বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

শিক্ষাঙ্গন

শাবিপ্রবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

শাবিপ্রবি প্রতিনিধি : অতিরিক্ত ভর্তি ফি, সেমিস্টার ও ক্রেডিট ফি কমানোসহ শিক্ষার্থী ভর্তিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে মানববন্ধন করেন তারা। মানববন্ধন শেষে তাদের তিন দফা দাবি তুলে ধরেন। দাবি সমূহ হলো- যৌক্তিকভাবে ভর্তি, সেমিস্টার ও ক্রেডিট ফি […]

শাবিপ্রবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশঃ ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৩:১০

শাবিপ্রবি প্রতিনিধি :
অতিরিক্ত ভর্তি ফি, সেমিস্টার ও ক্রেডিট ফি কমানোসহ শিক্ষার্থী ভর্তিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে মানববন্ধন করেন তারা। মানববন্ধন শেষে তাদের তিন দফা দাবি তুলে ধরেন। দাবি সমূহ হলো- যৌক্তিকভাবে ভর্তি, সেমিস্টার ও ক্রেডিট ফি কমিয়ে শিক্ষার্থীদের নাগালের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে, পোষ্য কোটাসহ সকল ধরনের অযৌক্তিক কোটা বাতিল করতে হবে ও আগামী ২ সেমিস্টার ৪ মাস করে শেষ করা।
এসব ‘অযৌক্তিক’ সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার জন্য ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন শিক্ষার্থীরা।
বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। পরে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দেন।
উপাচার্য এএম সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী বলেন, “শিক্ষার্থীদের এ ধরনের একটি স্মারকলিপি আমাদের কাছে পোঁছেছে। তাদের দাবিগুলো যৌক্তিক। দাবি-দাওয়াগুলো নিয়ে আমরা বসব। তবে প্রশাসনিক জটিলতার কারণে এগুলো সমাধান করতে একটু সময় লাগবে।”
আসাদুল্লাহ আল গালিব বলেন, ‘আমরা অনেক রক্তের বিনিময়ে নতুন স্বাধীনতা পেয়েছি, স্বাধীনতা পরবর্তী প্রশাসনের কাছে প্রত্যাশা করেছিলাম তারা শিক্ষার্থীবান্ধব হয়ে উঠবে। কিন্তু আমরা বারবার শিক্ষার্থীদের পক্ষে দাবি নিয়ে গেলেও এই প্রশাসন ভ্রূক্ষেপ করছেনা। তারা শিক্ষার্থীদের উপর আগের প্রশাসনের চাপিয়ে দেওয়া পদ্ধতিগুলো এখনো বাতিল করেনি।’বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়ের উৎস শিক্ষার্থীরা হতে পারে না উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা প্রশাসনকে বারবার বলেছি পূর্ববর্তী প্রশাসন শিক্ষার্থীদের উপর অযৌক্তিকভাবে ভর্তি, ক্রেডিট ও সেমিস্টার ফি চাপিয়ে দিয়েছিল। যা শিক্ষার্থীদের উপর জুলুম করে অর্থ নেওয়ার মতো।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়ের উৎস বিশ্ববিদ্যালয় বের করবে কিন্তু আমরা দেখতে পাই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এদিকে নজর না দিয়ে আয়ের উৎস হিসেবে শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করছে। আমরা প্রশাসনকে বলতে চাই অযৌক্তিক ফি বাতিল করে শিক্ষার্থীবান্ধব ফি নিশ্চিত করুন।’
এছাড়াও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ফয়সাল হোসেন বলেন, “২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি ফি ছিল ৮ হাজার ১০০ টাকা। ক্রমান্বয়ে ফি বাড়িয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে সে ভর্তি ফি দাড়িয়েছে ১৮ হাজার টাকায়। ভর্তি ফি’র পাশাপাশি কয়েকগুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে সেমিস্টার ফি ও ক্রেডিট ফি। ২০২২ সালে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষার্থীদের সেমিস্টার ফি ছিল ২ হাজার ৪৩০ টাকা। সেখানে ২ বছরের ব্যবধানে ২০২৪ সালে সেমিস্টার ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ হাজার ৩৪৫ টাকা।”
“এছাড়াও ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত তত্ত্বীয় প্রতি ক্রেডিট ফি ১০৫ টাকা ও ব্যবহারিক প্রতি ক্রেডিট ফি ছিল ১৬০ টাকা। সে ফি বৃদ্ধি করে যথাক্রমে ১৪০ টাকা ও ২০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সেমিস্টার শেষ করতে প্রায় ২ হাজার টাকা খরচ হয়। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি প্রতিষ্ঠানে বছর বছর এরকম যথেচ্ছা ফি বৃদ্ধি করা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শোষণ করার নামান্তর।”

