শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

রাজনীতি

১০ সাংগঠনিক বিভাগে বড় সমাবেশ করবে বিএনপি

নির্বাচনি রোডম্যাপের দাবি আরও জোরালো করা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী ‘ফ্যাসিবাদী’ সরকারের ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে এবার দশ সাংগঠনিক বিভাগে বড় সমাবেশের নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। সোমবার রাতে দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আগামী মাস থেকে এসব সমাবেশ শুরু হতে পারে। এ নিয়ে শিগগিরই সাংগঠনিক ও সহসাংগঠনিক সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে। […]

নিউজ ডেস্ক

১৩ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩৭

নির্বাচনি রোডম্যাপের দাবি আরও জোরালো করা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী ‘ফ্যাসিবাদী’ সরকারের ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে এবার দশ সাংগঠনিক বিভাগে বড় সমাবেশের নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। সোমবার রাতে দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আগামী মাস থেকে এসব সমাবেশ শুরু হতে পারে। এ নিয়ে শিগগিরই সাংগঠনিক ও সহসাংগঠনিক সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে। সেখানে সমাবেশের তারিখ নির্ধারণ ও তা সফলে ‘টিম গঠন’ করা হবে। এছাড়া নির্বাচন ইস্যু এবং জাতীয় ঐকমত্যের প্রশ্নে যাতে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে কোনো মনোমালিন্য কিংবা দূরত্ব তৈরি না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে বৈঠকে তাগিদ দিয়েছেন কয়েকজন নেতা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে এসব তথ্য।

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জানা গেছে, ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, ময়মনসিংহ, সিলেট, রংপুর, কুমিল্লা ও ফরিদপুর বিভাগীয় শহরে সমাবেশ হবে। ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম দিয়ে বিভাগীয় সমাবেশ শুরু করার কথা ভাবছে বিএনপি।

বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল  বলেন, ‘ঐতিহাসিক সফল র্যালি করার মাধ্যমে ঢাকাসহ সারা দেশের নেতাকর্মীরা এখন অনেক উজ্জীবিত। এবার র্যালিতে ব্যাপক সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ ছিল। দলমত নির্বিশেষে সাধারণ জনগণের শহিদ জিয়াউর রহমানের প্রতি যে সম্মান ও ভালোবাসা তা প্রমাণ করেছে এবারের র্যালিতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে। আর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমান আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন সাংগঠনিক কাজগুলো আরও সুচারুরূপে সুন্দরভাবে পরিচালনা করার জন্য। এক্ষেত্রে নতুন কিছু কর্মসূচি আসবে।’

অন্তর্র্বর্তী সরকার মেয়াদের তিন মাসেও নির্বাচনি রোডম্যাপের বিষয়টি স্পষ্ট না করায় চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। অন্যথায় আগামী বছরের মার্চ-এপ্রিলের মধ্যে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে সোচ্চার হবে দলটি। গত ৪ নভেম্বর অনুষ্ঠিত বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।

বিএনপি নেতারা মনে করছেন, রাষ্ট্রকাঠামোর সংস্কার এবং নির্বাচনি প্রক্রিয়া দুটিই সমান্তরালভাবে চলা উচিত। এজন্য সরকারকে অবিলম্বে একটি রোডম্যাপ দিয়ে সামনে এগোনো দরকার। যতদিন পর্যন্ত এই রোডম্যাপ দেওয়া না হবে, ততদিন পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ‘নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ার যে শঙ্কা’ রয়েছে, সেটা কাটবে না।

তারা বলছেন, একটি অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করে যাচ্ছে এবং এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। তবে সরকারের সব কার্যক্রমের ফোকাস হওয়া উচিত নির্বাচন। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী ‘ফ্যাসিবাদী’ সরকারের নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। তাই নির্বাচন নিয়ে জনমনে বিভিন্ন সময় যে শঙ্কা তৈরি হচ্ছে, সেটা কাটাতে এই সরকারকে দ্রুত রোডম্যাপ দিয়ে নির্বাচনি প্রক্রিয়ার মধ্যে ঢোকা দরকার।

