বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

জাতীয়

জুলাই আন্দোলনে ঢাবি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় জড়িত শতাধিক হামলাকারী শনাক্ত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের ওপর সংঘটিত সহিংস হামলার ঘটনায় শতাধিক হামলাকারীকে চিহ্নিত করেছে তথ্যানুসন্ধান কমিটি। ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ঘটে যাওয়া এসব হামলার পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাবির উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ঢাবি উপাচার্য অফিস সংলগ্ন লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে তথ্যানুসন্ধান কমিটির আহ্বায়ক ও আইন বিভাগের […]

জুলাই আন্দোলনে ঢাবি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় জড়িত শতাধিক হামলাকারী শনাক্ত

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৩ মার্চ ২০২৫, ২৩:৩০

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের ওপর সংঘটিত সহিংস হামলার ঘটনায় শতাধিক হামলাকারীকে চিহ্নিত করেছে তথ্যানুসন্ধান কমিটি। ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ঘটে যাওয়া এসব হামলার পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাবির উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

ঢাবি উপাচার্য অফিস সংলগ্ন লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে তথ্যানুসন্ধান কমিটির আহ্বায়ক ও আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহফুজুল ইসলাম সুপন ৫৫০ পৃষ্ঠার বিশদ প্রতিবেদন জমা দেন। প্রতিবেদনে হামলাকারীদের নাম, সংশ্লিষ্ট তথ্য ও হামলার পদ্ধতি উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রতিবেদন জমাদান শেষে অধ্যাপক কাজী মাহফুজুল ইসলাম সুপন বলেন, “জুলাই আন্দোলনের সময় ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ঢাবি ক্যাম্পাসে সংঘটিত প্রতিটি হামলার তথ্য সংগ্রহ করে আমরা এ প্রতিবেদন তৈরি করেছি। বিশেষ করে ১৫ জুলাই পরিকল্পিতভাবে নারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালানো হয়, যেখানে ১২২ জন শিক্ষার্থীর সরাসরি সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়া গেছে।”

তিনি আরও জানান, হামলার ঘটনায় বহিরাগতদের সম্পৃক্ততারও যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে প্রতিবেদন অনুমোদিত হলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ পাঠানো হবে। যেসব হামলাকারী কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নন, তাদের বিরুদ্ধে মামলার সুপারিশ করা হয়েছে।

অধ্যাপক সুপন বলেন, “মল চত্বরে হামলাকারীদের মাথায় সাদা ক্যাপ ছিল, যা তাদের সংঘবদ্ধ পরিকল্পনার ইঙ্গিত দেয়। হামলার পর আহত শিক্ষার্থীরা যখন ঢাকা মেডিক্যালে চিকিৎসা নিতে যান, তখনও তাদের ওপর হামলা চালানো হয়। এমনকি, হাসপাতালের ডাক্তারদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা না দিতে। এতে প্রশাসনের যোগসাজশ থাকতে পারে বলে আমরা মনে করছি, যা পূর্বপরিকল্পিত হামলারই অংশ।”

প্রতিবেদন তৈরির পদ্ধতি নিয়ে তিনি বলেন, “তদন্তকালে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সিসিটিভি ফুটেজ খোঁজার সময় দেখা গেছে, হার্ডডিস্কগুলো সরিয়ে ফেলা হয়েছে। ফলে আমরা শিক্ষার্থীদের কাছে মেইল ও ফোন নম্বর পাঠিয়ে হামলার ছবি ও ভিডিও সংগ্রহ করেছি। পাশাপাশি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের সংবাদ বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।”

শিক্ষকদের সম্পৃক্ততা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “হামলার সময় অন্তত ৭০ জন শিক্ষক শিক্ষার্থীদের জামাত-শিবির, ছাত্রদল কিংবা রাজাকার হিসেবে ট্যাগিং করেছেন, যা আন্দোলনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। কারণ শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের ওপর প্রভাব বিস্তার করেন। কিছু শিক্ষক তাদের ভূমিকার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন, যা প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।”

প্রতিবেদন জমাদানের সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সাইমা হক বিদিশা, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, আইন অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক মোহাম্মদ ইকরামুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য শিক্ষকরা।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই প্রতিবেদন ঢাবির সাম্প্রতিক আন্দোলন ও সহিংসতার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অবস্থান স্পষ্ট করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তবে প্রতিবেদনটি সিন্ডিকেটে অনুমোদিত হলে পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় কী পদক্ষেপ গ্রহণ করে, তা বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করা হবে।

জাতীয়

ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি। মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের […]

নিউজ ডেস্ক

০৬ মে ২০২৫, ১৪:৪২

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি।

মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের একটি প্রস্তাবও তুলে ধরে। ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি, বদিউল আলম মজুমদারকে উপরাষ্ট্রপতি, তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী ও ডা. শফিকুর রহমানকে উপপ্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের রূপরেখা প্রস্তাব করেন সভায় উপস্থিত ঐক্য ও সংহতি পরিষদের নেতারা।

