বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

রাজনীতি

পুরোনো মাফিয়া সিস্টেমের সঙ্গে আমরা আর খেলব না: নাহিদ

সন্ত্রাসী হামলা করে আমাদের থামানো যাবে না। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর জন্য ভারতীয় শক্তি একযোগে মাঠে নেমেছে। কিন্তু কেয়ামত পর্যন্ত আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে আর কোনো দিন ফিরে আসতে দেব না

নিউজ ডেস্ক

১৯ জুলাই ২০২৫, ০০:১৯

“পুরোনো মাফিয়া সিস্টেমের সঙ্গে আমরা আর খেলব না”

এমন সোজাসাপ্টা বার্তা দিয়ে নারায়ণগঞ্জের বিজয়স্তম্ভ চত্বরে বিকেলে অনুষ্ঠিত পথসভায় গর্জে উঠলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম। তার ভাষায়, “এই পুরোনো সিস্টেম ভাঙতেই গণঅভ্যুত্থান হয়েছে, আমরা রক্ত দিয়েছি। এখনো যদি খেলার নিয়ম না বদলায়, তাহলে আরেকটি গণঅভ্যুত্থানের প্রস্তুতি নিন।”

তিনি বলেন,

“নারায়ণগঞ্জ হচ্ছে সেই মাফিয়া রাষ্ট্রব্যবস্থার নগ্ন উদাহরণ, যেখানে পরিবারতন্ত্র, গডফাদারতন্ত্র আর দখলদারিত্ব একসঙ্গে মিশে গেছে। বছরের পর বছর কয়েকটি পরিবার এই শহরকে নিজেদের সম্পত্তির মতো শাসন করেছে। ব্যবসা, অর্থনীতি, রাজনীতি—সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে তারা জনগণের অধিকারকে ছিনিয়ে নিয়েছে।”

নাহিদ স্পষ্ট করে বলেন,

“এই সিস্টেমেই চলছে পুরো বাংলাদেশ। মাফিয়া ব্যবসায়ীদের প্রটেকশন দেওয়া হচ্ছে, আর মধ্যবিত্ত ব্যবসায়ীরা চাঁদাবাজদের তাড়নায় পিছু হটছে। আমরা এই পুরোনো খেলার অংশ হব না। এই খেলা চলতে পারে না। সময় এসেছে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার।”

তিনি আরও বলেন,

“গণঅভ্যুত্থান কোনো একদিনের উত্তেজনা নয়—এটা একটি নতুন বন্দোবস্তের জন্য ছিল। সেই নতুন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আমাদের লড়াই চলবে। নারায়ণগঞ্জে গড়ে তোলা সন্ত্রাসের অভয়ারণ্য আমরা গুঁড়িয়ে দেব। আমরা হুমকিতে ভয় পাইনি, পাব না।”

এ সময় নাহিদ ইসলাম শহীদ পরিবারগুলোর কথা উল্লেখ করে বলেন,

“জুলাইয়ের শহীদ পরিবারগুলো আজও বিচার চেয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। সরকার ব্যবস্থা দিচ্ছে খুনিদের, আর হুমকি দিচ্ছে যারা প্রতিবাদ করেছে তাদের।”

পথসভায় আরও গর্জে ওঠেন এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন। তার কণ্ঠে স্পষ্ট ছিল প্রতিরোধের ঘোষণা:

“সন্ত্রাসী হামলা করে আমাদের থামানো যাবে না। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর জন্য ভারতীয় শক্তি একযোগে মাঠে নেমেছে। কিন্তু কেয়ামত পর্যন্ত আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে আর কোনো দিন ফিরে আসতে দেব না।”

তিনি আরও বলেন,

“আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দল নয়, এটি একেবারে ভারতীয় একটি প্রক্সি দল। এই দলে ভালো বলতে কিছু নেই। দেশের প্রতি তাদের কোনো দায় নেই, আছে কেবল বিদেশী প্রভুদের প্রতি আনুগত্য।”

নারায়ণগঞ্জে পথসভা শেষে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে—গণঅভ্যুত্থান কেবল অতীতের গল্প নয়, এটি চলমান আন্দোলনের ভিত্তি। আর এই আন্দোলনের কেন্দ্রে এখন একটি দাবি—পুরোনো সিস্টেমের বিলুপ্তি এবং জনগণের নতুন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা।

৩০ অক্টোবর ২০২৫
poll_title
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট প্রশ্নে আপনার মতামত কী?

