মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

ফিচার

ভারতীয় আগ্রাসন দমাতে এবার গঠন হচ্ছে ত্রিমুখী জোট

পাকিস্তান, চীন এবং বাংলাদেশকে নিয়ে একটি অর্থনৈতিক, কূটনৈতিক এবং নিরাপত্তা ভিত্তিক ত্রিমুখী জোট গঠন করা হলে এটি অঞ্চলে ভারতের হস্তক্ষেপবাদী ও মার্কিনপন্থী নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ হবে। ভারতে বাজছে সতর্কতার ঘণ্টা, এবং ঢাকা-নয়াদিল্লির মধ্যে ক্রমবর্ধমান দূরত্ব পাকিস্তানের জন্য এক সুবর্ণ সুযোগ। ইসলামাবাদকে অবশ্যই বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও নিরাপত্তা সম্পর্ক উন্নয়নে জোর দিতে হবে। যেহেতু ভারত […]

নিউজ ডেস্ক

০৭ জানুয়ারী ২০২৫, ২২:৩২

পাকিস্তান, চীন এবং বাংলাদেশকে নিয়ে একটি অর্থনৈতিক, কূটনৈতিক এবং নিরাপত্তা ভিত্তিক ত্রিমুখী জোট গঠন করা হলে এটি অঞ্চলে ভারতের হস্তক্ষেপবাদী ও মার্কিনপন্থী নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ হবে।

ভারতে বাজছে সতর্কতার ঘণ্টা, এবং ঢাকা-নয়াদিল্লির মধ্যে ক্রমবর্ধমান দূরত্ব পাকিস্তানের জন্য এক সুবর্ণ সুযোগ। ইসলামাবাদকে অবশ্যই বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও নিরাপত্তা সম্পর্ক উন্নয়নে জোর দিতে হবে।

যেহেতু ভারত এখন আমেরিকার আঞ্চলিক স্বার্থ রক্ষার অনানুষ্ঠানিক অভিভাবকে পরিণত হয়েছে এবং পাকিস্তান ও চীনের জন্য সমস্যা তৈরি করছে, তাই ভারতকে আঞ্চলিকভাবে তার প্রকৃত অবস্থানে ফিরিয়ে আনার জন্য আরও বেশি কৌশল প্রয়োজন।

কয়েক সপ্তাহ আগে, বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে প্রথম আনুষ্ঠানিক বাণিজ্যিক চালান গ্রহণ করেছে, যা দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের ইঙ্গিত দেয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর দেশটির জনগণ পাকিস্তানের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে, যা দ্বিপাক্ষিক এবং আঞ্চলিক সহযোগিতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই পরিবর্তনের প্রধান কারণ হলো, শুধু জনগণ নয়, বরং বাংলাদেশ সরকারও পাকিস্তানপন্থী অবস্থান নিয়েছে।

পাকিস্তান, চীন এবং বাংলাদেশকে নিয়ে একটি অর্থনৈতিক, কূটনৈতিক এবং নিরাপত্তা ভিত্তিক ত্রিমুখী জোট গঠন করা হলে এটি অঞ্চলে ভারতের হস্তক্ষেপবাদী ও মার্কিনপন্থী নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ হবে।

ভারতীয় আগ্রাসনের ক্ষেত্রে, সিলিগুড়ি করিডোর, যা চিকেন’স নেক নামেও পরিচিত, বন্ধ করে দেয়া যেতে পারে। এটি হলে ভারতের সাতটি উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে।

 

ফিচার

নরসিংদীতে মহানবী (সা:) কে নিয়ে ফেসবুকে কটুক্তি যুবক গ্রেফতার

নাজমুল হক চৌধুরী, নরসিংদী প্রতিনিধি: নরসিংদীর পলাশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মহানবী (সা:) কে নিয়ে কটুক্তিমূলক কমেন্টের জেরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পরলে অনন্ত কুমার ধর (২০) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) পলাশ উপজেলার বালিয়া বকুলতলা গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত অনন্ত কুমার ধর বকুলতলা গ্রামের নির্মল কুমার ধরের ছেলে। […]

নিউজ ডেস্ক

১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২২:৩৪

নাজমুল হক চৌধুরী, নরসিংদী প্রতিনিধি:

