শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

আন্তর্জাতিক

পার্লামেন্টে বিরোধীদের তোপের মুখে মোদি সরকার

অবৈধ অভিবাসীদের দেশে ফেরত পাঠানো শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রথম দফায় সামরিক বিমানে শতাধিক অবৈধ অভিবাসীকে ভারতে ফেরত পাঠানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অভিবাসীদের প্রত্যাবাসন নিয়ে পার্লামেন্টে সমালোচনার মুখে পড়েছে মোদি সরকার। এমন পরিস্থিতিতে সংসদে বিবৃতি দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বৃহস্পতিবার (০৬ জানুয়ারি) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। জয়শঙ্কর বলেনে, যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ […]

নিউজ ডেস্ক

০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২০:৪২

অবৈধ অভিবাসীদের দেশে ফেরত পাঠানো শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রথম দফায় সামরিক বিমানে শতাধিক অবৈধ অভিবাসীকে ভারতে ফেরত পাঠানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ অভিবাসীদের প্রত্যাবাসন নিয়ে পার্লামেন্টে সমালোচনার মুখে পড়েছে মোদি সরকার। এমন পরিস্থিতিতে সংসদে বিবৃতি দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

বৃহস্পতিবার (০৬ জানুয়ারি) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

জয়শঙ্কর বলেনে, যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো নতুন ঘটনা নয় এবং বেশ কয়েক বছর ধরেই এটি চলছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পার্লামেন্টে বিষয়ে বিরোধীরা জয়শঙ্করের বিবৃতি দাবি করেন। এরপর তিনি বলেন, প্রতি বছর শত শত ভারতীয়কে অবৈধভাবে দেশে প্রবেশ করার বা অবস্থানের জন্য যুক্তরাষ্ট্র দেশে ফেরত পাঠায়। ২০১২ সালে ৫৩০ জনকে ফেরত এবং ২০১৯ সালে ২০০০ জনের বেশি অবৈধ অভিবাসীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

এর আগে তৃণমূলের এক এমপি কেনো ভারতীয়দের দেশে ফেরত আনতে বিমান পাঠাচ্ছে না তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।

বুধবার (০৫ জানুয়ারি) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, অবৈধ ভারতীয়দের বিমানে ফেরত পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি থেকে একটি সামরিক বিমানে শতাধিক অবৈধ ভারতীয়দের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে একটি সামরিক বিমানে ১০৫ জন অবৈধ ভারতীয়কে নিয়ে অমৃতসরে ফেরত পাঠানো হয়েছে। সি-১৭ সিরিজের এ বিমানটি গতকাল টেক্সাস থেকে উড্ডয়ন করেছে।

সূত্রের বরাতে এনডিটিভি জানিয়েছে, বিমানে থাকা সকল ভারতীয় নাগরিকের বিষয়ে যাচাইবাছাই করা হয়েছে। তাদের দেশে ফেরাতে নয়াদিল্লিও সহযোগিতা করেছে। এভাবে একের পর এক ফ্লাইটের মাধ্যমে অবৈধ ভারতীয়দের দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।

দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছেন ট্রাম্প। এর আগে মার্কিন সামরিক বিমানগুলো গুয়াতেমালা, পেরু এবং হন্ডুরাসে অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগামী সপ্তাহে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন এমন খবরের মধ্যে ভারতীয় নাগরিকদের প্রথম দফায় বহিষ্কার করা হয়েছে। ট্রাম্প দ্বিতীয়বারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর এটি হবে তার প্রথম সফর।

মার্কিন প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রাথমিকভাবে ১৮ হাজার ভারতীয় অভিবাসীকে ফেরত পাঠানো হবে। এরই মধ্যে প্রথম দফায় অভিবাসীদের বহনকারী উড়োজাহাজ যুক্তরাষ্ট্র থেকে ছেড়ে গেছে। ২০২৪ সালের নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবে প্রচারণার সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন,

ক্ষমতায় ফিরলে যুক্তরাষ্ট্রকে অবৈধ অভিবাসীমুক্ত করবেন। নির্বাচনে জয়লাভের পর তিনি ২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি শপথ গ্রহণ করেন এবং এরপরই অভিবাসন নীতি আরও কঠোর করেন।

তার স্বাক্ষরিত নির্বাহী আদেশগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ‘আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মার্কিন জনগণকে সুরক্ষা প্রদান’। এই আদেশের আওতায় অবৈধ অভিবাসীদের শনাক্ত ও ফেরত পাঠাতে দেশজুড়ে ব্যাপক অভিযান শুরু হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রে বিপুলসংখ্যক ভারতীয় অভিবাসী বসবাস করেন। গবেষণা সংস্থা পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী অভিবাসীদের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যা মেক্সিকোর, এরপর এল সালভাদর ও ভারতের অবস্থান। দেশটিতে বর্তমানে আনুমানিক ৭ লাখ ২৫ হাজার ভারতীয় অভিবাসী নথিবিহীন অবস্থায় রয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রে নথিবিহীন অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্তের পর গত মাসে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন, যারা বৈধ অনুমোদন ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন, তাদের দেশে ফেরত নিতে ভারত প্রস্তুত।

