রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

অন্যান্য খবর

চিলাহাটি রেলওয়ে স্টেশনের পরিতক্ত বিল্ডিং এর ইট খুলে নিচ্ছে বুকিং সহকারী

নীলফামারী জেলা চিলাহাটি রেলওয়ে স্টেশনের একটি পরিত্যক্ত বিল্ডিং এর ইট লেবার দিয়ে খুলে নিয়ে যাচ্ছে বুকিং সহকারী। সাংবাদিকরা ছবি তুলতে গেলে ওই বুকিং সহকারী তাদের উপর চড়াও হয়ে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে। জানা গেছে- উত্তরের সীমান্তবর্তী এলাকা নীলফামারীর চিলাহাটি রেলওয়ে স্টেশনের পিছনে একটি পরিত্যক্ত বিল্ডিং এর ইট নিজে দাঁড়িয়ে থেকে খুলে নিচ্ছে ওই স্টেশনের বুকিং […]

প্রতিনিধি ডেস্ক

২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১৫:৩০

নীলফামারী জেলা চিলাহাটি রেলওয়ে স্টেশনের একটি পরিত্যক্ত বিল্ডিং এর ইট লেবার দিয়ে খুলে নিয়ে যাচ্ছে বুকিং সহকারী।

সাংবাদিকরা ছবি তুলতে গেলে ওই বুকিং সহকারী তাদের উপর চড়াও হয়ে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে। জানা গেছে- উত্তরের সীমান্তবর্তী এলাকা নীলফামারীর চিলাহাটি রেলওয়ে স্টেশনের পিছনে একটি পরিত্যক্ত বিল্ডিং এর ইট নিজে দাঁড়িয়ে থেকে খুলে নিচ্ছে ওই স্টেশনের বুকিং সহকারী নাসির উদ্দিন সাগর।

খবর পেয়ে সাংবাদিকরা সেখানে ছবি তুলতে গেলে ওই বুকিং সহকারী সাংবাদিকদের উপর চড়াও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে। এবং বলে আমি সরকারি লোক সরকারি ইট খুলছি তাতে তোদের কি? আর এখানে আমি ৫-৭ বছর থেকে আছি। অথচ সরকারি বিল্ডিং কিংবা ব্যবস্থাপনা ভাঙতে গেলে উদ্বোধন কর্তৃপক্ষের চিঠির প্রয়োজন হয়। তিনি নাকি মোবাইলে আলোচনা সাপেক্ষে এটি ভাঙছে।

বিষয়টি রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী চিলাহাটি ইউনিট ইনচার্জ এএসআই সেলিম মোল্লাকে জানানো হলেও তিনি বলেন এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রেলওয়ে পার্বতীপুর আই ডব্লিউ রাজা আলী শেখ বলেন-  দুপুর বারোটার সময় চিলাহাটি বুকিং সহকারী সাগর আমাকে বলেছেন ইটগুলো সবাই খুলে নিয়ে যাচ্ছে, তাই আমি এগুলো ভেঙে আমার আয়ত্তে রাখছি। শুধী মহল জানায়- চুরির ব্যাপারটা দেখবে রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী। আর পরিত্যক্ত বিল্ডিং ভাঙ্গার ঠিকাদারি কি বুকিং সহকারীর?

অন্যান্য খবর

যে কারণে শোকজ করা হয় সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলমকে

সিলেটের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. সারওয়ার আলমকে শোকজ (কারণ দর্শানো নোটিশ) করেছেন আদালত। আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে তাকে লিখিত জবাব দেওয়ার নির্দেশও দেন আদালত। আদালত সূত্রে জানা গেছে, দি সিলেট খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের (এসকেআইএসসি) দুই শিক্ষক ও ভাইস প্রিন্সিপালকে বহিষ্কারকে কেন্দ্র করে করা এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে এ শোকজ নোটিশ পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার […]

যে কারণে শোকজ করা হয় সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলমকে

যে কারণে শোকজ করা হয় সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলমকে

নিউজ ডেস্ক

১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:০৭

সিলেটের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. সারওয়ার আলমকে শোকজ (কারণ দর্শানো নোটিশ) করেছেন আদালত। আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে তাকে লিখিত জবাব দেওয়ার নির্দেশও দেন আদালত।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, দি সিলেট খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের (এসকেআইএসসি) দুই শিক্ষক ও ভাইস প্রিন্সিপালকে বহিষ্কারকে কেন্দ্র করে করা এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে এ শোকজ নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

আজ সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) নোটিশটি মো. সারওয়ার আলমের হাতে পৌঁছাতে পারে বলে জানা গেছে। এর আগে বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সিলেটের সিনিয়র সহকারী জজ (সদর) আদালত এ শোকজ জারি করেন।

