বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

রাজনীতি

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর ছিলেন বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক :হাসান মামুন

মো. মিজানুর রহমান (উপজেলা প্রতিনিধি): ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গলাচিপা উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপি এর আয়োজনে গলাচিপা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের খেলার মাঠে বিশাল জনসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। দীর্ঘদিন পর গলাচিপা উপজেলা বিএনপি কর্তৃক অনুষ্ঠিতব্য এ জনসভায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী এবং সমর্থকদের ঢল নামে। […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৩:২৭

মো. মিজানুর রহমান (উপজেলা প্রতিনিধি):

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গলাচিপা উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপি এর আয়োজনে গলাচিপা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের খেলার মাঠে বিশাল জনসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। দীর্ঘদিন পর গলাচিপা উপজেলা বিএনপি কর্তৃক অনুষ্ঠিতব্য এ জনসভায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী এবং সমর্থকদের ঢল নামে।

কার্যত বিকাল তিনটায় এ সভা শুরু হলেও সকাল থেকেই নেতাকর্মী ও সমর্থকরা সভাস্থলে আসতে শুরু করে এবং বেলা বাড়ার সাথে সাথে সভাস্থল কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে আশপাশে এলাকা ছাড়িয়ে যায়। বৃহস্পতিবার গলাচিপা উপজেলা বিএনপি সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান এর সভাপতিত্বে এবং গলাচিপা উপজেলা বিএনপি এর সাধারণ সম্পাদক আ. সাত্তার হাওলাদার এর সঞ্চালনায় এ জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রদল সভাপতি হাসান মামুন। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপি ও এর বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের কেন্দ্রীয়, জেলা ও উপজেলার নেতৃবৃন্দ।

গলাচিপা বিএনপি’র সর্বকালের সেরা এ জনসভায় গত জুলাই আগষ্টে বিপ্লবের সময়ে বিএনপি নেতাকর্মী-সমর্থকসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গলাচিপা ও দশমিনা উপজেলার নিহত আটজন মেধাবী ছাত্রসহ সকল শহীদদের স্মরণ করে প্রধান অতিথির বক্তব্যে হাসান মামুন বলেন, ‘ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর ছিলেন বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক। ১৯৭৫ সালে এইদিনে বাংলাদেশে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করে জাতিকে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপহার দিয়েছিলেন।

কিন্ত গত শেখ হাসিনা সরকার দিবসটিকে বাতিল করে, বাতিল করে সরকারি ছুটি। গত ১৫ বছর শেখ হাসিনা সরকার পুলিশ ও অন্যান্য প্রশাসনের বন্দুকের নলের সামনে মানুষকে জিম্মি করে, ব্যাংকগুলো ডাকাতি করে বিদেশিদের হাতে তুলে দিয়ে ক্ষমতায় টিকেছিল। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের নেতৃত্বে ছাত্র সমাজ গত ১৭ সতেরো বছর তাদের এ অনিয়মের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে আসছিল।

কিন্তু গত স্বৈরচার সরকার তার বাহিনী দ্বারা দমন কর রেখেছিল। বাংলাদেশ যখনই সংকট পড়েছে, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গনতন্ত্র সংকটে পতিত হয়েছে তখনই আল্লাহ প্রদত্ত ছাত্র সমাজ তাঁদের বুকের রক্ত দিয়ে রক্ষা করেছে। বাংলাদেশের মেধাবী ছাত্রদের এমনকি আমাদের শিশুদের গুলি চালাতে দ্বিধাবোধ করেছি। তারপরও আমাদের ছাত্র-জনতা থেমে যায়নি। নতুনভাবে রক্ষা করা হয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা। আমরা গলাচিপা উপজেলা বিএনপি আগামী জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত ছাত্র জনতাকে সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ থাকবো।

তিনি আরো বলেন, ‘আগামী নির্বাচন পর্যন্ত পটুয়াখালী-৩ আসনে কেউ যেন কোন ষড়যন্ত্র না করতে পারে- এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।’ কারো নাম উল্লেখ না করে তিনি আরো বলেন, ‘বিএনপি রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়নি যে, প্রশাসনের চেয়ার, টেবিল ও খাবার খেয়ে রাজনৈতিক সভা করতে হবে। ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর ও জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের চেতনাকে ধারণ করে জাতীয়তাবাদী দলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’

