বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

রাজনীতি

ইতিহাসের পরিবর্তন ‘জুলাই বিপ্লব’: জামায়াত আমির

আওয়ামী লীগের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে ২৪’র ছাত্র-জনতার ‘জুলাই বিপ্লব’ ইতিহাসের ইতিবাচক পরিবর্তন বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, এই পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে আল্লাহ উর্বর করে আমাদের হাতে তুলে দিয়েছেন। এই জমিনে আমরা কী চাষ করব, কীভাবে চাষ করব- তা আমাদের ওপর নির্ভর করবে। সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাত আটটায় রাজধানীর আল-ফালাহ […]

নিউজ ডেস্ক

২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১৫:৩৭

আওয়ামী লীগের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে ২৪’র ছাত্র-জনতার ‘জুলাই বিপ্লব’ ইতিহাসের ইতিবাচক পরিবর্তন বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, এই পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে আল্লাহ উর্বর করে আমাদের হাতে তুলে দিয়েছেন। এই জমিনে আমরা কী চাষ করব, কীভাবে চাষ করব- তা আমাদের ওপর নির্ভর করবে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাত আটটায় রাজধানীর আল-ফালাহ মিলনায়তনে ঢাকা মহানগরী উত্তর জামায়াতের থানা দায়িত্বশীল সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জন আকাঙ্ক্ষার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, মানুষ দোয়া করছে ও চাচ্ছে ক্ষমতা যেন ভালো লোকদের হাতেই আসে। লোকেরা বলছেন যে তারা অপেক্ষা করছেন।

তিনি বলেন, জামায়াতের প্রতি মানুষের প্রত্যাশার জায়গা তৈরি হয়েছে। মানুষ জামায়াতের হয়ে কাজ করতে চাওয়ার অভিব্যক্তিও তুলে ধরেন তিনি।

দলের নেতাদের শহীদ করার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, হাজার হাজার ষড়যন্ত্র আছে, থাকবে। দুনিয়া যতদিন আছে ষড়যন্ত্র ততদিন থাকবে। কোনো সময়ই এই ধরনের ষড়যন্ত্রের বাইরে ছিল না- হযরত আদম (আ.)-এর বিরুদ্ধেও শয়তান ষড়যন্ত্র করেছিল। এজন্য মানুষ শয়তান ও জ্বিন শয়তান থেকে বাঁচার জন্য কোরআনে একটি সুরাও নাজিল করেছেন আল্লাহ তায়ালা।

আল্লাহর মকবুল বান্দা হওয়ার জন্য দুটো জিনিস তাক্বওয়া ও তাওয়াক্কুল অর্জনের কথা নেতাকর্মীদের স্মরণ করিয়ে দেন তিনি।

জামায়াত আমির বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নিরেট কোনো রাজনৈতিক সংগঠন নয়, সামাজিক সংগঠনও নয়, আবার শুধু দাওয়াহ সংগঠনও নয়- দ্বীনের একটি পূর্ণাঙ্গ সংগঠন। এখানে সমস্ত উপাদান আছে- কোনো কিছু বাদ নেই।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, জামায়াতের প্রতি মানুষের ভালোবাসার জায়গা তৈরি হয়েছে। এই জায়গা যেন নষ্ট না হয়, যেন যত্ন নেওয়া হয়, নেতা-কর্মীদের সতর্ক করেন তিনি।

তিনি বলেন, আমরা যদি মানুষের ভালোবাসাগুলোর যত্ন নিতে পারি-তাহলে দ্বীন কায়েমের আমাদের ক্ষুধা ও পিপাসা আল্লাহ পূর্ণ করে দেবেন। আমরা আমাদের জন্য দ্বীনের বিজয় চাচ্ছি না, আমাদের মিল্লাতের জন্য চাচ্ছি। মিল্লাত বিজয় পেলে আমরাও তার অংশীদার হবো ইনশাআল্লাহ।

জামায়াত আমির বলেন, ক্ষমতায় গিয়ে আমরা হাব-ভাব দেখাবো, স্বাদ নেবো আল্লাহ যেন এই নাপাক চিন্তা থেকে আমাদের মনকে মুক্ত রাখেন। অতীতের মুরব্বিরা (সাবেক দায়িত্বশীলরা) অনেক উদাহরণ সৃষ্টি করে গেছেন। ঐটাকে সামনে রেখে আরও সুন্দর সুন্দর উদাহরণ সৃষ্টি করব আমরা। তাহলেই তারা সার্থক হবেন। গোটা জাতিকে (মিল্লাতকে) আমাদের ধারণ করতে হবে।

