বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

সোশ্যাল মিডিয়া

আবরার হত্যার ফাঁসির আসামি জেল থেকে পালিয়েছে’

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেল থেকে পালিয়েছে। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এ তথ্য জানান আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফায়েজ। আবরার ফায়েজ পোস্টে লেখেন, ‘আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে গত বছরের ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের […]

নিউজ ডেস্ক

২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২২:৪১

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেল থেকে পালিয়েছে। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে এক পোস্টে এ তথ্য জানান আবরার ফাহাদের ছোট ভাই আবরার ফায়েজ।

আবরার ফায়েজ পোস্টে লেখেন, ‘আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে গত বছরের ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।

তিনি লেখেন, ‘ফাঁসির আসামি তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালায় কীভাবে! পালানোর পরেও এ তথ্য বাইরে না আসাতো এটাই প্রমাণ করে, তাকে ধরতেও কোনো চেষ্টা করা হয়নি। পূর্বে থেকেই আরও তিনজন পলাতক আছে।

মুনতাসির আল জেমি, পিতা- আব্দুল মজিদ, মাতা- জোসনা বেগম, ঠিকানা : ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।’

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর রাতে বুয়েটের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদকে ছাত্রলীগের একদল নেতাকর্মী পিটিয়ে হত্যা করেন।

হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার দায়ে ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর বুয়েটের ২০ শিক্ষার্থীকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। এ মামলায় আরও পাঁচ শিক্ষার্থীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোশ্যাল মিডিয়া

হাসনাত সারজিসকে শুয়োর বলে চাকরী হারালেন এখন টিভির উপস্থাপিকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির শীর্ষনেতা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধানমুখ হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য করার জেরে এখন টিভির নিউজরুম এডিটর ও টেলিভিশন উপস্থাপিকা জেনিসিয়া বর্ণাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। সম্প্রতি দেশে আলোড়ন সৃষ্টিকারী মাগুরার ন্যাক্কারজনক ঘটনা, যেখানে আট বছরের শিশু আছিয়া গণধর্ষণের শিকার হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়, সে ঘটনাকে কেন্দ্র করে গণমাধ্যমের […]

হাসনাত সারজিসকে শুয়োর বলে চাকরী হারালেন এখন টিভির উপস্থাপিকা

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১৪ মার্চ ২০২৫, ০৬:৩৬

জাতীয় নাগরিক পার্টির শীর্ষনেতা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধানমুখ হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য করার জেরে এখন টিভির নিউজরুম এডিটর ও টেলিভিশন উপস্থাপিকা জেনিসিয়া বর্ণাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।

সম্প্রতি দেশে আলোড়ন সৃষ্টিকারী মাগুরার ন্যাক্কারজনক ঘটনা, যেখানে আট বছরের শিশু আছিয়া গণধর্ষণের শিকার হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়, সে ঘটনাকে কেন্দ্র করে গণমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। ঘটনার প্রেক্ষাপটে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এখন টিভি সরাসরি সম্প্রচারে ছিল।

তবে সম্প্রচারের সময় একটি কারিগরি ত্রুটির কারণে স্টুডিওর অভ্যন্তরীণ কথোপকথনের কিছু অংশ লাইভ সম্প্রচারে চলে আসে। যেখানে নিউজরুম থেকে একজন উপস্থাপক জানতে চান, হাসনাত ও সারজিস মাগুরায় গেছেন কি না।

এর প্রতিউত্তরে উপস্থাপিকা জেনিসিয়া বর্ণা কটূক্তি করে বলেন, “এই শুয়োরগুলো গেলেই কি আর না গেলেই কি!”

এই মন্তব্য মুহূর্তের মধ্যে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এবং ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। বিষয়টি নিয়ে তীব্র সমালোচনা শুরু হলে এখন টিভির সিইও তুষার আবদুল্লাহ দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে উপস্থাপিকা জেনিসিয়া বর্ণাকে চাকরিচ্যুত করেন বলে জানা গেছে।

এই ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত জানতে উপস্থাপিকা জেনিসিয়া বর্ণা বা এখন টিভির সিইও তুষার আবদুল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও এখন পর্যন্ত তাদের কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিক মহল এবং নাগরিক সমাজে আলোচনা চলছে। কেউ কেউ বলছেন, গণমাধ্যমের একজন দায়িত্বশীল ব্যক্তির কাছ থেকে এমন মন্তব্য আসা অত্যন্ত দুঃখজনক, যা সাংবাদিকতার নৈতিকতা ও নিরপেক্ষতার পরিপন্থী। অন্যদিকে, কেউ কেউ বলছেন, কারিগরি ত্রুটির কারণে এটি অনিচ্ছাকৃতভাবে সম্প্রচারিত হলেও একজন গণমাধ্যমকর্মীর পেশাদারিত্বের জায়গা থেকে সংযত থাকা উচিত ছিল।

ঘটনার পর থেকে বিষয়টি নিয়ে এখন টিভির অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাপনায়ও টানাপোড়েন চলছে বলে জানা গেছে। টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর সংবাদ পরিবেশনে দায়িত্বশীলতার গুরুত্ব এবং গণমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে।

