বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

সারাদেশ

হারানো গ্রামীণ ঐতিহ্য ফেরাতে বরগুনায় চলছে লোকনাট্য সমারোহ

রাশিমুল হক রিমন, আমতলী প্রতিনিধি গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ধরে রাখতে বরগুনায় চলছে লোকনাট্য সমারোহ। মনোমুগ্ধকর সব পরিবেশনা দেখতে ভিড় করছেন দূর-দূরান্ত থেকে আসা নানা বয়সী নারী-পুরুষ ও শিশুরা। এমন উদ্যোগ অব্যাহত থাকলে সব ধরনের অপসংস্কৃতি দূর হবে বলে মনে করছেন বিভিন্ন সংগঠনের শিল্পী, সাংস্কৃতিক কর্মী ও দর্শকরা।  জেলা প্রশাসন এবং নাট্যকলা ও চলচ্চিত্র বিভাগের সহযোগিতায় […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১৮:৪৯

রাশিমুল হক রিমন, আমতলী প্রতিনিধি

গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ধরে রাখতে বরগুনায় চলছে লোকনাট্য সমারোহ। মনোমুগ্ধকর সব পরিবেশনা দেখতে ভিড় করছেন দূর-দূরান্ত থেকে আসা নানা বয়সী নারী-পুরুষ ও শিশুরা। এমন উদ্যোগ অব্যাহত থাকলে সব ধরনের অপসংস্কৃতি দূর হবে বলে মনে করছেন বিভিন্ন সংগঠনের শিল্পী, সাংস্কৃতিক কর্মী ও দর্শকরা। 

জেলা প্রশাসন এবং নাট্যকলা ও চলচ্চিত্র বিভাগের সহযোগিতায় জেলা শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে ২৪ জানুয়ারি থেকে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত বরগুনা পৌরসভার সদর রোড এলাকার টাউনহল প্রাঙ্গণে এ লোকনাট্য সমারোহ অনুষ্ঠান চলবে।

তিন দিনব্যাপী এ আয়োজনের মধ্যে হয়লা গান, জারি গান, পালা গান, কবিতা আবৃত্তি, পুথি পাঠসহ থাকবে আরও নানা ধরনের স্থানীয় পরিবেশনা। প্রতিদিন এসব পরিবেশনা দেখতে বরগুনার টাউনহল প্রাঙ্গণে ভিড় করছেন দূর-দূরান্ত থেকে আসা নানা বয়সী নারী-পুরুষ ও শিশুরা। বিশেষ করে গ্রামীণ পর্যায়ে হারাতে বসা বিভিন্ন লোকসংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে শিশুদের নিয়ে ছুটে আসছেন অভিভাবকরা। আধুনিকতার ছোঁয়ায় অপসংস্কৃতি বন্ধ করতে বিভিন্ন সময় এমন আয়োজন অব্যাহত রাখার বিকল্প নেই বলেও জানান তারা।

লোকনাট্য দেখতে এসে ফৌজিয়া তাসনীন আনিকা বলেন, এ আয়োজনের মাধ্যমে তরুণদের মাঝে আমাদের হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্য প্রকাশ পাবে। বর্তমানে তারুণ্যের মাঝে আধুনিকতা অনেক বেশি জড়িয়ে গেছে। যার ফলে আমাদের গ্রামীণ ঐতিহ্য বলতে গেলে আমরা ভুলতে বসেছি। আমরাসহ ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাংলাদেশের ঐতিহ্যকে ভুলে না যেতে এ ধরনের আয়োজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

মীর রিজন মাহমুদ নিলয় নামে আরেক দর্শক বলেন, লোকনাট্য উৎসবটি আমাদের সমাজ থেকে প্রায় হারিয়ে গিয়েছে। তারুণ্যের উৎসবের মাধ্যমে লোকনাট্যসহ বিভিন্ন পরিবেশনায় আমাদের গ্রামীণ ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। এর মাধ্যমে আমরা গ্রাম বাংলার আবহমানকাল ধরে চলে আসা সংস্কৃতির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে পারব।

কেন্দ্রীয় খেলাঘর কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য চিত্তরঞ্জন শীল বলেন, লোকসংস্কৃতির মধ্যে মানুষের প্রাণের স্পন্দন থাকলেও বর্তমানে আমরা এর চর্চা করছি না। সাধারণ মানুষের এমন অনুষ্ঠানগুলোর বেশি করে চর্চা করা উচিত। আমাদের যাত্রা হারিয়ে যাচ্ছে, জারিগান হারিয়ে যাচ্ছে। এক সময় বরগুনায় লোকসংস্কৃতির চর্চা ছিল, বর্তমান সরকার আবার এ সব অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে এবং সাধারণ মানুষ এতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করছে। আমরা বিশ্বাস করি লোকসংস্কৃতির চর্চা অব্যাহত থাকলে মোবাইল সংস্কৃতিসহ অপসংস্কৃতি বন্ধ হবে। মানুষে মানুষে হানাহানি বন্ধ হয়ে যাবে।  