সভাপতির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির সেলিম উদ্দিন বলেন, নতুন বিপ্লবে ঢাকা মহানগরী উত্তরের থানা সভাপতি ও আমিরদের নতুনত্বের সঙ্গে কাজ করতে হবে। জামায়াতে ইসলামী একটি সামগ্রিক আন্দোলনের নাম। একটি পূর্ণাঙ্গ সংগঠন এবং পরিপূর্ণ ইসলামী আন্দোলন।

সংগঠনকে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া থেকে রক্ষা করতে নেতৃত্ব বাছাইয়ে মেধা ও যোগ্যতার মূল্যায়ন করার পাশাপাশি প্রয়োজনে তরুণদের এগিয়ে নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন মহানগরী আমির।

কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিমের সঞ্চালনায় এতে উপস্থিত ছিলেন- মহানগরীর নায়েবে আমির আব্দুর রহমান মূসা ও ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা, সহকারী সেক্রেটারি মাহফুজুর রহমান, নাজিম উদ্দীন মোল্লা, ডা. ফখরুদ্দীন মানিক ও মাওলানা ইয়াসিন আরাফাত। দারসুল কোরআন পেশ করেন অধ্যাপক আবুল ইহসান।

সমাবেশে ২০২৫-২০২৬ সেশনের জন্য রুকনদের ভোটে নির্বাচিত থানা আমিরদের শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন।

রাজনীতি

ঢাকা বিমানবন্দর থেকে আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী এবং মেয়ে আটক

এটি কি নিয়মতান্ত্রিক কোনো প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো নির্দেশনা বা রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে?

নিউজ ডেস্ক

১৩ মে ২০২৫, ১৩:৫৮

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী শেখ শাইরা শারমিনের বিদেশযাত্রায় বাধা দেওয়ার ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তিনি থাইল্যান্ডগামী থাই এয়ারওয়েজের টিজি৩২২ ফ্লাইটে ওঠার প্রস্তুতি নিলেও ইমিগ্রেশন কাউন্টার থেকে তাকে থামিয়ে দেওয়া হয়। তিনি ফ্লাইটে উঠতে পারেননি।

বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, দুপুর ১টা ৩৫ মিনিটে তিনি ফ্লাইটের জন্য চেক-ইন সম্পন্ন করলেও ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ কোনো নির্দিষ্ট কারণ না জানিয়ে তাকে ফ্লাইটে ওঠার অনুমতি দেয়নি। তবে ইমিগ্রেশন বা কোনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।

শেখ শাইরা শারমিনের পারিবারিক পরিচিতি ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক বলয়ের সঙ্গে যুক্ত। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের ভাই শেখ আবু নাসেরের ছেলে শেখ হেলাল উদ্দীনের কন্যা এবং বাগেরহাট-২ আসনের আওয়ামী লীগ সংসদ সদস্য শেখ তন্ময়ের বড় বোন। অন্যদিকে, তার স্বামী আন্দালিব রহমান পার্থ একজন বিরোধী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা এবং বিভিন্ন সময়ে সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচনায় সক্রিয় থেকেছেন।

এই প্রেক্ষাপটে একটি প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য হয়েও বিদেশযাত্রায় বাধার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠছে—এটি কি নিয়মতান্ত্রিক কোনো প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো নির্দেশনা বা রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে?

আইন ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতা এবং ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের স্বচ্ছতা নিয়ে এ ধরনের ঘটনার পর নানা ধরনের আলোচনা এবং ব্যাখ্যার সুযোগ তৈরি হয়। বিশেষ করে যখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি সরাসরি কোনো মামলার আসামি নন কিংবা তার বিরুদ্ধে প্রকাশ্য কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই, তখন এমন ঘটনায় জনমনে প্রশ্ন তৈরি হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়।

বর্তমানে এই বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত হোক বা রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ডপ্রসূত কারণ—ঘটনাটির স্বচ্ছ ব্যাখ্যা প্রয়োজন, যাতে বিভ্রান্তি না ছড়ায় এবং নাগরিকদের অধিকার বিষয়ে আস্থার পরিবেশ অটুট থাকে।

রাজনীতি

ভারতে আশ্রয় নেওয়া সব আ:লীগ নেতাদের দেশে ফিরতে নির্দেশ দিলেন শেখ হাসিনা

দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকা নেতাদের স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে সবাইকে দেশে ফিরতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা ফিরবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে।

