শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

সারাদেশ

ফসলি জমির মাটি কাটা ও হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

সোহেল রানা, সিংগাইর প্রতিনিধিঃ মানিকগঞ্জের সিংগাইরে তিন ফসলি জমি থেকে মাটি কাটার মহোৎসব চলছে। অবৈধ মুনাফার জন্য এসব কাজে সহযোগিতা করছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রভাবশালী লোকজন, রাতে ফসলি জমির মাটি কাটা ও জমির মালিকদের বাড়ি-ঘরে মাটি ব্যবসায়ীদের হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী কৃষক ও স্থানীয় বাসিন্দারা। শুক্রবার (৭ফেব্রুয়ারী) উপজেলার চান্দহর ইউনিয়নের চালিতাপাড়া আব্বাস […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৩:৫৫

সোহেল রানা, সিংগাইর প্রতিনিধিঃ

মানিকগঞ্জের সিংগাইরে তিন ফসলি জমি থেকে মাটি কাটার মহোৎসব চলছে। অবৈধ মুনাফার জন্য এসব কাজে সহযোগিতা করছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রভাবশালী লোকজন, রাতে ফসলি জমির মাটি কাটা ও জমির মালিকদের বাড়ি-ঘরে মাটি ব্যবসায়ীদের হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী কৃষক ও স্থানীয় বাসিন্দারা।

শুক্রবার (৭ফেব্রুয়ারী) উপজেলার চান্দহর ইউনিয়নের চালিতাপাড়া আব্বাস মার্কেটের সামনের সড়কে বিকেল ৪ টার দিকে এ প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে চালিতাপাড়া, রিফায়েতপুর, বার্তা,মাধবপুর ও ফতেপুর গ্রামের তিন শতাধিক লোক অংশ নেয়।

প্রথমে তারা হামলাকারীদের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে মানববন্ধন করেন। পরে তারা সংবাদ সম্মেলনে প্রশাসনের কাছে মাটিকাটা বন্ধের দাবিসহ হামলাকারীদের শাস্তির দাবি করেন। সংবাদ সম্মেলনে মাটিকাটা প্রতিরোধ কমিটির সমন্বয়ক ও ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মো: তারিকুর রহমান আলাল স্থানীয় কৃষকদের পক্ষ থেকে ফসলি জমির মাটি ব্যবসায়ীদের অত্যাচারের কথা তুলে ধরেন।

আলাল আরো বলেন, মানিকগঞ্জের সাত উপজেলার প্রায় সব উপজেলায় অর্ধ শতাধিক স্পটে এক্সকাভেটর ও শ্রমিক দিয়ে আবাদি জমির উপরিভাগের মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন ইটভাটায়। এভাবে জমির মাটি কাটার ফলে আবাদি জমির উৎপাদন হ্রাস পাচ্ছে। পাশাপাশি নষ্ট হচ্ছে মাটির জৈব গুণাগুণ।

পুকুর, জলাশয়, ডোবায় পরিণতসহ নিচু হয়ে যাচ্ছে কৃষিজমি,ভারসাম্য হারাচ্ছে পরিবেশ। সেই মাটি কাটার প্রভাব পড়েছে আমাদের চান্দহর ইউনিয়নে বিশেষ করে চক চালিতা পাড়া গ্রামের চকে এখানে রাতে আধারে মাটি কাটার উৎসব চলছে, তিনি জড়িতদের আইনের আওতাই এনে এর বিচার ও প্রশাসনের হস্তক্ষেপে মাটি কাটা বন্ধের জোর দাবি জানান।

ভুক্তভোগী জানু খা বলেন, আমার ৩ বিঘা জমির শস্য তারা নষ্ট করে ফেলেছে গাড়ী নেওয়ার জন্য, বিভিন্ন মানুষের কাছে বিচার চাইছি বলে বৃহস্পতিবার রাতের আধারে আমার বাড়ীতে আমাকে মারার জন্য সন্ত্রাসী পাঠিয়ে হামলা চালায় পরে গ্রামের মানুষ টের পেয়ে মসজিদের মাইকে মাইকিং করার কারনে তারা পালিয়ে যায় এবং আমিসহ আমার পরিবার রক্ষা পাই,আমি এই মাটি খেকোদের বিচার চাই।

হামলার শিকার শাহজান বলেন, মাটি খেকোর দল রাতের আধারে আমার বাড়ীতে সন্ত্রাসী পাঠিয়ে আমার বসত বাড়ির টিনের বেড়ায় এলোপাথাড়ি লাঠি দিয়ে আঘাত করে ভাংচুর করে এবং তারা আমার নাম ধরে ডাকতে থাকে আর আমাকে মারার হুমকি দিতে থাকে,পড়ে আমার ডাক চিতকারে এলাকার মানুষ এগিয়ে আসলে তারা পালিয়ে যায়। 

