বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

খেলা

পবিপ্রবিতে আন্তঃঅনুষদীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে ব্যাপক অব্যবস্থাপনা

মেহেদী হাসান,পবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) আন্তঃ অনুষদীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে ব্যাপক অব্যবস্থাপনার অভিযোগ উঠেছে। সাদামাটা আয়োজনে কোনোমতে শেষ করা হয় প্রায় ৪ লক্ষ টাকা বাজেটের এ টুর্নামেন্ট। গত ১৫ ডিসেম্বর (রবিবার) আন্তঃ অনুষদীয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৪ এর ফাইনাল খেলা সম্পন্ন হয়। উক্ত খেলায় চ্যম্পিয়ন হয় টিম এগ্রিকালচার অনুষদ এবং রানার্স আপ হয় টিম […]

নিউজ ডেস্ক

২০ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১:৪১

মেহেদী হাসান,পবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) আন্তঃ অনুষদীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে ব্যাপক অব্যবস্থাপনার অভিযোগ উঠেছে। সাদামাটা আয়োজনে কোনোমতে শেষ করা হয় প্রায় ৪ লক্ষ টাকা বাজেটের এ টুর্নামেন্ট।
গত ১৫ ডিসেম্বর (রবিবার) আন্তঃ অনুষদীয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৪ এর ফাইনাল খেলা সম্পন্ন হয়। উক্ত খেলায় চ্যম্পিয়ন হয় টিম এগ্রিকালচার অনুষদ এবং রানার্স আপ হয় টিম এনিম্যাল সাইন্স এন্ড ভেটেনারী মেডিসিন অনুষদ। লক্ষ টাকা বাজেট থাকা সত্ত্বেও সাদামাটা আয়োজনের মধ্যে দিয়ে শেষ করা হয় ফাইনাল খেলা। অভিযোগ রয়েছে নানা অব্যবস্থাপনার।
টুর্নামেন্টের পুরোটাই ছিল অপরিকল্পিত। প্রতিটি ম্যাচ শুরু করা হয় নির্ধারিত সময়ের অনেক পরে। বেশীরভাগ ম্যাচে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয় দুই দলের, সংঘর্ষ প্রতিরোধে ব্যর্থ হয় ম্যানেজমেন্ট টিম। দর্শক-সমর্থকদের হামলায় ফাইনাল খেলায় এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের আশিকুল ইসলাম ইমন নামের এক শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়।
গ্রুপ পর্বের খেলায় পা ভেঙ্গে যায় ফজলে রাব্বি নামে খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান অনুষদের এক শিক্ষার্থীর। নাক ফেটে যায় লোকমান হোসাইন নামের এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের অপর এক শিক্ষার্থীর। এছাড়াও খেলা চলাকালীন সময়ে গুরুতর আহত হয়ে মাঠ ছাড়েন অনেকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের এক শিক্ষার্থী জানান,”ফাইনাল খেলার দিন মাঠে দর্শক ঢুকে এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের খেলোয়াড়দের উপর হামলা করে।এছাড়াও রেফারির কিছু সিদ্ধান্ত  নিয়েও অভিযোগ  রয়েছে।”
এ শিক্ষার্থীদের দাবি করেন, “ভবিষ্যতে যাতে টুর্নামেন্ট হলে এনিম্যাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন  অনুষদের সকল ম্যাচ দুই ক্যাম্পাসেই সমপরিমাণে অনুষ্ঠিত হয়”। এসময় তিনি ফাইনাল ম্যাচের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সঠিক তদন্তের জোর দাবি জানান।
উল্লেখ্য, গত বছরেরও ব্যবসায় প্রশাসন এবং আইন ও ভূমি প্রশাসন অনুষদের  ম্যাচ চলাকালীন সময় এমন সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে এবং খেলার মধ্যে বাজে ট্যাকেলের কারনে আইন ও ভূমি প্রশাসন অনুষদের একজন খেলোয়াড়ের পা ভেঙে যায়।
এ ব্যাপারে টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক আবু ইউসুফের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, “আমি আমার জায়গা থেকে কোনো প্রকার ব্যস্থাপনার কমতি রাখিনি, চেষ্টা করেছি সবকিছু সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার। এ বিষয়ে ক্যাম্পাস খোলার পর কথা বলবো”

খেলা

আসিফ আকবর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক

দেশের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক নির্বাচিত হয়েছেন। আগামী ৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিসিবি পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনের আগে বুধবার ছিল প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন। দুপুর ১২টা পর্যন্ত মনোনয়ন প্রত্যাহারের সময়সীমা ছিল, এর মধ্যে তামিম ইকবালসহ মোট ১৬ জন প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।

