বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

খেলা

সব সম্ভবের দেশ হচ্ছে আমাদের বাংলাদেশ দুই লিটারের পানির বোতল বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায় !

মাঠে প্রবেশের পরই শুরু হয় দর্শকদের ভোগান্তি। স্টেডিয়ামের ভেতরে খাবার-পানির অভাব, অতিরিক্ত দাম এবং তাপপ্রবাহে অনেকেই অসন্তোষ প্রকাশ করেন। একজন দর্শক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “দুই লিটারের পানির বোতল ৬০০ টাকা বলেছে।

সব সম্ভবের দেশ হচ্ছে আমাদের বাংলাদেশ দুই লিটারের পানির বোতল বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায় !

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১০ জুন ২০২৫, ১৮:৫০

এএফসি এশিয়ান বাছাইপর্বে আজ মঙ্গলবার (১০ জুন) বাংলাদেশের প্রথম হোম ম্যাচ উপলক্ষে জাতীয় স্টেডিয়ামে উত্তেজনার চূড়ান্ত রূপ দেখা গেছে। প্রতিপক্ষ সিঙ্গাপুর, খেলা শুরু সন্ধ্যা ৭টায়। তবে ম্যাচ শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগেই স্টেডিয়ামের বাইরে এবং ভেতরে ভিড় জমে ফুটবলপ্রেমীদের। হাজারো দর্শকের সরব উপস্থিতি প্রমাণ করে দেশের ফুটবলের প্রতি মানুষের ভালোবাসা ও প্রত্যাশার মাত্রা।

পল্টন মোড় থেকে শুরু করে স্টেডিয়ামের চারপাশজুড়ে দর্শকদের দীর্ঘ সারি চোখে পড়ে দুপুর থেকেই। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দুপুর ২টা থেকে গেট খোলা হয় এবং বিকেল ৫টা পর্যন্ত সাধারণ দর্শকদের প্রবেশের সুযোগ রাখা হয়।

তবে মাঠে প্রবেশের পরই শুরু হয় দর্শকদের ভোগান্তি। স্টেডিয়ামের ভেতরে খাবার-পানির অভাব, অতিরিক্ত দাম এবং তাপপ্রবাহে অনেকেই অসন্তোষ প্রকাশ করেন। একজন দর্শক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “দুই লিটারের পানির বোতল ৬০০ টাকা বলেছে। এত দাম কিভাবে সম্ভব?” অন্য একজন জানান, খাবার ও পানির বোতল নিয়েও ঢুকতে দেয়া হয়নি। তিনি বলেন, “আগেই ঢুকেছি, এখন ক্ষুধা-তৃষ্ণায় কষ্ট পাচ্ছি, দামও নাগালের বাইরে।”

ভুটান ম্যাচের অভিজ্ঞতা মাথায় রেখে এবার অনেকেই আগেভাগেই মাঠে হাজির হয়েছেন। পল্লবী থেকে আসা শাহেদ জানান, “ভুটান ম্যাচে টিকিট থাকার পরও ঢুকতে পারিনি। এবার তাই আগেভাগেই চলে এসেছি।”

আজকের ম্যাচে বাংলাদেশ মাঠে নামবে অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া, হামজা চৌধুরী ও সমিতের নেতৃত্বে। মাঠের লড়াইয়ের আগে থেকেই ফুটবলপাড়ায় উন্মাদনা ছড়িয়ে পড়েছে, যার প্রতিফলন স্পষ্ট জাতীয় স্টেডিয়ামে। তবে আয়োজকদের অব্যবস্থাপনা দর্শকদের আনন্দের মাঝে ভোগান্তি বাড়িয়ে দিয়েছে।

খেলা

যখন-তখন ক্রিকেটাররা আমাকে ন্যুড পাঠাত: ভারতীয় সাবেক ক্রিকেটার কন্যা

ভারতীয় সাবেক ক্রিকেটার ও কোচ সঞ্জয় বঙ্গারের কন্যা সন্তান অনন্যা বঙ্গার। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ক্রিকেটারদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন অন্যন্যা। এক সময় অনেক ক্রিকেটার মোবাইল ফোনে ন্যুড ছবি পাঠাতেন বলে অভিযোগ করেছেন সঞ্জয় বঙ্গারের কন্যা। এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর হরমোন প্রতিস্থাপন থেরাপি ও লিঙ্গ নিশ্চিতকরণে অস্ত্রোপচার করেছেন অনন্যা। রূপান্তরের এই যাত্রার অনেক অভিজ্ঞতা […]

