বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

রাজনীতি

৯ জেলায় বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা

দেশের ৯ জেলায় নতুন কমিটি ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, বান্দরবান, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ জেলায় আংশিক আহ্বায়ক কমিটি এবং মেহেরপুর জেলায় পুর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দিয়েছে দলটি। রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব জানানো হয়। জাভেদ মাসুদ মিল্টনকে আহ্বায়ক ও অ্যাড. কামরুল […]

নিউজ ডেস্ক

০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৬:৩৩

দেশের ৯ জেলায় নতুন কমিটি ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, বান্দরবান, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ জেলায় আংশিক আহ্বায়ক কমিটি এবং মেহেরপুর জেলায় পুর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দিয়েছে দলটি।

রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব জানানো হয়।

জাভেদ মাসুদ মিল্টনকে আহ্বায়ক ও অ্যাড. কামরুল হাসানকে সদস্য সচিব করে মেহেরপুর জেলা শাখার ৩১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।

কমিটির অন্যরা হলেন- যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আমিরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর বিশ্বাস, অধ্যাপক ফয়েজ মোহাম্মদ, সদস্য মাসুদ অরুন, আমজাদ হোসেন, মো. ইলিয়াছ হোসেন, মো. আলমগীর খান ছাতু, মো. আনছারুল হক, মো. আব্দুল্লাহ, মো. হাফিজুর রহমান, মো. রেজাউল হক, মারুফ আহম্মদ বিজন, মো. জাকির হোসেন, মো. আব্দুল

হামিদ, মো. খাইরুল বাশার, মো. ওমর ফারুক লিটন, মীর ফারুক হোসেন, মো. আব্দুল আওয়াল, মো. ইনছারুল হক, মো. আলফাজ উদ্দিন কালু, রোমানা আহম্মদ, মো. আব্দুর রশিদ, মো. সাইফুল ইসলাম, মো. আসাদুজ্জামান বাবলু, মো. মকবুল হোসেন মেঘলা, মো. আখেরুজ্জামান, আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম, মো. মশিউর রহমান এবং মো. গনিউল আজম।

রহিম নেওয়াজকে আহ্বায়ক ও আসাদুজ্জামাান আসাদকে সদস্য সচিব করে নাটোর জেলা বিএনপির ১৫ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদিত হয়েছে। কমিটির অন্যরা হলেন- যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল আজিজ, জিল্লুর রহমান চৌধুরী বাবুল, মিজানুর রহমান ডিউক, মোস্তাফিজুর রহমান শাহীন,

সাইফুল ইসলাম আফতাব, দাউদার মাহমুদ, সদস্য শহিদুল ইসলাম রাজু, সাবিনা ইয়াসমিন, আবুল কাশেম, তারিকুল টিটু, ব্যারিস্টার আবু হেনা মোস্তফা, সুফিয়া হক এবং রঞ্জিত কুমার সরকার।

সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে আমিরুল ইসলাম খান আলীমকে। ১৮ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির অন্যরা হলেন- সদস্য আব্দুল মান্নান তালুকদার, আকবর আলী, অ্যাড. সিমকী ইমাম, মজিবর রহমান লেবু, মোগবুল হোসেন চৌধুরী, আজিজুর রহমান দুলাল, নাজমুল

হাসান তালুকদার রানা, অমর কৃষ্ণ দাস, আব্দুল আজিজ সরকার, ভিপি শামীম, আবু সাঈদ সুইট, নুর কায়েম সবুজ, ডা. এম এ মুহিত, গোলাম সারোয়ার, রকিবুল করিম পাপ্পু, অধ্যাপক আবু শামীম এবং কনক চাঁপা।

স্বাচিন প্রু জেরীকে আহ্বায়ক ও জাবেদ রেজাকে সদস্য সচিব করে বান্দরবান জেলার ৫ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দিয়েছে বিএনপি। কমিটির বাকি ৩ জন হলেন- সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক উসমান গণি, যুগ্ম আহ্বায়ক মজিবুর রশিদ এবং সদস্য মামাচিং।

