বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে কান্নায় ভেঙে পড়লেন ফিলিস্তিনের দূত

ইসরায়েলি হামলায় নিহত চিকিৎসক মাহমুদ আবু নুজাইলার লেখা কিছু কথা পড়ে শোনানোর সময় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে চোখের পানি ধরে রাখতে পারলেন না ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত। শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) বৈঠকে কথা বলার সময় জাতিসংঘে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মনসুর কান্নায় ভেঙে পড়েন। মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার ফিলিস্তিনি চিকিৎসক মাহমুদ আবু নুজাইলা ২০২৩ সালে ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত […]

নিউজ ডেস্ক

০৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১৯:৫১

ইসরায়েলি হামলায় নিহত চিকিৎসক মাহমুদ আবু নুজাইলার লেখা কিছু কথা পড়ে শোনানোর সময় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে চোখের পানি ধরে রাখতে পারলেন না ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত। শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) বৈঠকে কথা বলার সময় জাতিসংঘে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মনসুর কান্নায় ভেঙে পড়েন।

মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার ফিলিস্তিনি চিকিৎসক মাহমুদ আবু নুজাইলা ২০২৩ সালে ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত হওয়ার আগে লিখে গিয়েছিলেন, ‘যে শেষ পর্যন্ত টিকে থাকবে, গল্পটা সেই বলবে। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি। আমাদের মনে রেখ।’

হৃদয়স্পর্শী এই কথাগুলো লেখা ছিল গাজার আল আওদা হাসপাতালের সাদা একটি বোর্ডে। এই বোর্ডে সাধারণত রোগীর অস্ত্রোপচার কীভাবে করা হবে, তা লেখা থাকে। চারপাশে মুহুর্মুহু হামলা চলছিল, মৃত্যু যখন নিশ্চিত, সেই মুহূর্তে এই কথাগুলো লিখেছিলেন নুজাইলা।

আয়ারল্যান্ড ভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা ফ্রন্ট লাইন ডিফেন্ডারস (এফএলডি) জানিয়েছে, ২০২৩ সালে গাজায় ইসরায়েলি যুদ্ধের সময় মাহমুদ আবু নুজাইলা সামনে থেকে আহতদের চিকিৎসা করছিলেন। চরম প্রতিকূল পরিস্থিতিতে জীবনের ঝুঁকি নিয়েছিলেন তিনি।

২০২৩ সালের ২১ নভেম্বর আল আওদা হাসপাতালে ইসরায়েলি ওই বিমান হামলায় নুজাইলাসহ আরও দুজন চিকিৎসক ও মানবাধিকার কর্মী নিহত হন।

এফএলডি বলছে, ইসরায়েলি বাহিনী হাসপাতালের তৃতীয় ও চতুর্থ তলাকে টার্গেট করার সময় নুজাইলা রোগীদের চিকিৎসা করছিলেন। হাসপাতালটি উত্তর গাজার সর্বশেষ অবশিষ্ট আংশিক কার্যকরী হাসপাতালগুলোর মধ্যে একটি ছিল।

‘এই নরকের অবসান ঘটাও’

রাষ্ট্রদূত মনসুর গাজায় চলমান ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধে নিরাপত্তা পরিষদের প্রতি আহ্বান জানান। মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে মনসুর বলেন, এই গণহত্যা বন্ধ করা আমাদের সম্মিলিত দায়িত্ব।

তিনি বলেন, জীবন বাঁচানোর বাধ্যবাধকতা আপনাদের (নিরাপত্তা পরিষদ) রয়েছে। নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ফিলিস্তিনের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা সেই কাজটা হৃদয় দিয়ে করছেন। তারা ভুক্তভোগী মানুষগুলোকে ছেড়ে যাননি। (আপনারাও) তাদের ছেড়ে যাবেন না। ইসরায়েলকে দায়মুক্তি দেওয়া বন্ধ করুন। জাতিগত নিধন বন্ধ করান। নিঃশর্তভাবে এখনই এই আগ্রাসনের পরিসমাপ্তি ঘটান।

