শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সিরিয়ায় অন্তর্বর্তী সরকার থাকছে ৫ বছর

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) একটি অস্থায়ী সংবিধানে স্বাক্ষর করেছেন, যা দেশটির পরিবর্তনকালীন শাসনব্যবস্থার ভিত্তি হিসেবে আগামী পাঁচ বছর কার্যকর থাকবে। এই সাংবিধানিক ঘোষণাপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ইসলামপন্থি শাসনব্যবস্থার অধীনে পরিচালিত হবে নতুন সিরিয়া। এর মাধ্যমে দেশটি আগের রাষ্ট্রীয় কাঠামো থেকে একটি নতুন প্রশাসনিক কাঠামোর দিকে অগ্রসর হচ্ছে। এই অস্থায়ী সংবিধান […]

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সিরিয়ায় অন্তর্বর্তী সরকার থাকছে ৫ বছর

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৫ মার্চ ২০২৫, ০৯:২৫

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) একটি অস্থায়ী সংবিধানে স্বাক্ষর করেছেন, যা দেশটির পরিবর্তনকালীন শাসনব্যবস্থার ভিত্তি হিসেবে আগামী পাঁচ বছর কার্যকর থাকবে। এই সাংবিধানিক ঘোষণাপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ইসলামপন্থি শাসনব্যবস্থার অধীনে পরিচালিত হবে নতুন সিরিয়া। এর মাধ্যমে দেশটি আগের রাষ্ট্রীয় কাঠামো থেকে একটি নতুন প্রশাসনিক কাঠামোর দিকে অগ্রসর হচ্ছে।

এই অস্থায়ী সংবিধান স্বাক্ষরের মাধ্যমে জানুয়ারিতে বাতিল হওয়া আগের সংবিধানের জায়গা নেবে। নতুন সংবিধান অনুসারে, সিরিয়ায় ইসলামি আইন (শরিয়াহ) হবে রাষ্ট্রের প্রধান আইনব্যবস্থা এবং ইসলাম হবে রাষ্ট্রধর্ম। দেশটির বিচারব্যবস্থা, প্রশাসন এবং আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়া ইসলামি বিধানের ভিত্তিতে পরিচালিত হবে। তবে সংখ্যালঘুদের অধিকার এবং নাগরিকদের মৌলিক স্বাধীনতার বিষয়টি সংবিধানে কীভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি।

এর আগে, অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা জানিয়েছিলেন যে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চার থেকে পাঁচ বছর সময় লাগতে পারে। তার মতে, এই সময়ের মধ্যে দেশের রাজনৈতিক অবস্থা স্থিতিশীল করা এবং একটি কার্যকর সরকার গঠন করা জরুরি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, নতুন সংবিধানের মাধ্যমে দেশটির শাসনব্যবস্থার একটি নির্দিষ্ট কাঠামো প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হচ্ছে, যা দীর্ঘদিন ধরে চলমান গৃহযুদ্ধ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে।

সাংবিধানিক ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষরের সময় আহমেদ আল-শারা বলেন, “এটি সিরিয়ার জন্য একটি নতুন ইতিহাসের সূচনা করবে বলে প্রত্যাশা করছি। এর মাধ্যমে আমরা নিপীড়নের পরিবর্তে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করব।” তিনি আরও বলেন, নতুন সংবিধান সিরিয়ার জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশিত পরিবর্তনের ভিত্তি স্থাপন করবে এবং রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনবে।

অপরদিকে, সিরিয়ার রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই সংবিধান স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে ইসলামপন্থি দলগুলো আরও শক্তিশালী অবস্থানে আসবে এবং সিরিয়ার ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পরিস্থিতি একেবারেই নতুন মোড় নিতে পারে। নতুন সংবিধানে রাজনৈতিক বিরোধী দলগুলোর অবস্থান এবং তাদের অংশগ্রহণের সুযোগ কতটুকু থাকবে, সে বিষয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অনেকে।

আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, সিরিয়ার এই নতুন সংবিধান দেশটির ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে গভীর প্রভাব ফেলতে পারে। বিশেষ করে, পশ্চিমা বিশ্ব এবং মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য শক্তিগুলোর প্রতিক্রিয়া কী হবে, সেটিও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। সিরিয়ার মিত্র রাষ্ট্রগুলো যেমন রাশিয়া, তুরস্ক ও ইরানের প্রতিক্রিয়াও এই সংবিধানের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে ভূমিকা রাখবে।

