সোমবার, ১৯ মে ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

শিক্ষাঙ্গন

জমি সংকটে শেকৃবির গবেষণায় প্রতিকূল অবস্থা

আশরাফুল ইসলাম (শেকৃবি প্রতিনিধি): দেশের কৃষি গবেষণা ও দক্ষ কৃষিবিদ তৈরির প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় জমির অভাব ক্রমেই গবেষণায় সংকট সৃষ্টি করছে। স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত জমি না পাওয়ায় তাদের মানসম্মত গবেষণা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, থমকে যাচ্ছে নতুন উদ্ভাবনের পথ। ক্যারিয়ারের শুরুতেই গবেষণার অভাবে থেমে যাচ্ছে শিক্ষার্থীদের […]

নিউজ ডেস্ক

০৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১৬:৩৩

আশরাফুল ইসলাম (শেকৃবি প্রতিনিধি):

দেশের কৃষি গবেষণা ও দক্ষ কৃষিবিদ তৈরির প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় জমির অভাব ক্রমেই গবেষণায় সংকট সৃষ্টি করছে। স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত জমি না পাওয়ায় তাদের মানসম্মত গবেষণা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, থমকে যাচ্ছে নতুন উদ্ভাবনের পথ। ক্যারিয়ারের শুরুতেই গবেষণার অভাবে থেমে যাচ্ছে শিক্ষার্থীদের অনেক উদ্ভাবনী সম্ভাবনাময় উদ্যোগ।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, কৃষি অনুষদের গবেষণার জন্য ৮ একরের একটি কৃষিতত্ত্ব গবেষণা মাঠ রয়েছে। তবে এনিম্যাল সায়েন্স, ভেটেরিনারি মেডিসিন এবং ফিশারিজ অনুষদের জন্য কোনো পৃথক গবেষণার জন্য জমি বরাদ্দ নেই। একটি পোল্ট্রি ফার্ম থাকলেও ডেইরি ও এনিম্যাল প্রোডাকশন ফার্মের জন্য নির্ধারিত কোনো স্থান নেই। ফলে শিক্ষার্থীরা হাতে-কলমে শিক্ষা ও গবেষণার জন্য পাচ্ছেন না পর্যাপ্ত সুযোগ।

প্রতিবছর শেকৃির কৃষি অনুষদ থেকে প্রায় চার শতাধিক শিক্ষার্থী স্নাতক শেষ করে স্নাতকোত্তরে ভর্তি হয়। অথচ এত বিশাল সংখ্যক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণার জমির পরিমাণ অপ্রতুল। মৌসুমভিত্তিক গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে শিক্ষার্থীরা সুপারভাইজারদের কাছে বছর জুড়ে গবেষণার সুযোগ না পেয়ে মৌসুম নির্ভরশীল হয়ে পড়েন, যা গবেষণার মানের পাশাপাশি সময়ের দীর্ঘতা বাড়িয়ে দিচ্ছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান খামার ব্যবস্থাপক কৃষিবিদ মোহাম্মাদ লুতফুর রহমান জানান, চলতি রবি মৌসুমে ১৩০ জন শিক্ষার্থী গবেষণার প্লটের জন্য আবেদন করেছেন। কৃষি অনুষদের জন্য এ মৌসুমে প্রয়োজন ১৬ একর জমি, অথচ চাষযোগ্য জমি রয়েছে মাত্র অর্ধেক। অন্য অনুষদের জন্য গবেষণার জমি আরও সংকুচিত।

উল্লেখ্য, এনিম্যাল সায়েন্স ও ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের জন্য মাত্র ৬৬ শতাংশ জমিতে একটি মিনি চিড়িয়াখানা রয়েছে। এই অপ্রতুল জায়গায় থাকা প্রাণীগুলো সঠিকভাবে যত্ন না পেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এ ছাড়া ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের জন্য কোনো পৃথক পুকুর নেই। সৌন্দর্যবর্ধনের পুকুরে গবেষণার সুযোগ সীমিত, আর পানির মান নিয়ন্ত্রণ করাও চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী সোহেল আহমেদ বলেন, “গবেষণার জন্য আমাদের পর্যাপ্ত মাঠ নেই। এরশাদ আমলে বাণিজ্যমেলার ( পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠ) জন্য দখল করা মাঠটি যদি বিশ্ববিদ্যালয়কে ফিরিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে গবেষণার মান অনেক উন্নত হবে।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম বলেন, “গবেষণার জন্য পুরাতন বাণিজ্যমেলার মাঠটি আমাদের অত্যন্ত জরুরি। ১৯২০ সালে প্রকাশিত কলকাতা গেজেট অনুসারে এটি শেকৃবির অধীনস্থ ছিল। পর্যাপ্ত গবেষণার সুযোগ না থাকায় উচ্চতর কৃষি গবেষণা ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। দেশের কৃষির উন্নতির জন্য পর্যাপ্ত গবেষণার জমি অত্যাবশ্যক।”

