বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

শিক্ষাঙ্গন

ভ্রাতৃত্ব ও সংহতির বার্তা নিয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গণ-ইফতার

হাবিবুর রহমান সাগর  (জাবি প্রতিনিধি ): জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫০ তম আবর্তনের শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে গণ-ইফতার কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়েছে।   বুধবার (১১ মার্চ) রমজানের ১০ম দিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে এ কর্মসূচীর আয়োজন করেন শিক্ষার্থীরা। ইফতার মাহফিলে শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা যায়। ১ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী আজকের প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেন। নারী শিক্ষার্থীদের জন্য পৃথকভাবে বসার ব্যবস্থা করে আয়োজকরা। রমজান […]

নিউজ ডেস্ক

১২ মার্চ ২০২৫, ০২:১০

হাবিবুর রহমান সাগর  (জাবি প্রতিনিধি ):

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫০ তম আবর্তনের শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে গণ-ইফতার কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

 বুধবার (১১ মার্চ) রমজানের ১০ম দিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে এ কর্মসূচীর আয়োজন করেন শিক্ষার্থীরা।

ইফতার মাহফিলে শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ লক্ষ্য করা যায়। ১ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী আজকের প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেন। নারী শিক্ষার্থীদের জন্য পৃথকভাবে বসার ব্যবস্থা করে আয়োজকরা। রমজান মাসের পবিত্রতা এবং তার মর্যাদাকে গভীরভাবে অনুভব করা এই আয়োজনটি সবার জন্য ছিল অত্যন্ত মর্মস্পর্শী এবং আবেগময়।

গণ-ইফতার অনুষ্ঠানে সাধারণ রোজাদার ও শিক্ষার্থীরা আসরের নামাজের পর থেকে একে একে খেলার মাঠে জড়ো হতে শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে, কোরআন তিলাওয়াত, হামদ-নাত এবং ইসলামী বিভিন্ন পরিবেশনা উপস্থিত সবার মধ্যে এক আত্মিক প্রশান্তি ছড়িয়ে দেয়। এ পরিবেশনা গুলি ধর্মীয় একাত্মতা এবং রমজানের মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করেছিল।

ইফতারের পূর্বে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ রাসেল হল মসজিদের ইমাম ও খতিব আবদুল্লাহ সাদ দোয়া-মোনাজাত পরিচালনা করেন। তাঁর মোনাজাতের মাধ্যমে উপস্থিত সকল রোজাদার আল্লাহর কাছে ক্ষমা, রহমত এবং শান্তি কামনা করেন। মাগরিবের আজান শোনার পর, সবাই একসঙ্গে ইফতার করেন এবং রোজা ভাঙেন। একত্রিত হয়ে রোজা ভাঙার এই মুহূর্তটি ছিল এক অতি আবেগময় অভিজ্ঞতা। যা রোজাদারদের মাঝে এক অভূতপূর্ব সম্পর্ক এবং ধর্মীয় ঐক্য সৃষ্টি করেছিল।

গণ-ইফতার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সোহেল আহমেদ এবং প্রক্টর অধ্যাপক এ. কে. এম. রাশিদুল আলম অংশগ্রহণ করেন।

এসময় উপ-উপাচার্য বলেন,”এ গণ-ইফতার কর্মসূচি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০ তম আবর্তনের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে। যা এক নজির সৃষ্টি করেছে। শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেছে। এই আয়োজনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ এবং শিক্ষার্থীদের একত্রিত করেছে। এটি একটি উৎসবে পরিণত হয়েছে।”

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০তম আবর্তনের শিক্ষার্থী 

ঐশী ইসলাম বলেন,”ক্যাম্পাসে থাকাকালীন পরিবার ছাড়া ইফতার করা সবচেয়ে কষ্টকর।যখন শুনলাম যে গণইফতার হবে তখন এইটা ভেবে অনেক খুশি হয়েছি যে অন্তত একদিন একা ইফতার করতে হবে না। সবার সাথে ইফতার করার মাধ্যমে অন্যরকম একটা প্রশান্তি পেয়েছি। সবশেষে বলবো যে এত্তবড় একটি আয়োজন হয়েছে কিন্তু তা ছিল সুশৃঙ্খল ও সুন্দর, এমন ইফতার আয়োজন আরো বেশি বেশি হোক এটাই চাওয়া।”

৫০ তম আবর্তনের  শিক্ষার্থী জিয়া উদ্দিন আয়ান বলেন,

“গত বছর শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইফতার আয়োজনে বাঁধার প্রেক্ষিতে প্রতিবাদ স্বরূপ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ৪৯ ব্যাচের আয়োজনে গণ ইফতার আয়োজন করা হয়েছে। তারই ধারাবাহিক ৫০ ব্যাচের আয়োজনে এবার প্রায় ১হাজারের বেশি মানুষের ইফতার আয়োজন করা হয়েছে। রমজানের এই পবিত্র মাসে আমরা একসঙ্গে বসে ইফতার করার যে সৌভাগ্য অর্জন করেছি, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।

