শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক রাখতে হলে অবশ্যই ভারতকে দাদাগিরি নীতি বদলাতে হবে

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্র এক মাস আগে বাংলাদেশ সফরে এসে ঢাকা সরকারকে কঠোর তিনটি শর্ত দিয়েছিলেন বলে দাবি করেছিল ভারতীয় গণমাধ্যম। তবে, বাংলাদেশের প্রতিক্রিয়া ভারতের প্রত্যাশার বিপরীত ছিল। ভারতীয় গণমাধ্যমের মতে, বাংলাদেশ কার্যত সেই শর্তগুলোকে নাকচ করে দিয়েছে। এর পরপরই বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে কূটনৈতিক উষ্ণতা বাড়তে শুরু করেছে, যা নয়াদিল্লির জন্য নতুন উদ্বেগের […]

বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক রাখতে হলে অবশ্যই ভারতকে দাদাগিরি নীতি বদলাতে হবে

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৫০

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্র এক মাস আগে বাংলাদেশ সফরে এসে ঢাকা সরকারকে কঠোর তিনটি শর্ত দিয়েছিলেন বলে দাবি করেছিল ভারতীয় গণমাধ্যম। তবে, বাংলাদেশের প্রতিক্রিয়া ভারতের প্রত্যাশার বিপরীত ছিল। ভারতীয় গণমাধ্যমের মতে, বাংলাদেশ কার্যত সেই শর্তগুলোকে নাকচ করে দিয়েছে। এর পরপরই বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে কূটনৈতিক উষ্ণতা বাড়তে শুরু করেছে, যা নয়াদিল্লির জন্য নতুন উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের সামরিক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের মধ্যে একাধিক বৈঠক ও সফর এই জল্পনাকে আরও উসকে দিয়েছে। ভারতের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যম যেমন ইন্ডিয়া টুডে এবং হিন্দুস্তান টাইমস দাবি করছে যে, এটি বাংলাদেশের পক্ষ থেকে নয়াদিল্লির জন্য একটি কৌশলগত বার্তা। অর্থাৎ, ঢাকা শুধু ভারতের শর্ত মানার জন্য বসে নেই, বরং তাদের পররাষ্ট্রনীতির বিকল্প দিকগুলোও উন্মুক্ত রেখেছে।

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখন একক নির্ভরশীলতার বাইরে বের হয়ে বহুমুখী পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করছে। একদিকে চীনের সঙ্গে অর্থনৈতিক ও কৌশলগত সম্পর্ক জোরদার করা হচ্ছে, অন্যদিকে পাকিস্তানের সঙ্গে অতীতের শীতল সম্পর্ক পেছনে ফেলে নতুন সংযোগ গড়ে তোলা হচ্ছে। এই নতুন বাস্তবতা নয়াদিল্লির জন্য অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি করেছে।

ভারতীয় কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এতদিন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতিতে ভারতের প্রভাব ছিল ব্যাপক। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে সেই প্রভাব হ্রাস পাচ্ছে। ভারতের এক প্রবীণ কূটনীতিকের ভাষায়, “নয়াদিল্লি যদি বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায়, তাহলে তাদের পুরনো দাদাগিরি নীতি বদলাতে হবে।”

বিশ্লেষকদের মতে, বাংলাদেশের নতুন কূটনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি ভারতের জন্য বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ছিল প্রায় বরফাচ্ছন্ন। তবে, বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় দৃশ্যপট বদলেছে। বাংলাদেশ এখন আর কোনো একক শক্তির ওপর নির্ভর করতে চায় না। চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক ও কৌশলগত সম্পর্ক এবং পাকিস্তানের সঙ্গে সামরিক ও কূটনৈতিক যোগাযোগ ভারতের জন্য নতুন দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠতে পারে।

ঢাকা ও ইসলামাবাদের মধ্যকার এই নতুন মৈত্রী কীভাবে এগিয়ে যাবে এবং নয়াদিল্লি এই পরিস্থিতির কীভাবে মোকাবিলা করবে, সেটিই এখন দক্ষিণ এশিয়ার কূটনৈতিক মহলের আলোচনার মূল বিষয়বস্তু।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ২১৭০

আন্তর্জাতিক

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধ, ভারতীয় দুই সেনাসহ নিহত ১৪

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন। এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:১২