মোট ভোট: ১২০৭৮

রাজনীতি

বিএনপি নেত্রী নিলুফার মনিকে ক্ষমা চাইতে হবে, না হলে ব্যবস্থা নেবে ছাত্রশিবির

য়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালে হত্যা করেছে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা। অথচ নিলুফার মনি ক্ষমতাসীনদের অপরাধ আড়াল করতে নির্জলা মিথ্যাচার ছড়াচ্ছেন। তিনি আসলে আওয়ামী লীগ–ছাত্রলীগের সীমাহীন খুন, গুম, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণের দায় এড়াতে শিবিরকে বলির পাঁঠা বানানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছেন

নিউজ ডেস্ক

২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৮:৪৩

বিএনপি নেত্রী নিলুফার চৌধুরী মনির বক্তব্যকে ভিত্তিহীন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও ঘৃণ্য অপপ্রচার আখ্যা দিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেছেন, আদালতের রায়ে প্রমাণিত সত্য হলো—বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালে হত্যা করেছে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা। অথচ নিলুফার মনি ক্ষমতাসীনদের অপরাধ আড়াল করতে নির্জলা মিথ্যাচার ছড়াচ্ছেন। তিনি আসলে আওয়ামী লীগ–ছাত্রলীগের সীমাহীন খুন, গুম, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণের দায় এড়াতে শিবিরকে বলির পাঁঠা বানানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছেন। এতে জনগণের মনে প্রশ্ন জেগেছে, তিনি কি পতিত ফ্যাসিস্টদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করছেন?

শিবিরের নেতারা আরও বলেন, গত ১৬ বছরে সংগঠনের ১০১ জন কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে, ২০ হাজারেরও বেশি মামলায় নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করে নির্যাতন করা হয়েছে, সাতজন এখনো গুম রয়েছে। এই সময়ে ছাত্রলীগই ক্যাম্পাসগুলোতে দাপটের সঙ্গে খুন, ধর্ষণ, টেন্ডারবাজি ও চাঁদাবাজি চালিয়েছে। সনাতন ধর্মাবলম্বী বিশ্বজিতকেও শিবির সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার ভয়াবহ নজির সৃষ্টি করেছে ছাত্রলীগ। অথচ এই সব অপরাধ অস্বীকার করে নিলুফার মনি আজ শিবিরকে দোষারোপ করছেন। এটি নিছক মিথ্যাচার নয়, বরং দেশের ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনকে দুর্বল করার নগ্ন ষড়যন্ত্র।

তারা স্পষ্ট হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, অবিলম্বে এই অসত্য বক্তব্য প্রত্যাহার করে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। অন্যথায় ছাত্রশিবির আইনিভাবে কঠোর জবাব দেবে। দেশের মানুষ এখন খুব ভালো করেই জানে কারা আবরার ফাহাদকে হত্যা করেছে এবং কারা দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে শিক্ষাঙ্গনকে সন্ত্রাসের আখড়ায় পরিণত করেছে।

১৩ নভেম্বর ২০২৫
poll_title
আপনি কি জাতীয় নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজনের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেন?

মোট ভোট: ৫৪৯৭

রাজনীতি

রুদ্ধদ্বার বৈঠকে গোপন সিদ্ধান্ত বিএনপির, ১৫০ প্রার্থীকে সবুজ সংকেত

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দীর্ঘ এক বছরের যাচাই-বাছাই ও বিভাগীয় পর্যায়ের একাধিক বৈঠকের পরও সব আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। তবে দলটি এখন পর্যন্ত প্রায় ১৫০ জন প্রার্থীকে মনোনয়নের সবুজ সংকেত দিয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। বিএনপি এবার একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক জোট গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে। দলটি ৩০০ আসনের মধ্যে ২৬০ আসনে […]

নিউজ ডেস্ক

২৯ অক্টোবর ২০২৫, ১৯:৩৪

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দীর্ঘ এক বছরের যাচাই-বাছাই ও বিভাগীয় পর্যায়ের একাধিক বৈঠকের পরও সব আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। তবে দলটি এখন পর্যন্ত প্রায় ১৫০ জন প্রার্থীকে মনোনয়নের সবুজ সংকেত দিয়েছে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।

বিএনপি এবার একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক জোট গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে। দলটি ৩০০ আসনের মধ্যে ২৬০ আসনে নিজেদের প্রার্থী দিতে এবং শরিকদের জন্য ৪০ আসন ছাড়ার পরিকল্পনা করছে। নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বিএনপির জোটে যুক্ত হলে তাদের জন্য ৮টি আসন রাখার বিষয়েও আলোচনা চলছে।