এ ছাড়া নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারও প্রকাশ করেন তারা। তাদের প্রস্তাব অনুসারে, বিএনপি ২৫ শতাংশ, জামায়াত ২০ শতাংশ, এনসিপি ১৫ শতাংশ, ইসলামি আন্দোলন ৫ শতাংশ, বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ১০ শতাংশ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল থেকে ২৫ শতাংশ সদস্য নিয়ে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের প্রস্তাব পেশ করেন নতুন এ দলটি।

জাতীয়

গেজেটের মেয়াদ শেষ, শপথ নিতে না পাওয়ায় মেয়র পদ হারালেন ইশরাক

সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে রাজনৈতিক কারণে আমাকে শপথ নিতে দেয়নি। এটা আদালত অবমাননার শামিল। আমরা উচ্চ আদালতে যাব এবং আইনি লড়াই চালিয়ে যাব।”

গেজেটের মেয়াদ শেষ, শপথ নিতে না পাওয়ায় মেয়র পদ হারালেন ইশরাক

ইশরাক

নিউজ ডেস্ক

২৬ মে ২০২৫, ২২:৩৩

বিএনপি সমর্থিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে জয়ী হলেও মেয়র হিসেবে শপথ নিতে পারলেন না। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) গেজেট প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে শপথ না নিলে তা বাতিল বলে গণ্য হয়—এই আইনি সময়সীমা শেষ হয়েছে সোমবার (২৬ মে) বিকেল ৪টায়।

শেষ দিনের শপথ নিশ্চিত করতে ইশরাকের আইনজীবী ও রিটকারী পক্ষ মরিয়া চেষ্টা চালান। উচ্চ আদালতের আদেশ অনুযায়ী শপথগ্রহণের পথ খুঁজতে তারা আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের অপেক্ষায় ছিলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো মতামত আসেনি। এতে শপথের প্রক্রিয়া আলোর মুখ দেখেনি।

এ নিয়ে ইশরাক হোসেন বলেন, “সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে রাজনৈতিক কারণে আমাকে শপথ নিতে দেয়নি। এটা আদালত অবমাননার শামিল। আমরা উচ্চ আদালতে যাব এবং আইনি লড়াই চালিয়ে যাব।”

ইশরাকের আইনজীবী মাহবুব উদ্দিন খোকন জানিয়েছেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে তারা লিগাল নোটিশ পাঠিয়েছেন এবং পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন। রিটকারী পক্ষও হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যাওয়ার কথা বলেছে।

রাজনৈতিক অঙ্গনে এখন এই ইস্যু ঘিরে তুমুল আলোচনা চলছে। বিএনপি এবং ইশরাকের সমর্থকরা বলছেন, প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ‘অদৃশ্য এক খেলার’ মাধ্যমে তাকে শপথ থেকে বিরত রাখা হয়েছে।

শেষ মুহূর্তে কিছু নমনীয়তা দেখা গেলেও, আইন মন্ত্রণালয়ের নিরব অবস্থান পুরো প্রক্রিয়াকে স্থবির করে দেয়। ফলে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে—এই শপথ যুদ্ধের শেষ বিজয়ী আসলে কে?

জাতীয়

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ। স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ […]

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০১ মে ২০২৫, ১৮:২৬

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।
সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ করে আরএসও গোষ্ঠীর সদস্যরা শুধু মহড়াই চালাচ্ছে না, বরং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ওপর জোরপূর্বক চাঁদা আদায়, আটক ও নির্যাতনের মতো গুরুতর অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। প্রতিনিয়ত তারা সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করে দুর্বল, নতুন আসা রোহিঙ্গাদের টার্গেট করছে।

সম্প্রতি একাধিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, আরএসও এবং আরাকান রোহিঙ্গা আর্মি (এআরএ)-এর হাতে সীমান্তে অন্তত ১২টি চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮টি নিয়ন্ত্রণ করছে আরএসও এবং ৪টি এআরএ। প্রতিটি চেকপোস্টে ৩-৫ জন করে সশস্ত্র সদস্য নিয়োজিত রয়েছে, যারা নিয়মিত চাঁদা আদায়ে জড়িত।

এদিকে মানবাধিকার সংস্থা ফোর্টিফাই রাইটস জানায়, এসব সশস্ত্র গোষ্ঠী বাংলাদেশের ভেতরে রোহিঙ্গাদের ওপর হত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, পাচার এবং ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে।

সংস্থাটি একে যুদ্ধাপরাধের শামিল বলে আখ্যায়িত করেছে এবং বাংলাদেশের সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।

আরও উদ্বেগজনক বিষয় হলো, সীমান্তে আরএসও’র এই তৎপরতার পাশাপাশি পাহাড়ে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) ও ইউপিডিএফ’র মধ্যে গোপন বৈঠকের তথ্যও পাওয়া গেছে। একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, এই গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে যোগাযোগের জন্য কেএনএফকে প্রাথমিকভাবে অর্থ সহায়তাও দেওয়া হয়েছে।

এর পাশাপাশি সেন্টমার্টিনে পর্যটন নিষিদ্ধ ঘোষণা ও রাখাইনের জন্য কথিত ‘মানবিক করিডোর’ চালুর আলোচনা সীমান্ত পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি কেবল একটি ‘রিফিউজি ইস্যু’ নয়, বরং একটি সুপরিকল্পিত সীমান্ত রাজনীতি যা বাংলাদেশকে এক অদৃশ্য যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।