স্থায়ী কমিটির বৈঠকে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে গত শুক্রবার রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত বিএনপির বর্ণাঢ্য র্যালির মূল্যায়ন করেন নেতারা। তারা বলেন, ঢাকায় যে র্যালি হয়েছে, বিএনপির বিবেচনায় সেটা সর্বকালের সর্ববৃহৎ র্যালি। যেটা নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে গিয়ে শেষ হয়। কয়েক লাখ লোকের অংশগ্রহণে এই র্যালির মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে, বিএনপি দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক শক্তি। সুতরাং বিএনপিকে বাইরে রেখে কিংবা এড়িয়ে কোনো কিছু করা যাবে না। তাছাড়া বিএনপি এই অন্তর্বর্তী সরকারের বড় সহযোগী এবং সহায়ক শক্তি। তাই বিএনপির সঙ্গে আলোচনা করেই সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

বিএনপি মনে করছে, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ফ্যাসিবাদী ষড়যন্ত্র মোকাবিলা এবং নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা-এই দুই ইস্যুতে মাঠের কর্মসূচি অব্যাহত রাখতে হবে। সেই ভাবনা থেকেই এবার দশ সাংগঠনিক বিভাগে বড় সমাবেশ করার চিন্তাভাবনা করছে দলটি। এছাড়া মহান বিজয় দিবস ঘিরেও বড় শোডাউনের পরিকল্পনা রয়েছে বিএনপির। তাই আগামী ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় আরেকটি বড় র্যালিও করবে দলটি।

বৈঠকে সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে সম্প্রতি তিনজনের অন্তর্ভুক্তি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। বিএনপি নেতারা অভিমত দেন, এদের মধ্যে দুজনকে নিয়ে নানা মহলে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। ইতোমধ্যে ছাত্র-জনতা এটা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে এবং তারা আন্দোলন করছে। এই নিয়োগ নিয়ে তারাও (বিএনপি) বিস্মিত। যথেষ্ট যাচাই-বাছাই ও চিন্তাভাবনা করে এদের নিয়োগ দিলে এই বিতর্ক সৃষ্টি হতো না। তাই সরকারের উচিত যথাসম্ভব বিতর্ক এড়িয়ে সামনে অগ্রসর হওয়া। বিতর্কিত কাউকে সরকারে না রাখা এবং ভালোভাবে খোঁজখবর করে দায়িত্বে নিয়ে আসা।

এর আগে সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদারকে উপদেষ্টা করায় প্রশ্ন তুলে তার পদত্যাগ দাবি করেছিল বিএনপি। দলটির অভিমত-তিনি ছিলেন প্রশাসনের বিতর্কিত কর্মকর্তা। আলী ইমাম মজুমদারকে উপদেষ্টা নিয়োগের পর তাকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়েছিল। এরপর গত রোববার তাকে সেখান থেকে সরিয়ে খাদ্য উপদেষ্টা করা হয়। বিএনপি মনে করে, এটি বিতর্কেরই ফল।

বৈঠকে দলের কেউ কেউ বিএনপি-জামায়াতের সম্পর্ক নিয়ে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারা বলেন, জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির বরাবরই তো কোনো দ্বন্দ্ব ছিল না। ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের পতনে তারা একই সঙ্গে আন্দোলন করেছে। ২০২২ সালের ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশের আগের দিন এক অনানুষ্ঠানিক সভায় শরিকদের ডেকে তৎকালীন ২০ দলীয় জোট ভেঙে দেওয়া হয়। জোট ভেঙে দেওয়ার পরও জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির যোগাযোগ ছিল।

১০ দফা দাবিতে ওই বছরের ডিসেম্বর থেকে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয়। শুরুতে জামায়াত দুটি কর্মসূচি যুগপৎভাবে পালন করলেও পরে দলটি নিজস্ব কর্মসূচি নিয়ে আওয়ামী সরকারবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সক্রিয় ছিল। এখন ৫ আগস্টের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে প্রশাসন ও মাঠ প্রশাসনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে পদায়ন নিয়ে বিভিন্ন পর্যায়ে নানা আলোচনা হচ্ছে। যেটাতে দল দুটির মধ্যে এক ধরনের মতদ্বৈধতা তৈরি হচ্ছে বলে অনেকে মনে করছেন। এ ক্ষেত্রে জামায়াত বিএনপিকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবছে কিনা, সে প্রশ্নও সামনে আসছে। এমন প্রেক্ষাপটে জামায়াতের সঙ্গে যাতে কোনো দূরত্ব তৈরি না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখা উচিত বলে বৈঠকে অভিমত দেন বিএনপির কয়েকজন নেতা।

তারা বলেন, বিশেষ করে নির্বাচন ইস্যু এবং জাতীয় ঐকমত্যের প্রশ্নে যাতে কোনো মনোমালিন্য কিংবা দূরত্ব তৈরি না হয়, সেদিকে আমাদের মনোযোগ দেওয়া দরকার। এজন্য জামায়াতের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক কিংবা অনানুষ্ঠানিক যোগাযোগ অব্যাহত রাখার তাগিদ দেন নেতারা।

 

সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা। তাঁর এই বক্তব্যে আপনার সমর্থন আছে কি?

