শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

সারাদেশ

বাংলাদেশ শুধু শেখ মুজিবের না: সমন্বয়ক হান্নান

বাংলাদেশ মানে শুধু শেখ মুজিব নয়। বাংলাদেশ মানে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরেবাংলা একে ফজলুল হক, মেজর জিয়াউর রহমান, মওলানা ভাসানীও বটে বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসুদ। শনিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে নোয়াখালীর সেনবাগ সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ছাত্র-জনতার সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান বলেন, ‘১৯৭১ সালে […]

নিউজ ডেস্ক

১৯ অক্টোবর ২০২৪, ১৮:৫৫

বাংলাদেশ মানে শুধু শেখ মুজিব নয়। বাংলাদেশ মানে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরেবাংলা একে ফজলুল হক, মেজর জিয়াউর রহমান, মওলানা ভাসানীও বটে বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসুদ।

শনিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে নোয়াখালীর সেনবাগ সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ছাত্র-জনতার সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান বলেন, ‘১৯৭১ সালে রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা আনা হয়েছিল। ৭২ থেকে ৭৫-এ মুজিবের শাসনামলে মুজিববাদের মাধ্যমে, রক্ষী বাহিনীর মাধ্যমে; ব্যক্তি স্বাধীনতা, বেঁচে থাকার স্বাধীনতা, খাদ্যের স্বাধীনতাসহ সব স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা মুজিববাদের কথা বলব। একাত্তরের আগের শেখ মুজিব আর ৭২ থেকে ৭৫-এর শেখ মুজিবের কথা বলব। আমাদের বারবার ইতিহাসে শেখ মুজিবকে একজন আইডল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়। আমাদের শিক্ষা দেওয়া হয় বাংলাদেশ মানে শেখ মুজিব। বাংলাদেশ মানে শেখ পরিবার। বাংলাদেশ মানে শেখ কামাল। বাংলাদেশ মানে শেখ হাসিনা। কিন্তু আমরা তরুণ প্রজন্ম ২৪ এর গণবিপ্লবে অংশগ্রহণ করে আমরা এই জাতির কাছে হিস্যা চাইব, আমরা হিস্যা চাইব, ঐতিহাসিক হিস্যা।

তিনি বলেন, এই বাংলাদেশর ইতিহাসে অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর হিস্যা চাইব, আমরা হিস্যা চাইব শেরেবাংলা একে ফজলুল হকের হিস্যা; আমরা চাইব মওলানা ভাসানীর হিস্যা, আমরা ঐতিহাসিক হিস্যা চাইব, মেজর জিয়াউর রহমানের হিস্যা; মেজর জলিলের হিস্যা।

‘বাংলাদেশ মানে শুধু শেখ মুজিব নয়। বাংলাদেশ মানে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীও বটে; বাংলাদেশ মানে শেরে বাংলা একে ফজলুল হকও বটে; বাংলাদেশ মানে মেজর জিয়াউর রহমানও বটে; বাংলাদেশ মানে মওলানা ভাসানীও বটে বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসুদ।’

তিনি আরও বলেন, আমার দেশের একজন বীরকেও যদি অসম্মান করা হয়; তাহলে আমাদের জাতীয় পতাকাকে অসম্মান করা হয়, তাহলে আমাদের মানচিত্রকে অসম্মান করা হয়। ৭ মার্চের সরকারি ছুটি বাতিল মানে ৭ মার্চকে অস্বীকার করা নয়। শেখ হাসিনা ৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিল; সে কি ৭ মার্চকে তখন সরকারি দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছিল?

হান্নান বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে এই দেশে সব মানুষ দল-মত নির্বিশেষে একত্র হয়ে; ধর্ম বর্ণ একত্রিত হয়ে রাজপথে নেমেছিল বলেই ১৬ বছর ধরে এদেশের মানুষের ঘাড়ে চেপে বসা ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন ঘটানো সম্ভব হয়েছে। একতাবদ্ধ বাঙালিদের একতা কেউ ভাঙতে পারবে না। তাদেরকে আটকে রাখতে পারবে না। তার প্রমাণ ২৪-এর বিপ্লব।

