বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

অন্যান্য খবর

বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া

প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া। সঙ্গে পর্যাপ্ত অর্থ না থাকা, আবাসন বুকিং না থাকা, ভ্রমণের অস্পষ্ট উদ্দেশ্যসহ বিভিন্ন কারণে কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (কেএলআইএ) টার্মিনাল ১ ও ২ এ মালয়েশিয়ান বর্ডার কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রোটেকশন এজেন্সি তাদের দেশটিতে প্রবেশ করতে দেয়নি। এক প্রতিবেদনে দেশটির গণমাধ্যম মালয় মেইল এই […]

বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া

বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া

নিউজ ডেস্ক

২৫ জুলাই ২০২৫, ১০:১৯

প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া। সঙ্গে পর্যাপ্ত অর্থ না থাকা, আবাসন বুকিং না থাকা, ভ্রমণের অস্পষ্ট উদ্দেশ্যসহ বিভিন্ন কারণে কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (কেএলআইএ) টার্মিনাল ১ ও ২ এ মালয়েশিয়ান বর্ডার কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রোটেকশন এজেন্সি তাদের দেশটিতে প্রবেশ করতে দেয়নি। এক প্রতিবেদনে দেশটির গণমাধ্যম মালয় মেইল এই তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, টার্মিনাল ১- থেকে মোট ১২৮ জনকে আটক করা হয়, যার মধ্যে ১২৩ জন বাংলাদেশি, দুইজন পাকিস্তানি, দুইজন ইন্দোনেশিয়ান এবং একজন সিরিয়ান রয়েছেন।

টার্মিনাল ২-এ বাকি ৭০ জনের মধ্যে ৫১ জন ইন্দোনেশিয়ান, ১৩ জন ভারতীয়, চারজন পাকিস্তানি এবং দুইজন ভিয়েতনামি নাগরিক রয়েছেন।
মালয়েশিয়ার সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ ও সুরক্ষা সংস্থার (একেপিএস) মহাপরিচালক দাতুক সেরি মোহাম্মদ শুহাইলি মোহাম্মদ জেইন বলেছেন, যাদের প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়েছে তাদের ‌’নট টু ল্যান্ড’ পদ্ধতির অধীনে বহিষ্কার করা হবে, বিমান সংস্থাগুলো তাদের নিজ দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার দায়িত্বে থাকবে। তিনি আরো বলেন, মালয়েশিয়াকে অবৈধ প্রবেশের ট্রানজিট হাব হতে বাধা দেওয়ার জন্য অভিযান অব্যাহত থাকবে।

এর আগে গত ১১ জুলাই কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হয়।

অন্যান্য খবর

ছাত্রশিবিরের ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

নোয়াখালী সদর উপজেলায় বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির আয়োজিত কুরআন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে হামলার ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সংগঠনটি। এ ঘটনায় ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে ছাত্রশিবির। ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম তার ব্যক্তিগত ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক স্ট্যাটাসে দাবি করেছেন, স্থানীয় বিএনপি ও যুবদলের ‘সন্ত্রাসীরা’ ওই হামলা চালিয়েছে। তিনি লেখেন, নব্য ফ্যাসিস্ট ও কুরআন বিদ্বেষী রাজনীতি, নোয়াখালী সদরে […]

নিউজ ডেস্ক

২০ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৪৭

নোয়াখালী সদর উপজেলায় বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির আয়োজিত কুরআন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে হামলার ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সংগঠনটি। এ ঘটনায় ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে ছাত্রশিবির।

ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম তার ব্যক্তিগত ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক স্ট্যাটাসে দাবি করেছেন, স্থানীয় বিএনপি ও যুবদলের ‘সন্ত্রাসীরা’ ওই হামলা চালিয়েছে।

তিনি লেখেন, নব্য ফ্যাসিস্ট ও কুরআন বিদ্বেষী রাজনীতি, নোয়াখালী সদরে ছাত্রশিবির আয়োজিত কুরআন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে হামলা চালিয়েছে স্থানীয় বিএনপি-যুবদলের সন্ত্রাসীরা। কুরআন শিক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের রক্তাক্ত করা হয়েছে।