সোশ্যাল মিডিয়া

কান্নাজড়িত কণ্ঠে অনুরোধ করে বলেন ‘আমারে এরকম বিরক্ত করলে আত্মহত্যা করমু ভাই’

ওই কিরে, ওই কিরে’ বলে তরমুজ বিক্রেতা রনি এখন ভাইরাল। তার এই ডায়ালগটি এখন স্যোশাল মাধ্যমের সবখানেই ব্যবহার করছেন নেটিজেনরা। এমনকি রনিকে ডেকে নিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তরমুজ কেটে প্রতিষ্ঠানের প্রচারণা করছেন। কিন্তু এসব কর্মকাণ্ডের কারণে বিপাকে পড়েছেন ভাইরাল তরমুজ বিক্রেতা রনি। তিনি এতটাই ভাইরাল হয়েছেন যে, কনটেন্ট ক্রিয়েটররা তার দোকানের সামনে গিয়ে ভিড় জমাচ্ছেন। এতে […]

নিউজ ডেস্ক

১৭ মার্চ ২০২৫, ১৪:০৫

ওই কিরে, ওই কিরে’ বলে তরমুজ বিক্রেতা রনি এখন ভাইরাল। তার এই ডায়ালগটি এখন স্যোশাল মাধ্যমের সবখানেই ব্যবহার করছেন নেটিজেনরা। এমনকি রনিকে ডেকে নিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তরমুজ কেটে প্রতিষ্ঠানের প্রচারণা করছেন। কিন্তু এসব কর্মকাণ্ডের কারণে বিপাকে পড়েছেন ভাইরাল তরমুজ বিক্রেতা রনি।

তিনি এতটাই ভাইরাল হয়েছেন যে, কনটেন্ট ক্রিয়েটররা তার দোকানের সামনে গিয়ে ভিড় জমাচ্ছেন। এতে তিনি স্বাভাবিকভাবে তরমুজ বিক্রি করতে পারছেন না। তাই আক্ষেপ করে তিনি এভাবে চলতে থাকলে আত্মহত্যার হুমকি দিয়েছেন।

তিনি গতকাল এক ভিডিওতে বলেছেন, ‘আমারে এরকম বিরক্ত করলে আমি গলায় ছুরি দিমু নয়তো ২৪ তলা থেকে পড়ে আত্মহত্যা করমু ভাই।

আমার দেড় লক্ষ টাকার মাল পচে যাচ্ছে। আমি বিক্রি করতে পারতেছি না।’

তিনি ওই ভিডিওতে আরো বলেন, ‘আমি তো ভিডিও করার জন্য না বলি নাই। আমি ভিডিও দিব।

আপনারা যা বলবেন আমি তাই শুনবো, কিন্তু আমারে ভালো রাখেন। কর্ম করে খাইতে দেন ভাই। তিনি কান্নাজড়িত কণ্ঠে অনুরোধ করে বলেন, ‘আমারে বিরক্ত করবেন না ভাই।’

সম্প্রতি কারওয়ান বাজারে তরমুজ বিক্রি করতে গিয়ে ভাইরাল হন রনি। তরমুজ বিক্রির সময় এক কনটেন্ট ক্রিয়েটর তা ধারণ করে ছড়িয়ে দেন।

তা মুহুতেই স্যোশাল মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। তারপর থেকেই রনির দোকানে ভিড় জমাতে থাকেন কনটেন্ট ক্রিয়েটররা। এদিকে, তরমুজ বিক্রেতার এমন বক্তব্যের পর অনেক প্রতিষ্ঠান তার পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন।

সোশ্যাল মিডিয়া

‘শুধু পুরুষদের দায়ী করা ঠিক নয়’,ধর্ষণ ইস্যুতে যা বললেন ডা. সাবরিনা

ডাক্তার সাবরিনা পেশায় চিকিৎসক হলেও আকর্ষণীয় সাজগোজে ছবি-ভিডিও প্রকাশের কারণে থাকেন আলোচনায়। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে গণমাধ্যমে দেশের চলমান ধর্ষণ ইস্যু নিয়ে কথা বলেন তিনি। আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে গ্লোবাল স্টার কমিউনিকেশন আয়োজিত ও প্রথমা বাংলাদেশ নিবেদিত ‘গ্লোবাল স্টার উইমেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৪’-এ অ্যাওয়ার্ড পান ডা. সাবরিনা। ডা. সাবরিনা বলেন, ‘ধর্ষণ একটি আদিমতম অপরাধ। […]

‘শুধু পুরুষদের দায়ী করা ঠিক নয়’,ধর্ষণ ইস্যুতে যা বললেন ডা. সাবরিনা

ছবি: সংগৃহিত

নিউজ ডেস্ক

১১ মার্চ ২০২৫, ১৯:০৩

ডাক্তার সাবরিনা পেশায় চিকিৎসক হলেও আকর্ষণীয় সাজগোজে ছবি-ভিডিও প্রকাশের কারণে থাকেন আলোচনায়। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে গণমাধ্যমে দেশের চলমান ধর্ষণ ইস্যু নিয়ে কথা বলেন তিনি।

আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে গ্লোবাল স্টার কমিউনিকেশন আয়োজিত ও প্রথমা বাংলাদেশ নিবেদিত ‘গ্লোবাল স্টার উইমেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৪’-এ অ্যাওয়ার্ড পান ডা. সাবরিনা।

ডা. সাবরিনা বলেন, ‘ধর্ষণ একটি আদিমতম অপরাধ।

নারীদের প্রতি মুহূর্তে প্রতিবন্ধকতা। আমি বলব, শুধু পুরুষদের দায়ী করা ঠিক নয়। নারীর ওপর অত্যাচারের জন্য এই ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স এবং সোশ্যাল ভায়োলেন্সের জন্য নারীরাও অনেক সময় দায়ী হয়। নারী জনমের জন্য সুখী নয়, নিরাপদ বোধ করে না।

সে দেশে এ পুরস্কার হাতে নিয়ে ভালো লাগে না।’

তিনি আরো বলেন, ‘যারা সব সময় নারীদের সঙ্গে কোনো সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট হলে নারীকেই দায়ী করেন। বলেন, নারীর চালচলনে সমস্যা, নারীর পোশাক-আশাকে সমস্যা তারা ৮ বছরের মেয়েটার ক্ষেত্রে কী বলবেন?

আজও কি এই মেয়ের চালচলন, নাকি পোশাক-আশাকের দোহাই দেবেন। কাজেই আমি বলব, যেদিন মা-বাবারা কন্যাসন্তান হওয়ার পর আলহামদুলিল্লাহ মন থেকে বলতে পারবেন সেদিন মেয়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে তাদেরকে দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ভুগতে হবে না।

সেই দিন এই দিবস এই পুরস্কার সার্থক হবে। না হলে এই দিবস এই পুরস্কার কোনোটাতেই সার্থকতা নেই।’

নারীদের প্রতি মুহূর্তে প্রতিবন্ধকতা উল্লেখ করে এই চিকিৎসক বলেন, ‘দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স শুধু নয়, সোশ্যাল ভায়োলেন্স হয় এবং অনেক সময় আমি বলব শুধু পুরুষদের দায়ী করা ঠিক নয়। নারীর ওপর অত্যাচারের জন্য এই ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স এবং সোশ্যাল ভায়োলেন্সের জন্য নারীরাও অনেক সময় দায়ী হয়।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমি অত্যন্ত দুঃখ বোধ করছি তার পরও বলছি এই ধর্ষণ মামলার মতো মামলাটাকে বিভিন্ন কারণে ব্যবহার করে এর গুরুত্বটা এমন কমিয়ে ফেলেছে যার কারণে যারা প্রকৃত ভুক্তভোগী, প্রকৃত ধর্ষিতা ক্ষত-বিক্ষত হয়ে যায় শরীর এবং মন তারা বিচার পাচ্ছে না।

কাজেই আমি বলব, দয়া করে এই মামলাটিকে প্রহসনের মামলা বানিয়ে না ফেলে এমন একটি অবস্থা তৈরি করুন, যাতে মামলার গুরুত্ব নিশ্চিত হয় এবং এ মামলার সর্বোচ্চ শাস্তি বিধান হয়। এই দাবি আমার মোটেও রাষ্ট্রের কাছে নয়।’

ধর্ষণ একটা আদিমতম অপরাধ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এটার জন্য আইন আছে। কিন্তু আইন করে কি এটা বন্ধ করা গেছে? যায়নি। সবচেয়ে প্রথমে প্রয়োজন পারিবারিক শিক্ষা। ফেসবুক খুললে বিভিন্ন পুরুষের, কোনো কোনো সময় নারীদেরও কিছু কিছু মন্তব্যে বোঝা যায় কী ধরনের মানসিক অবস্থা তারা ধারণ করেন এবং লালন করেন।’

সর্বশেষে এ ইনফ্লুয়েন্সার বলেন, ‘একটা নারীর সঙ্গে একটা খারাপ কিছু হলে তারা দায়ী করার চেষ্টা করেন নারীর চলাফেরা, পোশাক-আশাক, যে কারণে একটা ৮ বছরের শিশুর ওপর এত বড় ধরনের অপরাধ ঘটতে পারে।

তাহলে কি শুধু রাষ্ট্রই দায়ী? না, সব সময় শুধু রাষ্ট্রই দায়ী নয়। প্রয়োজন পারিবারিক শিক্ষা, সামাজিক শিক্ষা এবং রাষ্ট্রের তো দায়িত্ব অবশ্যই আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, বিচার এবং বিচারের যাতে সুনির্দিষ্ট প্রয়োগ হয় কোনো ফাঁক গলে যেন ধর্ষক পালিয়ে যেতে না পারে।’

করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা নিয়ে প্রতারণাকাণ্ডে দেশব্যাপী আলোচিত হন ডাক্তার সাবরিনা। সেই মামলায় কারাগারেও ছিলেন দীর্ঘদিন।