নিউজ ডেস্ক

১৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৪:১৯

ভারতীয় সাবেক ক্রিকেটার ও কোচ সঞ্জয় বঙ্গারের কন্যা সন্তান অনন্যা বঙ্গার। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ক্রিকেটারদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন অন্যন্যা। এক সময় অনেক ক্রিকেটার মোবাইল ফোনে ন্যুড ছবি পাঠাতেন বলে অভিযোগ করেছেন সঞ্জয় বঙ্গারের কন্যা।

এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর হরমোন প্রতিস্থাপন থেরাপি ও লিঙ্গ নিশ্চিতকরণে অস্ত্রোপচার করেছেন অনন্যা। রূপান্তরের এই যাত্রার অনেক অভিজ্ঞতা সম্প্রতি শেয়ার করেছেন তিনি।

অনন্যা আগে আরিয়ান নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি একজন ক্রীড়াবিদ এবং সঞ্জয় বঙ্গারের পদাঙ্ক অনুসরণ করে বয়সভিত্তিক ক্রিকেট খেলেছেন। তবে অনন্যা জানিয়েছেন, লিঙ্গ নিশ্চিতকরণ অস্ত্রোপচারের পর ক্রিকেট ক্যারিয়ার ধরে রাখতে গিয়ে তাকে নানা বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে। অনন্যা বর্তমানে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন।

লল্লানটপ পডকাস্টে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অনন্যা বলেন, ‘আমি মুশির খান, সরফরাজ খান, যশস্বী জয়সওয়ালের মতো এখনকার কিছু পরিচিত ক্রিকেটারের সঙ্গে খেলেছি। আমাকে আমার পরিচয় গোপন রাখতে হয়েছিল, কারণ বাবা একজন সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব। ক্রিকেট বিশ্ব নিরাপত্তাহীনতা ও পুরুষালি বিষাক্ততায় পূর্ণ!

অনন্যাকে এরপর জিজ্ঞেস করা হয়, লিঙ্গ নিশ্চিতকরণ অস্ত্রোপচারের পর তাঁর সতীর্থ ক্রিকেটারদের প্রতিক্রিয়া কেমন ছিল। অনন্যা বলেন, ‘সমর্থনও ছিল, আবার কিছু হয়রানিও ছিল।

কী ধরনের হয়রানি করা হতো উপস্থাপকের এমন প্রশ্নে অনন্যা বলেন, ‘কিছু ক্রিকেটার আমাকে যখন-তখন তাদের নগ্ন ছবি পাঠিয়েছে।

এরপর অনন্যা নাম প্রকাশ না করে একজনের কথা বলেন, যিনি মৌখিকভাবে হেনস্তাও করেছেন তাকে। তিনি বলেন, ‘সেই ব্যক্তি সবার সামনে খারাপ ভাষা ব্যবহার করত। সেই একই ব্যক্তি এরপর আমার পাশে এসে বসত এবং আমার ছবি চাইত। আরেকটি ঘটনা ছিল, যখন আমি ভারতে ছিলাম, তখন একজন পুরোনো (প্রবীণ) ক্রিকেটারকে আমার পরিস্থিতির কথা বলেছিলাম। তিনি আমাকে বলেছিলেন, চলো গাড়িতে যাই, আমি তোমার সঙ্গে ঘুমোতে চাই।

খেলা

বাংলাদেশে সবকিছুই কলমের জোরে হয় : সাকিব

২২ গজে সাকিব আল হাসান মানেই বাড়তি সতর্কতা। প্রতিপক্ষের পরিকল্পনায় থাকেন বিশেষ গুরুত্বে। সেটা আন্তর্জাতিক মঞ্চ হোক বা ঘরোয়া লিগ—বাংলাদেশের জার্সি গায়ে বা কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে, সাকিব মানেই এক বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের উপস্থিতি। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে নানা চড়াই-উতরাই পার হয়ে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন ক্রিকেট বিশ্বের অন্যতম সেরা পারফর্মার হিসেবে। যদিও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেরার আসন হারিয়েছেন […]