বরগুনা জেলা শিল্পকলা অ্যাকাডেমির কালচারাল অফিসার তানজিলা আক্তার বলেন, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি সব সময় নানা ধরনের আয়োজন করে থাকে। এরই অংশ হিসেবে বরগুনায় শুরু হয়েছে লোকনাট্য সমারোহ। আমাদের গ্রামীণ পর্যায়ে প্রায় বিলীন হয়ে যাওয়া সংস্কৃতিগুলো মানুষের মাঝে ফিরিয়ে আনতে এ ধরনের আয়োজন ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

বরগুনা জেলার পুলিশ সুপার মো. ইব্রাহিম খলিল বলেন নিজেদের বাঙালির বিভিন্ন সংস্কৃতি অনেকটাই হারিয়ে যেতে বসেছিল তা ফিরিয়ে আনতেই বাংলাদেশ সরকার এ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ছোট সময়ে এ ধরনের অনুষ্ঠান আমি দেখেছি। পরবর্তীতে চাকরির সুবাদে ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় গেলেও এ ধরনের আয়োজন খুব একটা দেখা হয়নি। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের তত্ত্বাবধানে ও বাংলাদেশ শিল্পকলার আয়োজনে এ ধরনের অনুষ্ঠান দেখতে পাচ্ছি। এটি আমাদের লোকসংস্কৃতি ও আমাদের জাতিসত্তাকে বাঁচিয়ে রাখবে। জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে এ ধরনের আয়োজনে সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে বলেও জানান তিনি।

সারাদেশ

সেই ৩ ডাকাতের মিলেছে পরিচয়

রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার চুনকুটিয়া পাকাপুল এলাকার রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা থেকে আটক তিন ডাকাতের পরিচয় মিলেছে। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে আত্মসমর্ণ করা ডাকাতরা হলেন- শারাফাত, শিফাত ও নিরব। কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাব আল হাসান এতথ্য নিশ্চিত করেছেন। রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা ভবনের নিচতলার বরিশাল ফার্মেসি মালিক ও প্রত্যক্ষদর্শী […]

নিউজ ডেস্ক

১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯:৪৪

রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার চুনকুটিয়া পাকাপুল এলাকার রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা থেকে আটক তিন ডাকাতের পরিচয় মিলেছে।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে আত্মসমর্ণ করা ডাকাতরা হলেন- শারাফাত, শিফাত ও নিরব।

কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহরাব আল হাসান এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রূপালী ব্যাংকের জিঞ্জিরা শাখা ভবনের নিচতলার বরিশাল ফার্মেসি মালিক ও প্রত্যক্ষদর্শী মনোয়ার হোসেন বলেন, স্থানীয়দের চিল্লাচিল্লি শুনে এগিয়ে এসে দেখি ব্যাংকে ডাকাত ঢুকেছে। এসময় ব্যাংকের গেট ও জানালা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

তিনি জানান, আটক তিন ডাকাতের বয়স ১৮ থেকে ২০ হবে। জানালা দিয়ে সবাইকে বন্দুক উঁচিয়ে হুমকি দেয়। সবার মুখে মাস্ক ছিলো। হাতে অস্ত্র ছিলো।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে ডাকাতরা ব্যাংকে ঢোকে। এ সময় পাশের মসজিদের মাইক থেকে ডাকাতির খবর জানানো হলে স্থানীয় কয়েকশ লোক ব্যাংকের ওই শাখা ঘিরে ফেলেন ও বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দেন। পরে পুলিশ, র‍্যাব, ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীর টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে ব্যাংকটি ঘেরাও করে রাখে।

জানা গেছে, ব্যাংকে ডাকাত দলের হানা দেওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর উৎসুক জনতা সেখানে ভিড় করে। এ সময় নিরাপত্তার স্বার্থে ব্যাংক–সংলগ্ন মূল সড়কের উভয় পাশের যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। পাশাপাশি ডাকাত দলকে আত্মসমর্পণের জন্য পাশের মসজিদের মাইক থেকে ঘোষণা দেওয়া হয়। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেষ্টায় সন্ধ্যার দিকে আত্মসমর্পণ করে তারা।

