বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

সোশ্যাল মিডিয়া

ড. ইউনূস অপরাধ কম করেনি, বুঝে করুক বা না বুঝে : এম এ আজিজ

জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কলামিস্ট এম এ আজিজ বলেছেন, ড. ইউনূস তার অ্যাকশন গুলোর ওপরে যদি ইনডেমিনিটি না নিতে পারে, সে তো ফাঁসবে। অপরাধ কম করেনি সে, বুঝে করুক বা না বুঝে। সে অপরাধ অনেক করে ফেলছে। তার সরকার আপাদমস্তক অবৈধ। একসময় না একসময় তাকে তো কাঠগড়ায় উঠতে হবে। এখন যে পরিস্থিতি, সারা দেশ উনি জিম্মি […]

ড. ইউনূস অপরাধ কম করেনি, বুঝে করুক বা না বুঝে : এম এ আজিজ

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৩ জুন ২০২৫, ১৪:৩৮

জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কলামিস্ট এম এ আজিজ বলেছেন, ড. ইউনূস তার অ্যাকশন গুলোর ওপরে যদি ইনডেমিনিটি না নিতে পারে, সে তো ফাঁসবে। অপরাধ কম করেনি সে, বুঝে করুক বা না বুঝে। সে অপরাধ অনেক করে ফেলছে। তার সরকার আপাদমস্তক অবৈধ।

একসময় না একসময় তাকে তো কাঠগড়ায় উঠতে হবে। এখন যে পরিস্থিতি, সারা দেশ উনি জিম্মি করে ফেলছে। এখন একটা অপশন হয়েছে যদি এই লন্ডনের বৈঠক ফেল করে তাকে খুব অপমান-অপদস্থ হয়ে বাংলাদেশ থেকে বেরিয়ে যেতে হবে।

বৃহস্পতিবার (১১ জুন) ‘মানচিত্র’ নামের এক ইউটিউব চ্যানেলে আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি।

নির্বাচনে জনগণ টাকা নিয়ে ভোট দেয়- এ বিষয়ে এম এ আজিজ বলেন, দেশের মালিক জনগণ যদি চাঁদা খেয়েও থাকে, জনগণ যদি ইলেকশনের সময় পয়সা নিয়েও থাকে, বিদেশে তিনি তো এটা বলতে পারেন না।

আমরা তো বলি না, তিনি এই দেশটাকে ব্যবসায়ী কেন্দ্র করেছেন। তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের ৬৬৬ কোটি টাকা সুদ মওকুফ করে নিয়েছেন। গ্রামীণফোনে ৪ হাজার কোটি টাকা মাফ করে দিয়েছেন।

জনগণ কেন খাবে না? জনগণ পয়সা খাইলে কয় পয়সা খাবে? ৫ হাজার, ১০ হাজার, ১ হাজার, পাঁচ শ, দুই শ? উনি তো হাজার হাজার কোটি টাকা খাচ্ছেন। সুতরাং উনি যে বিদেশে এই কথাগুলো বলেন- স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন আসে।

তিনি বলন, প্রফেসর ইউনূস একটা দিন কোনো শব্দ উচ্চারণ করছে, বাবারা, তোমরা লেখাপড়াও করো, দেশ চালাও। একটাবার বলছে? অর্থাৎ এই জাতি ধ্বংস হলে তার কিছু আসবে না। সারা পৃথিবী যে তার দেশ।

বাংলাদেশ ধ্বংস হয়ে গেলে তার কিছু আসবে না। সে এই দেশে জন্মগ্রহণ করেছিল বটে, তিনি এখন এই দেশের না। তার সারা বিশ্বে বিচরণ। তার আমেরিকার লাগবে। এই দেশে আপনার এবং আমার যে মমত্ববোধ আছে, এই দেশের প্রতি তার সেই মমত্ববোধ নাই।

যদি থাকত, তাহলে এত ব্যক্তিগত বেনিফিট সে নিতে পারত? ব্রিটেন গিয়ে উনার লোকজন তো ধাওয়া খেয়েছে। উনি অপমান ছাড়া ব্রিটেনে গিয়ে কিছু আনতে পারছেন না।

এ জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে তার বৈঠক হওয়াটাই মুখ্য। আমাদের জাতি এখন নির্বাচন চায়। বৈঠকে যদি আর ক্ষমতা ধরে রাখার মত প্যাঁচ না লাগায়, তাহলে সমাধান হবে। আর প্যাঁচ লাগালে সমাধান হবে না এবং বিএনপি আন্দোলনের জন্য বাধ্য হবে এবং তাকে অবশ্যই পালাতে হবে।