নিউজ ডেস্ক

০১ অক্টোবর ২০২৫, ১৮:৪৪

দেশের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক নির্বাচিত হয়েছেন। আগামী ৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিসিবি পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনের আগে বুধবার ছিল প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন। দুপুর ১২টা পর্যন্ত মনোনয়ন প্রত্যাহারের সময়সীমা ছিল, এর মধ্যে তামিম ইকবালসহ মোট ১৬ জন প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।

চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থা থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন মীর হেলাল উদ্দিন। ফলে চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে বৈধ প্রার্থী হিসেবে থেকে যান কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থার কাউন্সিলর আসিফ আকবর ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার আহসান ইকবাল চৌধুরী। দুই পরিচালক পদের বিপরীতে অতিরিক্ত প্রার্থী না থাকায় ভোটাভুটি ছাড়াই তারা নির্বাচিত হন।

চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে মোট চারটি মনোনয়ন জমা পড়েছিল। যাচাই-বাছাইয়ে চাঁদপুরের শওকতের মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় তিনজন বৈধ প্রার্থী ছিলেন। পরে আজ আরও একজন প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় নির্বাচনের প্রয়োজন হয়নি। ফলে আসিফ আকবর ও আহসান ইকবাল চৌধুরী সরাসরি পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পেলেন।

উল্লেখ্য, গত তিন মেয়াদে চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে বিসিবির পরিচালক ছিলেন সাবেক ক্রিকেটার আকরাম খান ও আজম নাসির। এ বছর নতুন মুখ হিসেবে আসিফ আকবরের যোগদান দেশের ক্রিকেট প্রশাসনে ভিন্নমাত্রা যোগ করল। একজন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে ক্রিকেট বোর্ডে তার সক্রিয় অংশগ্রহণ কেমন হয়, সেটি এখন ক্রীড়ামহলে আলোচনার কেন্দ্রে।

যে ১৫ জন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন

ক্যাটাগরি ১

মীর হেলাল (চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থা)

তৌহিদ তারেক (পাবনা জেলা ক্রীড়া সংস্থা)

ক্যাটাগরি ২

তামিম ইকবাল (ওল্ড ডিওএইচএস)

রফিকুল ইসলাম বাবু (ইন্দিরা রোড ক্রীড়াচক্র)

মাসুদুজ্জামান (মোহামেডান)

সাঈদ ইব্রাহীম আহমেদ (ফেয়ার ফাইটার্স)

সৈয়দ বুরহান হোসেন পাপ্পু (তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি)

ইসরাফিল খশরু (এক্সিউম ক্রিকেটার্স)

সাব্বির আহমেদ রুবেল (প্রগতি সেবা সংঘ)

অসিফ রাব্বানী (শাইনপুকুর)

ইয়াসির আব্বাস (আজাদ স্পোর্টিং)

ফাহিম সিনহা (সুর্যতরুণ)

সাইফুল ইসলাম সপু (গোপীবাগ ফ্রেন্ডস)

ওমর শরীফ মোহাম্মদ ইমরান (বাংলাদেশ বয়েজ)

ক্যাটাগরি ৩

সিরাজউদ্দিন আলমগীর (চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়)।

খেলা

বিসিবি পরিচালক পদে জয়ী হলেন যারা

আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছেন নির্বাচন কমিশনার। বিসিবির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তিনটি ক্যাটাগরি থেকে মোট ২৩ জন পরিচালক নির্বাচিত হয়েছেন

নিউজ ডেস্ক

০৬ অক্টোবর ২০২৫, ২০:১৬

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচনে পরিচালনা পরিষদের ফলাফল আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছেন নির্বাচন কমিশনার। বিসিবির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তিনটি ক্যাটাগরি থেকে মোট ২৩ জন পরিচালক নির্বাচিত হয়েছেন, পাশাপাশি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) থেকে আরও দুজন পরিচালক মনোনীত হয়েছেন।

সোমবার (৬ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। দিনের শেষে কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে।

ক্যাটাগরি-১ (বিভাগীয় প্রতিনিধি):
ঢাকা বিভাগ থেকে নাজমুল আবেদিন ফাহিমআমিনুল ইসলাম বুলবুল,
চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে আহসান ইকবাল চৌধুরিআসিফ আকবর,
খুলনা বিভাগ থেকে আব্দুর রাজ্জাকজুলফিকার আলি খান,
বরিশাল বিভাগ থেকে সাখাওয়াত হোসেন,
সিলেট বিভাগ থেকে রাহাত শামস,
রাজশাহী বিভাগ থেকে মোখলেসুর রহমান,
এবং রংপুর বিভাগ থেকে হাসানুজ্জামান নির্বাচিত হয়েছেন।