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।

এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন।

এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন সেনা সদস্যও আহত হয়েছে। তাদরেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নিরাপত্তা কর্মীদের একটি দল যখন মাওবাদী বিরোধী অভিযান চালাচ্ছিলেন, তখন সকালের সময় ইন্দ্রাবতী জাতীয় উদ্যান এলাকার একটি ঘন জঙ্গলে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। “প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, বন্দুকযুদ্ধে ১২ জন মাওবাদী নিহত হয়েছে।”

তিনি যোগ করেন, যে এলাকায় একটি বিরতিহীন গুলি বিনিময় এখনও চলছে, আরও বিশদ বিবরণের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাপূর্ণ, এবং কর্তৃপক্ষ উচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

এদিকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, বস্তার রেঞ্জের পুলিশ মহাপরিদর্শক সুন্দররাজ পি, নিশ্চিত করেছেন যে এনকাউন্টারে নিহত একজন জওয়ান ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং অপরজন মাওবাদী বিরোধী অভিযানে বিশেষজ্ঞ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) রাজ্য-স্তরের সদস্য ছিলেন।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ২১৭০

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ভারতের জন্য জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা। সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের […]

নিউজ ডেস্ক

১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২২:১৭

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

শশী থারুর বাংলাদেশ ইস্যুকে ‘স্পর্শকাতর’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, প্রতিবেশী দেশটিতে যদি শত্রুভাবাপন্ন সরকার ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে। আমাদের উচিত, বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা সম্প্রদায়ের প্রতি উদ্বেগের চেয়ে বাংলাদেশের জনগণের সার্বিক কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

তিনি আরও বলেন, একটি নির্দিষ্ট দেশ কে শাসন করবে, তা ভারত নির্ধারণ করতে পারে না। বরং আমাদের উচিত যেকোনো সরকারের সঙ্গে কাজ করার কৌশল রপ্ত করা।

বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে শশী থারুর বলেন, আমি মনে করি না যে তাদের শত্রুভাবাপন্ন বলা যায়। তবে একই সঙ্গে আমাদের কিছু সতর্কতাও বজায় রাখতে হবে।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই নিবিড়ভাবে, সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহ পর্যবেক্ষণ করতে হবে, কারণ তাদের অবস্থান আমাদের ঠিক পাশেই।

শশী থারুর মনে করেন, ভারতের উচিত স্পষ্টভাবে জানানো যে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির চেয়ে পুরো দেশের মানুষের কল্যাণে বেশি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ভারতের উচিত এটা বোঝানো যে, তারা কোনো নির্দিষ্ট দল বা গোষ্ঠীর চেয়ে সমগ্র বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করতে চায়।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ২১৭০

আন্তর্জাতিক

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী। শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। […]

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২২ মার্চ ২০২৫, ১৪:৪৭

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী।

শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। এরপর থেকে সেখানেই বসবাস করে আসছিলেন এই শেখ হাসিনা। তবে, এবার সেখান থেকেও তাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঠিক কি কারণে আর কোথায় সরানো হলো হাসিনাকে?

এর আগেও দিল্লি থেকে হাসিনাকে সরিয়ে নেওয়ার গুঞ্জন উঠেছিলো। তবে তখন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্যা প্রিন্ট তাদের একটি নিউজে হাসিনার দিল্লির অবস্থান তুলে ধরে। তাদের সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী হাসিনা দিল্লির একটি বিশেষ এলাকার নিরাপত্তা বেষ্টিত একটি বাড়িতে অবস্থান করছেন।

প্রতিবেদনে আরও জানানো হয় হাসিনা যে এলাকায় বসবাস করছেন সেখানে ভারতীয় বর্তমান ও সাবেক অনেক এমপি মন্ত্রীদের বাড়ি রয়েছে।

তবে এবার আর গুঞ্জন নয়, বিশ্বস্ত সূত্রের খবর শেখ হাসিনাকে নিরাপত্তার ইস্যুতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে দিল্লি থেকে।

দিল্লির একটি জাতীয় দৈনিকের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে দিল্লি থেকে সরিয়ে হাসিনাকে স্ট্যান্ড কমান্ডের একটি নিরাপদ জোনে রাখা হয়েছে। যদিও ভারতীয় প্রসাশনের কেউ এ বিষয়ে কোন স্পষ্ট বক্তব্য এখনো পর্যন্ত দেয়নি।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ২১৭০