আন্তর্জাতিক

ভারতের ফ্লাইট বাতিল ও সতর্কতা জারি

সাইক্লোন ফেঙ্গালের কারণে ৩০ নভেম্বর চেন্নাই এবং তামিলনাড়ুতে একাধিক সতর্কতা জারি করা হয়েছে।ভারী ঝড়ো হাওয়া এবং বিপজ্জনক আবহাওয়ার প্রেক্ষিতে চেন্নাই বিমানবন্দরের কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়েছে। ভারতের আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সাইক্লোন ফেঙ্গাল দুপুরে তামিলনাড়ুর উপকূলে আঘাত হানবে। বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৭০-৮০ কিমি পর্যন্ত পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে।এই কারণে ইন্ডিগো তাদের চেন্নাইয়ের সব ফ্লাইট বাতিল করার […]

নিউজ ডেস্ক

৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫:৩৯

সাইক্লোন ফেঙ্গালের কারণে ৩০ নভেম্বর চেন্নাই এবং তামিলনাড়ুতে একাধিক সতর্কতা জারি করা হয়েছে।ভারী ঝড়ো হাওয়া এবং বিপজ্জনক আবহাওয়ার প্রেক্ষিতে চেন্নাই বিমানবন্দরের কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়েছে।

ভারতের আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সাইক্লোন ফেঙ্গাল দুপুরে তামিলনাড়ুর উপকূলে আঘাত হানবে। বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৭০-৮০ কিমি পর্যন্ত পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে।এই কারণে ইন্ডিগো তাদের চেন্নাইয়ের সব ফ্লাইট বাতিল করার পাশাপাশি কিছু ফ্লাইট অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছে।

দুপুর ১২.৩০ থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চেন্নাই বিমানবন্দরের কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যাত্রীরা বাতিল ফ্লাইটের ক্ষেত্রে রিফান্ড বা বিকল্প ফ্লাইট বুকিংয়ের সুবিধা পাবেন।এই ঝড়ের কারণে তামিলনাড়ুর একাধিক জেলার স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখা হয়েছে এবং ৪৭১ জনকে ত্রাণ শিবিরে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

ঝড়ের কারণে মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে না যেতে সতর্ক করা হয়েছে এবং উপকূলবর্তী এলাকায় প্রায় এক মিটার উচ্চতার ঢেউয়ের কারণে বন্যার ঝুঁকি রয়েছে।শ্রীলঙ্কার উপকূল স্পর্শ করার সময় সাইক্লোন ফেঙ্গালের প্রভাবে নিহত হয়েছে ১২ জন যার মধ্যে ছয়জন শিশু।

চেন্নাই সহ তামিলনাড়ুতে এখন সতর্কতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে রাখা হয়েছে, যাতে প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি রোধ করা যায়। তথ্যসূত্র : খালিজ টাইমস

আন্তর্জাতিক

রাশিয়ার বড় বড় পোশাক কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তরের পরিকল্পনা

শ্রমিক সংকট ও উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় রাশিয়ার সবচেয়ে বড় পোশাক প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশসহ অন্য দেশগুলোতে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে দেশটি। এর মধ্যে রয়েছে গ্লোরিয়া জিনস নামের পোশাক কোম্পানি। রাশিয়াজুড়ে গ্লোরিয়া জিনসের ১৮টি কারখানা রয়েছে। তারা মূলত পোশাক ও জুতো তৈরি করে। সম্প্রতি রুশ গণমাধ্যম কমারসান্তকে উদ্ধৃত করে ইউক্রেনের অনলাইন সংবাদপত্র ইউক্রেইনস্কা প্রাভদা জানিয়েছে, রাশিয়ার […]

নিউজ ডেস্ক

১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০:২৪

শ্রমিক সংকট ও উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় রাশিয়ার সবচেয়ে বড় পোশাক প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশসহ অন্য দেশগুলোতে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে দেশটি। এর মধ্যে রয়েছে গ্লোরিয়া জিনস নামের পোশাক কোম্পানি। রাশিয়াজুড়ে গ্লোরিয়া জিনসের ১৮টি কারখানা রয়েছে। তারা মূলত পোশাক ও জুতো তৈরি করে।