তিনি আরো বলেন, তিনি আর সরকার চালাতে পারছেন না। সরকার দেউলিয়া, সরকার ফেল স্টেটের দিকে যাবে। উনি দয়া করে জাতিকে মাফ করে দিন। এত অযোগ্য লোক ভাবিনি। উনি জাতিকে মাফ করে দিক। উনি ক্ষমতায় থেকে একটা নির্বাচন দিয়ে উনি সরে পড়ুক, এ ছাড়া ওনার প্রয়োজন আর নাই।

সোশ্যাল মিডিয়া

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই,আ.লীগ নির্বাচনের বাইরে থাকবে সেটা নিশ্চিত,ব্যাস, এবার সবাই প্রস্তুতি নিন

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের থাকবে না, এটা নিশ্চিত- বলে মন্তব্য করেছেন সিনিয়র সাংবাদিক আনিস আলমগীর। শুক্রবার বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি। আনিস আলমগীর তার পোস্টে বলেন, লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হাই প্রোফাইল বৈঠকে অবশেষে যা হওয়ার ছিল, […]

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই,আ.লীগ নির্বাচনের বাইরে থাকবে সেটা নিশ্চিত,ব্যাস, এবার সবাই প্রস্তুতি নিন

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৩ জুন ২০২৫, ১৯:৩৬

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের থাকবে না, এটা নিশ্চিত- বলে মন্তব্য করেছেন সিনিয়র সাংবাদিক আনিস আলমগীর। শুক্রবার বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

আনিস আলমগীর তার পোস্টে বলেন, লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হাই প্রোফাইল বৈঠকে অবশেষে যা হওয়ার ছিল, সেটাই হলো। জাতি কিছুটা স্বস্তি পেল—এই চিত্রটাই এতদিন ধরে রাজনৈতিক মহল ও মিডিয়ার কল্পনায় ঘুরপাক খাচ্ছিল।

নতুন কিছু না, শুধু আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হলো। নির্বাচন এগিয়ে এলো— এপ্রিলের বদলে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই হবে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ যে নির্বাচনের বাইরে থাকবে, সেটাও এখন নিশ্চিত। অনেকদিন তো তারা খেয়েছে এবার অন্যের খাওয়া দেখতে দেখতে, একটু ধৈর্য ধরলে হয়।

বাকিদের এবার যার যার নির্বাচনী মাঠে নামার সময়। কিছু গুছানো সংস্কার হবে, দুই একটা প্রতীকী রায়ও ঝুলে আছে, সেগুলো পড়বে। ব্যাস, এবার সবাই প্রস্তুতি নিন।

সোশ্যাল মিডিয়া

হঠাৎ খুশিতে নাচছেন শেখ হাসিনা : গোলাম মাওলা রনি

আওয়ামী লীগ ভালো হবে না, ফিরে আসবে ভয়ংকরভাবে! হঠাৎ খুশিতে নাচছেন শেখ হাসিনা!’—এই শিরোনামে নিজের ইউটিউব চ্যানেলে দেওয়া এক বিশ্লেষণে সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি বলেছেন, আওয়ামী লীগকে রাজনীতি থেকে বাদ দেওয়ার কথা কোনো অবস্থাতেই বলা যাচ্ছে না। তিনি বলেন, “প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, ফ্যাসিস্টকে আর ফিরে আসতে দেওয়া হবে না। অথচ আওয়ামী […]

হঠাৎ খুশিতে নাচছেন শেখ হাসিনা : গোলাম মাওলা রনি

ছবি সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০৩ জুলাই ২০২৫, ২১:৫৩

আওয়ামী লীগ ভালো হবে না, ফিরে আসবে ভয়ংকরভাবে! হঠাৎ খুশিতে নাচছেন শেখ হাসিনা!’—এই শিরোনামে নিজের ইউটিউব চ্যানেলে দেওয়া এক বিশ্লেষণে সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি বলেছেন, আওয়ামী লীগকে রাজনীতি থেকে বাদ দেওয়ার কথা কোনো অবস্থাতেই বলা যাচ্ছে না। তিনি বলেন, “প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, ফ্যাসিস্টকে আর ফিরে আসতে দেওয়া হবে না।

অথচ আওয়ামী লীগের মতো ফ্যাসিস্ট দলকে বিদায় করতে আমাদের ১৬ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। সামনে যদি নতুন কোনো ফ্যাসিস্টের জন্ম হয়, যেন জাতিকে আর ১৬ বছর ধরে অপেক্ষা করতে না হয়, এজন্য তিনি যেভাবে দরকার সব সংস্কার করবেন।”