নতুন সংবিধানের ফলে সিরিয়ার জনগণের নাগরিক অধিকার এবং বাক স্বাধীনতার প্রশ্ন নিয়েও নতুন বিতর্ক শুরু হতে পারে। বিশ্লেষকরা বলছেন, ইসলামপন্থি শাসনব্যবস্থা চালু করা হলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের আশঙ্কা থেকে যায়, বিশেষ করে নারীদের অধিকার, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হতে পারে।

এদিকে, দেশটির অভ্যন্তরীণ বিরোধী দলগুলো নতুন সংবিধানের স্বচ্ছতা ও কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। তাদের মতে, সংবিধানে সুনির্দিষ্টভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের একটি রোডম্যাপ থাকা প্রয়োজন, যাতে পরবর্তী সময়ে নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের মতামত প্রতিফলিত হয়। তবে সরকারপন্থি দলগুলো এই সংবিধানকে স্বাগত জানিয়েছে এবং এটিকে দেশকে নতুন পথে এগিয়ে নেওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে দেখছে।

বিশ্লেষকদের মতে, সিরিয়ার ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে এই সংবিধানের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া এবং সরকার কীভাবে জনগণের আস্থা অর্জন করতে পারে তার ওপর। নতুন সংবিধান কার্যকর হওয়ার পর পরবর্তী রাজনৈতিক প্রক্রিয়া কেমন হবে, তা পর্যবেক্ষণ করবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়।  এএফপি।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ৫৯৭

আন্তর্জাতিক

রাশিয়ার বড় বড় পোশাক কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তরের পরিকল্পনা

শ্রমিক সংকট ও উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় রাশিয়ার সবচেয়ে বড় পোশাক প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশসহ অন্য দেশগুলোতে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে দেশটি। এর মধ্যে রয়েছে গ্লোরিয়া জিনস নামের পোশাক কোম্পানি। রাশিয়াজুড়ে গ্লোরিয়া জিনসের ১৮টি কারখানা রয়েছে। তারা মূলত পোশাক ও জুতো তৈরি করে। সম্প্রতি রুশ গণমাধ্যম কমারসান্তকে উদ্ধৃত করে ইউক্রেনের অনলাইন সংবাদপত্র ইউক্রেইনস্কা প্রাভদা জানিয়েছে, রাশিয়ার […]

নিউজ ডেস্ক

১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০:২৪

শ্রমিক সংকট ও উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় রাশিয়ার সবচেয়ে বড় পোশাক প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশসহ অন্য দেশগুলোতে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে দেশটি। এর মধ্যে রয়েছে গ্লোরিয়া জিনস নামের পোশাক কোম্পানি। রাশিয়াজুড়ে গ্লোরিয়া জিনসের ১৮টি কারখানা রয়েছে। তারা মূলত পোশাক ও জুতো তৈরি করে।

সম্প্রতি রুশ গণমাধ্যম কমারসান্তকে উদ্ধৃত করে ইউক্রেনের অনলাইন সংবাদপত্র ইউক্রেইনস্কা প্রাভদা জানিয়েছে, রাশিয়ার পোশাকশিল্পে দক্ষ কর্মীর সংকট দিনে দিনে গভীর হচ্ছে। ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে দেশটিতে শ্রমিক-ঘাটতি আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। শ্রমিক-সংকটের পাশাপাশি রাশিয়ায় তৈরি কাঁচামাল ও আনুষঙ্গিক উপকরণের মানও খারাপ। ফলে পোশাক খাতের ব্যবসায়ীদের অন্য দেশ থেকে পণ্য জোগাড় করতে হচ্ছে।

এ ছাড়া পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে। এর ফলে বিদেশ থেকে সেলাই করার যন্ত্রপাতি আমদানি করা রুশ ব্যবসায়ীদের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। কারণ, নিষেধাজ্ঞার মধ্যে এসব আমদানির বিপরীতে দাম পরিশোধ করা যাচ্ছে না।

এ বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে গ্লোরিয়া জিনস কোম্পানিটির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানায় বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ কার হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, একসময় চীন ছিল রাশিয়ার পোশাক প্রস্তুতকারকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে। কিন্তু রুশ ব্র্যান্ডগুলো এখন আর চীনে যেতে খুব একটা আগ্রহী নয়। ফ্যাশনশিল্পের সঙ্গে জড়িত এক প্রতিনিধি বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বলেন, বর্তমানে চীনে শ্রমিক মজুরি বাংলাদেশ কিংবা উজবেকিস্তানের তুলনায় অনেক বেশি।