ক্যাটাগরি-২ (ক্লাব প্রতিনিধি):
ঢাকা ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে ১২ জন পরিচালক নির্বাচিত হয়েছেন। তারা হলেন—
ইশতিয়াক সাদেক, শানিয়ান তানিম, মেহরাব আলম চৌধুরী, ফারুক আহমেদ, আমজাদ হোসেন, মোকসেদুল কামাল, মঞ্জুরুল আলম, আদনান রহমান দিপন, আবুল বাশার শিপলু, ইফতেখার রহমান মিঠু, ফয়জুর রহমান, এবং নাজমুল ইসলাম

ক্যাটাগরি-৩ (সংস্থা ও সাবেক ক্রিকেটার):
এই ক্যাটাগরিতে সাবেক ক্রিকেটার ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোনীত কাউন্সিলর দেবব্রত পালকে পরাজিত করে নির্বাচিত হয়েছেন সাবেক জাতীয় দলের তারকা খালেদ মাসুদ পাইলট

এনএসসি মনোনয়ন:
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) থেকে পরিচালক হিসেবে মনোনীত হয়েছেন এম ইসফাক আহসান এবং ইয়াসির মোহাম্মদ ফয়সাল আশিক

এই ২৫ জন নির্বাচিত পরিচালকই পরবর্তী ধাপে বিসিবি সভাপতি ও দুই সহ-সভাপতি নির্বাচনে ভোট প্রদান করবেন। নতুন পরিচালনা পরিষদ এখন থেকে আগামী মেয়াদের জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রশাসনিক ও কৌশলগত দিকনির্দেশনা নির্ধারণ করবে।

খেলা

জাতীয় বেইমানদের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে, ভুয়া ক্রিকেট বোর্ড লাথি মেরে ছুড়ে ফেলা হবে: ইশরাক

“বিসিবির জালিয়াতির সিলেকশন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে সাধারণ জনগণ ও ক্রীড়া সংগঠকরা। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য দেশকে স্থিতিশীল রাখতে এখন কিছু বলা হচ্ছে না। অচিরেই এই জাতীয় বেইমানদের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে ইনশাআল্লাহ। আমাদের দেশের আইন মেনেই এই ভুয়া বোর্ড লাথি মেরে ছুড়ে ফেলে দেয়া হবে।”

নিউজ ডেস্ক

০৬ অক্টোবর ২০২৫, ২০:৫৮

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচনে আবারও সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুল। দীর্ঘ প্রশাসনিক ও কূটনৈতিক প্রক্রিয়ার পর অনুষ্ঠিত এই নির্বাচনে পূর্বনির্ধারিত অন্যান্য প্রার্থীরাও বোর্ড পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বলে জানানো হয়।

সোমবার (৬ অক্টোবর) রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। বিসিবির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তিনটি ক্যাটাগরি থেকে ২৩ জন পরিচালক নির্বাচিত হন এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) মনোনীত হন আরও দুজন পরিচালক।

তবে ফলাফল ঘোষণার পরপরই রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা তৈরি হয় বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের প্রতিক্রিয়াকে ঘিরে। ফল ঘোষণার কিছুক্ষণ পর তিনি নিজের ফেসবুক পেজে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে লেখেন—

“বিসিবির জালিয়াতির সিলেকশন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে সাধারণ জনগণ ও ক্রীড়া সংগঠকরা। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য দেশকে স্থিতিশীল রাখতে এখন কিছু বলা হচ্ছে না। অচিরেই এই জাতীয় বেইমানদের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে ইনশাআল্লাহ। আমাদের দেশের আইন মেনেই এই ভুয়া বোর্ড লাথি মেরে ছুড়ে ফেলে দেয়া হবে।”

তার এই পোস্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং সমর্থক ও সমালোচকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। কেউ কেউ নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, আবার অনেকে ইশরাকের ভাষার তীব্রতা নিয়ে সমালোচনা করেন।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, দেশের ক্রীড়া প্রশাসনেও এখন রাজনৈতিক প্রভাব গভীরভাবে দৃশ্যমান হচ্ছে, যা ভবিষ্যতের নির্বাচনী প্রক্রিয়াগুলোতে আরও জটিলতা তৈরি করতে পারে।