সম্প্রতি রুশ গণমাধ্যম কমারসান্তকে উদ্ধৃত করে ইউক্রেনের অনলাইন সংবাদপত্র ইউক্রেইনস্কা প্রাভদা জানিয়েছে, রাশিয়ার পোশাকশিল্পে দক্ষ কর্মীর সংকট দিনে দিনে গভীর হচ্ছে। ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে দেশটিতে শ্রমিক-ঘাটতি আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। শ্রমিক-সংকটের পাশাপাশি রাশিয়ায় তৈরি কাঁচামাল ও আনুষঙ্গিক উপকরণের মানও খারাপ। ফলে পোশাক খাতের ব্যবসায়ীদের অন্য দেশ থেকে পণ্য জোগাড় করতে হচ্ছে।

এ ছাড়া পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে। এর ফলে বিদেশ থেকে সেলাই করার যন্ত্রপাতি আমদানি করা রুশ ব্যবসায়ীদের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। কারণ, নিষেধাজ্ঞার মধ্যে এসব আমদানির বিপরীতে দাম পরিশোধ করা যাচ্ছে না।

এ বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে গ্লোরিয়া জিনস কোম্পানিটির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানায় বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ কার হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, একসময় চীন ছিল রাশিয়ার পোশাক প্রস্তুতকারকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে। কিন্তু রুশ ব্র্যান্ডগুলো এখন আর চীনে যেতে খুব একটা আগ্রহী নয়। ফ্যাশনশিল্পের সঙ্গে জড়িত এক প্রতিনিধি বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বলেন, বর্তমানে চীনে শ্রমিক মজুরি বাংলাদেশ কিংবা উজবেকিস্তানের তুলনায় অনেক বেশি।

তাই কোম্পানিটি তাদের উৎপাদনব্যবস্থা ভিয়েতনাম, বাংলাদেশ বা উজবেকিস্তানে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। কারণ উজবেকিস্তানে তুলার উৎপাদন হয়, সে কারণে কাঁচামালের স্থিতিশীল সরবরাহ রয়েছে। এসব দেশে ভালো মানের শিল্পসুবিধা বিদ্যমান। ফলে কাঁচামালের সরবরাহ কিংবা উৎপাদন খরচ নিয়ে কোনো ঝামেলা পোহাতেও হয় না।

আন্তর্জাতিক

হাসপাতালের রোগীদের ওপর গুলি চালিয়েছে ইসরাইলি স্নাইপাররা

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার কামাল আদোয়ান হাসপাতালের পরিচালক ডাক্তার হুসাম আবু সাফিয়া বলেছেন, ইহুদিবাদী ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর স্নাইপাররা তার হাসপাতালের চিকিৎসাধীন রোগী এবং ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা আইসিইউ-এর স্টাফদের ওপর গুলি চালিয়েছে। তিনি জানান, ইহুদিবাদী স্নাইপাররা গত সোমবার প্রথমবারের মতো আইসিইউ স্টাফদের ওপর গুলি চালায়। হাসপাতালের সমস্ত জানালায় গুলি লেগেছে বলে তিনি জানান। ডাক্তার হুসাম […]

নিউজ ডেস্ক

১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮:৫১

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার কামাল আদোয়ান হাসপাতালের পরিচালক ডাক্তার হুসাম আবু সাফিয়া বলেছেন, ইহুদিবাদী ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর স্নাইপাররা তার হাসপাতালের চিকিৎসাধীন রোগী এবং ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা আইসিইউ-এর স্টাফদের ওপর গুলি চালিয়েছে।

তিনি জানান, ইহুদিবাদী স্নাইপাররা গত সোমবার প্রথমবারের মতো আইসিইউ স্টাফদের ওপর গুলি চালায়। হাসপাতালের সমস্ত জানালায় গুলি লেগেছে বলে তিনি জানান।

ডাক্তার হুসাম জানান, হাসপাতালের পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে এবং এই হাসপাতাল সবার জন্য কবরস্থানে পরিণত হবে।

ইসরাইলি স্নাইপারদের গুলির সময় হাসপাতালের ওয়ার্ডগুলোতে থাকা সবাই ঝুঁকির মুখে ছিল এবং রোগী ও স্টাফদের জন্য মারাত্মক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। ওই সময় ইসরাইলের কোয়াডকপ্টার থেকেও হাসপাতালের ওপর গুলি চালানো হয়েছে।

তিনি জানান, হাসপাতাল ভবন, এর আশপাশ কিংবা এর ভেতরে যারাই চলাচল করেছে তাদের ওপর গুলি চালানো হয়েছে। হাসপাতালটির সুরক্ষায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি ভূমিকা নেয়ার আহ্বান জানান পরিচালক হুসাম সাফিয়া।

সূত্রঃ পার্সটুডে