শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

সরকারের অনুরোধ সত্ত্বেও হাসিনাকে ফেরত দেবে না ভারত

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে না ভারত। ভারত তার ঘনিষ্ঠ মিত্র শেখ হাসিনাকে বিসর্জন দেবে না। ভূ-রাজনৈতিক কারণ বিবেচনায় তারা হাসিনাকে ফেরত দেবে না। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে ভারতের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে বিচারের সম্মুখীন করার জন্যই তাকে ফেরত চাওয়া হয়। শুক্রবার ( ২৭ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিকস টাইমসের এক প্রতিবেদনে […]

নিউজ ডেস্ক

২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭:০৬

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে না ভারত। ভারত তার ঘনিষ্ঠ মিত্র শেখ হাসিনাকে বিসর্জন দেবে না। ভূ-রাজনৈতিক কারণ বিবেচনায় তারা হাসিনাকে ফেরত দেবে না।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে ভারতের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে বিচারের সম্মুখীন করার জন্যই তাকে ফেরত চাওয়া হয়।

শুক্রবার ( ২৭ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিকস টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ঘটনার সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারের অনুরোধ সত্ত্বেও ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে না। ভূরাজনৈতিক বিবেচনায় তারা ঘনিষ্ট মিত্রকে বিসর্জন দেবে না। দেশটি এ প্রত্যর্পণে রাজি হলে তা মিত্রদের কাছে ভুল বার্তা দেবে।

উচ্চপর্যায়ের সূত্রের বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের চাপ সত্ত্বেও ভারত এ বিষয়ে দ্রুত কোনো পদক্ষেপ নেবে না। তারা বিষয়টি সতর্কতার সঙ্গে পর্যালোচনা করবে। এ প্রক্রিয়ায় কয়েক মাস লেগে যেতে পারে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনা ভারতের স্বার্থ রক্ষা করেছেন। তিনি উগ্রপন্থিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছেন এবং ভারতের সঙ্গে উপ-আঞ্চলিক সহায়তা বাড়িয়েছেন। ফলে বিষয়টি বিবেচনায় তারা বাড়তি সময় নেবেন। এছাড়া দুই দেশের মধ্যকার প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী রাজনৈতিক অনুরোধ কার্যকরের সুযোগ নেই।

সূত্র জানিয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে শেখ হাসিনা দেশে ফিরলে তা একটি অনিশ্চিত ও ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এ প্রক্রিয়াটি জটিল ও সময়সাপেক্ষ বলে বিবেচিত হচ্ছে।

ভারতে শেখ হাসিনার এমন অবস্থান প্রথম নয়। ১৯৭৫ সালে তার বাবা শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর তিনি ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলেছেন, ভারতে হাসিনার উপস্থিতি আওয়ামী লীগের মনোবল বাড়িয়ে দেবে। দলটি পুনরায় বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফেরার চেষ্টা করছে।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৬৪

জাতীয়

ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি। মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের […]

নিউজ ডেস্ক

০৬ মে ২০২৫, ১৪:৪২

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি।

মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের একটি প্রস্তাবও তুলে ধরে। ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি, বদিউল আলম মজুমদারকে উপরাষ্ট্রপতি, তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী ও ডা. শফিকুর রহমানকে উপপ্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের রূপরেখা প্রস্তাব করেন সভায় উপস্থিত ঐক্য ও সংহতি পরিষদের নেতারা।

এ ছাড়া নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারও প্রকাশ করেন তারা। তাদের প্রস্তাব অনুসারে, বিএনপি ২৫ শতাংশ, জামায়াত ২০ শতাংশ, এনসিপি ১৫ শতাংশ, ইসলামি আন্দোলন ৫ শতাংশ, বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ১০ শতাংশ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল থেকে ২৫ শতাংশ সদস্য নিয়ে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের প্রস্তাব পেশ করেন নতুন এ দলটি।

আন্তর্জাতিক

ইতিহাসের ভয়ংকরতম ‘ডগ ফাইট’—পাকিস্তান একাই নামাল ১২৫ যুদ্ধবিমান!