জামির্ত্তা ইউনিয়নের মাটিকাটা প্রতিরোধ কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আবু সায়েম বলেন,আমার জামির্তা ইউনিয়নে মাটি কাটা বন্ধের জন্য যেমন প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে ঠিক তেমনি চান্দহর ইউনিয়নেও যেন মাটি কাটা বন্ধ হয় তার জন্য আপনারা আমাকে যে কোন সময় ডাকলে আমি আপনাদের পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ এবং মাটি কাটা বন্ধের জন্য প্রজ্ঞাপন জারি করার জন্য সাহায্য করবো। আপনারা সকলে ঐক্যবদ্ধ থাকেন ইনশাআল্লাহ খুব অচিরেই মাটি খেকোদের আমরা প্রতিহত করতে পারবো।

সচেতন মহলের ভাষ্য, এভাবে জমির মাটি কাটা অব্যাহত থাকলে একসময় কৃষিতে বিপর্যয় দেখা দেবে। কমে যাবে আবাদি জমির পরিমাণ। 

পরিবেশ আইন অনুযায়ী, কৃষিজমির মাটি কাটা দণ্ডনীয় অপরাধ। জানা যায়, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১২-এর ৬ ধারা) অনুযায়ী প্রাকৃতিকভাবে 

সৃষ্ট টিলা ও পাহাড় কাটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

অন্যদিকে ১৯৮৯ সালের ইট পোড়ানো নিয়ন্ত্রণ আইন (সংশোধিত ২০০১) অনুযায়ী, 

কৃষিজমির টপ সয়েল বা উপরিভাগের মাটি কেটে শ্রেণি পরিবর্তন করাও সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ রয়েছে।

দুই আইনে শাস্তির বিধান একই রকম। এসব কাজে জড়িত ব্যক্তিদের দুই লাখ টাকা জরিমানা ও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে। একই অপরাধ 

দ্বিতীয়বার করলে দায়ী ব্যক্তির ১০ লাখ টাকা জরিমানা ও ১০ বছরের কারাদণ্ড হবে। এক্ষেত্রে এ কাজের সঙ্গে জড়িত জমি ও ইটভাটার মালিক উভয়ের জন্যই সমান শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।

এ সময় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে প্রতিবাদ জানিয়ে বক্তব্য রাখেন- আব্বাস মার্কেটের মালিক আব্বাস উদ্দিন স্থানীয় ব্যাবসায়ী মো: দেলোয়ার হোসেন,,চান্দহর ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ন আহবায়ক মো: সুজন প্রামানিক এছাড়াও স্থানীয়দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন – জমির মালিক শাহজাহান, মোঃ আশরাফ, শহীদুল ইসলাম প্রমুখ।

সারাদেশ

সেই ৩ ডাকাতের মিলেছে পরিচয়

রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার চুনকুটিয়া পাকাপুল এলাকার রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা থেকে আটক তিন ডাকাতের পরিচয় মিলেছে। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে আত্মসমর্ণ করা ডাকাতরা হলেন- শারাফাত, শিফাত ও নিরব। কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাব আল হাসান এতথ্য নিশ্চিত করেছেন। রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা ভবনের নিচতলার বরিশাল ফার্মেসি মালিক ও প্রত্যক্ষদর্শী […]

নিউজ ডেস্ক

১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯:৪৪

রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার চুনকুটিয়া পাকাপুল এলাকার রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা থেকে আটক তিন ডাকাতের পরিচয় মিলেছে।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে আত্মসমর্ণ করা ডাকাতরা হলেন- শারাফাত, শিফাত ও নিরব।

কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাব আল হাসান এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা ভবনের নিচতলার বরিশাল ফার্মেসি মালিক ও প্রত্যক্ষদর্শী মনোয়ার হোসেন বলেন, স্থানীয়দের চিল্লাচিল্লি শুনে এগিয়ে এসে দেখি ব্যাংকে ডাকাত ঢুকেছে। এসময় ব্যাংকের গেট ও জানালা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

তিনি জানান, আটক তিন ডাকাতের বয়স ১৮ থেকে ২০ হবে। জানালা দিয়ে সবাইকে বন্দুক উঁচিয়ে হুমকি দেয়। সবার মুখে মাস্ক ছিলো। হাতে অস্ত্র ছিলো।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে ডাকাতরা ব্যাংকে ঢোকে। এ সময় পাশের মসজিদের মাইক থেকে ডাকাতির খবর জানানো হলে স্থানীয় কয়েকশ লোক ব্যাংকের ওই শাখা ঘিরে ফেলেন ও বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দেন। পরে পুলিশ, র‍্যাব, ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীর টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে ব্যাংকটি ঘেরাও করে রাখে।

