সময়ের আলোচিত অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন, আগামীর সরকার তারাই গঠন করতে পারবে, যারা সোশ্যাল মিডিয়ার ইনফ্লুয়েন্সারদের নিজেদের সঙ্গে রাখতে পারবে। শনিবার (৫ এপ্রিল) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন। পিনাকী ভট্টাচার্য লিখেছেন, “জামায়াতে ইসলামির ভোট কতো? অনেকে বলেন ৩-৪%। ১৯৯১ সালে জামাতের ভোট ছিলো ১২% এর বেশী। সব ইসলামী দল মিলে তা ১৪% […]
সময়ের আলোচিত অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন, আগামীর সরকার তারাই গঠন করতে পারবে, যারা সোশ্যাল মিডিয়ার ইনফ্লুয়েন্সারদের নিজেদের সঙ্গে রাখতে পারবে। শনিবার (৫ এপ্রিল) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
পিনাকী ভট্টাচার্য লিখেছেন, “জামায়াতে ইসলামির ভোট কতো? অনেকে বলেন ৩-৪%। ১৯৯১ সালে জামাতের ভোট ছিলো ১২% এর বেশী। সব ইসলামী দল মিলে তা ১৪% এর বেশী? আমার অনুমান এই ভোট এখন তিন গুনের বেশী। বিএনপির জ্বালাপোড়া এইখানেই।
জামায়াতের সমস্যা তারা কনফিডেন্ট না। ওয়েস্ট মনে করতেছে জামায়াত আসলে তো হো মা সা। ইনফ্যাক্ট একটা লুজ কোয়ালিশন যদি হয় জামায়াত, এনসিপি আর অন্যান্য ইসলামপন্থী দলের, তাইলে কিন্তু আগামীকাল ইলেকশন হইলে বিএনপি খুবই শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পড়বে।
সোশ্যাল মিডিয়া যদি এন্টি বিএনপি কোয়ালিশনের সাথে থাকে, আমি লিখে দিতে পারি বিএনপির কোন চান্স নাই ইলেকশনে জেতার। এইজন্যই বিএনপি সোশ্যাল মিডিয়ার উপরে বিলা।”
তিনি আরও বলেন, “আপনি মানেন বা না মানেন, সোশ্যাল মিডিয়া আজকের কিং মেকার। ভুল জায়গায় নাড়া দিয়েন না। এখনো সময় আছে।”
তার মতে, “আমার ট্রাঞ্জিশনাল সরকার ছাড়া বিএনপির সামনে আর কোন ভালো অপশন নাই। এইটা বিএনপি যতো তাড়াতাড়ি বুঝে ততো ভালো।”
আগামীর সরকার হবে তারাই যারা স্যোশাল মিডিয়ার ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে রাখতে পারবে : পিনাকী
Published on: 05 April, 2025
সময়ের আলোচিত অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন, আগামীর সরকার তারাই গঠন করতে পারবে, যারা সোশ্যাল মিডিয়ার ইনফ্লুয়েন্সারদের নিজেদের সঙ্গে রাখতে পারবে। শনিবার (৫ এপ্রিল) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
পিনাকী ভট্টাচার্য লিখেছেন, “জামায়াতে ইসলামির ভোট কতো? অনেকে বলেন ৩-৪%। ১৯৯১ সালে জামাতের ভোট ছিলো ১২% এর বেশী। সব ইসলামী দল মিলে তা ১৪% এর বেশী? আমার অনুমান এই ভোট এখন তিন গুনের বেশী। বিএনপির জ্বালাপোড়া এইখানেই।
জামায়াতের সমস্যা তারা কনফিডেন্ট না। ওয়েস্ট মনে করতেছে জামায়াত আসলে তো হো মা সা। ইনফ্যাক্ট একটা লুজ কোয়ালিশন যদি হয় জামায়াত, এনসিপি আর অন্যান্য ইসলামপন্থী দলের, তাইলে কিন্তু আগামীকাল ইলেকশন হইলে বিএনপি খুবই শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পড়বে।
সোশ্যাল মিডিয়া যদি এন্টি বিএনপি কোয়ালিশনের সাথে থাকে, আমি লিখে দিতে পারি বিএনপির কোন চান্স নাই ইলেকশনে জেতার। এইজন্যই বিএনপি সোশ্যাল মিডিয়ার উপরে বিলা।”
তিনি আরও বলেন, “আপনি মানেন বা না মানেন, সোশ্যাল মিডিয়া আজকের কিং মেকার। ভুল জায়গায় নাড়া দিয়েন না। এখনো সময় আছে।”
তার মতে, “আমার ট্রাঞ্জিশনাল সরকার ছাড়া বিএনপির সামনে আর কোন ভালো অপশন নাই। এইটা বিএনপি যতো তাড়াতাড়ি বুঝে ততো ভালো।”