উল্লেখ্য ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর কারাগারের বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়ে জিয়াউর রহমান হয়ে উঠেন দেশের মুকুটহীন সম্রাট; যা তাঁকে পরবর্তীতে রাজনৈতিক ময়দানের স্বার্থকতায় অপ্রতিদ্বন্দ্বী এক মহান নেতায় পরিণত করে।

রাজনীতি

ঢাকা বিমানবন্দর থেকে আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী এবং মেয়ে আটক

এটি কি নিয়মতান্ত্রিক কোনো প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো নির্দেশনা বা রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে?

নিউজ ডেস্ক

১৩ মে ২০২৫, ১৩:৫৮

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী শেখ শাইরা শারমিনের বিদেশযাত্রায় বাধা দেওয়ার ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তিনি থাইল্যান্ডগামী থাই এয়ারওয়েজের টিজি৩২২ ফ্লাইটে ওঠার প্রস্তুতি নিলেও ইমিগ্রেশন কাউন্টার থেকে তাকে থামিয়ে দেওয়া হয়। তিনি ফ্লাইটে উঠতে পারেননি।

বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, দুপুর ১টা ৩৫ মিনিটে তিনি ফ্লাইটের জন্য চেক-ইন সম্পন্ন করলেও ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ কোনো নির্দিষ্ট কারণ না জানিয়ে তাকে ফ্লাইটে ওঠার অনুমতি দেয়নি। তবে ইমিগ্রেশন বা কোনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।

শেখ শাইরা শারমিনের পারিবারিক পরিচিতি ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক বলয়ের সঙ্গে যুক্ত। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের ভাই শেখ আবু নাসেরের ছেলে শেখ হেলাল উদ্দীনের কন্যা এবং বাগেরহাট-২ আসনের আওয়ামী লীগ সংসদ সদস্য শেখ তন্ময়ের বড় বোন। অন্যদিকে, তার স্বামী আন্দালিব রহমান পার্থ একজন বিরোধী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা এবং বিভিন্ন সময়ে সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচনায় সক্রিয় থেকেছেন।

এই প্রেক্ষাপটে একটি প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য হয়েও বিদেশযাত্রায় বাধার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠছে—এটি কি নিয়মতান্ত্রিক কোনো প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো নির্দেশনা বা রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে?

আইন ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতা এবং ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের স্বচ্ছতা নিয়ে এ ধরনের ঘটনার পর নানা ধরনের আলোচনা এবং ব্যাখ্যার সুযোগ তৈরি হয়। বিশেষ করে যখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি সরাসরি কোনো মামলার আসামি নন কিংবা তার বিরুদ্ধে প্রকাশ্য কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই, তখন এমন ঘটনায় জনমনে প্রশ্ন তৈরি হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়।

বর্তমানে এই বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত হোক বা রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ডপ্রসূত কারণ—ঘটনাটির স্বচ্ছ ব্যাখ্যা প্রয়োজন, যাতে বিভ্রান্তি না ছড়ায় এবং নাগরিকদের অধিকার বিষয়ে আস্থার পরিবেশ অটুট থাকে।

রাজনীতি

ভারতে আশ্রয় নেওয়া সব আ:লীগ নেতাদের দেশে ফিরতে নির্দেশ দিলেন শেখ হাসিনা

দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকা নেতাদের স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে সবাইকে দেশে ফিরতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা ফিরবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে।

নিউজ ডেস্ক

১৭ মে ২০২৫, ১৭:০৩

গণহত্যা, দমন-পীড়ন ও অন্যান্য গুরুতর অপরাধে অভিযুক্ত হয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগপন্থী বহু নেতা এখন চরম অনিশ্চয়তার মুখে। ভারতের অভ্যন্তরে থাকা অবৈধ বিদেশিদের দ্রুত দেশত্যাগের নির্দেশ জারির পর দেশটিতে পালিয়ে থাকা এসব নেতাদের মধ্যে শুরু হয়েছে দেশ ছাড়ার হিড়িক।