রনি অভিযোগ করেন, প্রধান উপদেষ্টার আশপাশের লোকজনের মুখে এনসিপি বা বিএনপি নিয়ে কোনো আলোচনা নেই, কেবল আওয়ামী লীগ, শেখ হাসিনা আর ফ্যাসিস্ট শব্দ।

“এর ফল কী হয়? মার্কেটিংয়ের ভাষায় বলে, যাকে নিয়ে প্রচার হয়, সেটা শেষ পর্যন্ত তার পক্ষেই যায়। এই বিষয়টি আওয়ামীবিরোধীদের মধ্যে ভয় তৈরি করছে,” বলেন তিনি। রনি বলেন, “ইউটিউব-ফেসবুকে আওয়ামীবিরোধী পরিচিত মুখ ৫-৬ জন।

কিন্তু তাদের মোকাবেলায় আওয়ামী লীগের ৫০০–৬০০ মুখ অনলাইনে হাজির, তারা আওয়ামী লীগের ন্যারেটিভ তৈরি করছে, অনেকে হুমকিও দিচ্ছে।”

তিনি আরও বলেন, “অবস্থা এমন ভয়ংকর যে, স্বয়ং প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘের এক কর্মকর্তার কাছে অপতথ্য বন্ধের জন্য সহযোগিতা চেয়েছেন। তিনি মেটার কাছেও সহযোগিতা চেয়েছেন।” রনি সতর্ক করে বলেন, “আওয়ামী লীগ হঠাৎ ভালো হয়ে যাবে এমন আশায় নাচা ঠিক না।

তারা ফিরে এলে আরও ভয়ংকর হয়ে ফিরে আসবে। তাই আওয়ামী লীগকে বিদায় করার পর নতুন কোনো ফ্যাসিস্ট যেন জন্ম না নেয়, সেই সংস্কার এখনই করা জরুরি।”

সোশ্যাল মিডিয়া

লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে ড. ইউনূসের ৩৭ রুম, ব্যয় নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে তোলপাড়

লন্ডনের বিলাসবহুল ডরচেস্টার হোটেলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তার সফরসঙ্গীদের জন্য ৩৭টি রুম রিজার্ভ করা হয়েছে—এ তথ্য প্রকাশের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার জন্ম নিয়েছে। বিশিষ্ট অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের ওরফে সামি এক ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনূস সাহেব ও তাঁর সফরসঙ্গীদের জন্যে লন্ডনের অন্যতম লাক্সারি […]

লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে ড. ইউনূসের ৩৭ রুম, ব্যয় নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে তোলপাড়

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৩ জুন ২০২৫, ১৫:২২

লন্ডনের বিলাসবহুল ডরচেস্টার হোটেলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তার সফরসঙ্গীদের জন্য ৩৭টি রুম রিজার্ভ করা হয়েছে—এ তথ্য প্রকাশের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার জন্ম নিয়েছে।

বিশিষ্ট অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের ওরফে সামি এক ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনূস সাহেব ও তাঁর সফরসঙ্গীদের জন্যে লন্ডনের অন্যতম লাক্সারি হোটেল ডরচেস্টারে ৪ রাতের জন্যে যে ৩৭টি রুম রিজার্ভ করা হয়েছে, তার সর্বমোট ভাড়া কত হতে পারে বলে আপনি মনে করেন?’

এই পোস্টটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) মারুফ কামাল খান কমেন্টে পাল্টা প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন, ‘ভাড়া কতো এবং ভাড়ার অর্থ কারা পরিশোধ করছে—এই দুটো তথ্যই গুরুত্বপূর্ণ এবং জানা দরকার। লন্ডনে উপস্থিত একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক হিসেবে এ দুটি তথ্য জানাবেন কি?’

এ ঘটনায় নেটিজেনদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।

কেউ কেউ ব্যয়বহুল এই রুম রিজার্ভের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, আবার কেউ বিষয়টিকে অপ্রাসঙ্গিক এবং অহেতুক বিতর্ক বলেও মন্তব্য করেছেন।
ব্লগার মাহমুদুল হাসান বিস্ময় প্রকাশ করে লেখেন, ‘৩৭ রুম?’ আরিফুল ইসলাম শান্ত ব্যঙ্গ করে বলেন, ‘তোহ, ইউনুস গিয়ে রাস্তায় ঘুমাবে?’

অন্যদিকে সাজ্জাদুল আলম তুষার মন্তব্য করেন, ‘তো ওরা কি ওইখানে গিয়ে আত্মীয়ের বাসায় থাকবে রুম রিজার্ভ না করে! এসব আজাইরা টপিক তুলে হুজুগে বাঙালির মনোযোগ আকর্ষণ আপ্নার দ্বারা-ই হয়।’