বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

গাজায় ঝরছে রক্ত, ডিজে পার্টিতে ব্যস্ত সৌদি আরব!

গাজায় যখন চলতি শতাব্দীর অন্যতম ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় চলছে, ঠিক তখনই সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মদিনার নিকটস্থ পর্যটন শহর আল-উলায় আয়োজিত একটি ডিজে পার্টি ঘিরে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে দেশটি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একাধিক ভিডিওতে দেখা গেছে, শত শত তরুণ-তরুণী পশ্চিমা স্টাইলে ডিজে সাউন্ডে উদ্দাম নাচ-গানে মেতে উঠেছেন। অনেকেই আরব ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরিহিত অবস্থায়ও […]

নিউজ ডেস্ক

১২ এপ্রিল ২০২৫, ২১:৩১

গাজায় যখন চলতি শতাব্দীর অন্যতম ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় চলছে, ঠিক তখনই সৌদি আরবের পবিত্র নগরী মদিনার নিকটস্থ পর্যটন শহর আল-উলায় আয়োজিত একটি ডিজে পার্টি ঘিরে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে দেশটি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একাধিক ভিডিওতে দেখা গেছে, শত শত তরুণ-তরুণী পশ্চিমা স্টাইলে ডিজে সাউন্ডে উদ্দাম নাচ-গানে মেতে উঠেছেন। অনেকেই আরব ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরিহিত অবস্থায়ও পার্টিতে অংশ নিচ্ছেন। ভিডিওগুলোতে দাবি করা হয়েছে, এগুলোর বেশিরভাগই আল-উলার বিখ্যাত এলিফ্যান্ট রক এলাকাজুড়ে ধারণ করা হয়েছে, যা মদিনা থেকে খুব বেশি দূরে নয়।

এই দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই শুরু হয় ব্যাপক নিন্দা ও ক্ষোভের ঝড়। ব্যবহারকারীরা প্রশ্ন তুলেছেন—যখন গাজার মানুষেরা এক টুকরো রুটির জন্য কিলোমিটারের পর কিলোমিটার হাঁটছেন, শিশু-কিশোর থেকে বৃদ্ধ নারীরা পর্যন্ত জীবন বাঁচাতে লড়ছেন, তখন মুসলিম বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশে এমন বিলাসী আয়োজন কতটা সংবেদনশীল ও যুক্তিযুক্ত?

গাজা পরিস্থিতি বর্তমানে ভয়াবহ। সেখানে বারবারের বিমান হামলায় ধ্বংস হয়েছে ঘরবাড়ি, স্কুল, হাসপাতালসহ গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো। ফিলিস্তিনিদের অভিযোগ, ইসরায়েলি বাহিনী পরিকল্পিতভাবে খাদ্য সরবরাহ ব্যাহত করছে, যার ফলে দুর্ভিক্ষ ও অপুষ্টিজনিত মৃত্যু বেড়েই চলেছে। এক ফিলিস্তিনি নারী মিডিয়াকে বলেন, “পৃথিবীর অন্য প্রান্তের মানুষের মতো আমরাও মানুষ। রাজপ্রাসাদ চাই না, শুধু একটু খাবার চাই ক্ষুধা মেটানোর জন্য।”

এই বাস্তবতার মধ্যে সৌদি আরবের এমন উৎসব আয়োজন অনেকের কাছে অমানবিক ও বেমানান মনে হচ্ছে। অনেক মুসলিম নাগরিক সামাজিক মাধ্যমে প্রশ্ন তুলেছেন, “পবিত্র মক্কা-মদিনার দেশে যখন মুসলিম ভাইবোনেরা ধ্বংসস্তূপের নিচে পড়ে আছে, তখন এমন উৎসব কতটা ধর্মীয় ও নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য?”

এ নিয়ে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান (এমবিএস)। তার নেতৃত্বেই দেশটিতে ব্যাপক সামাজিক সংস্কার চলছে, যার মধ্যে রয়েছে সিনেমা হল চালু, নারীদের গাড়ি চালনার অনুমতি, আন্তর্জাতিক কনসার্ট, মিক্সড ইভেন্টসহ নানা সংস্কার। তবে এসব পরিবর্তন মুসলিম বিশ্বের অনেক অংশে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে।

বিশেষ করে গাজা পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে এমন আয়োজনকে অনেকে “সময় ও বাস্তবতার প্রতি চরম অশ্রদ্ধা” বলেই উল্লেখ করছেন। কেবল সৌদি আরব নয়, কাতারের লুসাইল ফেস্টিভাল—যেখানে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রঙিন এয়ার শো ও উন্মুক্ত কনসার্ট আয়োজন করা হয়েছে—তাও একইভাবে বিতর্কের কেন্দ্রে চলে এসেছে।

সমালোচকরা বলছেন, আরব নেতৃত্ব এখন মানবিক সংকটের সময় নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। গাজায় চলমান সংকটকে কেন্দ্র করে যখন জাতিগত নিধন, যুদ্ধাপরাধ ও খাদ্য অবরোধের মতো ইস্যুতে বিশ্বজুড়ে প্রতিবাদ হচ্ছে, তখন আঞ্চলিক শক্তিগুলোর এই উদাসীনতা ইসলামি সংহতি ও নৈতিক নেতৃত্বের প্রশ্ন তুলছে।

সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনও কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। তবে সামাজিক মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের কিছু অংশ সংস্কারকে ইতিবাচক হিসেবে দেখলেও, আন্তর্জাতিক পরিসরে সৌদি নেতৃত্বের মানবিক ও ধর্মীয় সংহতির প্রশ্নে অবস্থান দিন দিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে।

