শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

ইসলাম ও জীবন

জুমার নামাজের আগে ও পরে কী করবেন ?

ইসলামের দৃষ্টিতে পবিত্র জুমা ও জুমাবারের রাত-দিন অপরিসীম গুরুত্বপূর্ণ। জুমার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার মতোই। এ দিন ইসলামী ইতিহাসে বড় বড় ও মহৎ কিছু ঘটনা ঘটেছে।জুমার গুরুত্ব আল্লাহ তায়ালার কাছে এত বেশি যে, কুরআনে ‘জুমা’ নামে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে ইরশাদ করেছেন, হে মুমিনগণ! জুমার […]

নিউজ ডেস্ক

০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২০

ইসলামের দৃষ্টিতে পবিত্র জুমা ও জুমাবারের রাত-দিন অপরিসীম গুরুত্বপূর্ণ। জুমার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার মতোই। এ দিন ইসলামী ইতিহাসে বড় বড় ও মহৎ কিছু ঘটনা ঘটেছে।জুমার গুরুত্ব আল্লাহ তায়ালার কাছে এত বেশি যে, কুরআনে ‘জুমা’ নামে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল করা হয়েছে।

আল্লাহ তায়ালা কুরআনে ইরশাদ করেছেন, হে মুমিনগণ! জুমার দিন যখন নামাজের আহ্বান জানানো হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে (মসজিদে) এগিয়ে যাও এবং বেচাকেনা (দুনিয়াবি যাবতীয় কাজকর্ম) ছেড়ে দাও। এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা জানতে। (সূরা জুমা- ০৯)। এখানে জুমার দিনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আমলের আলোচনা করা হলো

১. জুমার দিনের বিশেষ মর্যাদা
জুমার দিনটি অত্যন্ত সম্মানিত এবং গুরুত্বপূর্ণ। হাদিসে উল্লেখ রয়েছে যে, এই দিনে আল্লাহ তায়ালা আদম আ. -কে সৃষ্টি করেছেন, তাকে জমিনে অবতরণ করিয়েছেন, এবং তাঁর মৃত্যুও এই দিনে হয়েছিল। এছাড়া, এই দিনে একটি বিশেষ সময় রয়েছে যখন আল্লাহ তায়ালা তাঁর বান্দাদের দোয়া কবুল করেন। এ ছাড়া, কিয়ামতও এই দিনে সংঘটিত হবে।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, এই দিনে এমন একটি সময় আছে, যখন বান্দা আল্লাহর কাছে যা কিছু প্রার্থনা করবে, তিনি তা দেবেন, যতক্ষণ সে হারাম কিছু প্রার্থনা না করে। (ইবনে মাজাহ)

২. জুমার নামাজ আদায়
জুমার নামাজ ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, পবিত্র হল, সুগন্ধি ব্যবহার করল এবং মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করল, আল্লাহ তার গুনাহ মাফ করবেন।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা, এক রমজান থেকে পরবর্তী রমজান মধ্যবর্তী সময়ের পাপ মোচন করে, যদি সে সব ধরনের কবিরা গুনাহ থেকে বিরত থাকে। (মুসলিম)

৩. জুমার দিন গোসল করা
জুমার দিন গোসল করা একটি সুন্নত এবং এটি খুবই সওয়াবের কাজ। দ্রুত মসজিদে যাওয়া এবং মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনা অত্যন্ত প্রিয় কাজ।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন ভালো করে গোসল করল, দ্রুত মসজিদে গেল এবং খুতবা মনোযোগ সহকারে শোনাল, তার জন্য এক বছরের রোজা ও নামাজের সওয়াব থাকবে। (আবু দাউদ)

৪. মসজিদে প্রথমে প্রবেশ করা
জুমার দিনে মসজিদে প্রথমে প্রবেশ করার গুরুত্ব রয়েছে। প্রথমে মসজিদে আসলে একটি বড় কোরবানি করার সাওয়াব, পরবর্তীতে যারা আসে, তাদের জন্যও বিভিন্ন ধরনের সওয়াব উল্লেখিত হয়েছে।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,যে ব্যক্তি প্রথমে মসজিদে ঢুকল, সে যেন একটি উট কোরবানি করল। (সহিহ বুখারি)