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পর চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা চাকরি ফিরে পাওয়াসহ ৬ দফা দাবিতে মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। পিলখানা হত্যাকাণ্ডে নিহত এক মেজরের স্ত্রী বলেন, “আমার হাসবেন্ডের সাথে যখন সর্বশেষ কথা হয় সেই সময় আমার হাসবেন্ড আমাকে চারটা শব্দ বলেছিল। প্রথমে বলেছিল, ভিতরে লীগের নেতারা আছে। বিডিআরের […]
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পর চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা চাকরি ফিরে পাওয়াসহ ৬ দফা দাবিতে মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
পিলখানা হত্যাকাণ্ডে নিহত এক মেজরের স্ত্রী বলেন, “আমার হাসবেন্ডের সাথে যখন সর্বশেষ কথা হয় সেই সময় আমার হাসবেন্ড আমাকে চারটা শব্দ বলেছিল। প্রথমে বলেছিল, ভিতরে লীগের নেতারা আছে। বিডিআরের পোশাকে লীগের নেতারা আছে দরবার হলের ভিতরে।
দ্বিতীয়ত সে আমাকে বলেছিল, কিছু বিডিআর জওয়ান সে দেখছে যাদের বয়স বিডিআরের চাকরি করে যারা তাদের থেকে বেশি। তিন নাম্বার সে বলেছিল, এনএসডি। আমি এখন পর্যন্ত মিডিয়াতে এই কথাটা বলিনি। আমার হাসবেন্ড দুইবার আমাকে এই শব্দটা বলেছে, আমি তখনও বুঝিনি।
আমি জিজ্ঞেস করায় আমার হাসবেন্ড বলেছিল ইন্ডিয়ানস (ভারতীয়)। ও কথাটা বলে শেষ করতে পারেনি, আমাকে গলা ধরে বের করে নিয়ে যায়।
তিনি বলেন, যে লোকগুলো রুম থেকে বের করে নিয়ে যায় আমাকে, যাওয়ার পরে আমি শুনতে পাই তারা হিন্দিতে কথা বলছে।
আগামীর সরকার হবে তারাই যারা স্যোশাল মিডিয়ার ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে রাখতে পারবে : পিনাকী
Published on: 05 April, 2025
সময়ের আলোচিত অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন, আগামীর সরকার তারাই গঠন করতে পারবে, যারা সোশ্যাল মিডিয়ার ইনফ্লুয়েন্সারদের নিজেদের সঙ্গে রাখতে পারবে। শনিবার (৫ এপ্রিল) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
পিনাকী ভট্টাচার্য লিখেছেন, “জামায়াতে ইসলামির ভোট কতো? অনেকে বলেন ৩-৪%। ১৯৯১ সালে জামাতের ভোট ছিলো ১২% এর বেশী। সব ইসলামী দল মিলে তা ১৪% এর বেশী? আমার অনুমান এই ভোট এখন তিন গুনের বেশী। বিএনপির জ্বালাপোড়া এইখানেই।
জামায়াতের সমস্যা তারা কনফিডেন্ট না। ওয়েস্ট মনে করতেছে জামায়াত আসলে তো হো মা সা। ইনফ্যাক্ট একটা লুজ কোয়ালিশন যদি হয় জামায়াত, এনসিপি আর অন্যান্য ইসলামপন্থী দলের, তাইলে কিন্তু আগামীকাল ইলেকশন হইলে বিএনপি খুবই শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পড়বে।
সোশ্যাল মিডিয়া যদি এন্টি বিএনপি কোয়ালিশনের সাথে থাকে, আমি লিখে দিতে পারি বিএনপির কোন চান্স নাই ইলেকশনে জেতার। এইজন্যই বিএনপি সোশ্যাল মিডিয়ার উপরে বিলা।”
তিনি আরও বলেন, “আপনি মানেন বা না মানেন, সোশ্যাল মিডিয়া আজকের কিং মেকার। ভুল জায়গায় নাড়া দিয়েন না। এখনো সময় আছে।”
তার মতে, “আমার ট্রাঞ্জিশনাল সরকার ছাড়া বিএনপির সামনে আর কোন ভালো অপশন নাই। এইটা বিএনপি যতো তাড়াতাড়ি বুঝে ততো ভালো।”
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্যে তরুণ ও যুবসমাজকে সংগঠিত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে চলতি মাসেই নতুন দল আত্মপ্রকাশ করতে পারে। এতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও তরুণদের একাংশ যুক্ত হবে বলে জানা গেছে। এ লক্ষ্যে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী […]
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের লক্ষ্যে তরুণ ও যুবসমাজকে সংগঠিত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে চলতি মাসেই
