আক্কাছ আলী(মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি):
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলায় সাদপন্থী এতাতী সন্ত্রাসী গং কর্তিৃক টঙ্গী ময়দানে নৃসংশ হামলা ও হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে বিচার ও তাদের সকল কার্যক্রম বন্ধের দাবীতে মানববন্ধন করেছে বেতকা ইউনিয়নের উলামায়ে কেরাম ও তাওহীদি জনতা।
সোমবার বিকাল ৪ টা ১৫ মিনিট হইতে প্রায় বিকাল ৫ টা প্রর্যন্ত উপজেলার বেতকা ইউনিয়নের নতুন বাজারে এ মানববন্ধ করা হয়। বেতকা চৌরাস্তা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ঈমাম মুফতি মাওলান কাউছার আহাম্মেদের নেত্রিত্বে সাদপন্থীদের অবাঞ্চিক ঘোষনা করে।
এসময় ব্যক্তরা বলেন ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম ইসলাম প্রচারের একটি বড় মাধ্যম হলো দাওয়াত ও তাবলীগ, দাওয়াত ও তাবলীগ শত বছর ধরে শান্তি পূর্নভাবে তাদের কার্য ক্রম করে যাচ্ছে মানুষের মাথায় হাত বুলিয়ে খারপ মানুষকে ভালো মানুষে রুপান্তরিত করাই তাবলীগ জামায়াতের কাজ এই কার্যক্রম ইসলামের শত্রুদের পছন্দ হয়নি।
তাই জামায়াতের মধ্যে গুপ্তচর ও ষড়যন্ত কারী প্রবেশ করিয়ে দিয়েছে এবং তারা জাচাই বাছাই করে এক জন লোককে ঠিক করেছে তিনি হচ্ছে ভাতের সাদ সাহেব বাংলাদেশের পাসপোর্টে সকল দেশে জাওয়ার অনুমতি থাকলে ইজরাইলে যাওয়ার অনুমতি থাকেনা কিন্তু আমরা জেনেছি এই সাদ সাহেব বহুবার ইজরাই ভ্রমন করেছেন এবং তার দোশর বাংলাদেশে গুন্ডাবাহীনি রয়েছে তারা ভারতের রয়ের সাথে বহুবার বৈঠক করেছে তা আমরা মিডিয়াতে পেয়েছি।
তাদের এ চক্রান্তের ধারাবাহিকতায় সরল প্রান মুসলমানদের এক মিলন মেলা টঙ্গী ইজতেমার ময়দানে দলমত নির্বিশেষে সকল ধর্মপ্রান মুসলমান একত্রিত হয়। সেই ইজতেমা মাঠ প্রস্তুতরত অবস্থায় স্বৈরসাশকের সহযোগিতায় ২০১৮ সালে এই সাদ সাহেবের গুন্ডাবাহিনী অসংখ মানুষকে লাঠি ও অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে রক্তাত্ত করেছে,স্বৈর সাশকের পতনের পরে আমরা ভেবে ছিলাম এই সন্ত্রাসী বাহীনির পতন হবে কিন্তু তারা ঘাপটি মেরে নিশিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামীলীগের মত চক্রান্ত করে সরকারের সকল সিদান্তকে উপেক্ষা করে সমন্ময়কদের সাথে গাদ্দারী করে টঙ্গীর মাঠে অনাধিকার চর্চা করতে গিয়ে অসংক্ষ মানুষকে আহত করেছে ও ৪ জনকে জবাই করে হত্যা করেছে।
এই বাহীনি কোন ইসলামের বাহীনি নয় এই বাহীনি কোন শান্তি প্রিয় বাহীনি নয় এরা খুনি বাহীনি আমরা যে ভাবে স্বৈর সাশকদের পতন ঘটিয়েছি স্বৈর সাশকদের দোশরদেরকে ও আমরা এই দেশ থেকে বিতারিত করবো ইনশাআল্লাহ,এসময় তারা আরো বলেন এই এলাকায় কোন মসজিদে যেন সাদপন্থীদে ঢ়ুকতে দেওয়া না হয় এবং সাদপন্থীদের সকল কাযংক্রম বন্ধের ঘোষনা দেন।
এসম বক্তব্য রাখেন সোনারং মহিলা মাদ্রাসার মহাদ্দেছ মুফতি মেজবা উদ্দিন, সোনারং মহিলা মাদ্রাসার শিক্ষক মুফতি হাসান জামিল,বেতকা বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ঈমাম মুফতি মাওলানা রকিবুল ইসলাম,প্রমুখ।