কুরআন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে হামলা কোনো সভ্য মানুষ করতে পারে না দাবি করে জাহিদুল ইসলাম বলেন, অসভ্যতারও একটা সীমা থাকা উচিত। ৩৬ জুলাই পরবর্তী বাংলাদেশে কোনো ফ্যাসিবাদী কার্যক্রম এই প্রজন্ম সহ্য করবে না। আওয়ামী চরিত্রের চাঁদাবাজ, দখলদার ও সন্ত্রাসীদের রাজনীতি আর চলবে না, চলতে দেওয়া হবে না।

ছাত্রশিবির সভাপতি এ সময় আলটিমেটাম দিয়ে বলেন, আমরা দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হামলাকারী সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করতে হবে। নতুবা যেকোনো পরিস্থিতির দায় সরকারকেই নিতে হবে। আমাদের উদারতাকে দুর্বলতা ভেবে ভুল করবেন না।

উল্লেখ্য যে, নোয়াখালীর সদর উপজেলায় একটি মসজিদে ছাত্রশিবিরের কুরআন ক্লাসে যুবদল নেতাকর্মীদের হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ছাত্রশিবিরের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।

রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকালে নোয়াখালীর নেওয়াজপুর ইউনিয়নের কাসেম বাজার জামে মসজিদে আসর নামাজের পর এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনায় নোয়াখালী জেলা ছাত্রশিবিরের প্রচার সম্পাদক ফজলে রাব্বী বলেন, কাসেম বাজার জামে মসজিদে শনিবার ছাত্রশিবির দারসুল কুরআন প্রোগ্রামের আয়োজন করেছিল। সেখানে কিছু যুবদল নেতার নেতৃত্বে হামলা চালানো হয়। এ হামলার প্রতিবাদে রোববার আসরের নামাজের পর আবারও একই মসজিদে কুরআন তালিমের কর্মসূচি ঘোষণা করে ছাত্রশিবির।

নামাজের পর বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা মসজিদে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীর ওপর হামলা চালায়। পরে মসজিদে তালা মেরে তাদের অবরুদ্ধ করে রাখে। তাদের ইটপাটকেল নিক্ষেপে আমাদের ২৫ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তাদের আনতে অ্যাম্বুলেন্স গেলে তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

এর মধ্যে নোয়াখালী শহর ছাত্রশিবিরের অফিস সম্পাদক তানভীর সিয়াম, আইন সম্পাদক নাঈম হোসেন, শিবিরের সাথী ছালাউদ্দিন, কেরামতিয়া মাদ্রাসার ছাত্রশিবিরের সভাপতি আরাফাত আলীসহ ১৬ জন গুরুতর আহত হন।

অন্যান্য খবর

‘আমার কোনো দোষ নাই, আমি জানিও না জামায়াতের ওপর হামলা হয়েছে’: বিএনপি নেতা হাবিব

পাবনার ঈশ্বরদীতে পাবনা-৪ আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ও জেলা জামায়াতের আমীর অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডলের নির্বাচনী প্রচারণায় বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও জেলা আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিবের সমর্থকদের দফায় দফায় হামলা ও গুলিবর্ষণের অভিযোগ ওঠেছে। তবে এ অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছেন হাবিবুর রহমান হাবিব। তিনি জানিয়েছেন, তিনি এ ব্যাপারে জানেনই না এবং তার কোনো দায় […]

‘আমার কোনো দোষ নাই, আমি জানিও না জামায়াতের ওপর হামলা হয়েছে’: বিএনপি নেতা হাবিব

‘আমার কোনো দোষ নাই, আমি জানিও না জামায়াতের ওপর হামলা হয়েছে’: বিএনপি নেতা হাবিব

নিউজ ডেস্ক

২৮ নভেম্বর ২০২৫, ১০:০৩

পাবনার ঈশ্বরদীতে পাবনা-৪ আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী ও জেলা জামায়াতের আমীর অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডলের নির্বাচনী প্রচারণায় বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও জেলা আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিবের সমর্থকদের দফায় দফায় হামলা ও গুলিবর্ষণের অভিযোগ ওঠেছে। তবে এ অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছেন হাবিবুর রহমান হাবিব। তিনি জানিয়েছেন, তিনি এ ব্যাপারে জানেনই না এবং তার কোনো দায় নেই।

তার দাবি, জামায়াতের নেতাকর্মীরাই তার নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেছেন। পরে তারা জনরোষের শিকার হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) গণমাধ্যমের উদ্দেশ্যে এক অডিও বার্তায় তিনি এসব মন্তব্য ও দাবি করেন।


