বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

‘আমি কোনো বেআইনি কাজ করিনি, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র: টিউলিপ সিদ্দিক

“আমি কোনো বেআইনি কাজ করিনি, এটা নিছক রাজনৈতিক হয়রানি”—বাংলাদেশে নিজের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির ঘটনায় এমন প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ব্রিটিশ এমপি ও শেখ হাসিনার ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিক। ঢাকার অভিজাত কূটনৈতিক এলাকায় জমি বরাদ্দের অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন। বাংলাদেশে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দাখিল করা মামলায় সম্প্রতি আদালত টিউলিপ সিদ্দিকসহ শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ ৫৩ জনের […]

‘আমি কোনো বেআইনি কাজ করিনি, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র: টিউলিপ সিদ্দিক

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৫ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৫৩

“আমি কোনো বেআইনি কাজ করিনি, এটা নিছক রাজনৈতিক হয়রানি”—বাংলাদেশে নিজের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির ঘটনায় এমন প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ব্রিটিশ এমপি ও শেখ হাসিনার ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিক। ঢাকার অভিজাত কূটনৈতিক এলাকায় জমি বরাদ্দের অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন।

বাংলাদেশে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দাখিল করা মামলায় সম্প্রতি আদালত টিউলিপ সিদ্দিকসহ শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ ৫৩ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে। অভিযোগে বলা হয়, তারা সবাই কোনো না কোনোভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানীর কূটনৈতিক এলাকায় সরকারি জমি বরাদ্দ নিয়েছেন।

টিউলিপ সিদ্দিক এক বিবৃতিতে বলেন, “বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ কখনো আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। শুরু থেকেই মিডিয়ার মাধ্যমে আমাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছে। আমার আইনজীবীরা নিজেরা চিঠি পাঠিয়েছেন, কিন্তু সেখানেও কোনো উত্তর দেওয়া হয়নি।”

তিনি আরও বলেন, “আমি এই রাজনৈতিক অপবাদ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না। এটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়রানির চেষ্টা। আমি কোনো বেআইনি কাজ করিনি, তার একটুও প্রমাণ কেউ দেখাতে পারবে না।”

এই বিষয়ে ব্রিটিশ দৈনিক দ্য সানডে টেলিগ্রাফ জানায়, দুর্নীতি দমন কমিশনের অভিযোগ অনুযায়ী টিউলিপ সিদ্দিক ঢাকার বারিধারা কূটনৈতিক এলাকায় ৬৭০ বর্গমিটার জমি পেয়েছেন তার খালা শেখ হাসিনার সুপারিশে। অভিযোগ আরও, একইভাবে জমি বরাদ্দ পেয়েছেন তার মা শেখ রেহানা, ভাই রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এবং বোন আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তী। তারা সবাই বর্তমানে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন।

তবে টিউলিপের পক্ষে এক প্রতিনিধি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, “এই মামলায় কোনো আইনি ভিত্তি নেই। জমি বরাদ্দ সংক্রান্ত অভিযোগ সম্পূর্ণ মনগড়া ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অংশ।”

এদিকে যুক্তরাজ্যের নৈতিকতা বিষয়ক উপদেষ্টা লরি ম্যাগনাস সম্প্রতি জানিয়েছেন, টিউলিপ সিদ্দিকের ব্যক্তিগত সম্পদ, সম্পত্তির উৎস বা ব্যবহার নিয়ে কোনও ধরনের বেআইনি কর্মকাণ্ড বা নীতিমালা লঙ্ঘনের প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, “কিছু জমির রেকর্ড সময়মতো আপডেট না থাকলেও তা অপরাধের ইঙ্গিত দেয় না।”

২০২৫ সালের জানুয়ারিতে টিউলিপ সিদ্দিক ব্রিটিশ ট্রেজারির অর্থনৈতিক সচিব পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন। পদত্যাগের পেছনে তিনি পারিবারিক সম্পত্তি সংক্রান্ত বিতর্কের কথা উল্লেখ করে বলেন, “আমি চাইনি আমার পরিবারের বিষয় নিয়ে সরকারকে কোনো বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হোক।”

বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে এখনো কোনো প্রত্যর্পণ চুক্তি (extradition treaty) না থাকলেও, দুদক সূত্র বলছে তারা টিউলিপ সিদ্দিককে বিচারের আওতায় আনতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চাইবে।

এই গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ঘিরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে ও আন্তর্জাতিক মহলে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। একদিকে বিষয়টিকে বর্তমান সরকারের ক্ষমতার দ্বন্দ্বের অংশ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা, অন্যদিকে টিউলিপের মতো একজন আন্তর্জাতিক রাজনীতিককে এভাবে মামলার জালে ফাঁসানো কতটা যৌক্তিক—সে নিয়েও উঠছে প্রশ্ন।

টিউলিপ সিদ্দিক বর্তমানে ব্রিটেনের লেবার পার্টির হয়ে পার্লামেন্ট সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং দেশটির মূলধারার রাজনীতিতে বেশ সক্রিয়। তিনি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে থাকা লেবার নেতা কিয়ার স্টারমারের ঘনিষ্ঠ সহকর্মী বলেও পরিচিত।