নতুন দল আত্মপ্রকাশ করতে পারে। এতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও তরুণদের একাংশ যুক্ত হবে বলে জানা গেছে।
এ লক্ষ্যে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শীর্ষ নেতারা তাদের এলাকায় যাচ্ছেন এবং স্থানীয় সামাজিক, রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন।
নাগরিক কমিটির একাধিক সূত্র বলছে, সদস্যসচিব আখতার হোসেন রংপুর-৪ ও মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম পঞ্চগড়-১ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ কুমিল্লা-৪ আসন থেকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠন আব্দুল হান্নান মাসুদ নোয়াখালী-৬ আসন থেকে নির্বাচন করতে কাজ শুরু করেছেন।
এ ছাড়া জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মুহাম্মদ হাসান আলী চট্টগ্রামে, মো. আব্দুল আহাদ দিনাজপুরে, আশরাফ উদ্দিন মাহদি ও মো. আতাউল্লাহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়, অনিক রায় সুনামগঞ্জে, মনিরা
শারমিন নওগাঁয়, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ সিরাজগঞ্জে, আতিক মুজাহিদ কুড়িগ্রামে, আবদুল্লাহ আল আমিন নারায়ণগঞ্জে, সারোয়ার তুষার নরসিংদীতে, মশিউর রহমান ঝালকাঠিতে, মো. নিজাম উদ্দিন নোয়াখালীতে এবং আলী আহসান জোনায়েদ ঢাকায় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় সংগঠক মেসবাহ কামাল মুন্না খুলনায়, প্রীতম দাশ হবিগঞ্জে, আবু সাঈদ লিওন নীলফামারীতে এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির নারীবিষয়ক সেলের প্রধান সাদিয়া ফারজানা দীনা রংপুরে নির্বাচনের লক্ষ্যে তরুণ ও যুবসমাজকে সংগঠিত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
আগামীর সরকার হবে তারাই যারা স্যোশাল মিডিয়ার ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে রাখতে পারবে : পিনাকী
Published on: 05 April, 2025
সময়ের আলোচিত অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন, আগামীর সরকার তারাই গঠন করতে পারবে, যারা সোশ্যাল মিডিয়ার ইনফ্লুয়েন্সারদের নিজেদের সঙ্গে রাখতে পারবে। শনিবার (৫ এপ্রিল) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
পিনাকী ভট্টাচার্য লিখেছেন, “জামায়াতে ইসলামির ভোট কতো? অনেকে বলেন ৩-৪%। ১৯৯১ সালে জামাতের ভোট ছিলো ১২% এর বেশী। সব ইসলামী দল মিলে তা ১৪% এর বেশী? আমার অনুমান এই ভোট এখন তিন গুনের বেশী। বিএনপির জ্বালাপোড়া এইখানেই।
জামায়াতের সমস্যা তারা কনফিডেন্ট না। ওয়েস্ট মনে করতেছে জামায়াত আসলে তো হো মা সা। ইনফ্যাক্ট একটা লুজ কোয়ালিশন যদি হয় জামায়াত, এনসিপি আর অন্যান্য ইসলামপন্থী দলের, তাইলে কিন্তু আগামীকাল ইলেকশন হইলে বিএনপি খুবই শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পড়বে।
সোশ্যাল মিডিয়া যদি এন্টি বিএনপি কোয়ালিশনের সাথে থাকে, আমি লিখে দিতে পারি বিএনপির কোন চান্স নাই ইলেকশনে জেতার। এইজন্যই বিএনপি সোশ্যাল মিডিয়ার উপরে বিলা।”
তিনি আরও বলেন, “আপনি মানেন বা না মানেন, সোশ্যাল মিডিয়া আজকের কিং মেকার। ভুল জায়গায় নাড়া দিয়েন না। এখনো সময় আছে।”
তার মতে, “আমার ট্রাঞ্জিশনাল সরকার ছাড়া বিএনপির সামনে আর কোন ভালো অপশন নাই। এইটা বিএনপি যতো তাড়াতাড়ি বুঝে ততো ভালো।”
