হত্যা ও ধর্ষণ চেষ্টার তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে এবার নোয়াখালীর সেনবাগে দৈনিক সকালের সাংবাদিক আমজাদ শিবলু বর্বর সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছে। এ সময় সন্ত্রাসীরা তার ব্যবহৃত ক্যামেরা, মোবাইল ফোন ও নগদ টাকা-পয়সা ছিনিয়ে নিয়ে যায় ও তার মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে।
মুখমন্ডল, হাতে, মাথায় ও পিঠে ব্যান্ডেজরত হাসপাতালের ব্যাডে শোয়া হত্যা ও ধর্ষণ চেষ্টার তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে এবার নোয়াখালীর সেনবাগে তরুণ সাংবাদিক ও কনটেন্ট ক্রিয়েটর আমজাদ শিবলু বর্বর সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছে। এ সময় সন্ত্রাসীরা তার ব্যবহৃত ক্যামেরা, মোবাইল ফোন ও নগদ টাকা-পয়সা ছিনিয়ে নিয়ে যায় ও তার মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে।
রাত সাড়ে দশটার দিকে সেনবাগ উপজেলার ডমুরুয়া ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পরিকোট গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত আমজাদ শিবলুকে উদ্ধার করে সেনবাগ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
মুখমন্ডল, হাতে, মাথায় ও পিঠে ব্যান্ডেজরত হাসপাতালের ব্যাডে শোয়া সেনবাগ প্রতিনিধি আমজাদ শিবলু শনিবার দুপুরে স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, উপজেলার পরিকোট এলাকায় গত ১১ মার্চ (মঙ্গলবার) রাতে হাত-পা বেঁধে এক গৃহবধুকে হত্যা ও ধর্ষণ চেষ্টা করে একই এলাকার বখাটে সুমন ও তার অপর সহযোগীরা।
শুক্রবার (১৪ মার্চ) বিকেলে পরিকোট এলাকার বিক্ষুব্ধ লোকজন আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করে। এ ঘটনা নিয়ে সাংবাদিক শিবলু ভিকটিমের পরিবারের সাথে কথা বলে ফিরে আসার পথে পরিকোট গ্রামের রুহুল আমিনের ছেলে নূরুল আফসার সজিব, আমিনের ছেলে স্বপন, আবুল
হাশেমের ছেলে রবিউল ও তাজু মিয়ার ছেলে শহিদ তার ওপর দু’দফা হামলা চালিয়ে গুরুতর জখম করে।
এ ব্যাপারে সেনবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস.এম মিজানুর রহমান শনিবার গণমাধ্যমকে বলেন, সাংবাদিকের উপর হামলার ঘটনাটি শোনার পর পরই রাতেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়।
বাদির লিখিত অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সেনবাগ প্রতিনিধি আমজাদ শিবলু শনিবার দুপুরে স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, উপজেলার পরিকোট এলাকায় গত ১১ মার্চ (মঙ্গলবার) রাতে হাত-পা বেঁধে এক গৃহবধুকে হত্যা ও ধর্ষণ চেষ্টা করে একই এলাকার বখাটে সুমন ও তার অপর সহযোগীরা।
শুক্রবার (১৪ মার্চ) বিকেলে পরিকোট এলাকার বিক্ষুব্ধ লোকজন আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করে। এ ঘটনা নিয়ে সাংবাদিক শিবলু ভিকটিমের পরিবারের সাথে কথা বলে ফিরে আসার পথে পরিকোট গ্রামের রুহুল আমিনের ছেলে নূরুল আফসার সজিব, আমিনের ছেলে স্বপন, আবুল
হাশেমের ছেলে রবিউল ও তাজু মিয়ার ছেলে শহিদ তার ওপর দু’দফা হামলা চালিয়ে গুরুতর জখম করে।
এ ব্যাপারে সেনবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস.এম মিজানুর রহমান শনিবার গণমাধ্যমকে বলেন, সাংবাদিকের উপর হামলার ঘটনাটি শোনার পর পরই রাতেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। বাদির লিখিত অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।