মোট ভোট: ৪২৫
মোট ভোট: ৪২৫

রাজনীতি

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রধান উপদেষ্টাকে দুটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার আহ্বান পিনাকীর

উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে রাষ্ট্রের সকল স্থাপনা থেকে শেখ মুজিবের ছবি সরানো ও গোপন বন্দিশালা পরিদর্শনের আহ্বান জানিয়েছেন বিদেশে অবস্থানরত লেখক ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন। পোস্টে তিনি বলেন, গতকাল বুধবার বিকাল থেকে নাটকীয়ভাবে বদলে যাওয়া পরিস্থিতিতে আজ মন্ত্রিপরিষদ সভায় দুটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা খুবই […]

নিউজ ডেস্ক

০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২২:১৪

উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে রাষ্ট্রের সকল স্থাপনা থেকে শেখ মুজিবের ছবি সরানো ও গোপন বন্দিশালা পরিদর্শনের আহ্বান জানিয়েছেন বিদেশে অবস্থানরত লেখক ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।

পোস্টে তিনি বলেন, গতকাল বুধবার বিকাল থেকে নাটকীয়ভাবে বদলে যাওয়া পরিস্থিতিতে আজ মন্ত্রিপরিষদ সভায় দুটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা খুবই জরুরি। প্রথমত, দেশ ও বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ সরকারের সকল স্থাপনা থেকে ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনের প্রতীক শেখ মুজিবের ছবি এবং যেকোনো ধরনের চিহ্ন আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সরিয়ে ফেলতে হবে।

দ্বিতীয়ত; ভুক্তভোগী এবং গণমাধ্যম কর্মীদের সেঙ্গে নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূস সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই এবং র‍্যাব পরিচালিত গোপন বন্দিশালা পরিদর্শনের অবিচল সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সেগুলোতে যাওয়ার তারিখ ও সময় ঠিক করে- তা আজ প্রেস ব্রিফিংয়ে বলে দিতে হবে।

সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা। তাঁর এই বক্তব্যে আপনার সমর্থন আছে কি?

মোট ভোট: ৪২৫
মোট ভোট: ৪২৫

রাজনীতি

কীভাবে দেশ ছাড়েন ওবায়দুল কাদের?, জানা গেল চাঞ্চল্যকর তথ্য

সাবেক স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের তিনবারের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কোথায় আছেন,কি করছেন তা নিয়ে দেশবাসীর মধ্যে সবসময় কৌতূহল কাজ করেই যাচ্ছে।নানা সময় নানা জায়গায় কাদের রয়েছেন এমন খবর চাউর হলেও এটা নিশ্চিতভাবে জানা গেল ৮ই নভেম্বর তিনি কলকাতায় পৌঁছেছেন। ৫ই আগস্ট থেকে ৯৫ দিন তিনি কোথায় ছিলেন, কীভাবে ছিলেন। কীভাবেই বা দেশ […]

নিউজ ডেস্ক

১৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮:৩১

সাবেক স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের তিনবারের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কোথায় আছেন,কি করছেন তা নিয়ে দেশবাসীর মধ্যে সবসময় কৌতূহল কাজ করেই যাচ্ছে।নানা সময় নানা জায়গায় কাদের রয়েছেন এমন খবর চাউর হলেও এটা নিশ্চিতভাবে জানা গেল ৮ই নভেম্বর তিনি কলকাতায় পৌঁছেছেন।

৫ই আগস্ট থেকে ৯৫ দিন তিনি কোথায় ছিলেন, কীভাবে ছিলেন। কীভাবেই বা দেশ ছাড়লেন।

খবর রয়েছে, তিনি এক বিশেষ স্থানে আদর-যত্নে দিন কাটাচ্ছিলেন। তবে কীভাবে দেশ ছাড়বেন তার ফন্দি-ফিকির করছিলেন। সবুজ সংকেত আসার পর সড়কপথে তিনি বিশেষ ব্যবস্থায় ভারতের মেঘালয়ের রাজধানী শিলং পৌঁছান। সেখান থেকে যান কলকাতা।