বিশ্লেষকরা বলছেন, বিষয়টি শুধু ব্যক্তি টিউলিপ সিদ্দিককে ঘিরে নয়, বরং এটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় বিদেশে অবস্থানকারী ক্ষমতাসীন পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত নতুন এক কৌশল বলেও ধরা যেতে পারে। তবে শেষ পর্যন্ত আইনি প্রক্রিয়া এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক কতদূর যেতে পারে—তা এখন সময়ই বলবে।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৯২

আন্তর্জাতিক

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধ, ভারতীয় দুই সেনাসহ নিহত ১৪

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন। এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:১২

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।

এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন।

এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন সেনা সদস্যও আহত হয়েছে। তাদরেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নিরাপত্তা কর্মীদের একটি দল যখন মাওবাদী বিরোধী অভিযান চালাচ্ছিলেন, তখন সকালের সময় ইন্দ্রাবতী জাতীয় উদ্যান এলাকার একটি ঘন জঙ্গলে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। “প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, বন্দুকযুদ্ধে ১২ জন মাওবাদী নিহত হয়েছে।”

তিনি যোগ করেন, যে এলাকায় একটি বিরতিহীন গুলি বিনিময় এখনও চলছে, আরও বিশদ বিবরণের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাপূর্ণ, এবং কর্তৃপক্ষ উচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

এদিকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, বস্তার রেঞ্জের পুলিশ মহাপরিদর্শক সুন্দররাজ পি, নিশ্চিত করেছেন যে এনকাউন্টারে নিহত একজন জওয়ান ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং অপরজন মাওবাদী বিরোধী অভিযানে বিশেষজ্ঞ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) রাজ্য-স্তরের সদস্য ছিলেন।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৯২

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ভারতের জন্য জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা। সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের […]

নিউজ ডেস্ক

১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২২:১৭

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

শশী থারুর বাংলাদেশ ইস্যুকে ‘স্পর্শকাতর’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, প্রতিবেশী দেশটিতে যদি শত্রুভাবাপন্ন সরকার ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে। আমাদের উচিত, বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা সম্প্রদায়ের প্রতি উদ্বেগের চেয়ে বাংলাদেশের জনগণের সার্বিক কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

তিনি আরও বলেন, একটি নির্দিষ্ট দেশ কে শাসন করবে, তা ভারত নির্ধারণ করতে পারে না। বরং আমাদের উচিত যেকোনো সরকারের সঙ্গে কাজ করার কৌশল রপ্ত করা।

বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে শশী থারুর বলেন, আমি মনে করি না যে তাদের শত্রুভাবাপন্ন বলা যায়। তবে একই সঙ্গে আমাদের কিছু সতর্কতাও বজায় রাখতে হবে।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই নিবিড়ভাবে, সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহ পর্যবেক্ষণ করতে হবে, কারণ তাদের অবস্থান আমাদের ঠিক পাশেই।

শশী থারুর মনে করেন, ভারতের উচিত স্পষ্টভাবে জানানো যে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির চেয়ে পুরো দেশের মানুষের কল্যাণে বেশি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ভারতের উচিত এটা বোঝানো যে, তারা কোনো নির্দিষ্ট দল বা গোষ্ঠীর চেয়ে সমগ্র বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করতে চায়।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৯২

আন্তর্জাতিক

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী। শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। […]

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২২ মার্চ ২০২৫, ১৪:৪৭

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী।

শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। এরপর থেকে সেখানেই বসবাস করে আসছিলেন এই শেখ হাসিনা। তবে, এবার সেখান থেকেও তাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঠিক কি কারণে আর কোথায় সরানো হলো হাসিনাকে?

এর আগেও দিল্লি থেকে হাসিনাকে সরিয়ে নেওয়ার গুঞ্জন উঠেছিলো। তবে তখন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্যা প্রিন্ট তাদের একটি নিউজে হাসিনার দিল্লির অবস্থান তুলে ধরে। তাদের সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী হাসিনা দিল্লির একটি বিশেষ এলাকার নিরাপত্তা বেষ্টিত একটি বাড়িতে অবস্থান করছেন।

প্রতিবেদনে আরও জানানো হয় হাসিনা যে এলাকায় বসবাস করছেন সেখানে ভারতীয় বর্তমান ও সাবেক অনেক এমপি মন্ত্রীদের বাড়ি রয়েছে।

তবে এবার আর গুঞ্জন নয়, বিশ্বস্ত সূত্রের খবর শেখ হাসিনাকে নিরাপত্তার ইস্যুতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে দিল্লি থেকে।

দিল্লির একটি জাতীয় দৈনিকের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে দিল্লি থেকে সরিয়ে হাসিনাকে স্ট্যান্ড কমান্ডের একটি নিরাপদ জোনে রাখা হয়েছে। যদিও ভারতীয় প্রসাশনের কেউ এ বিষয়ে কোন স্পষ্ট বক্তব্য এখনো পর্যন্ত দেয়নি।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৯২