নিউজ ডেস্ক

১৭ মে ২০২৫, ১৭:০৩

গণহত্যা, দমন-পীড়ন ও অন্যান্য গুরুতর অপরাধে অভিযুক্ত হয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগপন্থী বহু নেতা এখন চরম অনিশ্চয়তার মুখে। ভারতের অভ্যন্তরে থাকা অবৈধ বিদেশিদের দ্রুত দেশত্যাগের নির্দেশ জারির পর দেশটিতে পালিয়ে থাকা এসব নেতাদের মধ্যে শুরু হয়েছে দেশ ছাড়ার হিড়িক।

আগস্ট মাস থেকে এ নির্দেশনা আরও কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করার কথা থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠছে।

পুশব্যাক ও গ্রেফতারের আশঙ্কায় অনেক নেতা ভারতে অবস্থান ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন। ইতিমধ্যে ৫০ জনেরও বেশি নেতা ইউরোপ ও আমেরিকায় পালিয়ে গেছেন এবং অনেকে নতুন করে এসব দেশে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টায় রয়েছেন। তবে পালিয়ে বাঁচা যেন খুব সহজ হবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে।

দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকা নেতাদের স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে সবাইকে দেশে ফিরতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা ফিরবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে।

এ লক্ষ্যে সরকার আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে বহুমুখী কূটনৈতিক ও আইনি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

সরকারের একটি গোপন সূত্র জানিয়েছে, এই প্রক্রিয়ায় ইন্টারপোলের সহায়তা নেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনায় আছে। সরকার চায়, এসব অপরাধের দ্রুত বিচার কার্যকর হোক এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হোক।

এই প্রেক্ষাপটে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গা-ঢাকা দিয়ে থাকা নেতাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অনেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে আত্মগোপনে গেছেন, আবার কেউ কেউ দেশে ফেরার উপায় খুঁজছেন।

রাজনীতি

নাহিদ, সারজিসকে টার্গেট করে হামলা, উদ্দেশ্য ছিল সরাসরি হত্যা : অপু

হামলাকারীদের লক্ষ্য ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় নেতা নাহিদ বা সারজিস। গাড়িবহরে ঢুকে যে আচরণ তারা করেছে, তা দেখে হত্যার উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়। আমরা ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত ও দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।

নিউজ ডেস্ক

০৪ জুলাই ২০২৫, ২০:২৯

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) অভিযোগ করেছে, তাদের কেন্দ্রীয় নেতাদের বহনকারী গাড়িবহরে ঠাকুরগাঁওয়ের টাঙ্গন ব্রিজ এলাকায় হামলার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (৪ জুলাই) দুপুরে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় কর্মসূচি শেষে পীরগঞ্জ যাওয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কর্মসূচি শেষে ঠাকুরগাঁওয়ের আর্ট গ্যালারি মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে গাড়িবহরটি পীরগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। পথিমধ্যে টাঙ্গন ব্রিজ এলাকায় একটি আন্তঃজেলা বাস হঠাৎ বহরে ধাক্কা দেয়। এতে একটি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হলে, এনসিপির নেতাকর্মীরা বিষয়টি জানতে বাসটির কাছে গেলে ৫-৬ জন অজ্ঞাত ব্যক্তি তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে গাড়ির চালকসহ একজন কর্মী আহত হন।

এনসিপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, হামলাটি কেবল তাৎক্ষণিক কোনো ঘটনা নয়—বরং এটি ছিল একটি পূর্বপরিকল্পিত আক্রমণ। দলের ভাষ্য অনুযায়ী, বাস দুর্ঘটনার আড়ালে মূল উদ্দেশ্য ছিল গাড়িবহরে থাকা শীর্ষ নেতাদের লক্ষ্য করে প্রাণঘাতী হামলা চালানো। যদিও তারা ভুল গাড়িতে আঘাত করে, পরে তৎপর হয়ে আবারও হামলার চেষ্টা করা হয়।

ঠাকুরগাঁও জেলা এনসিপির মুখপাত্র অপু জানান,

“প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে যে, হামলাকারীদের লক্ষ্য ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় নেতা নাহিদ বা সারজিস। গাড়িবহরে ঢুকে যে আচরণ তারা করেছে, তা দেখে হত্যার উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়। আমরা ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত ও দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।”

ঘটনার পরপরই পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। ঠাকুরগাঁও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সারওয়ার হোসেন বলেন, “আমরা অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এনসিপির পক্ষ থেকে ঘটনাটিকে হামলা হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে এবং তারা একটি ভিডিও ফুটেজও আমাদের কাছে উপস্থাপন করেছে। তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”