শেখ হাসিনার পাশে না থাকলে তার বড় ভাইয়ের মতো অবস্থা (ক্রসফায়ারে মারা) হতো’ বলে আদালতকে বলেছেন এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ও নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার। সবসময় প্রাণভয়ে থাকতেন তিনি। বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এমএ আজহারুল ইসলামের আদালতে ধানমন্ডি থানা ও যাত্রাবাড়ী থানার রিমান্ড শুনানিতে তিনি এ কথা বলেন। এদিন তাকে কারাগার […]
শেখ হাসিনার পাশে না থাকলে তার বড় ভাইয়ের মতো অবস্থা (ক্রসফায়ারে মারা) হতো’ বলে আদালতকে বলেছেন এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ও নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার। সবসময় প্রাণভয়ে থাকতেন তিনি।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এমএ আজহারুল ইসলামের আদালতে ধানমন্ডি থানা ও যাত্রাবাড়ী থানার রিমান্ড শুনানিতে তিনি এ কথা বলেন।
এদিন তাকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করে দুই মামলায় ১০ দিন করে রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পিপি ওমর ফারুক ফারুকী।
আসামিপক্ষের আইনজীবীরা তার রিমান্ড বাতিল চেয়ে আবেদন করেন। পরে আদালত ৫ দিন করে দুই মামলায় ১০ দিন রিমান্ড নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন।
রিমান্ড শুনানিতে ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, আন্দোলন যখন চলছিল সব ব্যাংকার এবং ব্যবসায়ীরা একটি মিটিং করেছিল। সেই মিটিংয়ে উনি বক্তব্য রেখেছিলেন। সেই বক্তব্যে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের বিরোধিতা করেছিলেন এবং শেখ হাসিনা বলেছিলেন আপনি চালিয়ে যান আমরা আপনার পাশে আছি। তার এই বক্তব্য সব মিডিয়া ও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার হয়েছে।
তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনা সব জায়গায় তার নিজস্ব লোক নিয়োগ করেছিল। যেমন ফুটবলে নিয়োগ করেছিলেন সালাউদ্দিনকে এবং সাংবাদিকদের নিয়ন্ত্রণ করার জন্য নিয়োগ করেছিলেন শ্যামল দত্ত ও সুভাস সিংহ রায়ের মতো লোককে। ব্যবসায় এবং ব্যাংকারদের নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যে লোককে হাসিনা নিয়োগ করেছিলেন সেই লোকটা নজরুল ইসলাম মজুমদার।
ফারুকী বলেন, ব্যাংক থেকে টাকা-পয়সা লুটপাট করে নিয়ে শেখ পরিবারকে সহযোগিতা করার জন্য সবকিছু করেছিলেন তিনি। এই মজুমদার তাদের সাথে বসে আন্দোলনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। সেই হিসেবে সে এই অপকর্মের সাথে জড়িত।
এই আন্দোলনে যারা গুলি চালিয়েছে এবং যাদের নির্দেশে চালানো হয়েছে তা থেকে তারা কোনোভাবেই বাঁচতে পারবে না।
আসামিপক্ষের আইনজীবীরা শুনানিতে বলেন, তিনি এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান। বাংলাদেশের অনেক বড় শিল্প উদ্যোক্তা। তার অধীনে ৫ লাখ লোক কাজ করে। সে এখন জেলে। কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেলে এসব লোক বেকার হয়ে যাবে।
তার বিরুদ্ধে মামলায় কোনো অভিযোগ নেই। সে কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্য না। সে একজন ব্যবসায়ী মানুষ। সরকার আসে, সরকার যায়। তারা ব্যবসায়ীরা তাদের সুবিধার জন্য যা করা দরকার করে। জেলহাজতে থাকাকালীন তার হার্টে রিং পরানো হয়েছে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে।
তাকে একাধিক মামলায় আগে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। কোথাও কোনো কিছু পায়নি। তার শারীরিক যে অবস্থা রিমান্ডে নেওয়ার মতো কোনো সুযোগ নেই। রিমান্ড বাতিল করে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেওয়া হোক।