বাংলাদেশে সবকিছুই কলমের জোরে হয় : সাকিব

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৮:৫১

২২ গজে সাকিব আল হাসান মানেই বাড়তি সতর্কতা। প্রতিপক্ষের পরিকল্পনায় থাকেন বিশেষ গুরুত্বে। সেটা আন্তর্জাতিক মঞ্চ হোক বা ঘরোয়া লিগ—বাংলাদেশের জার্সি গায়ে বা কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে, সাকিব মানেই এক বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের উপস্থিতি।

দীর্ঘ ক্যারিয়ারে নানা চড়াই-উতরাই পার হয়ে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন ক্রিকেট বিশ্বের অন্যতম সেরা পারফর্মার হিসেবে। যদিও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেরার আসন হারিয়েছেন মাঝে মাঝে, তবে থেমে থাকেননি।

কিন্তু ২০২৩ সালে ক্রিকেট ছাড়িয়ে আরেকটি বড় মঞ্চে নাম লেখান সাকিব—রাজনীতিতে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাগুরা-১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়ে বিজয়ী হন তিনি।

তবে তার রাজনৈতিক যাত্রা দীর্ঘ হয়নি—মাত্র ছয় মাসের মাথায়, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর, তিনি আর বাংলাদেশে ফিরতে পারেননি। বর্তমানে স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন।

দীর্ঘ সময় নীরব থাকার পর সম্প্রতি ঢাকার একটি ইংরেজি দৈনিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে খোলামেলা কথা বলেন সাকিব। সেখানে রাজনীতিতে আসার পেছনের কারণ, বর্তমান পরিকল্পনা ও বিতর্কিত কিছু বিষয় নিয়ে মতামত জানান।

রাজনীতিতে যোগদানের কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, “বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থায় অনেক কিছুই আইন অনুযায়ী হয়। ব্যতিক্রম থাকলেও, সেগুলো আসলেই ব্যতিক্রম। আমি মাগুরার মানুষের জন্য কাজ করতে চেয়েছিলাম বলেই রাজনীতিতে এসেছি। আমার উদ্দেশ্য ছিল পরিষ্কার।”

শেয়ার বাজার সংক্রান্ত অভিযোগ নিয়েও সরাসরি প্রতিক্রিয়া দেন সাকিব। তার ভাষায়, “আমি নিজে থেকে শেয়ার বাজারে কোনো লেনদেন করিনি। কেউ যদি এর প্রমাণ দিতে পারে, আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি দিয়ে দেব।

আসলে আমি শেয়ার বাজারে ট্রেড করতে হয় কীভাবে, সেটাই জানি না।” তিনি জানান, একজনকে বিনিয়োগের জন্য অর্থ দিয়েছিলেন, এবং সে বিনিয়োগে লোকসান হয়েছে।

করোনাকালীন সময়ে কাঁকড়ার খামার নিয়েও আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েন সাকিব। সাতক্ষীরার দাতিনাখালি এলাকায় অবস্থিত খামারটি পুরোপুরি তার মালিকানাধীন নয় বলে জানান তিনি। সাকিবের দাবি, তিনি শুধু ৩৫ শতাংশের অংশীদার।

বাকিদের নাম না উল্লেখ করে শুধুমাত্র তার নাম প্রচার করায় বিরক্তি প্রকাশ করেন তিনি। পুরো ঘটনা খোলাসা করার সুযোগ চান এই অলরাউন্ডার।

রাজনীতি ও বিতর্ক পেরিয়ে সাকিব এখন আবারও ক্রিকেটে ফেরার স্বপ্ন দেখছেন। জাতীয় দলের হয়ে আবার মাঠে নামার ইচ্ছা আছে তার। বিসিবি ও সংশ্লিষ্ট মহলের সঙ্গেও এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানান।

সাকিব মনে করেন, এখনও এক থেকে দুই বছর খেলার মতো সামর্থ্য রয়েছে তার। অবসরের সিদ্ধান্ত তিনি নিতে চান মাঠেই, খেলার মধ্য দিয়েই।

খেলা

আমি নির্বাচন করলে মাগুরা-১ আসনে কেউ জিততে পারবে না : সাকিব

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগের হয়ে মনোনয়ন পেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। বিপুল ভোটে জয়লাভও করেছিলেন তিনি। তবে ৬ মাসের মাথায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনে তোপের মুখে দেশ ও ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আন্দোলনের সময় দেশের অন্যান্য ক্রিকেটাররা পোস্ট করে ছাত্রদের পাশে দাঁড়ালেও নীরব ছিলেন সাকিব। যার ফলে এখনও দেশে ফিরতে […]