৫. জুমার দিন দোয়া কবুল হয়
জুমার দিনে একটি বিশেষ সময় থাকে, যখন আল্লাহ তায়ালা দোয়া কবুল করেন। বিশেষ করে, আছরের সময়ের পর এই মুহূর্তটি অনুসন্ধান করতে বলা হয়েছে।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি এই সময় আল্লাহর কাছে দোয়া করবে, আল্লাহ তাকে তা দেবেন। (আবু দাউদ)

৬. সুরা কাহাফ পাঠ করা
জুমার দিনে সুরা কাহাফ পাঠ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি একজন মুসলিমের জন্য আলোকিত ও সওয়াবের কাজ হিসেবে বিবেচিত হয়। সুরা কাহাফের শেষ ১০ আয়াত দাজ্জাল থেকে রক্ষা করে।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ পড়বে, তা তার জন্য নুর হয়ে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত চমকাতে থাকবে।  (সহিহ তারগিব)

৭. গুনাহ মাফ হয়
জুমার দিন বিশেষভাবে গুনাহ মাফ করার সওয়াব রয়েছে। যদি একজন মুসলিম ভালোভাবে গোসল করে, সুগন্ধি ব্যবহার করে এবং মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করে, তার গুনাহ মাফ হয়ে যাবে।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, পবিত্র হলো, এবং মসজিদে গিয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ নামাজ পড়ল, আল্লাহ তার গুনাহ মাফ করবেন। (সহিহ বুখারি)

৮. দরুদ পাঠ
জুমার দিনে নবীজি (সা.)-এর ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করার গুরুত্ব রয়েছে। এটি একজন মুসলিমের জন্য অত্যন্ত পুণ্যের কাজ।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি পরিমাণে দরুদ পাঠ করো, কারণ তোমাদের দরুদ আমার কাছে পেশ করা হয়। (আবু দাউদ)

জুমার দিন একটি পবিত্র এবং বিশেষ দিন, যা ইসলামি জীবনযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই দিনে আল্লাহর কাছে দোয়া, নামাজ, সুরা কাহাফ পাঠ এবং অন্যান্য আমল করলে একজন মুসলিম বহু সওয়াব অর্জন করতে পারে। সুতরাং, জুমার দিনটি ভালোভাবে পালন করার জন্য আমাদের সদা প্রস্তুত থাকা উচিত।

আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে জুমার দিনের গুরুত্ব বুঝে সঠিকভাবে আমল করার তৌফিক দান করুন। আমিন।

ইসলাম ও জীবন

জুমার দিনের মর্যাদা ও দোয়া কবুলের বিশেষ সময়: এক গভীর বার্তা

জুমার দিন মুসলমানদের জন্য এক অতি মর্যাদাপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ দিন, যা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাঁর প্রিয় সৃষ্টি মুসলিম উম্মাহকে বিশেষ উপহার হিসেবে দান করেছেন। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি শুধু একটি নামাজের দিন নয়, বরং এটি একটি ইবাদতের উৎসব, দোয়া কবুলের মোক্ষম সুযোগ এবং রুহানিয়াতের পূর্ণদিবস। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন— “হে ঈমানদারগণ! জুমার দিনের নামাজের আজান দেওয়া […]

নিউজ ডেস্ক

১৬ মে ২০২৫, ১২:০৩

জুমার দিন মুসলমানদের জন্য এক অতি মর্যাদাপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ দিন, যা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাঁর প্রিয় সৃষ্টি মুসলিম উম্মাহকে বিশেষ উপহার হিসেবে দান করেছেন। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি শুধু একটি নামাজের দিন নয়, বরং এটি একটি ইবাদতের উৎসব, দোয়া কবুলের মোক্ষম সুযোগ এবং রুহানিয়াতের পূর্ণদিবস।

আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন—

“হে ঈমানদারগণ! জুমার দিনের নামাজের আজান দেওয়া হলে, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের দিকে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানতে।”
(সূরা জুমু’আ, আয়াত ৯)

এই আয়াতের আলোকে স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়, জুমার আজানের পর পার্থিব সকল কাজ ত্যাগ করে নামাজ ও খুতবার দিকে ধাবিত হওয়া ঈমানদারের জন্য অপরিহার্য। এমনকি ইসলামী ফিকাহ অনুসারে, এ সময়ে কেনা-বেচা করা হারাম হিসেবে গণ্য হয়।

হাদীসে জুমার ফজিলত ও দোয়া কবুলের সময়
হযরত আনাস (রাযি.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেছেন:

“হযরত জিবরাঈল (আ.) আমার কাছে একটি সাদা কাচের টুকরা নিয়ে এলেন এবং বললেন, ‘এটি জুমার দিন, যা তোমার প্রতিপালক তোমার ওপর ফরজ করেছেন। এতে একটি সময় আছে, যখন কোনো বান্দা আল্লাহর কাছে কিছু চাইলেই তা অবশ্যই কবুল করা হয়।’”
(সহিহ হাদীস – মুসনাদ আহমদ, সংক্ষেপে)

হজরত আবু হুরায়রা (রাযি.) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন:

“নিশ্চয়ই জুমার দিনে একটি মুহূর্ত রয়েছে, সেই মুহূর্তে যদি কোনো মুসলিম বান্দা কল্যাণকর কিছু চায়, আল্লাহ তায়ালা অবশ্যই তা কবুল করে নেন।”
(সহিহ বুখারী: ৮৫২; সহিহ মুসলিম)

দোয়া কবুলের সম্ভাব্য সময় দুটি প্রসিদ্ধ মতানুসারে ইসলামী স্কলারদের মধ্যে দুইটি মত প্রসিদ্ধ:

১. খুতবা শুরু থেকে নামাজ শেষ হওয়া পর্যন্ত সময়।
২. আসরের নামাজের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত সময়।

এই দুটি সময়ই ইমাম আবু উমর ইবনে আব্দুল বার (রহ.) গুরুত্বের সাথে দোয়া করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন:

“প্রত্যেক মুসলমানের উচিত এই দুটি সময়ে আন্তরিকভাবে দোয়া করা, তাহলে ইনশাআল্লাহ তার দোয়া বিফল হবে না।”
(আততামহীদ, খণ্ড ১৯, পৃষ্ঠা ২৪)

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে জুমার ফজিলত বোঝার এবং সে অনুযায়ী আমল করার তাওফিক দান করুন।

উপসংহার: জুমার দিনে কী করণীয়?
🔹 আজানের পরপরই পার্থিব সকল ব্যস্ততা পরিহার করে মসজিদের দিকে ধাবিত হওয়া।
🔹 খুতবা ও নামাজে মনোযোগী হওয়া এবং গুনাহ থেকে বিরত থাকা।
🔹 জুমার দিনে বিশেষভাবে আসরের পর সময়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দোয়া করা।
🔹 নিজের ও উম্মতের কল্যাণের জন্য নিরবিচারে দোয়া করা।

“যে আল্লাহর প্রতি তাকওয়া অবলম্বন করে, আল্লাহ তার জন্য পথ খুলে দেন এবং তাকে এমন স্থান থেকে রিযিক দেন, যেখান থেকে সে কল্পনাও করে না।”
(সূরা আত-তালাক, আয়াত ২-৩)

আন্তর্জাতিক

আল-আকসায় হাজারো ফিলিস্তিনির ঈদের নামাজ আদায়

আল-আকসা শুধু একটি ধর্মীয় স্থান নয়—এটি ফিলিস্তিনিদের আত্মপরিচয়, অধিকার ও ইতিহাসের অংশ। ঈদের দিনে সেখানে নামাজ আদায় করা মানে হলো, নিপীড়নের মধ্যেও অস্তিত্বের ঘোষণা দেওয়া।