এরপর নজরুল ইসলাম নিজেই কিছু বলতে চান বলে আদালতকে বলেন। এরপর আদালত অনুমতি দেন।
তখন তিনি বলেন, ‘আমি হার্টের রোগী। অনেক কষ্ট হচ্ছে। ওই সময় শেখ হাসিনার পাশে না থাকলে, আমার বড় ভাই ৫ বছর এমপি ছিল। সেই বড় ভাইকে ক্রসফায়ারে মারা হয়েছে।
আমারও সে অবস্থা হতো। আমার রিমান্ড বাতিল করে আমাকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন। আমি শারীরিকভাবে অসুস্থ। এটা আমার একটা সাবমিশন।’ পরে আদালত তার রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আগামীর সরকার হবে তারাই যারা স্যোশাল মিডিয়ার ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে রাখতে পারবে : পিনাকী
Published on: 05 April, 2025
সময়ের আলোচিত অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন, আগামীর সরকার তারাই গঠন করতে পারবে, যারা সোশ্যাল মিডিয়ার ইনফ্লুয়েন্সারদের নিজেদের সঙ্গে রাখতে পারবে। শনিবার (৫ এপ্রিল) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
পিনাকী ভট্টাচার্য লিখেছেন, “জামায়াতে ইসলামির ভোট কতো? অনেকে বলেন ৩-৪%। ১৯৯১ সালে জামাতের ভোট ছিলো ১২% এর বেশী। সব ইসলামী দল মিলে তা ১৪% এর বেশী? আমার অনুমান এই ভোট এখন তিন গুনের বেশী। বিএনপির জ্বালাপোড়া এইখানেই।
জামায়াতের সমস্যা তারা কনফিডেন্ট না। ওয়েস্ট মনে করতেছে জামায়াত আসলে তো হো মা সা। ইনফ্যাক্ট একটা লুজ কোয়ালিশন যদি হয় জামায়াত, এনসিপি আর অন্যান্য ইসলামপন্থী দলের, তাইলে কিন্তু আগামীকাল ইলেকশন হইলে বিএনপি খুবই শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পড়বে।
সোশ্যাল মিডিয়া যদি এন্টি বিএনপি কোয়ালিশনের সাথে থাকে, আমি লিখে দিতে পারি বিএনপির কোন চান্স নাই ইলেকশনে জেতার। এইজন্যই বিএনপি সোশ্যাল মিডিয়ার উপরে বিলা।”
তিনি আরও বলেন, “আপনি মানেন বা না মানেন, সোশ্যাল মিডিয়া আজকের কিং মেকার। ভুল জায়গায় নাড়া দিয়েন না। এখনো সময় আছে।”
তার মতে, “আমার ট্রাঞ্জিশনাল সরকার ছাড়া বিএনপির সামনে আর কোন ভালো অপশন নাই। এইটা বিএনপি যতো তাড়াতাড়ি বুঝে ততো ভালো।”
জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা। তাঁর এই বক্তব্যে আপনার সমর্থন আছে কি?
তরুণ রাজনীতিবিদ ও প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন বলেছেন, “সরকারে থাকা ছাত্র প্রতিনিধিদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে; অন্যথায় নির্বাচনকালীন সময়ের অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত হবে না।” শনিবার (৫ এপ্রিল) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক…
কোনো একটি দলকে অথবা একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সব ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটির বিশেষ সহকারী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।…
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত গ্রহণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জাতীয় সংলাপ ডাকার আহ্বান জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। রোববার (২৩ মার্চ) দুপুরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে…
বিএনপির চেয়াপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মো. ইউনুসের প্রতি রাজনৈতিক দলগুলোর সমর্থন যেন কিছু কুচক্রী মহলের ইঙ্গিতে বানচাল না হয়। ওই সমর্থন বানচাল হলে…