা বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে। খুলনা সিভিক সোসাইটির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট বাবুল হাওলাদার বলেন, “এই উদ্যোগ অবশ্যই দেশের জন্য শুভ সংবাদ, তবে স্থানীয় মানুষের সম্পৃক্ততা ও স্বার্থ নিশ্চিত করাও সমান গুরুত্বপূর্ণ।”

১৯৫০ সালে সুন্দরবনের পাশ ঘেঁষে পশুর নদীর তীরে গড়ে ওঠা মোংলা বন্দর বর্তমানে পাঁচটি জেটি ও ২২টি নোঙর পয়েন্ট নিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। এখান থেকে একসঙ্গে ৪৭টি জাহাজ নোঙর করতে পারে। সময়ের সঙ্গে এই বন্দরের গুরুত্ব বাড়ছে, আর এই প্রকল্প সেই বিবর্তনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

অর্থনীতি

২০২৬ সালেই এলডিসি থেকে বের হবে বাংলাদেশ,পেছাবে না সরকার : আনিসুজ্জামান

২০২৬ সালেই স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বের হবে বাংলাদেশ। এর ফলে দেশের অর্থনীতিতে কোনও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না— এমন মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী। মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণ ঘটলেও বিভিন্ন দেশ তাদের সুবিধা প্রদান […]

২০২৬ সালেই এলডিসি থেকে বের হবে বাংলাদেশ,পেছাবে না সরকার : আনিসুজ্জামান

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৫ এপ্রিল ২০২৫, ১৯:৩৮

২০২৬ সালেই স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বের হবে বাংলাদেশ। এর ফলে দেশের অর্থনীতিতে কোনও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না— এমন মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী।

মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণ ঘটলেও বিভিন্ন দেশ তাদের সুবিধা প্রদান অব্যাহত রাখবে। এই তালিকা থেকে বাংলাদেশের চেয়ে কম উন্নত বেশ কয়েকটি দেশের উত্তরণ ঘটেছে। তাই বিষয়টি নিয়ে আত্মবিশ্বাস থাকা উচিত।

তিনি আরও বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণে প্রধান চ্যালেঞ্জ সুশাসনের অভাব। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনে কী সুবিধা পাওয়া যাবে সেই প্রশ্ন অবান্তর। এ সময় ভিক্ষার মানসিকতা পরিহার করে সুবিধা পাওয়ার বদলে সুবিধা তৈরির ব্যাপারে জোর দেয়ার কথাও বলেন তিনি।

অর্থনীতি

এবার ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

এই পদক্ষেপকে কৌশলগত চাপ প্রয়োগের অংশ হিসেবে দেখছেন আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিশ্লেষকরা। তারা মনে করছেন, রাজনৈতিক অসন্তোষ বা অস্বস্তি থেকেই ভারতের এমন সিদ্ধান্ত এসেছে, যার প্রভাব সরাসরি বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের ওপর পড়বে।

নিউজ ডেস্ক

১৮ মে ২০২৫, ০০:১০

ভারত স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ একাধিক পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। ১৭ মে শনিবার ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে প্রস্তুত পোশাক, সুতা, প্লাস্টিক, জুস ও কনফেকশনারি পণ্য ভারতের কোনো স্থলবন্দর দিয়ে আর প্রবেশ করতে পারবে না। এসব পণ্য শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা বন্দর বা মহারাষ্ট্রের নাভা শেভা সমুদ্রবন্দর দিয়ে রপ্তানি করা যাবে।

নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হলেও কিছু পণ্যে ছাড় রয়েছে। মাছ, এলপিজি, ভোজ্যতেল এবং চূর্ণ পাথরের মতো পণ্য স্থলবন্দর দিয়ে প্রবেশে বাধা থাকছে না। পাশাপাশি, ভারত হয়ে নেপাল ও ভুটানে যে সব বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানি হয়, সেগুলোর ক্ষেত্রেও এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে না।

ভারতের এই সিদ্ধান্ত এমন সময় এলো, যখন কূটনৈতিক প্রেক্ষাপটে দুই দেশের মধ্যে কিছুটা উত্তেজনা বিরাজ করছে। চলতি বছরের মার্চে চীনের বেইজিংয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস মন্তব্য করেছিলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর জন্য বাংলাদেশই হচ্ছে একমাত্র সমুদ্র প্রবেশপথ ও অভিভাবক। ওই মন্তব্যের পরপরই ভারত বাংলাদেশের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করে। এবার স্থলবন্দর রপ্তানিতেও কঠোরতা আরোপ করল দিল্লি।

এই পদক্ষেপকে কৌশলগত চাপ প্রয়োগের অংশ হিসেবে দেখছেন আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিশ্লেষকরা। তারা মনে করছেন, রাজনৈতিক অসন্তোষ বা অস্বস্তি থেকেই ভারতের এমন সিদ্ধান্ত এসেছে, যার প্রভাব সরাসরি বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের ওপর পড়বে।

ঢাকার রপ্তানিকারকরা বলছেন, ভারতের এই সিদ্ধান্তের ফলে পরিবহন খরচ বাড়বে, সময়ও অনেক বেশি লাগবে, ফলে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। বিশেষ করে যারা ভারতের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোর বাজারে কম দামে পণ্য সরবরাহ করতেন, তাদের জন্য এ সিদ্ধান্ত আর্থিক চাপ বাড়াবে।

বিশ্লেষকদের মতে, ভারতের এমন পদক্ষেপ কেবল বাণিজ্য নয়, দুই দেশের কূটনৈতিক ভারসাম্যের ওপরও প্রভাব ফেলবে। এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মহলে নীতি পুনর্বিবেচনার দাবি জোরালো হচ্ছে। ভারতের সিদ্ধান্তে বাংলাদেশের একমাত্র সমুদ্র-সীমান্তসঙ্গী হিসেবে দেশের কৌশলগত গুরুত্ব আরও স্পষ্ট হলেও, রাজনৈতিক বাস্তবতায় তা চাপের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।