আমাদের প্রত্যাশা প্রতিবছর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উদ্যোগে গণ ইফতার আয়োজন হোক। এই গণ ইফতার আয়োজন শুধু যেনো খাবার গ্রহণের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং এটি আমাদের হৃদয়ে পারস্পরিক ভালোবাসা ও সহানুভূতির বন্ধন আরও দৃঢ় করবে। যা ইসলামি ভ্রাতৃত্ববোধের এক উজ্জ্বল উদাহরণ।

গণ-ইফতার অনুষ্ঠানটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঐক্য, সহযোগিতা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার মনোভাব সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। এটি শুধু একটি ধর্মীয় সমাবেশই নয় বরং একটি সামাজিক অনুষ্ঠানও ছিল। যেখানে সকল সম্প্রদায় এবং পেশার মানুষ মিলিত হয়ে একে অপরের সাথে ইফতার করেছেন।

এ আয়োজনে জাহাঙ্গীরবগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রমাণ করেছে যে, ইসলামের পবিত্র এই মাসের মূল্যবোধ শুধু ধর্মীয় দিক দিয়েই নয়, বরং সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ঐক্যের এক দুর্দান্ত উদাহরণ। রমজানের প্রকৃত উদ্দেশ্য-সামাজিক সংহতি, মানবিকতা এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার চেতনা-এই গণ-ইফতার মাহফিলের মাধ্যমে পূর্ণ হয়েছে।

শিক্ষাঙ্গন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি সমাজবিজ্ঞান ক্লাবের উদ্যোগে রিকশাচালকদের ট্রাফিক নিয়ম সচেতনতা বৃদ্ধি

মোঃ ফকরুল আকন (ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি প্রতিনিধি): ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞান ক্লাব আফতাবনগর ও রামপুরা ব্রিজ এলাকায় রিকশাচালকদের মধ্যে ট্রাফিক নিয়ম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিশেষ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। ক্লাবের সদস্যরা রিকশাচালকদের সঠিক ট্রাফিক নিয়ম মেনে চলার গুরুত্ব বোঝানোর পাশাপাশি, যানজট কমাতে ও দুর্ঘটনা এড়াতে কীভাবে আরও শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে চলাচল করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। […]

নিউজ ডেস্ক

১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০০:২৫

মোঃ ফকরুল আকন (ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি প্রতিনিধি):

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞান ক্লাব আফতাবনগর ও রামপুরা ব্রিজ এলাকায় রিকশাচালকদের মধ্যে ট্রাফিক নিয়ম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিশেষ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে।

ক্লাবের সদস্যরা রিকশাচালকদের সঠিক ট্রাফিক নিয়ম মেনে চলার গুরুত্ব বোঝানোর পাশাপাশি, যানজট কমাতে ও দুর্ঘটনা এড়াতে কীভাবে আরও শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে চলাচল করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করেছেন।

এছাড়া, ক্লাবের পক্ষ থেকে রিকশাচালকদের জন্য সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়। ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে এই উদ্যোগ চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে ক্লাব।

শিক্ষাঙ্গন

ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের পুনর্মিলনী ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

সোহেল রানা, উপজেলা প্রতিনিধি – সিংগাইর সিংগাইরের ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের উদ্যোগে এক জমকালো ও সৌহার্দ্যপূর্ণ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।   এস এস সি ২০০৫ সালের ব্যাচ প্রতি বছর এ ধরনের মিলনমেলার আয়োজন করে থাকে, যা সদস্যদের মাঝে ভ্রাতৃত্ববোধ ও পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে তোলে। শুক্রবার (৭ মার্চ) […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

০৭ মার্চ ২০২৫, ২২:১৪

সোহেল রানা, উপজেলা প্রতিনিধি – সিংগাইর

সিংগাইরের ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজের ২০০৫ সালের এস এস সি ব্যাচের উদ্যোগে এক জমকালো ও সৌহার্দ্যপূর্ণ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।  

এস এস সি ২০০৫ সালের ব্যাচ প্রতি বছর এ ধরনের মিলনমেলার আয়োজন করে থাকে, যা সদস্যদের মাঝে ভ্রাতৃত্ববোধ ও পারস্পরিক সহযোগিতার সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করে তোলে।

