রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

জাতীয়

একের পর এক চমক দেখাচ্ছেন ড. ইউনূস, ৮ মাসে বদলে গেছে দৃশ্যপট, অর্থনীতির চূড়ায় বাংলাদেশ

দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই একের পর এক চমক দেখিয়ে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস। মাত্র আট মাসে ভেঙে পড়া অর্থনীতিকে তিনি নিয়ে গেছেন এক অনন্য উচ্চতায়। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে পরিশোধ করা হয়েছে ২ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি ঋণ, বেড়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, ফিরেছে বিনিয়োগকারীদের আস্থা। দেশের অর্থনীতিতে যেন লেগেছে এক জাদুকরী ছোঁয়া। আওয়ামী লীগ […]

একের পর এক চমক দেখাচ্ছেন ড. ইউনূস, ৮ মাসে বদলে গেছে দৃশ্যপট, অর্থনীতির চূড়ায় বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২৪ এপ্রিল ২০২৫, ২০:০১

দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই একের পর এক চমক দেখিয়ে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস। মাত্র আট মাসে ভেঙে পড়া অর্থনীতিকে তিনি নিয়ে গেছেন এক অনন্য উচ্চতায়। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে পরিশোধ করা হয়েছে ২ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি ঋণ, বেড়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, ফিরেছে বিনিয়োগকারীদের আস্থা। দেশের অর্থনীতিতে যেন লেগেছে এক জাদুকরী ছোঁয়া।

আওয়ামী লীগ সরকারের শাসন আমলে দেশ দেখেছে দুর্নীতি, লুটপাট আর অর্থপাচারের নজির। অর্থনীতি পৌঁছে গিয়েছিল ধ্বংসপ্রাপ্ত অবস্থায়। তবে ড. মোহাম্মদ ইউনুস দায়িত্ব নেওয়ার পর পাল্টে গেছে সেই চিত্র। বদলে গেছে দেশের অর্থনৈতিক বাস্তবতা। ফুলেফেঁপে উঠেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ।

আওয়ামী শাসন আমলে গত বছরের জুলাই মাসে আইএমএফ-এর হিসাব পদ্ধতি বিএম সিক্স অনুযায়ী দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২০.৫৪ বিলিয়ন ডলার। যা আট মাসে বেড়ে হয়েছে ২১.৪০ বিলিয়ন ডলার। ক্রস রিজার্ভের পরিমাণ এখন ২৭ বিলিয়নের কাছাকাছি।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সময় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বৈদেশিক দেনা ছিল প্রায় ৩৯ হাজার কোটি টাকা, যা এখন নেমে এসেছে ১০ হাজার কোটি টাকায়। অর্থাৎ, সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর এ খাতে ২৯ হাজার কোটি টাকা ঋণ পরিশোধ করেছে। এই দেনা পরিশোধ না হলে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়াত ২৯ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি।

এছাড়াও দেশের অর্থনীতিকে আরও মজবুত করতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিটে’ ৪০টি দেশের ৬০০-র বেশি বিনিয়োগকারী অংশ নেন। এতে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

তাদের মধ্যে চীনের হান্ডা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড বাংলাদেশে ১৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের চুক্তি করেছে, যা অন্যতম উল্লেখযোগ্য। চীন সফর শেষে ড. ইউনুসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ পেয়েছে ২১০ কোটি ডলারের বিনিয়োগ ও ঋণের প্রস্তাব, যা দেশের অর্থনীতিকে আরও গতিশীল করবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। প্রযুক্তি ও সেবা খাতকে ঘিরেও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে।

মাত্র আট মাসে ড. ইউনুসের নেতৃত্বে দেশের অর্থনীতিতে যে অগ্রগতি হয়েছে, তা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অনন্য মাইলফলক। এই সময়ে বাংলাদেশ পৌঁছেছে এক নতুন উচ্চতায়।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৮৭৯

জাতীয়

ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি। মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের […]

নিউজ ডেস্ক

০৬ মে ২০২৫, ১৪:৪২

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি।

মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের একটি প্রস্তাবও তুলে ধরে। ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি, বদিউল আলম মজুমদারকে উপরাষ্ট্রপতি, তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী ও ডা. শফিকুর রহমানকে উপপ্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের রূপরেখা প্রস্তাব করেন সভায় উপস্থিত ঐক্য ও সংহতি পরিষদের নেতারা।