আগস্ট মাস থেকে এ নির্দেশনা আরও কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করার কথা থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠছে।

পুশব্যাক ও গ্রেফতারের আশঙ্কায় অনেক নেতা ভারতে অবস্থান ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন। ইতিমধ্যে ৫০ জনেরও বেশি নেতা ইউরোপ ও আমেরিকায় পালিয়ে গেছেন এবং অনেকে নতুন করে এসব দেশে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টায় রয়েছেন। তবে পালিয়ে বাঁচা যেন খুব সহজ হবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে।

দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকা নেতাদের স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে সবাইকে দেশে ফিরতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা ফিরবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে।

এ লক্ষ্যে সরকার আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে বহুমুখী কূটনৈতিক ও আইনি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

সরকারের একটি গোপন সূত্র জানিয়েছে, এই প্রক্রিয়ায় ইন্টারপোলের সহায়তা নেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনায় আছে। সরকার চায়, এসব অপরাধের দ্রুত বিচার কার্যকর হোক এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হোক।

এই প্রেক্ষাপটে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গা-ঢাকা দিয়ে থাকা নেতাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অনেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে আত্মগোপনে গেছেন, আবার কেউ কেউ দেশে ফেরার উপায় খুঁজছেন।

রাজনীতি

নাহিদ, সারজিসকে টার্গেট করে হামলা, উদ্দেশ্য ছিল সরাসরি হত্যা : অপু

হামলাকারীদের লক্ষ্য ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় নেতা নাহিদ বা সারজিস। গাড়িবহরে ঢুকে যে আচরণ তারা করেছে, তা দেখে হত্যার উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়। আমরা ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত ও দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।

নিউজ ডেস্ক

০৪ জুলাই ২০২৫, ২০:২৯

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) অভিযোগ করেছে, তাদের কেন্দ্রীয় নেতাদের বহনকারী গাড়িবহরে ঠাকুরগাঁওয়ের টাঙ্গন ব্রিজ এলাকায় হামলার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (৪ জুলাই) দুপুরে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় কর্মসূচি শেষে পীরগঞ্জ যাওয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কর্মসূচি শেষে ঠাকুরগাঁওয়ের আর্ট গ্যালারি মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে গাড়িবহরটি পীরগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। পথিমধ্যে টাঙ্গন ব্রিজ এলাকায় একটি আন্তঃজেলা বাস হঠাৎ বহরে ধাক্কা দেয়। এতে একটি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হলে, এনসিপির নেতাকর্মীরা বিষয়টি জানতে বাসটির কাছে গেলে ৫-৬ জন অজ্ঞাত ব্যক্তি তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে গাড়ির চালকসহ একজন কর্মী আহত হন।

এনসিপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, হামলাটি কেবল তাৎক্ষণিক কোনো ঘটনা নয়—বরং এটি ছিল একটি পূর্বপরিকল্পিত আক্রমণ। দলের ভাষ্য অনুযায়ী, বাস দুর্ঘটনার আড়ালে মূল উদ্দেশ্য ছিল গাড়িবহরে থাকা শীর্ষ নেতাদের লক্ষ্য করে প্রাণঘাতী হামলা চালানো। যদিও তারা ভুল গাড়িতে আঘাত করে, পরে তৎপর হয়ে আবারও হামলার চেষ্টা করা হয়।

ঠাকুরগাঁও জেলা এনসিপির মুখপাত্র অপু জানান,

“প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে যে, হামলাকারীদের লক্ষ্য ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় নেতা নাহিদ বা সারজিস। গাড়িবহরে ঢুকে যে আচরণ তারা করেছে, তা দেখে হত্যার উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়। আমরা ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত ও দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।”

ঘটনার পরপরই পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। ঠাকুরগাঁও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সারওয়ার হোসেন বলেন, “আমরা অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এনসিপির পক্ষ থেকে ঘটনাটিকে হামলা হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে এবং তারা একটি ভিডিও ফুটেজও আমাদের কাছে উপস্থাপন করেছে। তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”