অন্যান্য

ডিসেম্বরে চাকরিজীবীরা পাচ্ছেন টানা ৪ দিন ছুটি

ডিসেম্বর মাসে টানা ছুটি পেতে যাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি মিলিয়ে টানা ছুটি পেতে পারেন তারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে বিজয় দিবস ও বড়দিনের ছুটি। ১৬ ডিসেম্বর সোমবার। রবিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই শুক্র ও শনিবার মিলিয়ে টানা ৪ দিনের ছুটি নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এছাড়া ২৫ ডিসেম্বর […]

ডিসেম্বরে চাকরিজীবীরা পাচ্ছেন টানা ৪ দিন ছুটি

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশঃ ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৬:৪৮

ডিসেম্বর মাসে টানা ছুটি পেতে যাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি মিলিয়ে টানা ছুটি পেতে পারেন তারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে বিজয় দিবস ও বড়দিনের ছুটি। ১৬ ডিসেম্বর সোমবার।

রবিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই শুক্র ও শনিবার মিলিয়ে টানা ৪ দিনের ছুটি নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এছাড়া ২৫ ডিসেম্বর বুধবার। তাই বৃহস্পতিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই টানা চারদিন ছুটি পেতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা।

সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশের সব সরকারি ও আধা-সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এ ‍দুদিন ছুটি পালন করা হবে।

তবে যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি তাদের নিজস্ব আইন-কানুন দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে বা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার থেকে অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে এ ছুটি ষোষণা করবে।

এদিকে ২৪ ডিসেম্বর ও ২৬ ডিসেম্বর যিশু খ্রিস্টের জন্মোৎসব (বড়দিনের আগে ও পরের দিন) হচ্ছে খ্রিষ্টান পর্বের ঐচ্ছিক ছুটি। ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, একজন কর্মচারীকে তার নিজ ধর্ম অনুযায়ী বছরে অনধিক মোট তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেয়া যেতে পারে।

প্রত্যেক কর্মচারীকে বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমোদন নিতে হয়।কর্মব্যস্ত জীবনে সাপ্তাহিক ছুটিতে অনেকেরই ব্যক্তিগত নানান জরুরি কাজ থাকে।

তবে সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি পেলে কোথাও টুরে যাওয়া যায় বা কোনো পরিকল্পনা করা যায়। তাই এমন সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন বহু মানুষ।

 

 

 

শিক্ষাঙ্গন

দেশ ত্যাগের উদ্দেশ্যে বিমানবন্দর থেকে ফেরত সাবেক পিএইচডি আপা

দেশ ত্যাগের উদ্দেশ্যে বিমানবন্দরে আটক রেখে জিজ্ঞাসাবাদের পর ফেরত পাঠানো হয় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের নারী সদস্য ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. সাদেকা হালিমকে। পিএইচডি গবেষণায় জালিয়াতি প্রমাণিত হওয়ার পরও তাকে পিএইচডি আপা বলে ডাকতেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা। রবিবার টার্কিস এয়ারলাইন্সের (টিকে-৭১৩) একটি বিমানে তিনি যুক্তরাজ্যে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এসময় তার সঙ্গে ব্রিটিশ […]

দেশ ত্যাগের উদ্দেশ্যে বিমানবন্দর থেকে ফেরত সাবেক পিএইচডি আপা

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশঃ ১১ নভেম্বর ২০২৪, ১৭:০৬

দেশ ত্যাগের উদ্দেশ্যে বিমানবন্দরে আটক রেখে জিজ্ঞাসাবাদের পর ফেরত পাঠানো হয় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের নারী সদস্য ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. সাদেকা হালিমকে। পিএইচডি গবেষণায় জালিয়াতি প্রমাণিত হওয়ার পরও তাকে পিএইচডি আপা বলে ডাকতেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা।

রবিবার টার্কিস এয়ারলাইন্সের (টিকে-৭১৩) একটি বিমানে তিনি যুক্তরাজ্যে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এসময় তার সঙ্গে ব্রিটিশ পাসপোর্ট ছিল। সোমবার বিমানবন্দর ও সরকারের একাধিক সূত্রে এ তথ্য জানানো হয়।