আমি নির্বাচন করলে মাগুরা-১ আসনে কেউ জিততে পারবে না : সাকিব

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৬ এপ্রিল ২০২৫, ১৪:৫৫

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগের হয়ে মনোনয়ন পেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। বিপুল ভোটে জয়লাভও করেছিলেন তিনি।

তবে ৬ মাসের মাথায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনে তোপের মুখে দেশ ও ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আন্দোলনের সময় দেশের অন্যান্য ক্রিকেটাররা পোস্ট করে ছাত্রদের পাশে দাঁড়ালেও নীরব ছিলেন সাকিব। যার ফলে এখনও দেশে ফিরতে পারছেন না তিনি। এমনকি হত্যা মামলার আসামিও করা হয়েছে তাকে। এতদিন নিজের রাজনৈতিক জীবন নিয়ে চুপ থাকলেও এবার মুখ খুলেছেন সাকিব।

সম্প্রতি দেশের বেসরকারি একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাকিব বলেন, আমি মাত্র মাস ছয়েকের মতো রাজনীতিতে ছিলাম। নির্বাচনের পর সম্ভবত ৩ দিন মাগুরায় গিয়েছি। ৪-৫ মাসই ক্রিকেট নিয়ে ছিলাম।

রাজনীতি করার বা পরিস্থিতি বোঝার সময় পেলাম কই? তখনকার প্রধানমন্ত্রী আমাকে বললেন, তোমাকে রাজনীতি করতে হবে না, ক্রিকেটে মনোযোগ রাখো। আমি সেই পরামর্শ মেনে চললাম।

‘আর কোনো এজেন্ডা তো ছিল না। আমার ভাবনাই ছিল যতদিন পারি ক্রিকেট খেলে যাব। আমি চাইলেই ক্রিকেট ছেড়ে ফুলটাইম পলিটিশিয়ান হতে পারতাম। আমার লক্ষ্য ছিল চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলা। এরপর আস্তে ধীরে বুঝেশুনে রাজনীতিতে মনোযোগ দিতাম।

হুট করে রাজনীতিতে জড়িয়ে যেতে চাইনি। মানুষের দুটি মৌলিক অধিকার আছে- একটা ভোট দেওয়া আরেকটা নিজের পছন্দের রাজনৈতিক দলে যোগ দেওয়া।’

সাকিবের রাজনীতিতে আসা অনেকেই স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেননি। তবে তার সিদ্ধান্তকে সঠিক বলে দাবি করেছেন এই তারকা ক্রিকেটার। এমনকি মাগুরায় এখনও নির্বাচন করলে তিনিই জয়লাভ করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।

সাকিবের ভাষ্য, যারা বলছে রাজনীতিতে আসা ঠিক হয়নি তাদের বেশিরভাগই মাগুরার বাইরের। মাগুরার ভোটাররা বিশ্বাস করছে কোনটা- এটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তারা আমাকে না চাইলে ভোট দেবে না। ব্যাপারটা তো খুব সিম্পল।

আমি যদি আজও নির্বাচনে দাঁড়াই, মাগুরার লোকজন আমাকে ভোট দিতে আসবে। কারণ, তারা বিশ্বাস করে আমি তাদের জন্য কিছু করতে পারব।

তিনি বলেন, আমি বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে চেয়েছি। আপনি সিস্টেমের মধ্যে না থাকলে সিস্টেম পরিবর্তন করবেন কীভাবে? এখন যারা দেশ চালাচ্ছে, সিস্টেমের বাইরে থাকলে কি কোনো পরিবর্তন আনতে পারত? এটা মানুষের ব্যাপার।

আমি মনে করি যখন রাজনীতিতে যোগ দিয়েছি তখন ব্যাপারটা ঠিক ছিল। আমি এখনও বিশ্বাস করি আমি ঠিক ছিলাম।

নিজের ভাবনা নিয়ে সাবেক এই সংসদ সদস্য আরও বলেন, আমার ভাবনা ছিল মাগুরার মানুষের জন্য কাজ করা। আমার মনে হয়েছে ওদের জন্য কিছু করতে পারব, তারাও আমাকে চায়। আমার নির্বাচনী এলাকায় সুষ্ঠু ভোট হয়েছে। আমার মনে হয় না কেউ সন্দেহ প্রকাশ করবে যে আমি যদি আবারও দাঁড়াই আবার জয়ী হবো।