হান্নান আরও বলেন, ১৬ বছর ধরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এই ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল বলেই ২৪-এ ছাত্র জনতার নেতৃত্বে এ অসাধ্য সাধন করা সম্ভব হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো যদি গত ১৬ বছরে বিক্রি হয়ে যেত, তাহলে আমরা ২৪-এ এসে গণঅভ্যুত্থান করতে পারতাম না। আমরা যখন গণঅভ্যুত্থানের ডাক দিয়েছি রাজনৈতিক দলগুলো আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল বলেই আমরা গণঅভ্যুত্থান করতে পেরেছি। এই বাংলাদেশের মানুষ, বারবার জীবন দিয়েছে, বারবার তাদের স্বাধীনতা তারা অর্জন করে নিয়েছে। এই বাংলাদেশের মানুষ কখনো কারও কাছে নত হয় নাই। বাংলাদেশের ইতিহাস মাথানত না করার ইতিহাস। মাথা উঁচু করে কীভাবে বাঁচতে হয়, বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বের কাছে তার উদাহরণ। বারবার লড়াই করে, বারবার রক্ত দিয়ে তারা তাদের স্বাধীনতাকে বাঁচিয়ে রাখে।

তিনি বলেন, ১৮৫৭ সালে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলার সাহস করছিল না। তখন তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছিল সিপাহিরা। প্রীতিলতা রক্ত দিয়েছে, সূর্যসেন রক্ত দিয়েছে, তিতুমীর রক্ত দিয়েছে, হাজী শরীয়তুল্লাহ রক্ত দিয়েছে। সেই লড়াই এর বিনিময়ে ১৯৪৭ সালে এসে একবার আমরা স্বাধীনতা পেয়েছিলাম। ১৯৪৭ সালের সেই স্বাধীনতা এনেছিল হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী শেরেবাংলা একে ফজলুল হক। এদেশের মানুষ ভেবেছিল পাকিস্তান গঠনের মাধ্যমে উপমহাদেশের মুসলিমরা স্বাধীনতা পাবে। তাদের অধিকার ফিরে পাবে। কিন্তু তারা ভুল প্রমাণিত হয়েছিল। আবার আমাদের ঘাড়ে বসেছিল পাকিস্তানি শোষকরা। পাকিস্তানি শাসক ও শোষকদের নির্যাতনের কারণে আমাদের মোহ ভঙ্গ হয়। তারআগে একবার আমাদের এখানে স্বাধীনতার আলাপ উঠেছিল। পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশকে শাসন করা হতো এবং শোষণ করা হতো। তৎকালীন বুদ্ধিজীবীরা, তৎকালীন নেতৃত্ব পূর্ববঙ্গকে আলাদা করে বঙ্গভঙ্গ করেছিল ১৯০৫ সালে। কিন্তু সেই পশ্চিমবঙ্গে দাদাদের চাপে ব্রিটিশরা বঙ্গভঙ্গ রদ করে এই দেশের স্বাধীনতাকে আরেকবার হনন করে।’

সমাবেশে ছাত্র-জনতার পাশাপাশি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নোয়াখালী জেলার নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৪৭৪

সারাদেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, ভারতীয় গুলিবিদ্ধ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মাদলা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি কিশোর নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। একই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশ করেন এবং বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

নিউজ ডেস্ক

০৫ মে ২০২৫, ১৬:১৯

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মাদলা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি কিশোর নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। একই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশ করেন এবং বর্তমানে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

রোববার (৪ মে) রাত প্রায় পৌনে ১২টার দিকে উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের মাদলা সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। নিহত কিশোরের নাম মো. সাকিব (১৮)। তিনি কসবায় নন্দনগর গ্রামের বাসিন্দা এবং মো. মোতালেব মিয়ার ছেলে।

কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জানান, রাতে বিএসএফ সদস্যদের ছোড়া গুলিতে সাকিব গুরুতর আহত হন। তাকে দ্রুত কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে রাত সাড়ে ১২টার দিকে তার মৃত্যু হয়। একই সময় এক অজ্ঞাতনামা ভারতীয় নাগরিক গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় পাঠানো হয় এবং বর্তমানে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ছামিউল ইসলাম জানান, মাদলা সীমান্তে বাংলাদেশি কিশোর ও ভারতীয় নাগরিককে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে বিএসএফ। তিনি বলেন,

“গুলিতে সাকিব নিহত হয় এবং অপর ভারতীয় নাগরিক গুলিবিদ্ধ অবস্থায় বাংলাদেশে চলে আসে।”

ঘটনার বিষয়ে ইউএনও আরও বলেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, সাকিব ও আহত ভারতীয় ব্যক্তি একটি মোটরসাইকেল চোরাচালান চক্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত শুরু করেছে।

এদিকে, সীমান্তে কিশোর নিহত ও অন্য একজনের গুলিবিদ্ধ হয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদার ও ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

ঘটনাটি সম্পর্কে বিজিবি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বিবৃতি দেয়নি, তবে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে এবং পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৪৭৪