বিশ্লেষকদের মতে, সৌদি আরব এখন দ্বিধার দ্বন্দ্বে রয়েছে—একদিকে উদার সংস্কারের পথে পশ্চিমা মডেলের অনুসরণ, অন্যদিকে মুসলিম বিশ্বের ধর্মীয় ও মানবিক নেতৃত্বের ঐতিহাসিক দাবি। গাজা সংকট সেই দ্বন্দ্বকে প্রকাশ্যে নিয়ে এসেছে। এবং ডিজে পার্টির মতো ঘটনা কেবল সেই আস্থার ফাটলকে আরও স্পষ্ট করে তুলেছে।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৯১

আন্তর্জাতিক

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধ, ভারতীয় দুই সেনাসহ নিহত ১৪

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন। এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:১২

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।

এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন।

এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন সেনা সদস্যও আহত হয়েছে। তাদরেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নিরাপত্তা কর্মীদের একটি দল যখন মাওবাদী বিরোধী অভিযান চালাচ্ছিলেন, তখন সকালের সময় ইন্দ্রাবতী জাতীয় উদ্যান এলাকার একটি ঘন জঙ্গলে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। “প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, বন্দুকযুদ্ধে ১২ জন মাওবাদী নিহত হয়েছে।”

তিনি যোগ করেন, যে এলাকায় একটি বিরতিহীন গুলি বিনিময় এখনও চলছে, আরও বিশদ বিবরণের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাপূর্ণ, এবং কর্তৃপক্ষ উচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

এদিকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, বস্তার রেঞ্জের পুলিশ মহাপরিদর্শক সুন্দররাজ পি, নিশ্চিত করেছেন যে এনকাউন্টারে নিহত একজন জওয়ান ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং অপরজন মাওবাদী বিরোধী অভিযানে বিশেষজ্ঞ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) রাজ্য-স্তরের সদস্য ছিলেন।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৯১

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ভারতের জন্য জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা। সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের […]

নিউজ ডেস্ক

১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২২:১৭

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

শশী থারুর বাংলাদেশ ইস্যুকে ‘স্পর্শকাতর’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, প্রতিবেশী দেশটিতে যদি শত্রুভাবাপন্ন সরকার ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে। আমাদের উচিত, বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা সম্প্রদায়ের প্রতি উদ্বেগের চেয়ে বাংলাদেশের জনগণের সার্বিক কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

তিনি আরও বলেন, একটি নির্দিষ্ট দেশ কে শাসন করবে, তা ভারত নির্ধারণ করতে পারে না। বরং আমাদের উচিত যেকোনো সরকারের সঙ্গে কাজ করার কৌশল রপ্ত করা।

বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে শশী থারুর বলেন, আমি মনে করি না যে তাদের শত্রুভাবাপন্ন বলা যায়। তবে একই সঙ্গে আমাদের কিছু সতর্কতাও বজায় রাখতে হবে।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই নিবিড়ভাবে, সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহ পর্যবেক্ষণ করতে হবে, কারণ তাদের অবস্থান আমাদের ঠিক পাশেই।

শশী থারুর মনে করেন, ভারতের উচিত স্পষ্টভাবে জানানো যে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির চেয়ে পুরো দেশের মানুষের কল্যাণে বেশি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ভারতের উচিত এটা বোঝানো যে, তারা কোনো নির্দিষ্ট দল বা গোষ্ঠীর চেয়ে সমগ্র বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করতে চায়।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৯১

আন্তর্জাতিক

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী। শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। […]

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২২ মার্চ ২০২৫, ১৪:৪৭

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী।

শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। এরপর থেকে সেখানেই বসবাস করে আসছিলেন এই শেখ হাসিনা। তবে, এবার সেখান থেকেও তাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঠিক কি কারণে আর কোথায় সরানো হলো হাসিনাকে?

এর আগেও দিল্লি থেকে হাসিনাকে সরিয়ে নেওয়ার গুঞ্জন উঠেছিলো। তবে তখন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্যা প্রিন্ট তাদের একটি নিউজে হাসিনার দিল্লির অবস্থান তুলে ধরে। তাদের সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী হাসিনা দিল্লির একটি বিশেষ এলাকার নিরাপত্তা বেষ্টিত একটি বাড়িতে অবস্থান করছেন।

প্রতিবেদনে আরও জানানো হয় হাসিনা যে এলাকায় বসবাস করছেন সেখানে ভারতীয় বর্তমান ও সাবেক অনেক এমপি মন্ত্রীদের বাড়ি রয়েছে।

তবে এবার আর গুঞ্জন নয়, বিশ্বস্ত সূত্রের খবর শেখ হাসিনাকে নিরাপত্তার ইস্যুতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে দিল্লি থেকে।

দিল্লির একটি জাতীয় দৈনিকের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে দিল্লি থেকে সরিয়ে হাসিনাকে স্ট্যান্ড কমান্ডের একটি নিরাপদ জোনে রাখা হয়েছে। যদিও ভারতীয় প্রসাশনের কেউ এ বিষয়ে কোন স্পষ্ট বক্তব্য এখনো পর্যন্ত দেয়নি।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৯১
)?$/gm,"$1")],{type:"text/javascript"}))}catch(e){d="data:text/javascript;base64,"+btoa(t.replace(/^(?:)?$/gm,"$1"))}return d}-->