স্বৈরাচারের তকমা লাগিয়ে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার প্রধান শেখ হাসিনা পালানোর পর ১২ আগস্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি সাদেকা হালিম ভিসি পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এরপর থেকে আত্মগোপনে ছিলেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক জবি ভিসি সাদেকা হালিম।
জানা যায়, রবিবার দেশত্যাগের জন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যান সাদেকা হালিম। তার কাছে ব্রিটিশ পাসপোর্ট ছিল। বিমানবন্দরের দায়িত্বশীলরা তাকে আটকে বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। পরে তার পাসপোর্ট রেখে বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হয়। এরপর সাদেকা হালিম সেখান থেকে বেরিয়ে যান।

জবির সাবেক এই ভিসির দেশত্যাগের চেষ্টার বিষয়ে বিমানবন্দরের এক কর্মকর্তা সূত্রে জানা যায়, গতকাল তিনি যুক্তরাজ্যে যাবেন বলে বিমানবন্দরে আসেন। তার টিকিট কাটা ছিল টার্কিস এয়ারলাইন্সে। এসময় তিনি একাই ছিলেন। ইমিগ্রেশনে তাকে (সাদেকা) দেখে দায়িত্বরত কর্মকর্তা বসতে বলেন। পরে কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ফোন করে সেখানে ডাকা হয়। বেশকিছু সময় তাকে আটকে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। নানান বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে প্রায় দেড় ঘণ্টা পর সাদেকা হালিমকে জানানো হয়, তিনি দেশ ছেড়ে যেতে পারবেন না এবং তার পাসপোর্টটি রেখে যেতে হবে। পরে তিনি বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে যান।”

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিনারে কোটাকে কটাক্ষ করে বক্তব্য প্রদান ও শেখ হাসিনার উন্নয়নের প্রতি অঘাত বিশ্বাসের বুলি ফুটাতেন সাদেকা হালিম। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মোটিভ ও কৌশল সম্পর্কে জানার জন্য শেখ হাসিনা পালানোর দুইদিন আগে গত ৩ আগষ্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৭ জন শিক্ষক, কর্মকর্তাদের নিয়ে গণভবনে শেখ হাসিনার সাথে সাক্ষাৎ করেন। শেখ হাসিনা সরকারকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য তারা শপথ নিয়েছিলেন।
এছাড়াও তার বিরুদ্ধে পিএইচডি জালিয়াতি অভিযোগ আছে। তবুও তার নামের শেষে পিএইচডি নামটি যোগ না করলে এ বিষয়ে জবাবদিহি করতে হতো। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে তার নাম ছিল পিএইচডি আপা। ভিসি থাকাকালীন মসজিদে ঢুকে বক্তব্য দেয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি সমালোচিত হয়েছেন তিনি।

 

শিক্ষাঙ্গন

পটুয়াখালী গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ 

মো. মিজানুর রহমান (গলাচিপা উপজেলা প্রতিনিধি): পটুয়াখালীর গলাচিপায় তুরস্ক স্কুলের অসচ্ছল মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ করা হয়েছে। পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন সকাল ১২টার দিকে গলাচিপা অফিসার্স ক্লাবে ১৬ জন ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ৫০০০ টাকা করে চেক বিতরণ করেন। এর আগে তিনি বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ স্কুল পরিদর্শন কালে ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে […]

পটুয়াখালী গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ 

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশঃ ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭:০৭

মো. মিজানুর রহমান (গলাচিপা উপজেলা প্রতিনিধি):
পটুয়াখালীর গলাচিপায় তুরস্ক স্কুলের অসচ্ছল মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ করা হয়েছে। পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন সকাল ১২টার দিকে গলাচিপা অফিসার্স ক্লাবে ১৬ জন ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে ৫০০০ টাকা করে চেক বিতরণ করেন। এর আগে তিনি বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ স্কুল পরিদর্শন কালে ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে কুশল বিনিময় করেন।
 উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ তুরস্ক ফ্রেন্ডশীপ স্কুলের আয়োজনে উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এ চেকগুলো বিতরণ করা হয়। চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ নাসিম রেজা, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. জহিরুন্নবী, ওসি তদন্ত মোঃ সালাউদ্দিন  উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার (এলজিআরডি) মো. জাহাঙ্গীর আলম, বাংলাদেশ  তুরস্ক ফ্রেন্ডশিপ স্কুলের অধ্যক্ষ নাহিদা আক্তার, উপাধ্যাক্ষ মো. সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
পরবর্তীতে জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমান কর্তৃক বাস্তবায়িত উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বাসভবনের সামনের দিঘির চারপাশে বেস্টনী নির্মাণ ও প্লান্টেশন এবং বোট ল্যান্ডিং স্টেশন স্থাপন-এর শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।