শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

বানিজ্য

থামছে না কেন গার্মেন্টস উত্তেজনা?

সরকারের নানা উদ্যোগের পরও পোশাক খাতের শ্রম অসন্তোষ ও অস্থিরতা কাটছে না। দফায় দফায় মালিক, শ্রমিক ও সরকার ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে শ্রমিকদের ১৮ দফা দাবি মেনে নেওয়ার পরও শ্রম অসন্তোষ পুরোপুরি কাটানো সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া সরকারি ব্যবস্থাপনায় ন্যায্য মূল্যে শ্রমিকদের নিত্যপ্রয়োজনীর পণ্য দেওয়া হচ্ছে। তার পরও পোশাক শিল্পাঞ্চলে শ্রম অসন্তোষ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা […]

নিউজ ডেস্ক

২০ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩৮

সরকারের নানা উদ্যোগের পরও পোশাক খাতের শ্রম অসন্তোষ ও অস্থিরতা কাটছে না। দফায় দফায় মালিক, শ্রমিক ও সরকার ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে শ্রমিকদের ১৮ দফা দাবি মেনে নেওয়ার পরও শ্রম অসন্তোষ পুরোপুরি কাটানো সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া সরকারি ব্যবস্থাপনায় ন্যায্য মূল্যে শ্রমিকদের নিত্যপ্রয়োজনীর পণ্য দেওয়া হচ্ছে। তার পরও পোশাক শিল্পাঞ্চলে শ্রম অসন্তোষ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করছেন, সরকারকে অস্থিতিশীল করার জন্য ধাপে ধাপে পরিকল্পিতভাবে এই অস্থিরতা তৈরি করা হচ্ছে। এর পেছনে আওয়ামী লীগের উসকানি. ঝুট সন্ত্রাস, ভারতের সঙ্গে অসম প্রতিযোগিতা এবং মালিকদের পেটোয়া বাহিনীর যোগসূত্র থাকতে পারে।

এই অবস্থা থেকে উত্তরণে আওয়ামী লীগ সরকারের সুবিধাভোগী ১৫ থেকে ২০ জন পোশাক শিল্পের মালিককে কঠোর নজরদারিতে আনা গেলে এই শ্রম অসন্তোষ থামানো সম্ভব বলে মনে করছেন তারা। তাদের মতে, শ্রম অসন্তোষে পেছন থেকে কমবেশি ৫০ জন মালিক ইন্ধন দিচ্ছেন।শ্রমিক নেতারা জানান, ৯৫ শতাংশ কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ ঘটে বকেয়া বেতনের জন্য।

তবে এখন প্রায় পাঁচ হাজার কারখানার মধ্যে মাত্র কয়েকটিতে বকেয়া রয়েছে। এমন বকেয়া আগেও ছিল। এবার রাজনৈতিক পটপরির্বতনের সুযোগ নিয়ে সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে কিছু অতি উৎসাহী শ্রমিক উদ্ভট সব দাবি করে প্রথমে কারখানার চাকা বন্ধ করে।
পরে তাদের রাস্তায় নামিয়ে দেয়।

এদিকে বিজিএমইএর তথ্য অনুসারে, গতকালও মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন দুই কারখানার শ্রমিকরা। গাজীপুর মহানগরীর জিরানী ও চক্রবর্তী এলাকার দুটি কারখানার শ্রমিকরা এক মাসের বকেয়া বেতনসহ বিভিন্ন দাবিতে চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন।

শ্রমিকরা জানান, বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে পোশাক ও সিরামিক কারখানায় ৪১ হাজার কর্মী রয়েছেন। এর মধ্যে আরএমজি কারখানার শ্রমিকরা সপ্তাহখানেক ধরেই সড়ক অবরোধ করে গত মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবি জানাচ্ছেন।

অন্যদিকে জিরানী ডরিন ফ্যাক্টরির ১৩ জন স্টাফ ছাঁটাই ও কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে গতকাল সকাল থেকে একই মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করছেন ওই কারখানার শ্রমিকরা।