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির ৫ সদস্য আংশিক কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে ইদ্রিস মিয়াকে ও সদস্য সচিব করা হয়েছে লায়ন হেলাল উদ্দিনকে। অন্যরা হলেন- সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আব্বাস, যুগ্ম আহ্বায়ক লিয়াকত হোসেন, মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা।

আফরোজা খান রিতাকে আহ্বায়ক করে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির ৭ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদিত হয়েছে। কমিটির বাকিরা হলেন- সদস্য এস এ জিন্নাহ কবির, অ্যাড. আজাদ হোসেন খান, আতাউর রহমান আতা, অ্যাড. আফম নুরতাজ আলম বাহার, সত্যেন কান্ত পন্ডিত ভজন এবং গোলাম আবেদিন কায়সার।

মিজানুর রহমান সিনহাকে আহ্বায়ক ও মহিউদ্দিন আহমেদকে সদস্য সচিব করে মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির ৭ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য ৫ জন সদস্য হলেন- মো. আব্দুল্লাহ, শহীদুল ইসলাম মৃধা, আব্দুল বাতেন শামীম, সৈয়দ সিদ্দিক উল্লাহ ফরিদ, আমিরুল হোসেন দোলন।

নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির ৫ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে মো. মামুন মাহমুদকে। বাকি ৪ জন হলেন- যুগ্ম আহ্বায়ক মুস্তাফিজুর রহমান দীপু ভূঁইয়া, মাশেকুল ইসলাম রাজীব, শরীফ আহম্মেদ টুটুল এবং সদস্য মো. গিয়াস উদ্দিন।

ফজলুল হক মিলনকে আহ্বায়ক করে গাজীপুর জেলা শাখার ৩ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হয়েছে। বাকি ২জন যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন- শাহ রিয়াজুল হান্নান, চৌধুরী ইশরাক আহমেদ সিদ্দিকী।

সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা। তাঁর এই বক্তব্যে আপনার সমর্থন আছে কি?

মোট ভোট: ২৬২
মোট ভোট: ২৬২

রাজনীতি

কীভাবে দেশ ছাড়েন ওবায়দুল কাদের?, জানা গেল চাঞ্চল্যকর তথ্য

সাবেক স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের তিনবারের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কোথায় আছেন,কি করছেন তা নিয়ে দেশবাসীর মধ্যে সবসময় কৌতূহল কাজ করেই যাচ্ছে।নানা সময় নানা জায়গায় কাদের রয়েছেন এমন খবর চাউর হলেও এটা নিশ্চিতভাবে জানা গেল ৮ই নভেম্বর তিনি কলকাতায় পৌঁছেছেন। ৫ই আগস্ট থেকে ৯৫ দিন তিনি কোথায় ছিলেন, কীভাবে ছিলেন। কীভাবেই বা দেশ […]

নিউজ ডেস্ক

১৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮:৩১

সাবেক স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের তিনবারের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কোথায় আছেন,কি করছেন তা নিয়ে দেশবাসীর মধ্যে সবসময় কৌতূহল কাজ করেই যাচ্ছে।নানা সময় নানা জায়গায় কাদের রয়েছেন এমন খবর চাউর হলেও এটা নিশ্চিতভাবে জানা গেল ৮ই নভেম্বর তিনি কলকাতায় পৌঁছেছেন।

৫ই আগস্ট থেকে ৯৫ দিন তিনি কোথায় ছিলেন, কীভাবে ছিলেন। কীভাবেই বা দেশ ছাড়লেন।

খবর রয়েছে, তিনি এক বিশেষ স্থানে আদর-যত্নে দিন কাটাচ্ছিলেন। তবে কীভাবে দেশ ছাড়বেন তার ফন্দি-ফিকির করছিলেন। সবুজ সংকেত আসার পর সড়কপথে তিনি বিশেষ ব্যবস্থায় ভারতের মেঘালয়ের রাজধানী শিলং পৌঁছান। সেখান থেকে যান কলকাতা।

