রায়েরবাজার বুদ্ধিজীবী কবরস্থান। রাজধানীতে প্রতি মাসে অন্তত দেড় শতাধিক মানুষের দাফন হয় এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই কবরস্থানে। প্রিয় স্বজনকে শেষ ঠিকানায় রেখে যাওয়ার পরে অনেকেই আসেন কবর জিয়ারত ও দেখভাল করতে। প্রিয়জনের কবরটি দেখে রাখতে গোর খোদক ও কবরস্থানে কাজ করা কর্মীদের অনুরোধ করেন। কবর পরিচর্চা পাশাপাশি নিয়ম অনুযায়ী মাসিক কিংবা বছরের হিসেবে টাকাও দিচ্ছেন।
এমন কি কবরে থাকা ব্যক্তির নাম পরিচয় ও মৃত্যুর তারিখ সম্বলিত একটি সাইনবোর্ডও থাকে। যাতে অন্তত কবরের মানুষটির ছোট একটি পরিচয় পাওয়া যায়। তবে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানের একটি ব্লকের শতাধিক কবরে এমন কোনো আয়োজন নেই। দাফনের পর আর কেউ ফিরে তাকায় নি কবরগুলোর দিকে। কেউ খোঁজ নিতেও আসেনি। তাই অবহেলা আর অযত্নে মাটি ভেঙে কবরের ভেতরে চলে গেছে। ভালোভাবে খেয়াল করলে কবরের ভেতরে পচে যাওয়া মানুষটির হাড় ও কাফনের কাপড়ও দেখা যাচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে যানা গেছে, অজ্ঞাত ব্লকের বেশিরভাগ কবরই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নিহত অজ্ঞাত শহীদদের। বেসরকারি সামাজিক সংস্থা অন্জুমান মফিদুল ইসলামের গাড়িতে করে আসা লাশগুলো দাফন করেছেন কবরের দায়িত্বরতরা। দাফনেই তাদের দায়িত্বশেষ। ফিরে তাকানোর সময় নেই।
কবরস্থানে কর্মীদের যেমন ফুসরত মেলেনি তেমনি অজ্ঞাত শহীদদের কবরের খোঁজ নেয়নি যাদের ডাকে আন্দোলনে গিয়ে প্রাণ হারানো মানুষগুলো। পরিচয় হারিয়ে অজ্ঞাত লাশ হিসেবে দাফন হওয়া সেই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়কদেরও। বরং তারা এখন রাষ্ট্রিয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি।
এমন কি এখন আর তাদেরকে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায় না। অজ্ঞাত শহীদদের কবর সংক্রান্ত বক্তব্য জানতে অন্তত চারজন সমন্বয়কের সঙ্গে গত এক সপ্তাহেও যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি। সহ সমন্বয়ক পর্যন্ত পৌঁছাতে পারলেও এই বিষয়ে তারা কোনো বক্তব্য দিতে রাজি না।
খোঁজ নিয়ে যানা গেছে, অজ্ঞাত ব্লকের বেশিরভাগ কবরই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নিহত অজ্ঞাত শহীদদের। বেসরকারি সামাজিক সংস্থা অন্জুমান মফিদুল ইসলামের গাড়িতে করে আসা লাশগুলো দাফন করেছেন কবরের দায়িত্বরতরা। দাফনেই তাদের দায়িত্বশেষ। ফিরে তাকানোর সময় নেই।
কবরস্থানে কর্মীদের যেমন ফুসরত মেলেনি তেমনি অজ্ঞাত শহীদদের কবরের খোঁজ নেয়নি যাদের ডাকে আন্দোলনে গিয়ে প্রাণ হারানো মানুষগুলো। পরিচয় হারিয়ে অজ্ঞাত লাশ হিসেবে দাফন হওয়া সেই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়কদেরও। বরং তারা এখন রাষ্ট্রিয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি।
এমন কি এখন আর তাদেরকে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায় না। অজ্ঞাত শহীদদের কবর সংক্রান্ত বক্তব্য জানতে অন্তত চারজন সমন্বয়কের সঙ্গে গত এক সপ্তাহেও যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি। সহ সমন্বয়ক পর্যন্ত পৌঁছাতে পারলেও এই বিষয়ে তারা কোনো বক্তব্য দিতে রাজি না।