তবে শোকজের কোনো আদেশ কপি হাতে পাননি বলে জানান সিলেট জেলা প্রশাসক ও দি সিলেট খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান মো. সারওয়ার আলম।


রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাতে তিনি জানিয়েছিলেন, শোকজ করার বিষয়ে শুনেছেন। তবে অফিশিয়ালি এখনো কোনো আদেশ কপি পাননি।

শোকজ পাঠানোর বিষয়টি রোববার রাতে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সিনিয়র শিক্ষিকা আবেদা হকের আইনজীবী ইরশাদুল হক।

শোকজের চিঠিতে বলা হয়, সিলেট খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সিনিয়র শিক্ষক আবেদা হক ও মো. রোকন উদ্দিন প্রতিষ্ঠানের যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক কোনো ধরনের নিয়োগপত্র বা পদোন্নতি ব্যতীত স্বপ্রণোদিতভাবে জোরপূর্বক এই প্রতিষ্ঠানের ভাইস প্রিন্সিপাল ইন-চার্জ (নারী)-এর দায়িত্ব গ্রহণ করে বিদ্যালয়ে কর্মরত অন্যান্য শিক্ষকদের ভাইস প্রিন্সিপাল হিসেবে তাকে অভিনন্দন জানাতে বাধ্য করেছেন।

এছাড়া প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ওয়েবসাইটে পদবি হালনাগাদকরণসহ বহুল প্রচারের জন্য সিলেটের স্থানীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রেস রিলিজ প্রচার করেছেন যা খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সার্ভিস রুলস এবং রেগুলেশন-এর সম্পূর্ণ পরিপন্থি।

প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকালে তারা সিলেটের প্রথম ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল দি সিলেট খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রিন্সিপাল হিসেবে ১ জনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। পরে স্কুলের ২ শিক্ষক ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল ও ভাইস প্রিন্সিপালের দায়িত্বে নেন নিজ উদ্যোগে।

বিষয়ঃ

অন্যান্য খবর

ছাত্রশিবিরের ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

নোয়াখালী সদর উপজেলায় বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির আয়োজিত কুরআন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে হামলার ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সংগঠনটি। এ ঘটনায় ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে ছাত্রশিবির। ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম তার ব্যক্তিগত ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক স্ট্যাটাসে দাবি করেছেন, স্থানীয় বিএনপি ও যুবদলের ‘সন্ত্রাসীরা’ ওই হামলা চালিয়েছে। তিনি লেখেন, নব্য ফ্যাসিস্ট ও কুরআন বিদ্বেষী রাজনীতি, নোয়াখালী সদরে […]

নিউজ ডেস্ক

২০ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৪৭

নোয়াখালী সদর উপজেলায় বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির আয়োজিত কুরআন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে হামলার ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সংগঠনটি। এ ঘটনায় ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে ছাত্রশিবির।

ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম তার ব্যক্তিগত ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক স্ট্যাটাসে দাবি করেছেন, স্থানীয় বিএনপি ও যুবদলের ‘সন্ত্রাসীরা’ ওই হামলা চালিয়েছে।

তিনি লেখেন, নব্য ফ্যাসিস্ট ও কুরআন বিদ্বেষী রাজনীতি, নোয়াখালী সদরে ছাত্রশিবির আয়োজিত কুরআন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে হামলা চালিয়েছে স্থানীয় বিএনপি-যুবদলের সন্ত্রাসীরা। কুরআন শিক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের রক্তাক্ত করা হয়েছে।

কুরআন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামে হামলা কোনো সভ্য মানুষ করতে পারে না দাবি করে জাহিদুল ইসলাম বলেন, অসভ্যতারও একটা সীমা থাকা উচিত। ৩৬ জুলাই পরবর্তী বাংলাদেশে কোনো ফ্যাসিবাদী কার্যক্রম এই প্রজন্ম সহ্য করবে না। আওয়ামী চরিত্রের চাঁদাবাজ, দখলদার ও সন্ত্রাসীদের রাজনীতি আর চলবে না, চলতে দেওয়া হবে না।

ছাত্রশিবির সভাপতি এ সময় আলটিমেটাম দিয়ে বলেন, আমরা দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হামলাকারী সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করতে হবে। নতুবা যেকোনো পরিস্থিতির দায় সরকারকেই নিতে হবে। আমাদের উদারতাকে দুর্বলতা ভেবে ভুল করবেন না।