উন্নত কৃষি গবেষণা ও উদ্ভাবনের পথ প্রশস্ত করতে দ্রুত জমি বরাদ্দ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা।

শিক্ষাঙ্গন

ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের পুনর্মিলনী ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

সোহেল রানা, উপজেলা প্রতিনিধি – সিংগাইর সিংগাইরের ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের উদ্যোগে এক জমকালো ও সৌহার্দ্যপূর্ণ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।   এস এস সি ২০০৫ সালের ব্যাচ প্রতি বছর এ ধরনের মিলনমেলার আয়োজন করে থাকে, যা সদস্যদের মাঝে ভ্রাতৃত্ববোধ ও পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে তোলে। শুক্রবার (৭ মার্চ) […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

০৭ মার্চ ২০২৫, ২২:১৪

সোহেল রানা, উপজেলা প্রতিনিধি – সিংগাইর

সিংগাইরের ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের উদ্যোগে এক জমকালো ও সৌহার্দ্যপূর্ণ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।  

এস এস সি ২০০৫ সালের ব্যাচ প্রতি বছর এ ধরনের মিলনমেলার আয়োজন করে থাকে, যা সদস্যদের মাঝে ভ্রাতৃত্ববোধ ও পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে তোলে।

শুক্রবার (৭ মার্চ) ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজ মিলনায়তনে এ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।    অনুষ্ঠান শুরু হয় পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াতের মাধ্যমে। এতে রমজানের গুরুত্বপূর্ণ বয়ান ও মোনাজাত করেন ভূমদক্ষিন বাজার জামে মসজিদের খতিব মুফতি শরিফুল ইসলাম,

আয়োজক এস এস সি ব্যাচ ২০০৫ এর মুখপাত্র মো:ইস্রাফিল শিকদার বলেন, প্রত্যেক বছরে আমরা এই ইফতার মাহফিল আয়োজন করে থাকি,ইনশাআল্লাহ আগামীতে মানিকগঞ্জ জেলার সকল বন্ধুদের নিয়ে এই আয়োজন অব্যাহত থাকবে।

এসময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন, ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজ এর প্রধান শিক্ষক আবু বক্কর সিদ্দিক, সহকারি প্রধান শিক্ষক জিলাল উদ্দিন মন্ডল, ঢাকা জর্জ কোর্টের এডভোকেট মো: সাজ্জাদ হোসেন,সৌদি প্রবাসী ব্যাবসায়ী মাহবুবুল আলম মিলন,ধল্লা ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব

মো: নাজমুল হাসান এনামুল,সিংগাইর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য সহকারী মো: ইমদাদুল হক রিপন,ফাস্ট ট্রাভেল ইন্টারন্যাশনাল এর কর্নধার মো: মিলন হোসেন,ব্যাংক কর্মকর্তা প্রমুখ সহ সিংগাইর উপজেলার ২০০৫ সালের এস,এস,সি ব্যাচের সকল শিক্ষার্থী বৃন্দ ও এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ

উচ্চশিক্ষা

শাবি’-র ‘গ্রিন এক্সপ্লোর সোসাইটি’র সভাপতি জাহ্নবী, সাধারণ সম্পাদক হাসিব

মাহবুবুল ইসলাম ; শাবিপ্রবি প্রতিনিধি:  শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) পরিবেশ বিষয়ক একমাত্র সংগঠন ‘গ্রিন এক্সপ্লোর সোসাইটি’র ১১ম কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে। নতুন এই কমিটিতে সভাপতি হিসেবে জিওগ্রাফি এন্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী জাহ্নবী দত্ত এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একই বিভাগের শিক্ষার্থী হাসিবুর রহমান মোল্লা মনোনীত হয়েছেন। বুধবার (১২ মার্চ) সংগঠনের আয়োজিত ইফতার মাহফিলে নতুন […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

১৩ মার্চ ২০২৫, ০২:০৬

মাহবুবুল ইসলাম ; শাবিপ্রবি প্রতিনিধি: 

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) পরিবেশ বিষয়ক একমাত্র সংগঠন ‘গ্রিন এক্সপ্লোর সোসাইটি’র ১১ম কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে।

নতুন এই কমিটিতে সভাপতি হিসেবে জিওগ্রাফি এন্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী জাহ্নবী দত্ত এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একই বিভাগের শিক্ষার্থী হাসিবুর রহমান মোল্লা মনোনীত হয়েছেন।