অডিওতে তাকে বলতে শোনা যায়, আমার এখানে কোনো দোষ ছিল? তারা ওখানে গিয়েছে। তারা গিয়ে আমাদের লোকদেরকে মারধর শুরু করেছে। মারধর শুরু করে আমাদের অনেক লোক আহত করেছে। আমাদের লোকজন তো একসাথে ছিল না। তারা ওখানে গিয়ে আমাদের লোকদের মারধর শুরু করছে। পরে ওই এলাকার সব লোক আমাদের সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদেরকে ধাওয়া করে। ধাওয়া করলে তখন গুলি করতে করতে তারা বের হয়ে আসে সেখান থেকে।

তিনি আরও বলেন, তারা বিভিন্ন দিক দিয়ে জনরোষের শিকার হয়েছে। আর এখানে আমি জানিও না। আমার কোন দায় নাই। টোটালি মিথ্যা কথা। গাড়িতে কারা গুলি করেছে, গুলির ভিডিও ফুটেজ আছে। আমি তো যাইও নাই। জানিও না। তাহলে এখানে আমাকে দায়ী করাটা কোনো কারণ নেই।

অন্যান্য খবর

ভারতে পালিয়ে সেলফি পাঠিয়েছেন হাদির ওপর হামলাকারী: সায়ের

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি করা ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে দাউদ খান ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে আগেই দাবি করেছেন আল জাজিরার প্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের। এবার আরেক দাবি করলেন তিনি। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ভারতে পালিয়ে সেলফি পাঠিয়েছেন […]

ভারতে পালিয়ে সেলফি পাঠিয়েছেন হাদির ওপর হামলাকারী: সায়ের

ভারতে পালিয়ে সেলফি পাঠিয়েছেন হাদির ওপর হামলাকারী: সায়ের

নিউজ ডেস্ক

১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৩৭

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলি করা ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে দাউদ খান ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে আগেই দাবি করেছেন আল জাজিরার প্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের। এবার আরেক দাবি করলেন তিনি।

রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ভারতে পালিয়ে সেলফি পাঠিয়েছেন হাদির ওপর হামলাকারী ফয়সাল করিম মাসুদ।

সায়ের লেখেন, ‘ইনকিলাব মঞ্চের সংগঠক ওসমান হাদিকে হত্যার উদ্দেশ্য গুলি করার ঘটনার সাথে জড়িত শ‍্যুটার সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে দাউদ খান এবং তার সহযোগী মোটরবাইক চালক আলমগীর হোসেন গতকাল সন্ধ্যায় (১২ ডিসেম্বর) ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভারতে প্রবেশ করার পর জাহাঙ্গীর কবির নানকের পিএস মো. মাসুদুর রহমান বিপ্লব, ফয়সাল করিম মাসুদকে এই ভারতীয় নম্বরটি জোগাড় করে দেন বলে বিশেষ গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়।’

পোস্টে তিনি একটি নাম্বারও যোগ করেন (+৯১৬০০১৩৯৪০**)। তিনি লেখেন, ‘এই নম্বরটি ব্যবহার করে গতকাল রাতে কয়েকটি নম্বরে নিজেদের এই সেলফি পাঠান ফয়সাল করিম মাসুদ ওরফে দাউদ খান।’

তার দাবি, ‘যে সকল নম্বরে এই ছবিটি পাঠানো হয় তার একটি ইন্টারসেপ্ট করে এই ছবিটি পাওয়া যায়, যা গতকাল ভারতের আসাম রাজ‍্যের গুয়াহাটিতে তোলা হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।’

এদিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, অত্যন্ত সংকটাপন্ন ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হবে।

ওসমান হাদির চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল ব্যয় রাষ্ট্রীয়ভাবে বহন করা হবে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং বলেছে, তার চিকিৎসা প্রক্রিয়া সার্বক্ষণিকভাবে পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া ও প্রার্থনা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।

প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরের বক্স কালভার্ট এলাকায় শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, যেখানে তিনি বর্তমানে সিসিইউতে চিকিৎসাধীন। এ ঘটনার পর থেকেই সারা দেশে প্রতিবাদ কর্মসূচি অব্যাহত রয়েছে।