সারাদেশ

সৈনিকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পাশেই ছিল বিশেষ চিরকুট

ওয়াশরুমে যাওয়ার কথা বলে প্রহরীর সঙ্গে বের হয়েছিলেন সৌরভ। কিন্তু দীর্ঘ সময় সাড়া না পেয়ে প্রহরীরা ও গার্ড কমান্ডার খুঁজতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে দেখা যায়, ওয়াশরুমের জানালা খোলা। পরে ওয়ার্কশপ ভবনের পাশে কনস্ট্রাকশনের বাঁশের সঙ্গে গামছা পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তার মরদেহ পাওয়া যায়।

সৈনিকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, পাশেই ছিল বিশেষ চিরকুট

ছবি সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০১ জুন ২০২৫, ১৯:৪৬

গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে এক মর্মান্তিক ঘটনার অবসান হলো রোববার (১ জুন) ভোরে। সেনানিবাসের ওয়ার্কশপ ভবন থেকে সৈনিক এসএম সৌরভ হোসেনের (৩৪) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। জয়দেবপুর থানার ওসি আব্দুল হালিম জানিয়েছেন, এটি আত্মহত্যার ঘটনা বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

সৌরভ হোসেন ঝিনাইদহ জেলার গাড়াগঞ্জ গ্রামের উজির আলী মোল্লার ছেলে। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েকে রেখে গেছেন। জানা যায়, কিছুদিন আগে বগুড়া সেনানিবাস থেকে রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে এমপি (এপিসি) স্কট হিসেবে বদলি হয়েছিলেন।

পুলিশ জানায়, সম্প্রতি অনলাইন জুয়া খেলায় সর্বস্বান্ত হয়ে মানসিক চাপে ছিলেন সৌরভ। রোববার গোপনে ল্যান্স করপোরাল ইয়াসির আরাফাতের মোবাইল থেকে ১৪ হাজার টাকা বেটিং সাইটে জমা দেন। ইয়াসির আরাফাত বিষয়টি টের পেয়ে হাতেনাতে ধরে ফেলেন এবং লোকজন ডাকাডাকি করলে সৌরভকে শাস্তিস্বরূপ নজরবন্দি রাখা হয়।

ভোরে ওয়াশরুমে যাওয়ার কথা বলে প্রহরীর সঙ্গে বের হয়েছিলেন সৌরভ। কিন্তু দীর্ঘ সময় সাড়া না পেয়ে প্রহরীরা ও গার্ড কমান্ডার খুঁজতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে দেখা যায়, ওয়াশরুমের জানালা খোলা। পরে ওয়ার্কশপ ভবনের পাশে কনস্ট্রাকশনের বাঁশের সঙ্গে গামছা পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তার মরদেহ পাওয়া যায়।

মরদেহের পাশে একটি বিশেষ চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে, যেখানে তিনি নিজের দোষ স্বীকার করে আত্মহত্যার কারণ লিখে গেছেন বলে পুলিশ জানায়। মরদেহটি শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য।

এ ঘটনায় সেনানিবাস ও পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। আত্মহত্যার পেছনের কারণগুলো খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৪৭৪

সারাদেশ

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিমের বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিম হাওলাদারের গ্রামেরবাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা। বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নে ব্রাহ্মন্দী এলাকায় তামিমের বাড়ি এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তার বাবার নাম এরশাদ হাওলাদার। মাদারীপুর ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মো. শেখ আহাদুজ্জামান সময় সংবাদকে অগ্নিকাণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সন্ধ্যায় […]

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিমের বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৪ মে ২০২৫, ২২:৫৭

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হল ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার তামিম হাওলাদারের গ্রামেরবাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছেন স্থানীয়রা।

বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নে ব্রাহ্মন্দী এলাকায় তামিমের বাড়ি এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তার বাবার নাম এরশাদ হাওলাদার।

মাদারীপুর ফায়ার সার্ভিসের পরিদর্শক মো. শেখ আহাদুজ্জামান সময় সংবাদকে অগ্নিকাণ্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, সন্ধ্যায় আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট। তার আগেই পুড়ে যায় তামিম হাওলাদারের দুটি বসতঘর। কে বা কারা আগুন দিয়েছে সেটা এখনও জানা যায়নি।

মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল হোসেন জানান, ঘটনা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

গত মঙ্গলবার রাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কালীমন্দির গেটের সামনে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে নিহত হন সাম্য। এ ঘটনায় তামিম হাওলাদারসহ তিনজনকে গ্রেফতারের পর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।

সাম্য ঢাবির শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ছাত্র ছিলেন। এছাড়া তিনি স্যার এ এফ রহমান হল ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদকও ছিলেন। সাম্য সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বাসিন্দা ফখরুল আলমের ছেলে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৪৭৪