দিল্লি নয়, কলকাতাতেই তিনি অবস্থান করবেন এমনটাই জানা গেল। ভারত সরকারের কাছে তার জন্য কেউ কেউ লবি করছিলেন। শেখ হাসিনা এক্ষেত্রে অনেকটাই নীরব।
আন্দোলন দমাতে ছাত্রলীগই যথেষ্ট কাদেরের এই মন্তব্যে আন্দোলন আরও বেগবান হয়। পরিণতিতে শেখ হাসিনার পতন নিশ্চিত হয়।

এ কারণে হাসিনা কাদেরের ওপর যারপরনাই বিরক্ত। তাকে নিয়ে ছাত্র-জনতার মধ্যেও ব্যাপক প্রতিক্রিয়া রয়েছে।

ওবায়দুল কাদের ভারতে পালিয়ে যাওয়ার আগে সিলেটি এক আত্নীয়ের আশ্রয়ে  বেশ আদর যত্নেই দিন কাটিয়েছিলেন।তবে এবারও বিভিন্ন সুত্র দাবি করছে ভারতের মেঘালয়েও বিশেষ স্থানে আরামেই দিন কাটাচ্ছেন কাদের।

সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা। তাঁর এই বক্তব্যে আপনার সমর্থন আছে কি?

মোট ভোট: ২৬২
মোট ভোট: ২৬২

রাজনীতি

পিনাকীর এক পোস্টেই ধানমন্ডি-৩২ এর কবর রচনা

সন্ধ্যা থেকেই ধানমন্ডির আশেপাশে জড়ো হচ্ছিলেন হাজার হাজার ছাত্র জনতা। ইট ,পাটকেল এবং বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার এই বাড়িটি। একই সাথে দেওয়া হয়েছে আগুন। বোঝাই যাচ্ছে ধানমন্ডি ৩২ এর কবর রচিত হয়েছে আজ। এই ঘটনার পিছনে যার নাম সবার আগে আসে তিনি হচ্ছেন পিনাকী ভট্টাচার্য। আজ রাতে ঘোষিত ‘লং মার্চ টু […]

নিউজ ডেস্ক

০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২১:৫৮

সন্ধ্যা থেকেই ধানমন্ডির আশেপাশে জড়ো হচ্ছিলেন হাজার হাজার ছাত্র জনতা। ইট ,পাটকেল এবং বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার এই বাড়িটি। একই সাথে দেওয়া হয়েছে আগুন। বোঝাই যাচ্ছে ধানমন্ডি ৩২ এর কবর রচিত হয়েছে আজ। এই ঘটনার পিছনে যার নাম সবার আগে আসে তিনি হচ্ছেন পিনাকী ভট্টাচার্য।

আজ রাতে ঘোষিত ‘লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে শাহবাগ থেকে ধানমন্ডি ৩২ অভিমুখে ছাত্র-জনতা জড়ো হতে শুরু করে সন্ধ্যা থেকেই। রাত ৮টার কিছু আগে তারা ধানমন্ডি-৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে প্রবেশ করে এবং সেখানে ভাঙচুর চালায়।

এই সময়ে, ছাত্র-জনতা শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভেঙে ফেলতে থাকে। তাদের বিক্ষোভ এবং স্লোগান যথেষ্ট তীব্র হয়, এবং তারা বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে হামলা চালানোর পাশাপাশি তার স্মৃতিসৌধকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে।

এই কর্মসূচি একটি বিক্ষোভ মিছিলের অংশ, যা ফেসবুকে বিভিন্ন পেজে পোস্টের মাধ্যমে ঘোষণা করা হয়। পোস্টে বলা হয়, “ধানমন্ডি-৩২ অভিমুখে ‘লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২’ বুলডোজার মিছিল”, যেখানে দাবি করা হয়, হাজারো ছাত্র-জনতার ওপর গণহত্যা চালিয়ে দিল্লি পালিয়ে গিয়েছিল শেখ হাসিনা। এই প্রতিবাদে ২৪-এর বিপ্লবী ছাত্র-জনতা অংশ নিচ্ছে।

সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা। তাঁর এই বক্তব্যে আপনার সমর্থন আছে কি?