তবে মূলস্ফীতি আর মজুরি বকেয়ার ফলে শ্রমিকদের অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে। মজুরি না পেলে প্রথমে তারা বাড়িওয়ালার রোষানলে পড়েন। পরে মুদি দোকানের মাসিক বকেয়া নিয়ে অসম্মানের শিকার হতে হয়। এর ফলে বাধ্য হয়ে শ্রমিকদের মাঠে নামতে হয়।

চলমান শ্রমিক অসন্তোষে বেক্সিমকো গ্রুপের কারখানাসহ অন্য কয়েকটি কারখানার অসন্তোষ পরিকল্পিতভাবে ঘটানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্মিলিত গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য ফোরামের সভাপতি নাজমা আক্তার। তিনি বলেন, চলমান শ্রমিক অসন্তোষ সৃষ্ট, রাজনৈতিক। বেশির ভাগ কারখানার মালিক আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর। বর্তমান সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে এই অসন্তোষ।

জাতীয় গার্মেন্ট শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘কয়েকটি কারখানার বকেয়া থাকতে পারে। এটাকে পুঁজি করে আগুনে ঘি ঢেলে দিচ্ছেন কিছু ব্যবসায়ী। এমন ব্যবসায়ীর সংখ্যা ৫০ জনের বেশি হবে না। এদের ১৫ থেকে ২০ জনকে কঠোর নজরদারিতে আনা গেলে এই সংকট শিগগিরই থেমে যাবে।’

পোশাক খাত নিয়ে কয়েকজন শ্রমিক নেতা উদ্বেগ প্রকাশ করে কালের কণ্ঠকে জানান, ক্ষমতার পালাবদলের পর পোশাক কারখানায় কাজ কমছে। ক্রেতারা এখন কার্যাদেশ কমিয়ে দিয়েছে। এর সুযোগ নিচ্ছে প্রতিযোগী দেশ। তাদের রপ্তানি আয় বাড়ছে। ভারত সরকার নানা ধরনের প্রণোদনা দিয়ে পোশাক খাতকে উৎসাহিত করছে।

এদিকে বিজিএমইএর সাবেক এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, শ্রমিক অসন্তোষ নিরসনে আন্তরিক নয় বিজিএমইএ সহায়ক কমিটি। সরকার সম্প্রতি বিজিএমইএ পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে প্রশাসক নিয়োগ করে। প্রশাসককে সহায়তার জন্য সহায়ক কমিটিও করা হয়। কিন্তু সেই কমিটিও কার্যকর ভূমিকা রাখছে না বলে অভিযোগ রয়েছে বিজিএমইএ সদস্যদের।

নিট পোশাক খাতের সংগঠন বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘সরকার পতনের পর তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিক অসন্তোষ তীব্র আকার ধারণ করে। সরকারের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার আশ্বাস দেওয়ার পরও পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে না।

এর সঙ্গে বকেয়া বেতন, ঝুট ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ ও বিদেশি ষড়যন্ত্র, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে কিছু কারখানা মালিকের অনুপস্থিতিও শ্রমিক অসন্তোষ সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখছে। এই পরিস্থিতিতে ১০-১৫ শতাংশ ক্রয়াদেশ বাতিল হয়ে গেছে। কয়েকটি দেশ এই সুযোগ ব্যবহার করে ক্রেতাগোষ্ঠী টানার চেষ্টা করছে।’

একসময়ের দেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী বেক্সিমকো গ্রুপ বর্তমানে চরম আর্থিক সংকটে ভুগছে। এই সংকটের কারণে শাইনপুকুর সিরামিকস বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটির বন্ধ কারখানার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৪টিতে।

গত আগস্ট থেকে বেক্সিমকোর কারখানাগুলো কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) খুলতে না পারায় উৎপাদন বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছে। গাজীপুরের চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়কে শ্রমিকদের টানা পাঁচ দিনের অবরোধের পর এই সংকট আরো প্রকট হয়ে ওঠে।