শুক্রবার (৭ মার্চ) ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজ মিলনায়তনে এ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।    অনুষ্ঠান শুরু হয় পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াতের মাধ্যমে। এতে রমজানের গুরুত্বপূর্ণ বয়ান ও মোনাজাত করেন ভূমদক্ষিন বাজার জামে মসজিদের খতিব মুফতি শরিফুল ইসলাম,

আয়োজক এস এস সি ব্যাচ ২০০৫ এর মুখপাত্র মো:ইস্রাফিল শিকদার বলেন, প্রত্যেক বছরে আমরা এই ইফতার মাহফিল আয়োজন করে থাকি,ইনশাআল্লাহ আগামীতে মানিকগঞ্জ জেলার সকল বন্ধুদের নিয়ে এই আয়োজন অব্যাহত থাকবে।

এসময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন, ভূমদক্ষিন স্কুল এন্ড কলেজ এর প্রধান শিক্ষক আবু বক্কর সিদ্দিক, সহকারি প্রধান শিক্ষক জিলাল উদ্দিন মন্ডল, ঢাকা জর্জ কোর্টের এডভোকেট মো: সাজ্জাদ হোসেন,সৌদি প্রবাসী ব্যাবসায়ী মাহবুবুল আলম মিলন,ধল্লা ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব

মো: নাজমুল হাসান এনামুল,সিংগাইর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য সহকারী মো: ইমদাদুল হক রিপন,ফাস্ট ট্রাভেল ইন্টারন্যাশনাল এর কর্নধার মো: মিলন হোসেন,ব্যাংক কর্মকর্তা প্রমুখ সহ সিংগাইর উপজেলার ২০০৫ সালের এস,এস,সি ব্যাচের সকল শিক্ষার্থী বৃন্দ ও এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ

শিক্ষাঙ্গন

তদন্ত প্রক্রিয়ায় প্রশাসনের পক্ষপাতের অভিযোগ: শেকৃবি ছাত্রদল

শেকৃবি প্রতিনিধি শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) সাম্প্রতিক বরখাস্তের ঘটনায় তদন্ত প্রক্রিয়ার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে শেকৃবি ছাত্রদল। তাদের অভিযোগ, তদন্ত কমিটি প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করে রাজনৈতিক বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ২০ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল নেতারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটি পক্ষপাতমূলকভাবে কাজ করেছে এবং বরখাস্তের ক্ষেত্রে দ্বৈতনীতি অনুসরণ করেছে। তাদের দাবি, […]

তদন্ত প্রক্রিয়ায় প্রশাসনের পক্ষপাতের অভিযোগ: শেকৃবি ছাত্রদল

শেকৃবি ছাত্রদলের সংবাদ সম্মেলন

প্রতিনিধি ডেস্ক

২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৩:১৩

শেকৃবি প্রতিনিধি

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) সাম্প্রতিক বরখাস্তের ঘটনায় তদন্ত প্রক্রিয়ার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে শেকৃবি ছাত্রদল। তাদের অভিযোগ, তদন্ত কমিটি প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করে রাজনৈতিক বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

২০ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদল নেতারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটি পক্ষপাতমূলকভাবে কাজ করেছে এবং বরখাস্তের ক্ষেত্রে দ্বৈতনীতি অনুসরণ করেছে। তাদের দাবি, ১৯ ফেব্রুয়ারির সিন্ডিকেট সভায় ৩০ জন শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে বরখাস্ত করা হলেও, আন্দোলন দমনে সক্রিয় ও শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া অনেকেই শাস্তির বাইরে রয়ে গেছেন।

ছাত্রদল নেতারা অভিযোগ করেন, প্রশাসনের হাতে পর্যাপ্ত প্রমাণ— স্থিরচিত্র ও ভিডিও ফুটেজ থাকা সত্ত্বেও অনেক অপরাধীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বরং ব্যক্তিগত আনুগত্য ও রাজনৈতিক স্বার্থ বিবেচনায় বরখাস্তের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। তারা দাবি করেন, আন্দোলন দমনে ভূমিকা রাখা অনেক ব্যক্তি এখনো প্রশাসনের ছত্রচ্ছায়ায় আছেন।

ছাত্রদল হুঁশিয়ারি দিয়ে জানায়, প্রকৃত অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে ভবিষ্যতে আরও কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। পাশাপাশি, তারা তদন্ত কমিটির নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, ক্ষমতাসীন পক্ষের প্রতি আনুগত্যশীল নীল দলের সভাপতি ও সেক্রেটারি, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সেক্রেটারি ও অন্যান্য প্রভাবশালী ব্যক্তিদের কোনো শাস্তি হয়নি, যা প্রশাসনিক পক্ষপাতের পরিষ্কার উদাহরণ।

শেকৃবি ছাত্রদল দ্রুত সময়ের মধ্যে নিরপেক্ষ তদন্ত এবং প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন শেষ করে।