শুক্রবার নিরাপত্তা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্য গাজার হাসপাতালগুলোতে ইসরায়েলি আগ্রাসনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

জাতিসংঘে পাকিস্তানের দূত আসিম ইফতিখার নিরাপত্তা পরিষদকে বলেন, হাসপাতালের চিকিৎসাকর্মী, রোগী ও আহতদের ইচ্ছাকৃতভাবে হামলার লক্ষ্যবস্তু করা মানবিক আইনের প্রতিটি নীতিবিরুদ্ধ। এর কোনো যৌক্তিকতাই নেই।

গত সপ্তাহে কামাল আদওয়ান হাসপাতালের ওপর হামলা এবং এর পরিচালক হুসাম আবু সাফিয়াকে নির্বিচারে গ্রেপ্তার ও আটকের পর নিরাপত্তা পরিষদে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

প্রকৃত মৃত্যুর সংখ্যা রিপোর্ট করা সংখ্যার চেয়ে বেশি?

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার ৪৫৬তম দিনে ৪৫ হাজার ৬৫৮ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছে। আহত হয়েছে ১ লাখ ৮ হাজার ৫৮৩ জন। প্রতিবেশী লেবাননে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত ৪ হাজার ৪৮ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল এবং ২৭ নভেম্বরের যুদ্ধবিরতি চুক্তিও লঙ্ঘন অব্যাহত রেখেছে।

বোমা বিধ্বস্ত বাড়িঘরের ধ্বংসস্তূপের নিচে প্রায় ১১ হাজার ফিলিস্তিনি চাপা পড়ে আছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আরও ১০ হাজার মানুষকে অপহরণ করে ইসরায়েলি টর্চার চেম্বারে রাখা হয়েছে।

বিশেষজ্ঞ এবং কিছু গবেষণা বলছে, এসব পরিসংখ্যান ‘একটি হিমশৈলের চূড়া মাত্র’। প্রকৃত ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা প্রায় ২ লাখ হতে পারে।

ইসরায়েলের ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞে গাজার ২৪ লাখ জনসংখ্যার প্রায় ৯০ শতাংশই বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এখন অঞ্চলটিতে শীত এসে গেছে। কনকনে ঠান্ডায় লাখ লাখ মানুষ সমুদ্রের কাছে তাঁবুতে আশ্রয় নিয়েছে।

আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর গণহত্যা চালানোর জন্য ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুসহ শীর্ষ ইসরায়েলি নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করেছে।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৯৩

আন্তর্জাতিক

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধ, ভারতীয় দুই সেনাসহ নিহত ১৪

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন। এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৪:১২

সাতসকালে বন্দুকযুদ্ধে ভারতীয় দুই সেনাসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় নিরাপত্তা কর্মীরা অভিযানে যান। এসময় তাদের সঙ্গে মাওবাদীদের ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়।

এতে অন্তত ১২ জন মাওবাদী এবং দুই সেন সদস্য নিহত হন।

এনকাউন্টার চলাকালীন দুই জওয়ান প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অপর দু’জন সেনা সদস্যও আহত হয়েছে। তাদরেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নিরাপত্তা কর্মীদের একটি দল যখন মাওবাদী বিরোধী অভিযান চালাচ্ছিলেন, তখন সকালের সময় ইন্দ্রাবতী জাতীয় উদ্যান এলাকার একটি ঘন জঙ্গলে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। “প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, বন্দুকযুদ্ধে ১২ জন মাওবাদী নিহত হয়েছে।”

তিনি যোগ করেন, যে এলাকায় একটি বিরতিহীন গুলি বিনিময় এখনও চলছে, আরও বিশদ বিবরণের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি এখনও উত্তেজনাপূর্ণ, এবং কর্তৃপক্ষ উচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

এদিকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বলছে, বস্তার রেঞ্জের পুলিশ মহাপরিদর্শক সুন্দররাজ পি, নিশ্চিত করেছেন যে এনকাউন্টারে নিহত একজন জওয়ান ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) এবং অপরজন মাওবাদী বিরোধী অভিযানে বিশেষজ্ঞ স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) রাজ্য-স্তরের সদস্য ছিলেন।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৯৩