রাত ১টার দিকে ভারত যখন আজাদ কাশ্মির ও পাঞ্জাবসহ একাধিক অঞ্চলে বহুপাক্ষিক মিসাইল হামলা চালায়, তখনই পাকিস্তান প্রতিরোধে উঠে দাঁড়ায়। পরমুহূর্তেই আকাশে উড়ে যায় পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর শতাধিক ফাইটার জেট, এবং আকাশেই শুরু হয় ইতিহাসের অন্যতম ভয়াল জবাব—একঘণ্টার সরাসরি বিমানযুদ্ধ, যা এখন উপমহাদেশের নতুন যুদ্ধ বাস্তবতার প্রতীক।

ইতিহাসের ভয়ংকরতম ‘ডগ ফাইট’—পাকিস্তান একাই নামাল ১২৫ যুদ্ধবিমান!

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০৮ মে ২০২৫, ০৯:৫৫

কাশ্মীর ও পাঞ্জাব সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার সাম্প্রতিক বিমানযুদ্ধ আধুনিক সময়ের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ ও ভয়াবহ ‘ডগফাইট’ হিসেবে অভিহিত করা হচ্ছে। পাকিস্তানের একটি জ্যেষ্ঠ নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, এই লড়াইয়ে অংশ নেয় দুই পক্ষের অন্তত ১২৫টি যুদ্ধবিমান, যা এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে আকাশে মুখোমুখি সংঘর্ষে লিপ্ত ছিল।

মঙ্গলবার (৬ মে) রাত ১টার দিকে ভারত যখন আজাদ কাশ্মির ও পাঞ্জাবসহ একাধিক অঞ্চলে বহুপাক্ষিক মিসাইল হামলা চালায়, তখনই পাকিস্তান প্রতিরোধে উঠে দাঁড়ায়। পরমুহূর্তেই আকাশে উড়ে যায় পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর শতাধিক ফাইটার জেট, এবং আকাশেই শুরু হয় ইতিহাসের অন্যতম ভয়াল জবাব—একঘণ্টার সরাসরি বিমানযুদ্ধ, যা এখন উপমহাদেশের নতুন যুদ্ধ বাস্তবতার প্রতীক।

সূত্র জানায়, যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে কোনো দেশই একে অপরের আকাশসীমা অতিক্রম করেনি, কিন্তু আকাশে ১৬০ কিলোমিটার দূর থেকেও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের নজিরবিহীন ঘটনা ঘটেছে। এই সংঘর্ষে পাকিস্তান পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি করেছে, যার মধ্যে রয়েছে তিনটি রাফাল, একটি মিগ-২৯ এবং একটি সু-৩০ যুদ্ধবিমান।

পাকিস্তানের নিরাপত্তা মহল বলছে, তারা এই পাল্টা আঘাত চালানোর জন্য আকাশে প্রস্তুত রেখেছিল ১২৫টি অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান। তবে এবার কোনো পক্ষই প্রতিপক্ষের ভুখণ্ডে প্রবেশ করেনি, কারণ দুই দেশই স্পষ্ট করে দিয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে সরাসরি সীমান্ত লঙ্ঘন করে পাইলটদের ঝুঁকিতে ফেলতে চায় না।

স্মরণ করা যেতে পারে, ২০১৯ সালে এমন আরেকটি সংঘর্ষে পাকিস্তান এক ভারতীয় যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছিল এবং পাইলট অভিনন্দনকে আটক করেছিল, যার ছবি ও ভিডিও তৎকালীন সময়ে গোটা বিশ্বে আলোড়ন তুলেছিল। তবে এবার দুপক্ষই বিমান যুদ্ধের কৌশল সীমিত রেখেছে শুধু পাল্টা জবাবে, যেন যুদ্ধের আগুন আরও উসকে না ওঠে।

তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যুদ্ধ এখন আর কেবল স্থল বা জলসীমায় সীমাবদ্ধ নেই—আকাশপথেই এখন গড়ে উঠছে প্রতিরোধের ফ্রন্টলাইন। আর এই সংঘর্ষ তারই একটি ভয়াবহ উদাহরণ। ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার এই রূপ, আঞ্চলিক শান্তির জন্য এক ভয়াবহ বার্তা বহন করে বলেও মত দিচ্ছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৬৪