এক বছর আগে থেকেই সারাদেশে প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়া শুরু করে বিএনপি। প্রথমে প্রায় ৯০০ সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা তৈরি করে তা লন্ডনে হাইকমান্ডে পাঠানো হয়। সেখানে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজেই প্রার্থীদের যোগ্যতা, জনপ্রিয়তা ও সাংগঠনিক ভূমিকা যাচাই করেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়ার পর বিএনপি প্রার্থী চূড়ান্তের গতি বাড়ায়। গত ২৬ ও ২৭ অক্টোবর গুলশানে চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বিভাগভিত্তিক মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।

তারেক রহমান বৈঠকে বলেন, “এই নির্বাচন বিএনপির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। যাকে যেখানে মনোনয়ন দেওয়া হবে, সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে তার পক্ষে কাজ করতে হবে। কোনো বিশৃঙ্খলা সহ্য করা হবে না।”

দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন জানান, প্রার্থী নির্ধারণের বিভাগীয় বৈঠক শেষ হয়েছে, এখন মূল লক্ষ্য দলের অভ্যন্তরীণ ঐক্য নিশ্চিত করা।

বর্তমানে বিএনপি প্রায় ৪০টি সমমনা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের প্রক্রিয়ায় রয়েছে। তবে ‘ধানের শীষ’ প্রতীকে শরিকদের প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি এখনো অনিশ্চিত। ফলে, আসন্ন নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়ন তালিকা ও জোট গঠনের রূপরেখাই এখন রাজনৈতিক অঙ্গনের সবচেয়ে আলোচিত বিষয়।

৩০ অক্টোবর ২০২৫
poll_title
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট প্রশ্নে আপনার মতামত কী?

মোট ভোট: ১২০৭৮

রাজনীতি

বিএনপি জোটের ১২ নেতাকে দিল ‘গ্রিন সিগন্যাল’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭টি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তালিকা প্রকাশ করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ঘোষিত তালিকায় দেখা যায়, দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া তিনটি আসনে— দিনাজপুর-৩, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১— মনোনয়ন পেয়েছেন। দলটির ভারপ্রাপ্ত […]

বিএনপি জোটের ১২ নেতাকে দিল ‘গ্রিন সিগন্যাল’

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০৪ নভেম্বর ২০২৫, ১২:১৫

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭টি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তালিকা প্রকাশ করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

ঘোষিত তালিকায় দেখা যায়, দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া তিনটি আসনে— দিনাজপুর-৩, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১— মনোনয়ন পেয়েছেন। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বগুড়া-৬ আসনে এবং মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁও-১ আসনে প্রার্থী হয়েছেন। খালেদা জিয়াসহ ১০ জন নারী বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন।

তবে এখনও ৬৩টি আসন ফাঁকা রাখা হয়েছে, যা শরিক দলগুলোর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে বিএনপি নেতৃত্ব। দলটির একাধিক বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, শরিক দলের ১২ জন নেতাকে ইতোমধ্যেই ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা নিজেদের আসনে প্রস্তুতি নিতে পারেন।

তালিকায় রয়েছেন পিরোজপুর-১ আসনে জাতীয় পার্টি (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, ঢাকা-১৭ আসনে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, লক্ষ্মীপুর-১ আসনে এলডিপি চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম এবং কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা।

এছাড়া ঢাকা-১৩ আসনে এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, চট্টগ্রাম-১৪ আসনে এলডিপি মহাসচিব অধ্যাপক ওমর ফারুক, কুমিল্লা-৭ আসনে ড. রেদোয়ান আহমেদ, নড়াইল-২ আসনে এনপিপি চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, পটুয়াখালী-৩ আসনে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর এবং ঝিনাইদহ-২ আসনে রাশেদ খান।

দলীয় সূত্র বলছে, বিএনপি এবার বৃহত্তর ঐক্যের ভিত্তিতে নির্বাচন করার কৌশল নিয়েছে। শরিক দলগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে প্রার্থী বণ্টন করা হচ্ছে, যাতে জোটগত সমন্বয় অটুট থাকে।

১৩ নভেম্বর ২০২৫
poll_title
আপনি কি জাতীয় নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজনের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেন?

মোট ভোট: ৫৪৯৭