জানা গেছে, ব্যাংকে ডাকাত দলের হানা দেওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর উৎসুক জনতা সেখানে ভিড় করে। এ সময় নিরাপত্তার স্বার্থে ব্যাংক–সংলগ্ন মূল সড়কের উভয় পাশের যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। পাশাপাশি ডাকাত দলকে আত্মসমর্পণের জন্য পাশের মসজিদের মাইক থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেষ্টায় সন্ধ্যার দিকে আত্মসমর্পণ করে তারা।

 

সারাদেশ

নাটোরে ট্রেনের হুক ভেঙে বগি বিচ্ছিন্ন

মনিরুল ইসলাম ডাবলু, (নাটোর প্রতিনিধি): নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার মাধনগর রেল স্টেশনে যাত্রাবিরতি অবস্থায় আকস্মিকভাবে ঢাকাগামী আন্তঃনগর কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটি দুই বগির মাঝখানে হুকটি ভেঙ যায়। এতে বগি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। নতুন হুক লাগিয়ে ও সংযোগ স্থাপনের পর এক ঘন্ট বিলম্বে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয় এবং গন্তব্যের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২ […]

নিউজ ডেস্ক

১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯:৪৩

মনিরুল ইসলাম ডাবলু, (নাটোর প্রতিনিধি):
নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার মাধনগর রেল স্টেশনে যাত্রাবিরতি অবস্থায় আকস্মিকভাবে ঢাকাগামী আন্তঃনগর কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটি দুই বগির মাঝখানে হুকটি ভেঙ যায়। এতে বগি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
নতুন হুক লাগিয়ে ও সংযোগ স্থাপনের পর এক ঘন্ট বিলম্বে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয় এবং গন্তব্যের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২ টা ১০ মিনিটে মাধনগর রেলওয়ে স্টেশনের ৩ নং লাইনে এ ঘটনা ঘটে।
অপর লাইনগুলো সচল থাকায় অন্যান্য ট্রেন চলাচলে কোন বিঘ্ন ঘটেনি।
মাধনগর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মোঃ উজ্জ্বল আলী এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, দুপুর ১২ টা ১০ মিনিটে ঢাকাগামী কুড়িগ্রাম আন্তঃনগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি মাধনগর রেলওয়ে স্টেশনের ৩ নং লাইনে প্রবেশ করে।
স্টেশন বিরতি শেষে ছেড়ে যাওয়ার সময় ট্রেনের (ঝ) বগি ও (ঞ) বগির মাঝখানের সংযোগ হুক ভেঙে বগি দুটি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে মেরামত শেষে দুপুর সোয়া ১ টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। তবে এতে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

অন্যান্য

ডিসেম্বরে চাকরিজীবীরা পাচ্ছেন টানা ৪ দিন ছুটি

ডিসেম্বর মাসে টানা ছুটি পেতে যাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি মিলিয়ে টানা ছুটি পেতে পারেন তারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে বিজয় দিবস ও বড়দিনের ছুটি। ১৬ ডিসেম্বর সোমবার। রবিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই শুক্র ও শনিবার মিলিয়ে টানা ৪ দিনের ছুটি নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এছাড়া ২৫ ডিসেম্বর […]

নিউজ ডেস্ক

৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৬:৪৮

ডিসেম্বর মাসে টানা ছুটি পেতে যাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি মিলিয়ে টানা ছুটি পেতে পারেন তারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে বিজয় দিবস ও বড়দিনের ছুটি। ১৬ ডিসেম্বর সোমবার।

রবিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই শুক্র ও শনিবার মিলিয়ে টানা ৪ দিনের ছুটি নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এছাড়া ২৫ ডিসেম্বর বুধবার। তাই বৃহস্পতিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই টানা চারদিন ছুটি পেতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা।

সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশের সব সরকারি ও আধা-সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এ ‍দুদিন ছুটি পালন করা হবে।

তবে যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি তাদের নিজস্ব আইন-কানুন দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে বা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার থেকে অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে এ ছুটি ষোষণা করবে।

এদিকে ২৪ ডিসেম্বর ও ২৬ ডিসেম্বর যিশু খ্রিস্টের জন্মোৎসব (বড়দিনের আগে ও পরের দিন) হচ্ছে খ্রিষ্টান পর্বের ঐচ্ছিক ছুটি। ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, একজন কর্মচারীকে তার নিজ ধর্ম অনুযায়ী বছরে অনধিক মোট তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেয়া যেতে পারে।

প্রত্যেক কর্মচারীকে বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমোদন নিতে হয়।কর্মব্যস্ত জীবনে সাপ্তাহিক ছুটিতে অনেকেরই ব্যক্তিগত নানান জরুরি কাজ থাকে।

তবে সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি পেলে কোথাও টুরে যাওয়া যায় বা কোনো পরিকল্পনা করা যায়। তাই এমন সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন বহু মানুষ।