বানিজ্য

১ শতাংশ চালও ভারত থেকে আমদানি করেননি ব্যবসায়ীরা

ভারত থেকে ৩ লাখ ৯২ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানি করতে ৯২টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিয়েছিল সরকার। তবে গত ১৭ নভেম্বর থেকে এ চাল আমদানির শেষ দিন গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আমদানি করা হয়েছে মাত্র ৩ হাজার ৩২০ মেট্রিক টন চাল। অর্থাৎ ২৫ দিনে সরকারি অনুমোদনের মাত্র শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশ করেছেন ব্যবসায়ীরা। দীর্ঘ আড়াই বছর […]

নিউজ ডেস্ক

১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১:৩২

ভারত থেকে ৩ লাখ ৯২ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানি করতে ৯২টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিয়েছিল সরকার। তবে গত ১৭ নভেম্বর থেকে এ চাল আমদানির শেষ দিন গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আমদানি করা হয়েছে মাত্র ৩ হাজার ৩২০ মেট্রিক টন চাল। অর্থাৎ ২৫ দিনে সরকারি অনুমোদনের মাত্র শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশ করেছেন ব্যবসায়ীরা।

দীর্ঘ আড়াই বছর পর ব্যবসায়ীরা চাল আমদানির অনুমতি পেলেও ভারতে দামের ঊর্ধ্বগতি আর স্বল্প সময়ের কারণে এবার বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের আগ্রহ ছিল কম। এতে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী চাল আসেনি দেশে।

ভারত থেকে চাল আমদানির শেষ দিন ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত গত ২৫ দিনে বেনাপোল স্থলবন্দরে মাত্র তিন হাজার ৩২০ টন চাল আমদানি হয়েছে।

এর আগে সরকার দেশের ৯২টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে বিভিন্ন শর্ত দিয়ে তিন লাখ ৯২ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি দেয়। ১৭ নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছিল চাল আমদানি।

বেনাপোল চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা জানান, আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মাহবুবুল আলম ফুড প্রোডাক্ট, অর্ক ট্রেডিং এবং সর্দার এন্টারপ্রাইজসহ আটটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এসব চাল আমদানি করেছে।

তিনি আরও জানান, গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টা পর্যন্ত সময়ে সবশেষ তিনটি ট্রাকে করে ১০৫ টন চাল আমদানি হয়েছে। এ নিয়ে ১৭ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর রাত ১০টা পর্যন্ত সময়ে ৯৭ ট্রাকে ৩ হাজার ৩২০ টন চাল আমদানি হয়েছে।

বেনাপোল স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী কর্মকর্তা শ্যামল কুমার নাথ জানান, ২০২৩ সালের ২০ জুলাই থেকে দেশের বাইরে সিদ্ধ ও আতপ চাল রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয় ভারত সরকার। তার আগে ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে এ বন্দর দিয়ে ভারত থেকে চাল আমদানি বন্ধ ছিল। সেই সময় চাল আমদানি নিরুৎসাহিত করতে চালের ওপর ৬২ শতাংশ শুল্ককর আরোপ করা হয়। এরপর থেকে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আর চাল আমদানি হয়নি।

সরকার চালের শুল্ককর প্রত্যাহার করে নেয়ায় গত ১৭ নভেম্বর থেকে আবার চাল আমদানি শুরু হয়। অর্থাৎ গত ১৭ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর রাত ১০টা পর্যন্ত সময়ে তিন হাজার ৩২০ টন চাল ভারত থেকে আমদানি করা হয়েছে।

এছাড়া অনান্য বন্দর দিয়েও কম-বেশি আমদানি হয়েছে বলে জানান এ কর্মকর্তা।

যে সময় চাল আমদানির অনুমতি মিলেছে তখন দেশীয় বাজারে সরবরাহ অনেকটা স্বাভাবিক ছিল। এছাড়া ভারতের বাজারেও চালের দাম চড়া থাকায় লাভ নিয়ে শঙ্কা বাড়ায় অনেকেই আর আমদানি করেনি।