উল্লেখ্য যে, নোয়াখালীর সদর উপজেলায় একটি মসজিদে ছাত্রশিবিরের কুরআন ক্লাসে যুবদল নেতাকর্মীদের হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ছাত্রশিবিরের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।

রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকালে নোয়াখালীর নেওয়াজপুর ইউনিয়নের কাসেম বাজার জামে মসজিদে আসর নামাজের পর এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনায় নোয়াখালী জেলা ছাত্রশিবিরের প্রচার সম্পাদক ফজলে রাব্বী বলেন, কাসেম বাজার জামে মসজিদে শনিবার ছাত্রশিবির দারসুল কুরআন প্রোগ্রামের আয়োজন করেছিল। সেখানে কিছু যুবদল নেতার নেতৃত্বে হামলা চালানো হয়। এ হামলার প্রতিবাদে রোববার আসরের নামাজের পর আবারও একই মসজিদে কুরআন তালিমের কর্মসূচি ঘোষণা করে ছাত্রশিবির।

নামাজের পর বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা মসজিদে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীর ওপর হামলা চালায়। পরে মসজিদে তালা মেরে তাদের অবরুদ্ধ করে রাখে। তাদের ইটপাটকেল নিক্ষেপে আমাদের ২৫ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তাদের আনতে অ্যাম্বুলেন্স গেলে তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

এর মধ্যে নোয়াখালী শহর ছাত্রশিবিরের অফিস সম্পাদক তানভীর সিয়াম, আইন সম্পাদক নাঈম হোসেন, শিবিরের সাথী ছালাউদ্দিন, কেরামতিয়া মাদ্রাসার ছাত্রশিবিরের সভাপতি আরাফাত আলীসহ ১৬ জন গুরুতর আহত হন।

অন্যান্য খবর

আমাদের পরিবার জামায়াতের অমুসলিম শাখায় আর্থিক সহায়তা দেয়: অমুসলিম নারী

জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে কৃষ্ণা বালা রানী নামে এক অমুসলিম নারী মন্তব্য করে বলেন ‘অনেকে বলছে জামায়াত জোর করে আমাদের থেকে টাকা নিচ্ছে। আসলে বিষয়টা একদম ভিন্ন আমাদের ফ্যামিলি থেকে অনেক আগে থেকে একটা আর্থিক অংশ অমুসলিম শাখায় আমরা জামায়াত কে সদিচ্ছায় দিয়ে থাকি।’ মঙ্গলবার ( ১২ আগস্ট) সকালে তিনি ফেসবুক পোস্টে […]

আমাদের পরিবার জামায়াতের অমুসলিম শাখায় আর্থিক সহায়তা দেয়: অমুসলিম নারী

আমাদের পরিবার জামায়াতের অমুসলিম শাখায় আর্থিক সহায়তা দেয়: অমুসলিম নারী

নিউজ ডেস্ক

১২ আগস্ট ২০২৫, ১৬:৩৬

জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে কৃষ্ণা বালা রানী নামে এক অমুসলিম নারী মন্তব্য করে বলেন ‘অনেকে বলছে জামায়াত জোর করে আমাদের থেকে টাকা নিচ্ছে। আসলে বিষয়টা একদম ভিন্ন আমাদের ফ্যামিলি থেকে অনেক আগে থেকে একটা আর্থিক অংশ অমুসলিম শাখায় আমরা জামায়াত কে সদিচ্ছায় দিয়ে থাকি।’

মঙ্গলবার ( ১২ আগস্ট) সকালে তিনি ফেসবুক পোস্টে এমন মন্তব্য করেন।

কৃষ্ণা বালা রানী লেখেন, জামায়াতের রাজনীতি আর বাকিদের রাজনীতির পার্থক্য এখানেই।

পোস্টে তিনি লেখেন, অন্যান্য দলের নেতাকর্মীরা টাকা বা সম্পদ পাওয়ার জন্য রাজনীতি করে, আর জামায়াতের কর্মীরা টাকা/সম্পদ দলকে দিয়ে রাজনীতি করেন।


কৃষ্ণা বালা রানী তার পোস্টের কমেন্টে লেখেন, অনেকে বলছে জামায়াত জোর করে আমাদের থেকে টাকা নিচ্ছে। আসলে বিষয়টা একদম ভিন্ন আমাদের ফ্যামিলি থেকে অনেক আগে থেকে একটা আর্থিক অংশ অমুসলিম শাখায় আমরা জামায়াত কে সদিচ্ছায় দিয়ে থাকি। আমার ছোট বোন মেজো বোন, দাদারা সবাই কম বেশি দিয়ে থাকেন এবং এই টাকা গুলো আমাদের সমাজের কল্যাণের জন্য তারা ব্যায় করেন।