নরসিংদীর পলাশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মহানবী (সা:) কে নিয়ে কটুক্তিমূলক কমেন্টের জেরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পরলে অনন্ত কুমার ধর (২০) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। 

সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) পলাশ উপজেলার বালিয়া বকুলতলা গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত অনন্ত কুমার ধর বকুলতলা গ্রামের নির্মল কুমার ধরের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি ধর্মীয় পোস্টের কমেন্ট বক্সে মহানবী (সা:) কে নিয়ে অ শ ই ধর নামের এক আইডি থেকে কটুক্তিমূলক কমেন্ট করে অনন্ত কুৃমার ধর। এ ঘটনায় তার বন্ধুমহলস এলাকার ধর্মপ্রাণ তৌহিদী জনতার মাঝে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরে রাতেই তারা ক্ষিপ্ত হয়ে তার বাড়ি ঘেরাও করে। পরে পুলিশ খবর পেয়ে এলাকায় অভিযান চালিয়ে অনন্ত কুৃমার ধরকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে।

পলাশ উপজেলার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হাসিব জানান, এ ঘটনায় অনন্ত কুমার ধরের বন্ধুরা তাকে দুঃখ প্রকাশ করার জন্য বলেছিল। কিন্তু সে এ বিষয়ে কখনো দুঃখ প্রকাশ করবে না বলে জানায়। আমরা বিষয়টি জানার পর রাতেই অনন্ত কুমার ধরের বাড়িতে যাই। এ ঘটনায় আওয়ামীলীগ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে পারে। এছাড়াও অন্য কেউ যেন এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশৃঙ্খলা ও ভাঙচুর না করতে পারে সেজন্য তার পরিবার ও বাড়িঘরের নিরাপত্তা প্রদান করেছি।

পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: মনির হোসেন জানান, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ায় অভিযুক্ত অনন্ত কুমার ধরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ মামলায় গ্রেপ্তারের পর আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।

১৮ মার্চ ২০২৫
poll_title
ডিসেম্বরে মধ্যেই নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। 

এই সময়ের মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব বলে কি আপনি মনে করেন?

মোট ভোট: ৮২৭

ফিচার

বাংলাদেশকে অশান্ত করতে ভারত থেকে বিশাল অস্ত্রের চালান চেষ্টা, গ্রেফতার ৫

ভারতের মিজোরাম হয়ে বাংলাদেশে অস্ত্র পাচারের চেষ্টাকালে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।জব্দ করা হয়েছে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ মিজোরামের মামিত জেলার পশ্চিম ফাইলেং থানার আওতাধীন সাইথাহ গ্রামের উপকণ্ঠে এলাকায় গোয়েন্দা সংস্থার সাথে যৌথ অভিযান চালায় মিজোরাম পুলিশ।এ সময় গ্রেপ্তার করা হয় মিয়ানমার ভিত্তিক বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী চীন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (সিএনএফ) এর একজন শীর্ষস্থানীয় নেতাসহ অন্তত […]

নিউজ ডেস্ক

১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ১৩:৩০

ভারতের মিজোরাম হয়ে বাংলাদেশে অস্ত্র পাচারের চেষ্টাকালে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জব্দ করা হয়েছে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ মিজোরামের মামিত জেলার পশ্চিম ফাইলেং থানার আওতাধীন সাইথাহ গ্রামের উপকণ্ঠে এলাকায় গোয়েন্দা সংস্থার সাথে যৌথ অভিযান চালায় মিজোরাম পুলিশ।
এ সময় গ্রেপ্তার করা হয় মিয়ানমার ভিত্তিক বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী চীন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (সিএনএফ) এর একজন শীর্ষস্থানীয় নেতাসহ অন্তত পাঁচজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করে মিজোরাম পুলিশ।

বুধবার মিয়ানমার সীমান্ত থেকে উত্তর-পূর্ব ভারত হয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশে অস্ত্র পরিবহনের অভিযোগে এই পাঁচ জনকে জন্য গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) রাজ্য পুলিশ জানিয়েছে।

