প্রখ্যাত সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসকে ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। ঐ স্ট্যাটাসে তিনি দাবি করেছেন, ধানমন্ডি ৩২ মূলত হিন্দু সম্প্রদায়ের সম্পত্তি ছিল, যা মুসলিমরা দখল করেছে। তিনি সনাতন ভাই বোনদের সম্পত্তি বুঝে নিতে অনুরোধ করেন।

এছাড়া তিনি সেখানে তিন’শ বছরের পুরনো একটি মন্দির থাকার কথাও উল্লেখ করেন এবং বর্তমান স্থানে একটি মন্দির নির্মাণের আহ্বান জানান।

তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। কেউ কেউ তার বক্তব্যকে ঐতিহাসিক সত্য হিসেবে মেনে নিলেও, অনেকে এটিকে উসকানিমূলক বলে অভিহিত করেছেন।
বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে বিভিন্ন মহল প্রতিক্রিয়া জানাতে শুরু করেছে। কেউ কেউ বলছেন, বাংলাদেশের ইতিহাস ও রাজনীতিতে ধানমন্ডি ৩২-এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।

এটি শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবন ছিলো । অন্যদিকে, কয়েকজন ঐতিহাসিক বলছেন, অতীতে সেখানে কী ছিল, সে বিষয়ে নির্ভরযোগ্য গবেষণা প্রয়োজন।

এ বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য আসেনি। তবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা।

এখন দেখার বিষয় সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের তথ্য কতটুকু সত্যি হই ?

প্রখ্যাত সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসকে ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। ঐ স্ট্যাটাসে তিনি দাবি করেছেন, ধানমন্ডি ৩২ মূলত হিন্দু সম্প্রদায়ের সম্পত্তি ছিল, যা মুসলিমরা দখল করেছে। তিনি সনাতন ভাই বোনদের সম্পত্তি বুঝে নিতে অনুরোধ করেন।

এছাড়া তিনি সেখানে তিন’শ বছরের পুরনো একটি মন্দির থাকার কথাও উল্লেখ করেন এবং বর্তমান স্থানে একটি মন্দির নির্মাণের আহ্বান জানান।

তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। কেউ কেউ তার বক্তব্যকে ঐতিহাসিক সত্য হিসেবে মেনে নিলেও, অনেকে এটিকে উসকানিমূলক বলে অভিহিত করেছেন।
বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে বিভিন্ন মহল প্রতিক্রিয়া জানাতে শুরু করেছে। কেউ কেউ বলছেন, বাংলাদেশের ইতিহাস ও রাজনীতিতে ধানমন্ডি ৩২-এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।

এটি শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবন ছিলো । অন্যদিকে, কয়েকজন ঐতিহাসিক বলছেন, অতীতে সেখানে কী ছিল, সে বিষয়ে নির্ভরযোগ্য গবেষণা প্রয়োজন।

এ বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য আসেনি। তবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা।

এখন দেখার বিষয় সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের তথ্য কতটুকু সত্যি হই ?

প্রখ্যাত সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসকে ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। ঐ স্ট্যাটাসে তিনি দাবি করেছেন, ধানমন্ডি ৩২ মূলত হিন্দু সম্প্রদায়ের সম্পত্তি ছিল, যা মুসলিমরা দখল করেছে। তিনি সনাতন ভাই বোনদের সম্পত্তি বুঝে নিতে অনুরোধ করেন।

এছাড়া তিনি সেখানে তিন’শ বছরের পুরনো একটি মন্দির থাকার কথাও উল্লেখ করেন এবং বর্তমান স্থানে একটি মন্দির নির্মাণের আহ্বান জানান।

তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। কেউ কেউ তার বক্তব্যকে ঐতিহাসিক সত্য হিসেবে মেনে নিলেও, অনেকে এটিকে উসকানিমূলক বলে অভিহিত করেছেন।
বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে বিভিন্ন মহল প্রতিক্রিয়া জানাতে শুরু করেছে। কেউ কেউ বলছেন, বাংলাদেশের ইতিহাস ও রাজনীতিতে ধানমন্ডি ৩২-এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।

এটি শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবন ছিলো । অন্যদিকে, কয়েকজন ঐতিহাসিক বলছেন, অতীতে সেখানে কী ছিল, সে বিষয়ে নির্ভরযোগ্য গবেষণা প্রয়োজন।

এ বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য আসেনি। তবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা।

এখন দেখার বিষয় সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের তথ্য কতটুকু সত্যি হই ?

প্রখ্যাত সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসকে ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। ঐ স্ট্যাটাসে তিনি দাবি করেছেন, ধানমন্ডি ৩২ মূলত হিন্দু সম্প্রদায়ের সম্পত্তি ছিল, যা মুসলিমরা দখল করেছে। তিনি সনাতন ভাই বোনদের সম্পত্তি বুঝে নিতে অনুরোধ করেন।

এছাড়া তিনি সেখানে তিন’শ বছরের পুরনো একটি মন্দির থাকার কথাও উল্লেখ করেন এবং বর্তমান স্থানে একটি মন্দির নির্মাণের আহ্বান জানান।

তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। কেউ কেউ তার বক্তব্যকে ঐতিহাসিক সত্য হিসেবে মেনে নিলেও, অনেকে এটিকে উসকানিমূলক বলে অভিহিত করেছেন।
বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে বিভিন্ন মহল প্রতিক্রিয়া জানাতে শুরু করেছে। কেউ কেউ বলছেন, বাংলাদেশের ইতিহাস ও রাজনীতিতে ধানমন্ডি ৩২-এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।

এটি শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবন ছিলো । অন্যদিকে, কয়েকজন ঐতিহাসিক বলছেন, অতীতে সেখানে কী ছিল, সে বিষয়ে নির্ভরযোগ্য গবেষণা প্রয়োজন।

এ বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য আসেনি। তবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা।

এখন দেখার বিষয় সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের তথ্য কতটুকু সত্যি হই ?