আন্তর্জাতিক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ভারতের জন্য জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা। সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের […]

নিউজ ডেস্ক

১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২২:১৭

ভারতের কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা ও পার্লামেন্ট সদস্য শশী থারুর বলেছেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য ভারতের জন্য কিছুটা জটিলতা তৈরি করেছে। তিনি মনে করেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল নয়, বরং সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাবে এক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

শশী থারুর বাংলাদেশ ইস্যুকে ‘স্পর্শকাতর’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, প্রতিবেশী দেশটিতে যদি শত্রুভাবাপন্ন সরকার ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে। আমাদের উচিত, বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা সম্প্রদায়ের প্রতি উদ্বেগের চেয়ে বাংলাদেশের জনগণের সার্বিক কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা।

তিনি আরও বলেন, একটি নির্দিষ্ট দেশ কে শাসন করবে, তা ভারত নির্ধারণ করতে পারে না। বরং আমাদের উচিত যেকোনো সরকারের সঙ্গে কাজ করার কৌশল রপ্ত করা।

বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে শশী থারুর বলেন, আমি মনে করি না যে তাদের শত্রুভাবাপন্ন বলা যায়। তবে একই সঙ্গে আমাদের কিছু সতর্কতাও বজায় রাখতে হবে।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই নিবিড়ভাবে, সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহ পর্যবেক্ষণ করতে হবে, কারণ তাদের অবস্থান আমাদের ঠিক পাশেই।

শশী থারুর মনে করেন, ভারতের উচিত স্পষ্টভাবে জানানো যে তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির চেয়ে পুরো দেশের মানুষের কল্যাণে বেশি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ভারতের উচিত এটা বোঝানো যে, তারা কোনো নির্দিষ্ট দল বা গোষ্ঠীর চেয়ে সমগ্র বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করতে চায়।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৯৩

আন্তর্জাতিক

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী। শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। […]

আর গুঞ্জন নয়, দিল্লি থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো শেখ হাসিনাকে

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২২ মার্চ ২০২৫, ১৪:৪৭

গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ-আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন সাবেক পতিত শেখ হাসিনা।সেসময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুখ ফিরিয়ে নিলেও আশ্রয় দেয় ভারত।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর বলছে ভারত শেখ হাসিনার জন্য নিশ্চিত করেছে সাদা পোশাকের বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী।

শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর দুই দিনের মধ্যে তাকে সড়িয়ে নেওয়া হয় দিল্লিতে। এরপর থেকে সেখানেই বসবাস করে আসছিলেন এই শেখ হাসিনা। তবে, এবার সেখান থেকেও তাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঠিক কি কারণে আর কোথায় সরানো হলো হাসিনাকে?

এর আগেও দিল্লি থেকে হাসিনাকে সরিয়ে নেওয়ার গুঞ্জন উঠেছিলো। তবে তখন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্যা প্রিন্ট তাদের একটি নিউজে হাসিনার দিল্লির অবস্থান তুলে ধরে। তাদের সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী হাসিনা দিল্লির একটি বিশেষ এলাকার নিরাপত্তা বেষ্টিত একটি বাড়িতে অবস্থান করছেন।

প্রতিবেদনে আরও জানানো হয় হাসিনা যে এলাকায় বসবাস করছেন সেখানে ভারতীয় বর্তমান ও সাবেক অনেক এমপি মন্ত্রীদের বাড়ি রয়েছে।

তবে এবার আর গুঞ্জন নয়, বিশ্বস্ত সূত্রের খবর শেখ হাসিনাকে নিরাপত্তার ইস্যুতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে দিল্লি থেকে।

দিল্লির একটি জাতীয় দৈনিকের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে দিল্লি থেকে সরিয়ে হাসিনাকে স্ট্যান্ড কমান্ডের একটি নিরাপদ জোনে রাখা হয়েছে। যদিও ভারতীয় প্রসাশনের কেউ এ বিষয়ে কোন স্পষ্ট বক্তব্য এখনো পর্যন্ত দেয়নি।

১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
poll_title
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের আহ্বান

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?

মোট ভোট: ১৪৯৩