 

সারাদেশ

নাটোরে ট্রেনের হুক ভেঙে বগি বিচ্ছিন্ন

মনিরুল ইসলাম ডাবলু, (নাটোর প্রতিনিধি): নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার মাধনগর রেল স্টেশনে যাত্রাবিরতি অবস্থায় আকস্মিকভাবে ঢাকাগামী আন্তঃনগর কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটি দুই বগির মাঝখানে হুকটি ভেঙ যায়। এতে বগি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। নতুন হুক লাগিয়ে ও সংযোগ স্থাপনের পর এক ঘন্ট বিলম্বে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয় এবং গন্তব্যের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২ […]

নিউজ ডেস্ক

১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯:৪৩

মনিরুল ইসলাম ডাবলু, (নাটোর প্রতিনিধি):
নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার মাধনগর রেল স্টেশনে যাত্রাবিরতি অবস্থায় আকস্মিকভাবে ঢাকাগামী আন্তঃনগর কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটি দুই বগির মাঝখানে হুকটি ভেঙ যায়। এতে বগি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
নতুন হুক লাগিয়ে ও সংযোগ স্থাপনের পর এক ঘন্ট বিলম্বে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয় এবং গন্তব্যের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে।
বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২ টা ১০ মিনিটে মাধনগর রেলওয়ে স্টেশনের ৩ নং লাইনে এ ঘটনা ঘটে।
অপর লাইনগুলো সচল থাকায় অন্যান্য ট্রেন চলাচলে কোন বিঘ্ন ঘটেনি।
মাধনগর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মোঃ উজ্জ্বল আলী এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, দুপুর ১২ টা ১০ মিনিটে ঢাকাগামী কুড়িগ্রাম আন্তঃনগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি মাধনগর রেলওয়ে স্টেশনের ৩ নং লাইনে প্রবেশ করে।
স্টেশন বিরতি শেষে ছেড়ে যাওয়ার সময় ট্রেনের (ঝ) বগি ও (ঞ) বগির মাঝখানের সংযোগ হুক ভেঙে বগি দুটি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে মেরামত শেষে দুপুর সোয়া ১ টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। তবে এতে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

অন্যান্য

ডিসেম্বরে চাকরিজীবীরা পাচ্ছেন টানা ৪ দিন ছুটি

ডিসেম্বর মাসে টানা ছুটি পেতে যাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি মিলিয়ে টানা ছুটি পেতে পারেন তারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে বিজয় দিবস ও বড়দিনের ছুটি। ১৬ ডিসেম্বর সোমবার। রবিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই শুক্র ও শনিবার মিলিয়ে টানা ৪ দিনের ছুটি নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এছাড়া ২৫ ডিসেম্বর […]

নিউজ ডেস্ক

৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৬:৪৮

ডিসেম্বর মাসে টানা ছুটি পেতে যাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা। সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি মিলিয়ে টানা ছুটি পেতে পারেন তারা। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে বিজয় দিবস ও বড়দিনের ছুটি। ১৬ ডিসেম্বর সোমবার।

রবিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই শুক্র ও শনিবার মিলিয়ে টানা ৪ দিনের ছুটি নিতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা। এছাড়া ২৫ ডিসেম্বর বুধবার। তাই বৃহস্পতিবার একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারলেই টানা চারদিন ছুটি পেতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা।

সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দেশের সব সরকারি ও আধা-সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এ ‍দুদিন ছুটি পালন করা হবে।

তবে যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি তাদের নিজস্ব আইন-কানুন দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে বা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার থেকে অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে এ ছুটি ষোষণা করবে।

এদিকে ২৪ ডিসেম্বর ও ২৬ ডিসেম্বর যিশু খ্রিস্টের জন্মোৎসব (বড়দিনের আগে ও পরের দিন) হচ্ছে খ্রিষ্টান পর্বের ঐচ্ছিক ছুটি। ছুটির প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, একজন কর্মচারীকে তার নিজ ধর্ম অনুযায়ী বছরে অনধিক মোট তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেয়া যেতে পারে।

প্রত্যেক কর্মচারীকে বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমোদন নিতে হয়।কর্মব্যস্ত জীবনে সাপ্তাহিক ছুটিতে অনেকেরই ব্যক্তিগত নানান জরুরি কাজ থাকে।

তবে সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে সরকারি ছুটি পেলে কোথাও টুরে যাওয়া যায় বা কোনো পরিকল্পনা করা যায়। তাই এমন সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন বহু মানুষ।