নিউজ ডেস্ক

০৬ জুন ২০২৫, ১৬:২০

অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমের ঐতিহাসিক আল-আকসা মসজিদে ঈদুল আজহার নামাজে সমবেত হন হাজারো ফিলিস্তিনি। পবিত্রতা আর প্রতিরোধের প্রতীক এই প্রাঙ্গণে শুক্রবার (৬ জুন) সকালে মুসল্লিরা সুশৃঙ্খলভাবে ঈদের নামাজ আদায় করেন। ইসলাম ধর্মের তৃতীয় পবিত্রতম স্থান আল-আকসা মসজিদে এমন আয়োজনে ঈদের আনন্দ আর সংকল্প একসঙ্গে মিশে যায় ফিলিস্তিনি চেতনায়।

রয়টার্স জানায়, নামাজ শেষে মুসল্লিরা একে অপরকে আলিঙ্গন করে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। অনেক শিশু, পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপনে অংশ নেয়—যা এই আগ্রাসী বাস্তবতার মধ্যেও জীবনের এক অবিচল প্রতিচ্ছবি।

আল-আকসা শুধু একটি ধর্মীয় স্থান নয়—এটি ফিলিস্তিনিদের আত্মপরিচয়, অধিকার ও ইতিহাসের অংশ। ঈদের দিনে সেখানে নামাজ আদায় করা মানে হলো, নিপীড়নের মধ্যেও অস্তিত্বের ঘোষণা দেওয়া।

কিন্তু এই প্রার্থনার বিপরীতে, গাজার আকাশে তখনো বোমার শব্দ। ঈদের দিনে গাজা উপত্যকার জনগণ উদযাপন নয়—বেছে নিচ্ছে বেঁচে থাকার লড়াই। টানা দ্বিতীয়বারের মতো ইসরায়েলি আগ্রাসনের মধ্যেই ঈদ উদযাপন করছে গাজাবাসী।

দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে কিছু শিশু ও যুবককে ঈদের নামাজ পড়তে দেখা গেছে—জীবনের স্বাভাবিকতাকে ধরে রাখার এক ক্ষীণ প্রচেষ্টা মাত্র। আল জাজিরার বরাতে জানা গেছে, গাজা থেকে আহত হয়ে দোহার বিভিন্ন হাসপাতালে অবস্থান করা কিছু ফিলিস্তিনি কাতারের আল-থুমামা কমপ্লেক্সে ঈদের নামাজে অংশ নিয়েছেন। ফিলিস্তিনি চিত্র সাংবাদিক বিলাল খালেদ ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন, যেখানে দেখা যায়—দোহায় ঈদের জামাতে অংশ নিচ্ছে শরণার্থী শিশুরা।

তবে ঈদের সকালেও থেমে থাকেনি ইসরায়েলের হামলা। খান ইউনিস, গাজার নুসাইরাত শরণার্থী শিবির ও তুফাহ পাড়ায় চালানো সামরিক অভিযানে বহু হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে সরাসরি গুলিতে।

এটাই গাজার ঈদ—আল-আকসার মিনারে যখন তাকবির ধ্বনি উঠছে, তখন গাজার ধ্বংসস্তূপে ছড়িয়ে পড়ছে রক্ত আর কান্না। উৎসব ও আতঙ্ক, প্রার্থনা ও প্রতিরোধ—এই দুই মেরুতে বিভক্ত ফিলিস্তিন আজও দাঁড়িয়ে আছে নিজের অস্তিত্বের প্রশ্নে।

বিশ্ব যখন ঈদ উদযাপনে ব্যস্ত, তখন ফিলিস্তিনিরা প্রমাণ দিচ্ছে—ধ্বংসের মধ্যেও বিশ্বাস, রক্তের ভেতরেও প্রার্থনার আলো কখনো নিভে না।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৬৪