আন্তর্জাতিক

পতাকায় মোড়া কফিন দেখে পাথরের মতো কঠোর মিসাইল ম্যান কিম অঝোরে কাঁদলেন

সাধারণভাবে তার উপস্থিতি মানেই বিশ্ব মিডিয়ায় তোলপাড়—শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, সামরিক মহড়া কিংবা যুদ্ধের হুঁশিয়ারি। এমনকি তার নাম শুনলেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। তিনি উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন—যিনি পরিচিত একজন ‘লৌহ মানব’ হিসেবে। কিন্তু এবার দেখা গেল এক ভিন্ন কিমকে—পাথরের মতো কঠোর এই রাষ্ট্রনেতার চোখে অশ্রু। দৃশ্যটি সম্প্রচার করেছে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় […]

পতাকায় মোড়া কফিন দেখে পাথরের মতো কঠোর মিসাইল ম্যান কিম অঝোরে কাঁদলেন

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০২ জুলাই ২০২৫, ১৯:৪৬

সাধারণভাবে তার উপস্থিতি মানেই বিশ্ব মিডিয়ায় তোলপাড়—শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, সামরিক মহড়া কিংবা যুদ্ধের হুঁশিয়ারি। এমনকি তার নাম শুনলেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। তিনি উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন—যিনি পরিচিত একজন ‘লৌহ মানব’ হিসেবে।

কিন্তু এবার দেখা গেল এক ভিন্ন কিমকে—পাথরের মতো কঠোর এই রাষ্ট্রনেতার চোখে অশ্রু। দৃশ্যটি সম্প্রচার করেছে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন। মঙ্গলবার প্রচারিত সেই ভিডিওতে দেখা যায়, রাশিয়ায় যুদ্ধরত অবস্থায় প্রাণ হারানো উত্তর কোরিয়ান সেনাদের স্মরণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কফিনের সারি দেখে আবেগে ভেঙে পড়েন কিম জং উন।

অনুষ্ঠানটি ছিল রাশিয়ার সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার প্রতিরক্ষা চুক্তির এক বছর পূর্তি উপলক্ষে। মস্কো-উত্তর কোরিয়া যৌথ প্রতিরক্ষা সহযোগিতার অংশ হিসেবে ইউক্রেনে রাশিয়ার সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধ করে প্রাণ হারান উত্তর কোরিয়ার অন্তত ৬,০০০ সৈনিক—এমনই তথ্য জানিয়েছে দ্য টেলিগ্রাফ ও ইয়াহু নিউজ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত কিম জং উনের সামনে ছিল লাল-নীল পতাকায় মোড়ানো সারিবদ্ধ কফিন। প্রতিটি কফিন যেন যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ফেরত আসা নিঃশব্দ আত্মত্যাগের এক জীবন্ত প্রমাণ।

যুদ্ধের ভিডিওচিত্র প্রদর্শনের সময় কিম আবেগ ধরে রাখতে পারেননি। তিনি জানেন, এই মৃত্যুগুলো নিছক সংখ্যা নয়, প্রতিটি কফিনের ভেতর রয়েছে একেকটি পরিবারের কান্না, একেকটি স্বপ্নের অপমৃত্যু।

বরাবরই আবেগপ্রকাশে সংযত কিম জং উনের এই কান্না আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আলোড়ন তুলেছে। এই কান্না যেন শুধুই একজন রাষ্ট্রপ্রধানের নয়, বরং যুদ্ধের নির্মমতার এক নীরব স্বীকৃতি।

বিশ্লেষকরা বলছেন, কিমের এই প্রকাশ্য অশ্রু যুদ্ধবিধ্বস্ত এক বাস্তবতা ও ব্যক্তিগত বেদনাবোধের প্রতিচ্ছবি।

২০ জুন ২০২৫
poll_title
তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

তুরস্ক, সৌদি ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ নিয়ে ইসলামি সেনাবাহিনী গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে ইরান। আপনি কি এই আর্মি গঠনের পক্ষে?

মোট ভোট: ১২৬৪