দিল্লি নয়, কলকাতাতেই তিনি অবস্থান করবেন এমনটাই জানা গেল। ভারত সরকারের কাছে তার জন্য কেউ কেউ লবি করছিলেন। শেখ হাসিনা এক্ষেত্রে অনেকটাই নীরব।
আন্দোলন দমাতে ছাত্রলীগই যথেষ্ট কাদেরের এই মন্তব্যে আন্দোলন আরও বেগবান হয়। পরিণতিতে শেখ হাসিনার পতন নিশ্চিত হয়।

এ কারণে হাসিনা কাদেরের ওপর যারপরনাই বিরক্ত। তাকে নিয়ে ছাত্র-জনতার মধ্যেও ব্যাপক প্রতিক্রিয়া রয়েছে।

ওবায়দুল কাদের ভারতে পালিয়ে যাওয়ার আগে সিলেটি এক আত্নীয়ের আশ্রয়ে  বেশ আদর যত্নেই দিন কাটিয়েছিলেন।তবে এবারও বিভিন্ন সুত্র দাবি করছে ভারতের মেঘালয়েও বিশেষ স্থানে আরামেই দিন কাটাচ্ছেন কাদের।

সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা। তাঁর এই বক্তব্যে আপনার সমর্থন আছে কি?

মোট ভোট: ৪২৫
মোট ভোট: ৪২৫

রাজনীতি

পিনাকীর এক পোস্টেই ধানমন্ডি-৩২ এর কবর রচনা

সন্ধ্যা থেকেই ধানমন্ডির আশেপাশে জড়ো হচ্ছিলেন হাজার হাজার ছাত্র জনতা। ইট ,পাটকেল এবং বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার এই বাড়িটি। একই সাথে দেওয়া হয়েছে আগুন। বোঝাই যাচ্ছে ধানমন্ডি ৩২ এর কবর রচিত হয়েছে আজ। এই ঘটনার পিছনে যার নাম সবার আগে আসে তিনি হচ্ছেন পিনাকী ভট্টাচার্য। আজ রাতে ঘোষিত ‘লং মার্চ টু […]

নিউজ ডেস্ক

০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২১:৫৮

সন্ধ্যা থেকেই ধানমন্ডির আশেপাশে জড়ো হচ্ছিলেন হাজার হাজার ছাত্র জনতা। ইট ,পাটকেল এবং বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার এই বাড়িটি। একই সাথে দেওয়া হয়েছে আগুন। বোঝাই যাচ্ছে ধানমন্ডি ৩২ এর কবর রচিত হয়েছে আজ। এই ঘটনার পিছনে যার নাম সবার আগে আসে তিনি হচ্ছেন পিনাকী ভট্টাচার্য।

আজ রাতে ঘোষিত ‘লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে শাহবাগ থেকে ধানমন্ডি ৩২ অভিমুখে ছাত্র-জনতা জড়ো হতে শুরু করে সন্ধ্যা থেকেই। রাত ৮টার কিছু আগে তারা ধানমন্ডি-৩২ নম্বরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে প্রবেশ করে এবং সেখানে ভাঙচুর চালায়।

এই সময়ে, ছাত্র-জনতা শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভেঙে ফেলতে থাকে। তাদের বিক্ষোভ এবং স্লোগান যথেষ্ট তীব্র হয়, এবং তারা বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে হামলা চালানোর পাশাপাশি তার স্মৃতিসৌধকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে।

এই কর্মসূচি একটি বিক্ষোভ মিছিলের অংশ, যা ফেসবুকে বিভিন্ন পেজে পোস্টের মাধ্যমে ঘোষণা করা হয়। পোস্টে বলা হয়, “ধানমন্ডি-৩২ অভিমুখে ‘লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২’ বুলডোজার মিছিল”, যেখানে দাবি করা হয়, হাজারো ছাত্র-জনতার ওপর গণহত্যা চালিয়ে দিল্লি পালিয়ে গিয়েছিল শেখ হাসিনা। এই প্রতিবাদে ২৪-এর বিপ্লবী ছাত্র-জনতা অংশ নিচ্ছে।

সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা। তাঁর এই বক্তব্যে আপনার সমর্থন আছে কি?

মোট ভোট: ৪২৫
মোট ভোট: ৪২৫