জুলাইয়ের টগবগে যোদ্ধা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় গভীর শোক ও তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। দ্রুত দোষীদের আটক ও বিচারের দাবি করছি।
এ পর্যন্ত পুলিশ ৩ জনকে আটক করেছে বলে গণমাধ্যম সূত্রে জানতে পেরেছি।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নিরাপত্তার দায়িত্ব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের হাতে নেয়। কিছু দিন আগে বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান নিয়ে ঢাবি প্রশাসন সিদ্ধান্ত নিতে গেলে কারা বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তাদের এখন প্রশ্নের মুখোমুখি করা উচিৎ।
দেখুন একটি মৃত্যুর পরে আমাদের সবার কাজ হওয়া উচিৎ এমন মৃত্যু যেন আর না ঘটে৷ দ্রুত সংশ্লিষ্ট স্থানগুলোতে ভাসমান দোকান, মাদক সংশ্লিষ্টতা বন্ধসহ কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। অফিসিয়ালি চাঁদাবাজিকে ফরমাল ব্যবসায় পরিণত করে এমন সকল এলিমেন্ট বন্ধ করে দিতে হবে। সকল ছাত্র সংগঠনগুলোর এটি নিয়ে কর্মসূচী দেওয়া উচিৎ।
কিন্তু না আমাদের তো লাশ নিয়ে রাজনীতি দরকার? একে অপরকে দোষারপ করা দরকার। অনেকেই এক লাইন এগিয়ে ভিসির পদত্যাগ দাবি করে আছেন। তো ভাই সারা দেশে বিএনপির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে খুন হওয়া ব্যক্তিদের জন্য বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের পদত্যাগ চেয়েছেন?
ভিসির পদত্যাগ চেয়েছেন তো প্রো ভিসি দুইজন কি আপনাদের তালত ভাই লাগে?
এসব ফাইজলামি বাদ দিয়ে আরেকজন সাম্য যেন আগামী দিনে আমাদের কাছ থেকে চলে না যায় সেটি নিশ্চিত করতে সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করুন। সাম্যরা মরে পড়ে থাকে আর আমরা লাশ সামনে রেখে দোষারোপের রাজনীতি করি।

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?