মোট ভোট: ২৬২
মোট ভোট: ২৬২

রাজনীতি

বাংলাদেশকে দেয়া ভারতের শর্তের সাথে সাথেই কৌশলে পরিবর্তন হাসিনার

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরই ভারতের সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক বিরাজ করছে বাংলাদেশের। সেইসঙ্গে ভারতের আশ্রয়ে আত্মগোপনে থেকে বাংলাদেশ নিয়ে নানা সময়ে ষড়যন্ত্রমূলক অডিও বার্তা ও বিবৃতিও দিয়ে আসছেন হাসিনা। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ভারতের গণমাধ্যমও। তারাও বাংলাদেশ নিয়ে নানা অপপ্রচার ও মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করেই যাচ্ছে। এমনকি ভারত থেকে বাংলাদেশে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য রপ্তানি এবং […]

নিউজ ডেস্ক

১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৫৮

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরই ভারতের সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক বিরাজ করছে বাংলাদেশের। সেইসঙ্গে ভারতের আশ্রয়ে আত্মগোপনে থেকে বাংলাদেশ নিয়ে নানা সময়ে ষড়যন্ত্রমূলক অডিও বার্তা ও বিবৃতিও দিয়ে আসছেন হাসিনা।

এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ভারতের গণমাধ্যমও। তারাও বাংলাদেশ নিয়ে নানা অপপ্রচার ও মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করেই যাচ্ছে।

এমনকি ভারত থেকে বাংলাদেশে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য রপ্তানি এবং ভিসা কার্যক্রম একপ্রকারে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে একের পর এক হুমকিও দিয়ে যাচ্ছেন দেশটির ক্ষমতাসীন দল মোদির বিজিপি পার্টির নেতারা।

ভারত ও বাংলাদেশের এই টানা-পোড়েন সম্পর্কের উন্নতির ঢাকায় জন্য দুই দেশের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু ভারতের পক্ষ থেকে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে বৈঠকে কিছু শর্ত আরোপ করে দেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি। তাদের দেওয়া সব শর্ত পূরণ হলে তবেই আগের মতো ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক থাকবে বলেন মনে করেন তারা।

এদিকে, বাংলাদেশকে ভারতের শর্তজুড়ে দেওয়ার পর রাজনীতি যেন ভিন্ন দিকে মোড় নেয়। ভারতের শর্ত দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুত ও আওয়ামী লীগ সভাপতি তাহলে কি কৌশলে পরিবর্তন এনেছেন?

শেখ হাসিনা আত্মগোপনে থেকে বাংলাদেশ নিয়ে ষড়যন্ত্রমূলক অডিও বার্তা ও বিবৃতি দেওয়ায় আন্তর্জাতিক ট্রাইবুনাল তার বক্তব্য-বিবৃতি প্রচারে ইতোমধ্যে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন। এই খবরের মধ্যে গতকাল শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হাসিনার আরেকটি বিবৃতি ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু শেখ হাসিনার দীর্ঘ বিবৃতিতে নানা বিষয়ে কথা বললেও কোথাও ড. মুহম্মদ ইউনূস বা কোনো বিএনপি নেতার নামের উল্লেখ নেই। তাহলে কি কৌশলে পরিবর্তন করে নতুনভাবে এগোনোর চিন্তা শেখ হাসিনার!

অপরদিকে, ভারতের গণমাধ্যম জানিয়ে আসছে শেখ হাসিনার দেওয়া বিবৃতি সমর্থন করে না দেশটি। তারা জানায় সম্পর্কে ব্যক্তি বিশেষ বা নির্দিষ্ট সরকারে সীমাবদ্ধ থাকতে চায় না ভারত। দেশটি চায় বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়তে। ভারতের এই মন্তব্যের পরই কারও নাম উল্লেখ না করেই বিবৃতিতে কড়া বার্তা দেন হাসিনা।

গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর ভারতে উড়ে আসেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। যদিও বর্তমানে তিনি কোথায় রয়েছেন তা স্পষ্ট নয়। ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগে কয়েকশত হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। এমনকি তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করেছে তারই নিজের হাতে গড়া ট্রাইবুনাল।

সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা। তাঁর এই বক্তব্যে আপনার সমর্থন আছে কি?

মোট ভোট: ২৬২
মোট ভোট: ২৬২