হুতিদের আল-মাসিরাহ টিভি এই হামলাকে ‘ইসরায়েলি আগ্রাসন’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। তবে, ইসরায়েল এখন পর্যন্ত এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
হামলার একদিন আগে ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলের দিকে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং দুটি ড্রোন ছোড়া হয়। এর প্রেক্ষিতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু হুতিদের অবকাঠামো ধ্বংস করার নির্দেশ দেন। তেল আবিবে হুতিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ১৬ জন আহত হওয়ার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
ইসরায়েলের গাজায় হামলার পর থেকে হুতি যোদ্ধারা লোহিত সাগর এবং এডেন উপসাগরে ইসরায়েলি স্বার্থকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে। হুতিরা জানিয়েছে, তারা ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করতে এসব পদক্ষেপ নিয়েছে।
ইসরায়েলের এই হামলা ইয়েমেনের চলমান সংঘাতকে আরও জটিল করে তুলেছে। আঞ্চলিক উত্তেজনা বাড়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে, যা মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির প্রচেষ্টার জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে।

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?