বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

সোশ্যাল মিডিয়া

জুলাই-আগস্ট বিপ্লবকে মুছে দিতে সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে আওয়ামী লীগ ! : রনি

আওয়ামী লীগ জুলাই-আগস্টের “গণ-অভ্যুত্থান”কে ভণ্ডুল করতে সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নেমেছে—এমন অভিযোগ তুলেছেন সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি। সম্প্রতি নিজের ইউটিউব চ্যানেলে দেওয়া বিশ্লেষণধর্মী এক ভিডিওবার্তায় তিনি বলেন, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে অনন্য একটি ঘটনা। তার ভাষায়, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে কখনো এমন গণ-অভ্যুত্থান হয়নি, যেখানে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রকাশ্য নেতৃত্ব ছাড়াই লাখো […]

জুলাই-আগস্ট বিপ্লবকে মুছে দিতে সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে আওয়ামী লীগ ! : রনি

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০২ জুলাই ২০২৫, ২০:১৯

আওয়ামী লীগ জুলাই-আগস্টের “গণ-অভ্যুত্থান”কে ভণ্ডুল করতে সর্বশক্তি নিয়ে মাঠে নেমেছে—এমন অভিযোগ তুলেছেন সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি। সম্প্রতি নিজের ইউটিউব চ্যানেলে দেওয়া বিশ্লেষণধর্মী এক ভিডিওবার্তায় তিনি বলেন, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে অনন্য একটি ঘটনা।

তার ভাষায়, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে কখনো এমন গণ-অভ্যুত্থান হয়নি, যেখানে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রকাশ্য নেতৃত্ব ছাড়াই লাখো মানুষ রাস্তায় নেমে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনব্যবস্থাকে উল্টে দিয়েছে।’

রনি বলেন, “এটি শুধু বাংলাদেশের নয়, ভারত-পাকিস্তান বা এমনকি শ্রীলঙ্কাতেও এরকম হয়নি।” তবে তিনি আক্ষেপ করে বলেন, সেই অভ্যুত্থানের পর যেসব স্বপ্ন ছিল, তা ভেঙে গেছে। “দেশে নতুন ধরনের দুর্বৃত্তায়ন শুরু হয়েছে, এমন অপরাধ বেড়েছে যা আগে ভাবা যায়নি,” মন্তব্য করেন রনি।

তার দাবি, এই পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে আওয়ামী লীগ নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর কৌশল নিয়েছে। রনি বলেন, “পরাজিত আওয়ামী লীগ এখন পাল্টা আক্রমণ শুরু করেছে। তারা ২০২৫ সালের শুরু থেকে সংগঠন মজবুত করছে, মিছিল-মিটিং করছে, নানা বক্তব্য দিচ্ছে।

তারা বলছে শেখ হাসিনার হাতেই বাংলাদেশ নিরাপদ।” তিনি অভিযোগ করেন, “যারা কয়েক মাস লজ্জায় মুখ দেখাতে পারেনি, তারা এখন দেশের বাইরে থেকে নানা ন্যারেটিভ ছড়িয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করছে। এরকম বক্তব্য-বিশ্লেষণ তৈরি করা হচ্ছে, যা রুখে দেওয়ার ক্ষমতা বিএনপিরও নেই, সরকারেরও নেই।”

রনি সতর্ক করে বলেন, আওয়ামী লীগ সর্বশক্তি দিয়ে মাঠে নামছে, তাদের প্রচারযন্ত্রও পুরোপুরি সক্রিয়। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, রনির এই বক্তব্য আসলে চলমান রাজনৈতিক উত্তাপ এবং ক্ষমতাকেন্দ্রিক দ্বন্দ্বের নতুন মাত্রা তুলে ধরছে।

সোশ্যাল মিডিয়া

ডিসি মাসুদের ফোনালাপ ভাইরাল,‘ এরা তো শিবির স্যার, আমাদের এখানে নতুন কিছু ফোর্স লাগবে,

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. মাসুদ আলম আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র–জনতার ওপর লাঠিচার্জের আগমুহূর্তে তার উর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে ফোনালাপের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর নতুন বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। ভিডিওতে শোনা যায়—তিনি বলছেন, “এরা তো শিবির স্যার, আমাদের এখানে নতুন কিছু ফোর্স লাগবে।” সোমবার (১৭ নভেম্বর) […]

ডিসি মাসুদের ফোনালাপ ভাইরাল,‘ এরা তো শিবির স্যার, আমাদের এখানে নতুন কিছু ফোর্স লাগবে,

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৮ নভেম্বর ২০২৫, ১৫:৪৫

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. মাসুদ আলম আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র–জনতার ওপর লাঠিচার্জের আগমুহূর্তে তার উর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে ফোনালাপের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর নতুন বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। ভিডিওতে শোনা যায়—তিনি বলছেন, “এরা তো শিবির স্যার, আমাদের এখানে নতুন কিছু ফোর্স লাগবে।”