বুধবার (১২ মার্চ) সংগঠনের আয়োজিত ইফতার মাহফিলে নতুন কমিটি ঘোষণা করেন কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি মো. রমজান হোসেন রনি এবং সাধারণ সম্পাদক তানজিয়া জাহান মনি। 

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহসভাপতি হিসেবে মুনতাসিম আজিজ রাহিন, ফারিহা ফারহাত আহমেদ, হাফিজা বেগম বুলি। সহ-সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান জিহাদ।

সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে মো. আলিয়ুর রহমান, গবেষণা পরিষদ প্রধান ফৌজিয়া নূর, জি-স্টুডিও পরিষদ প্রধান মোহাম্মদ হানিফ হাসান নিশান , জি রেস্কিউ অ্যান্ড অ্যাডভেঞ্চার পরিষদ প্রধান কাজী সেফায়েত , অর্থ সম্পাদক সুমাইয়া বিনতে সাদেক শান্তু, প্রচার ও তথ্যপ্রযুক্তি সম্পাদক মুসরিফা আক্তার উর্মি, সহকারী প্রচার ও তথ্যপ্রযুক্তি সম্পাদক মাহবুবুল ইসলাম ও নুসাইবা মাহপারা সাবা, প্রকাশনা সম্পাদক আল মাহমুদ মাহিন ও নাজমুস সাকিব হুমাইরা এছাড়াও দপ্তর সম্পাদক হিসেবে তাহমিনা পারভিন তানিয়া মনোনীত হয়েছেন।

শিক্ষাঙ্গন

তদন্ত প্রক্রিয়ায় প্রশাসনের পক্ষপাতের অভিযোগ: শেকৃবি ছাত্রদল

শেকৃবি প্রতিনিধি শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) সাম্প্রতিক বরখাস্তের ঘটনায় তদন্ত প্রক্রিয়ার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে শেকৃবি ছাত্রদল। তাদের অভিযোগ, তদন্ত কমিটি প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করে রাজনৈতিক বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ২০ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল নেতারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটি পক্ষপাতমূলকভাবে কাজ করেছে এবং বরখাস্তের ক্ষেত্রে দ্বৈতনীতি অনুসরণ করেছে। তাদের দাবি, […]

তদন্ত প্রক্রিয়ায় প্রশাসনের পক্ষপাতের অভিযোগ: শেকৃবি ছাত্রদল

শেকৃবি ছাত্রদলের সংবাদ সম্মেলন

প্রতিনিধি ডেস্ক

২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৩:১৩

শেকৃবি প্রতিনিধি

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) সাম্প্রতিক বরখাস্তের ঘটনায় তদন্ত প্রক্রিয়ার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে শেকৃবি ছাত্রদল। তাদের অভিযোগ, তদন্ত কমিটি প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করে রাজনৈতিক বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

২০ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল নেতারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটি পক্ষপাতমূলকভাবে কাজ করেছে এবং বরখাস্তের ক্ষেত্রে দ্বৈতনীতি অনুসরণ করেছে। তাদের দাবি, ১৯ ফেব্রুয়ারির সিন্ডিকেট সভায় ৩০ জন শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে বরখাস্ত করা হলেও, আন্দোলন দমনে সক্রিয় ও শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া অনেকেই শাস্তির বাইরে রয়ে গেছেন।

ছাত্রদল নেতারা অভিযোগ করেন, প্রশাসনের হাতে পর্যাপ্ত প্রমাণ— স্থিরচিত্র ও ভিডিও ফুটেজ থাকা সত্ত্বেও অনেক অপরাধীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং ব্যক্তিগত আনুগত্য ও রাজনৈতিক স্বার্থ বিবেচনায় বরখাস্তের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। তারা দাবি করেন, আন্দোলন দমনে ভূমিকা রাখা অনেক ব্যক্তি এখনো প্রশাসনের ছত্রচ্ছায়ায় আছেন।

ছাত্রদল হুঁশিয়ারি দিয়ে জানায়, প্রকৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে ভবিষ্যতে আরও কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। পাশাপাশি, তারা তদন্ত কমিটির নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, ক্ষমতাসীন পক্ষের প্রতি আনুগত্যশীল নীল দলের সভাপতি ও সেক্রেটারি, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সেক্রেটারি ও অন্যান্য প্রভাবশালী ব্যক্তিদের কোনো শাস্তি হয়নি, যা প্রশাসনিক পক্ষপাতের পরিষ্কার উদাহরণ।

শেকৃবি ছাত্রদল দ্রুত সময়ের মধ্যে নিরপেক্ষ তদন্ত এবং প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন শেষ করে।