মিজোরাম পুলিশের একজন সিনিয়র কর্মকর্তার মতে, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের দুটি প্রধান বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর মধ্যে একটি চুক্তিকে লক্ষ্য করেই সেখানে এই অভিযান চালানো হয়। এসময় ৬টি একে-৪৭ রাইফেল, ১০হাজার ৫০ রাউন্ড গোলাবারুদ এবং ১৩ টি ম্যাগাজিন উদ্ধার করে।

পুলিশ কর্মকর্তা জানান, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে জব্দকৃত অস্ত্র ও গোলাবারুদ মিয়ানমারের সিএনএফ এবং বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে সক্রিয় একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী ‘ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট’ (ইউপিডিএফ-পি) এর মধ্যে হস্তান্তরের উদ্দেশ্যে ছিল।’

তিনি আরো জানান, গ্রেপ্তারকৃত সন্দেহভাজনদের মধ্যে একজন সিএনএফের একজন শীর্ষস্থানীয় নেতা।

মিজোরামের একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, এটি মিজোরাম থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধারের মধ্যে অন্যতম। এই অভিযান এই অঞ্চলের অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীদের উদ্দেশ্যে একটা কঠোর বার্তা।

এই ঘটনায় মামিত জেলার পশ্চিম ফাইলেং থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং তদন্তও শুরু হয়েছে। পাশাপাশি অস্ত্র চোরাচালানের নেটওয়ার্কটিকেও ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে।

ফিচার

“জয় বাংলা” মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান, আওয়ামী লীগের পৈত্রিক সম্পত্তি নয়: আলাল

আশরাফুল ইসলাম (শেকৃবি প্রতিনিধি): মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক স্লোগান “জয় বাংলা” আওয়ামী লীগের পৈত্রিক সম্পত্তি নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, “‘জয় বাংলা’ মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের […]

নিউজ ডেস্ক

২২ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:৪৬

আশরাফুল ইসলাম (শেকৃবি প্রতিনিধি):

মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক স্লোগান “জয় বাংলা” আওয়ামী লীগের পৈত্রিক সম্পত্তি নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “‘জয় বাংলা’ মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের জাতীয় স্লোগান ছিল। এটি কোনো একক দলের সম্পত্তি নয়। সংকটকালে এই স্লোগান যে কেউ ব্যবহার করতে পারে। এটি আওয়ামী লীগের একতরফা সম্পত্তি হিসেবে চিহ্নিত করা উচিত নয়।”

২১ জানুয়ারি বিকাল ৩ টায়, শেকৃবিতে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুল লতিফ, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ বেলাল হোসেন, ছাত্র পরামর্শক আশহাবুল হক, প্রক্টর মো. আরফান আলী, অধ্যাপক আমিনুজ্জামানসহ শেকৃবির অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ। এছাড়াও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ, অ্যাব নেতৃবৃন্দ, শেকৃবি ছাত্রদলের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রফেসর ডা.ফরহাদ হালিম ডোনার নির্বাহী পরিচালক, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন।

অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সমালোচনা প্রদান অতিথির বক্তব্যে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি তুলে ধরে সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, “যারা আওয়ামী লীগকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছে, তারা বরাবরই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগকে প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করেছিলেন, আর তার প্রতিদানে তাকে হত্যা করা হয়। এরপর জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগকে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল, আজ তাদের হেরিকেন দিয়ে খুঁজতে হয়। সেনাবাহিনী তাদের সহায়তা করতে চেয়েছিল, এর প্রতিদানে ৫৭ জন চৌকস সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়। জামায়াত ইসলামীও তাদের প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখে, আর এর প্রতিদানে তাদের ১২ জন শীর্ষ নেতাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছে আওয়ামী লীগ। এটি তাদের প্রকৃত চরিত্র।

তিনি সতর্ক করে বলেন, “ভেবে-চিন্তে কাজ করুন। আওয়ামী লীগের সঙ্গে অতীত অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত।” অনুষ্ঠান শেষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি সফলভাবে সম্পন্ন হয়।

২৮ জানুয়ারী ২০২৫
poll_title
সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা। তাঁর এই বক্তব্যে আপনার সমর্থন আছে কি?

মোট ভোট: ১৫১৭