সোমবার (১৭ নভেম্বর) জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় ঘোষণার পর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বঙ্গবন্ধুর বাড়ির সামনে দুটি এক্সকাভেটর নিয়ে যেতে চাইলে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের বাধা দেয় সেনা ও পুলিশ। এরপর দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সেই সময়ই ঘটনাস্থলেই ডিসি মাসুদের ফোনালাপটি ধারণ করা হয় এবং মুহূর্তেই এটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

‘বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার’ নামে একটি ফেসবুক পেজ ভিডিওটি পোস্ট করে লিখেছে—“কোনো আন্দোলন দমনের জন্য ‘শিবির ট্যাগ’ এখনো কার্যকর। গতকাল ফ্যাসিস্ট আমলের পাবনার ডিসি, বর্তমান রমনা ডিসি মাসুদ আন্দোলনকারীদের শিবির বলে আখ্যায়িত করে দমন অভিযানের অনুমোদন নিয়েছেন।” ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই নেটিজেনদের বড় একটি অংশ তার সমালোচনায় সরব।

ডিসি মাসুদকে এ বিষয়ে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কোনো কল রিসিভ করেননি।

এর আগে মাসুদ আলমকে ঘিরে একাধিক বিতর্ক তৈরি হয়েছে। ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনে বুয়েট শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় তার হাতে এক শিক্ষার্থীর মুখ চেপে ধরার ছবি প্রকাশ পেয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি। আবার ২০২৪ সালের কোটা ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় পাবনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালানোর অনুমতি না দিয়ে উল্টো তাদের নিরাপত্তার আশ্বাস দেওয়ায় তিনি প্রশংসাও পেয়েছিলেন। ভাইরাল এক ভিডিওতে তাকে বলতে শোনা যায়—“যদি তোমাদের অ্যাটাক করার জন্য কেউ আসে, আগে আমাকে মারতে হবে।”

এর বাইরে রাজনৈতিক অস্থিরতা মোকাবিলায় মাঠে দ্রুত উপস্থিত হওয়া এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখার কারণে তিনি বিভিন্ন সময় আলোচনায় এসেছেন। আবার কখনো মন্তব্য ঘিরে বিতর্কেও জড়িয়েছেন—যেমন সায়েন্সল্যাব মোড়ে কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের সময় তার মন্তব্য, “এই সংঘর্ষের কারণ আল্লাহ ছাড়া কেউ বলতে পারবে না।”

মাসুদ আলম বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের ২৮তম ব্যাচের কর্মকর্তা। র‍্যাব-৬ ঝিনাইদহ ক্যাম্পে দায়িত্ব পালন শেষে পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হন। পদোন্নতি পেয়ে পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর গত বছরের ৫ আগস্ট ডিএমপিতে বদলি হয়ে রমনা বিভাগের ডিসি হিসেবে যোগ দেন। ভাইরাল সাম্প্রতিক ভিডিওটি তার সম্পর্কে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে—আন্দোলনকারীদের শনাক্ত না করেই ‘শিবির’ আখ্যা দিয়ে দমন অভিযান চালানো কি পেশাদার পুলিশের আচরণ? এই প্রশ্নই এখন সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার প্রধান বিষয়।

সোশ্যাল মিডিয়া

বাংলাদেশে ঢুকছে ২ লাখ কোটি টাকার জাল নোট : জুলকারনাইন

বাংলাদেশে দুই লাখ কোটি টাকা জাল নোট প্রবেশের অভিযোগ করেছেন সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের। বুধবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে তিনি এ কথা জানান। পোস্টে জুলকারনাইন সায়ের বলেন, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির লক্ষ্যে পার্শ্ববর্তী দেশের গোয়েন্দা সংস্থার মদদে বিভিন্ন রুটে প্রায় দুই লাখ কোটি টাকা সমপরিমাণ জাল নোট প্রবেশ করানো হচ্ছে, এসব টাকার কাগজ […]

বাংলাদেশে ঢুকছে ২ লাখ কোটি টাকার জাল নোট : জুলকারনাইন

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০১ অক্টোবর ২০২৫, ১৭:৩৪

বাংলাদেশে দুই লাখ কোটি টাকা জাল নোট প্রবেশের অভিযোগ করেছেন সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের। বুধবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে তিনি এ কথা জানান।

পোস্টে জুলকারনাইন সায়ের বলেন, ‘বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির লক্ষ্যে পার্শ্ববর্তী দেশের গোয়েন্দা সংস্থার মদদে বিভিন্ন রুটে প্রায় দুই লাখ কোটি টাকা সমপরিমাণ জাল নোট প্রবেশ করানো হচ্ছে,

এসব টাকার কাগজ আর বাংলাদেশের নোটে ব‍্যবহৃত কাগজ একই হওয়ার কারণে খালি চোখে এমনকি ব‍্যাংকের যাচাই মেশিনেও এসব নোট জাল হিসেবে চিহ্নিত করা দুরূহ। নিরাপত্তা সুতাসহ হলোগ্রাম প্রিন্ট সবই অত্যন্ত নিখুঁতভাবে ব্যবহার করা হয়েছে।’