এ ছাড়া নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারও প্রকাশ করেন তারা। তাদের প্রস্তাব অনুসারে, বিএনপি ২৫ শতাংশ, জামায়াত ২০ শতাংশ, এনসিপি ১৫ শতাংশ, ইসলামি আন্দোলন ৫ শতাংশ, বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ১০ শতাংশ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল থেকে ২৫ শতাংশ সদস্য নিয়ে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের প্রস্তাব পেশ করেন নতুন এ দলটি।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৮৭৯

জাতীয়

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ। স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ […]

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০১ মে ২০২৫, ১৮:২৬

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।
সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ করে আরএসও গোষ্ঠীর সদস্যরা শুধু মহড়াই চালাচ্ছে না, বরং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ওপর জোরপূর্বক চাঁদা আদায়, আটক ও নির্যাতনের মতো গুরুতর অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। প্রতিনিয়ত তারা সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করে দুর্বল, নতুন আসা রোহিঙ্গাদের টার্গেট করছে।

সম্প্রতি একাধিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, আরএসও এবং আরাকান রোহিঙ্গা আর্মি (এআরএ)-এর হাতে সীমান্তে অন্তত ১২টি চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮টি নিয়ন্ত্রণ করছে আরএসও এবং ৪টি এআরএ। প্রতিটি চেকপোস্টে ৩-৫ জন করে সশস্ত্র সদস্য নিয়োজিত রয়েছে, যারা নিয়মিত চাঁদা আদায়ে জড়িত।

এদিকে মানবাধিকার সংস্থা ফোর্টিফাই রাইটস জানায়, এসব সশস্ত্র গোষ্ঠী বাংলাদেশের ভেতরে রোহিঙ্গাদের ওপর হত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, পাচার এবং ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে।

সংস্থাটি একে যুদ্ধাপরাধের শামিল বলে আখ্যায়িত করেছে এবং বাংলাদেশের সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।

আরও উদ্বেগজনক বিষয় হলো, সীমান্তে আরএসও’র এই তৎপরতার পাশাপাশি পাহাড়ে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) ও ইউপিডিএফ’র মধ্যে গোপন বৈঠকের তথ্যও পাওয়া গেছে। একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, এই গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে যোগাযোগের জন্য কেএনএফকে প্রাথমিকভাবে অর্থ সহায়তাও দেওয়া হয়েছে।

এর পাশাপাশি সেন্টমার্টিনে পর্যটন নিষিদ্ধ ঘোষণা ও রাখাইনের জন্য কথিত ‘মানবিক করিডোর’ চালুর আলোচনা সীমান্ত পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি কেবল একটি ‘রিফিউজি ইস্যু’ নয়, বরং একটি সুপরিকল্পিত সীমান্ত রাজনীতি যা বাংলাদেশকে এক অদৃশ্য যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৮৭৯

জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ,ছেঁড়া হয় পরনের জামা

জনপ্রিয় কমেডি অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিককে জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলার তালিকাভুক্ত আসামি স্থানীয় জনতারা গণধোলাই থানায় সোপর্দ করছেন। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে পলাতক থাকা সিদ্দিক হঠাৎ নিজ এলাকায় দেখা দিলে ক্ষুব্ধ জনতা তাঁকে ঘিরে ফেলে। পরে তাঁকে আটক করে থানায় সোপর্দ করে। এ বিষয়ে রমনা থানার ডিউটি অফিসার বলেন, স্থানীয় […]

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ,ছেঁড়া হয় পরনের জামা

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৭:৪৮

জনপ্রিয় কমেডি অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিককে জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলার তালিকাভুক্ত আসামি স্থানীয় জনতারা গণধোলাই থানায় সোপর্দ করছেন। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে পলাতক থাকা সিদ্দিক হঠাৎ নিজ এলাকায় দেখা দিলে ক্ষুব্ধ জনতা তাঁকে ঘিরে ফেলে। পরে তাঁকে আটক করে থানায় সোপর্দ করে।

এ বিষয়ে রমনা থানার ডিউটি অফিসার বলেন, স্থানীয় জনগণ সিদ্দিক নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে থানায় সোপর্দ করেছেন। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিক দেশের টেলিভিশন অঙ্গনে একজন পরিচিত মুখ, যিনি নানা হাস্যরসাত্মক চরিত্রে অভিনয়ের জন্য জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। তবে তাঁর বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্ট মাসে সংঘটিত একাধিক সহিংস ও নৃশংস ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।

২০১৮ সালের নির্বাচনে টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী) আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিল সে। বিশেষ করে ঢাকা-১৭ উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনে সবার নজর কেড়েছিল সিদ্দিক। কিন্তু একবারও প্রার্থী হতে পারেনি সিদ্দিক।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৮৭৯