বেনাপোল আমদানি-রফতানি সমিতির সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান জানান, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব লুৎফর রহমান স্বাক্ষরিত এক পত্রে বেসরকারিভাবে চাল আমদানির অনুমতি দেয়া হয় ৯২টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে।

দুই লাখ ৭৩ হাজার টন সিদ্ধ চাল এবং এক লাখ ১৯ হাজার টন আতপ চাল আমদানির অনুমতি দেয়া হয়। সরকার মাত্র ২৫ দিন সময় নির্ধারণ করে দেয়ায় অনেক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এই স্বল্প সময়ের মধ্যে চাল আমদানি করতে পারেনি।

বানিজ্য

পাকিস্তানে রপ্তানি হবে বাংলাদেশের ওষুধ

বাংলাদেশের ওষুধ এবার রপ্তানি হতে পারে পাকিস্তানে। ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ জানিয়েছেন, পাকিস্তান বাংলাদেশ থেকে ওষুধ আমদানিতে আগ্রহী। স্বাস্থ্যসেবাসহ অন্যান্য খাতে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে কাজ করতে চায় পাকিস্তান। রোববার (১৫ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ আগ্রহের কথা জানান পাকিস্তানের হাইকমিশনার। প্রায় এক […]

নিউজ ডেস্ক

১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৬:০৫

বাংলাদেশের ওষুধ এবার রপ্তানি হতে পারে পাকিস্তানে। ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ জানিয়েছেন, পাকিস্তান বাংলাদেশ থেকে ওষুধ আমদানিতে আগ্রহী।

স্বাস্থ্যসেবাসহ অন্যান্য খাতে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে কাজ করতে চায় পাকিস্তান।

রোববার (১৫ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ আগ্রহের কথা জানান পাকিস্তানের হাইকমিশনার।

প্রায় এক ঘণ্টার আলোচনায় তারা স্বাস্থ্যসেবা, ওষুধ আমদানি এবং দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক নিয়ে মতবিনিময় করেন।

হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ বলেন, “বাংলাদেশ ওষুধ শিল্পে অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছে। পাকিস্তান বাংলাদেশ থেকে ওষুধ আমদানিতে আগ্রহী।” তার মতে, দুই দেশের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে সহযোগিতা আরও বাড়ানো সম্ভব।

এই আলোচনায় পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনার মোহাম্মদ মারুফ এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. মামুনুর রশীদসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

 

বানিজ্য

আজ থেকে কার্যকর,বর্ধিত দামেই কিনতে হবে সয়াবিন

বাজারে সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৮ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। সারা দেশের বাজারে চলমান সংকটের মধ্যে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিল সরকার। সোমবার (৯ ডিসেম্বর) ভোজ্য তেলের দাম নির্ধারণ নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এ তথ্য জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। এখন প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম হবে ১৭৫ টাকা, খোলা সয়াবিন বিক্রি […]

নিউজ ডেস্ক

০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭:২০

বাজারে সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৮ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। সারা দেশের বাজারে চলমান সংকটের মধ্যে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিল সরকার।

সোমবার (৯ ডিসেম্বর) ভোজ্য তেলের দাম নির্ধারণ নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এ তথ্য জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।

এখন প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম হবে ১৭৫ টাকা, খোলা সয়াবিন বিক্রি হবে ১৫৭ টাকা।আগে বোতলজাত তেল ১৬৭ টাকা ও খোলা তেল ১৪৯ টাকা ছিল।

এছাড়া বাজারে পাঁচ লিটারের প্রতি বোতল সয়াবিন তেল ৮৬০ টাকা ও খোলা পাম তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫৭ টাকা।

নতুন এই দাম আজ থেকেই কার্যকর হবে বলে জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির কারণে সরবরাহ সংকট হয়েছে।