তিনি বলেন, বিশেষ ব্যবস্থায় দেশটির নিজস্ব মুদ্রা ছাপানোর ফ‍্যাসিলিটিতে এসকল নোট প্রিন্ট করা হয়েছে বলে বিশ্বস্ত মাধ্যমে জানা গেছে।

পোস্টে তিনি লেখেন—বাংলাদেশের অর্থনৈতিক খাত একপ্রকারের ধ্বংস করতে এবং বিভিন্ন নাশকতামূলক কার্যক্রমে অর্থায়নের জন্যে এসব নকল নোট অত্যন্ত কম মূল্যে দেশের জালনোট কারবারিদের কাছে বিশেষ ব্যবস্থায় পৌঁছে দিচ্ছে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

বাংলাদেশের বর্ডার গার্ডস, বিভিন্ন গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা সংস্থা এ বিষয়ে অবগত, এবং নিজ সামর্থের সর্বোচ্চ দিয়েই তারা এই অপতৎপরতা প্রতিরোধের চেষ্টা করে চলেছেন, পাশাপাশি সাধারণ নাগরিকদের মধ‍্যেও এ বিষয়ে কার্যকরি সচেতনতা তৈরি গুরুত্বপূর্ণ।

সোশ্যাল মিডিয়া

মানসিক ভারসাম্যহীন হলে অপূর্ব মানসিক হাসপাতালে যাবে,অথবা যাবে রিহ‍্যাব সেন্টারে, বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন : আজহারী

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন অপ্রীতিকর ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে এক দীর্ঘ পোস্ট দিয়েছেন প্রখ্যাত ইসলামী স্কলার মিজানুর রহমান আজহারী। তিনি লিখেছেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পবিত্র কুরআন অবমাননার যে ঘটনা ঘটেছে তা অত্যন্ত ন্যাক্কারজনক। এ ঘটনা দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের মনে গভীর ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে।’ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্বের একটি ঘটনার উদাহরণ টেনে […]

মানসিক ভারসাম্যহীন হলে অপূর্ব মানসিক হাসপাতালে যাবে,অথবা যাবে রিহ‍্যাব সেন্টারে, বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন : আজহারী

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০৫ অক্টোবর ২০২৫, ১৯:৫৪

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন অপ্রীতিকর ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে এক দীর্ঘ পোস্ট দিয়েছেন প্রখ্যাত ইসলামী স্কলার মিজানুর রহমান আজহারী। তিনি লিখেছেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পবিত্র কুরআন অবমাননার যে ঘটনা ঘটেছে তা অত্যন্ত ন্যাক্কারজনক। এ ঘটনা দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের মনে গভীর ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে।’

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্বের একটি ঘটনার উদাহরণ টেনে আজহারী লিখেছেন, ‘ইতিপূর্বে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে, হাদিসের উদাহরণ দেয়ার কারণে শিক্ষকের বহিষ্কার দেখেছে গোটা দেশ!

এগুলো বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা প্রবাহ নয় বরং কাঠামোগত ইসলাম বিদ্বেষের উদাহরণ। কেউ মানসিক ভারসাম্যহীন হলে, মানসিক হাসপাতালে যাবে। অথবা যাবে রিহ‍্যাব সেন্টারে। সে বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন?’

এই ঘটনার পেছনে দেশকে অস্থিতিশীল করার কোনো ষড়যন্ত্র আছে কিনা তা খতিয়ে দেখার দাবি জানিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘দেশের এই ক্রান্তিকালে কেউ সুযোগ নিয়ে পরিকল্পিতভাবে দা * ঙ্গা-হা*ঙ্গামা লাগাতে চাচ্ছে কি না— সেটাও খতিয়ে দেখতে হবে। এটা দেশকে অশান্ত করার একটি নীলনকশার অংশও হতে পারে।’

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়কে এই ঘটনার বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার বার্তা দিয়ে আজহারী যোগ করেন, ‘নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অমুসলিম শিক্ষার্থীদেরও উচিত এর কঠোর প্রতিবাদ জানানো। কুরআন এসেছে গোটা মানবজাতির হেদায়েত হিসেবে।

কোন ধর্মগ্রন্থের অবমাননাই আমরা বরদাশত করব না। প্রতিবাদ কর্মসূচি ছাড়াও, আগামী এক মাস নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশুদ্ধ কুরআন তিলাওয়াত কর্মসূচি, কুরআন স্টাডি সার্কেল, কুরআনের অনুবাদ ও তাফসির বিতরণ কর্মসূচি পালন করা যেতে পারে।’

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে অপূর্ব পালের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন আজহারী। লিখেছেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে এই কুলাঙ্গারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই; যাতে ভবিষ্যতে কেউ এমন দুঃসাহস দেখানোর স্পর্ধা না দেখায়।’