তাই কোম্পানিটি তাদের উৎপাদনব্যবস্থা ভিয়েতনাম, বাংলাদেশ বা উজবেকিস্তানে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। কারণ উজবেকিস্তানে তুলার উৎপাদন হয়, সে কারণে কাঁচামালের স্থিতিশীল সরবরাহ রয়েছে। এসব দেশে ভালো মানের শিল্পসুবিধা বিদ্যমান। ফলে কাঁচামালের সরবরাহ কিংবা উৎপাদন খরচ নিয়ে কোনো ঝামেলা পোহাতেও হয় না।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ৫৯৭

আন্তর্জাতিক

হাসপাতালের রোগীদের ওপর গুলি চালিয়েছে ইসরাইলি স্নাইপাররা

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার কামাল আদোয়ান হাসপাতালের পরিচালক ডাক্তার হুসাম আবু সাফিয়া বলেছেন, ইহুদিবাদী ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর স্নাইপাররা তার হাসপাতালের চিকিৎসাধীন রোগী এবং ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা আইসিইউ-এর স্টাফদের ওপর গুলি চালিয়েছে। তিনি জানান, ইহুদিবাদী স্নাইপাররা গত সোমবার প্রথমবারের মতো আইসিইউ স্টাফদের ওপর গুলি চালায়। হাসপাতালের সমস্ত জানালায় গুলি লেগেছে বলে তিনি জানান। ডাক্তার হুসাম […]

নিউজ ডেস্ক

১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮:৫১

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার কামাল আদোয়ান হাসপাতালের পরিচালক ডাক্তার হুসাম আবু সাফিয়া বলেছেন, ইহুদিবাদী ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর স্নাইপাররা তার হাসপাতালের চিকিৎসাধীন রোগী এবং ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা আইসিইউ-এর স্টাফদের ওপর গুলি চালিয়েছে।

তিনি জানান, ইহুদিবাদী স্নাইপাররা গত সোমবার প্রথমবারের মতো আইসিইউ স্টাফদের ওপর গুলি চালায়। হাসপাতালের সমস্ত জানালায় গুলি লেগেছে বলে তিনি জানান।

ডাক্তার হুসাম জানান, হাসপাতালের পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে এবং এই হাসপাতাল সবার জন্য কবরস্থানে পরিণত হবে।

ইসরাইলি স্নাইপারদের গুলির সময় হাসপাতালের ওয়ার্ডগুলোতে থাকা সবাই ঝুঁকির মুখে ছিল এবং রোগী ও স্টাফদের জন্য মারাত্মক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। ওই সময় ইসরাইলের কোয়াডকপ্টার থেকেও হাসপাতালের ওপর গুলি চালানো হয়েছে।

তিনি জানান, হাসপাতাল ভবন, এর আশপাশ কিংবা এর ভেতরে যারাই চলাচল করেছে তাদের ওপর গুলি চালানো হয়েছে। হাসপাতালটির সুরক্ষায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি ভূমিকা নেয়ার আহ্বান জানান পরিচালক হুসাম সাফিয়া।

সূত্রঃ পার্সটুডে

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ৫৯৭

আন্তর্জাতিক

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধ, ভারতীয় দুই সেনাসহ নিহত ১৪

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন। এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:১২

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।

এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন।

এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন সেনা সদস্যও আহত হয়েছে। তাদরেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নিরাপত্তা কর্মীদের একটি দল যখন মাওবাদী বিরোধী অভিযান চালাচ্ছিলেন, তখন সকালের সময় ইন্দ্রাবতী জাতীয় উদ্যান এলাকার একটি ঘন জঙ্গলে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। “প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, বন্দুকযুদ্ধে ১২ জন মাওবাদী নিহত হয়েছে।”

তিনি যোগ করেন, যে এলাকায় একটি বিরতিহীন গুলি বিনিময় এখনও চলছে, আরও বিশদ বিবরণের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাপূর্ণ, এবং কর্তৃপক্ষ উচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

এদিকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, বস্তার রেঞ্জের পুলিশ মহাপরিদর্শক সুন্দররাজ পি, নিশ্চিত করেছেন যে এনকাউন্টারে নিহত একজন জওয়ান ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং অপরজন মাওবাদী বিরোধী অভিযানে বিশেষজ্ঞ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) রাজ্য-স্তরের সদস্য ছিলেন।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ৫৯৭