রবিবার, ২২ জুন ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

রাজনীতি

আল্লাহর বিধানের পক্ষে ভোট না দিলে ওই ভোট পচে যায়: ড. শফিকুল ইসলাম

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি বাউফল উন্নয়ন ফোরামের চেয়ারম্যান ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, আল্লাহর বিধান কায়েমের পক্ষে ভোট না দিয়ে মাদক কারবারি, চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসী, দখলদার, জনগণের সম্পদ লুট করা চোর-ডাকাতকে ভোট দিলেই ওই ভোট পচে যায়। যারা নিজস্ব মতবাদে দেশ পরিচালনা করে তাদেরকে ভোট দিলে সেই ভোট […]

নিউজ ডেস্ক

২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১৪:১১

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি বাউফল উন্নয়ন ফোরামের চেয়ারম্যান ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, আল্লাহর বিধান কায়েমের পক্ষে ভোট না দিয়ে মাদক কারবারি, চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসী, দখলদার, জনগণের সম্পদ লুট করা চোর-ডাকাতকে ভোট দিলেই ওই ভোট পচে যায়। যারা নিজস্ব মতবাদে দেশ পরিচালনা করে তাদেরকে ভোট দিলে সেই ভোট পচে যায়। পচা ভোটের দূষিত ব্যাকটেরিয়া সমাজে ছড়িয়ে পড়ে ব্যাধিতে রূপান্তর হয়। ওই ব্যাধিতে ভোটারকেই আক্রান্ত হতে হয়।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা সভাকক্ষে জামায়াতে ইসলামীর বাছাইকৃত কর্মী এবং ওয়ার্ড দায়িত্বশীলদের শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বাউফল উপজেলা আমির মাওলানা মুহাম্মদ রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত শিক্ষা শিবিরে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন পটুয়াখালী জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক মো. শহিদুল ইসলাম আল কায়ছারী ও জেলা কর্মপরিষদের সদস্য উপাধ্যক্ষ মাওলানা মো. ওয়াজি উল্লাহ। এ ছাড়া জেলা, উপজেলা ও বিভিন্ন ইউনিটের নেতারা বক্তব্য রাখেন।

ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, নারীর স্বাধীনতার নামে গত ৫৩ বছর বাংলাদেশে নারীদের অধিকার ও ইজ্জত ক্ষুণ্ন করা হয়েছে। নারীদেরকে ভোগ-বিলাসের পণ্যে রূপান্তর করেছে। ধর্ষণের সেঞ্চুরি করা হয়েছে। শিয়াল মুরগি যেমন বন্ধু হতে পারে না, বেপর্দা নারী তেমনই সমাজে নিরাপদ থাকতে পারে না মন্তব্য করে তিনি বলেন,

ইসলাম নারীদের অধিকার, মর্যাদা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে। ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থায় নারী অধিকারের নামে নারীদের ইজ্জত লুণ্ঠনের সুযোগ নাই। নারীদের নিরাপত্তার বিঘ্ন ঘটতে পারে না। বাংলাদেশ যদি ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থায় পরিচালিত হতো তাহলে ফেলানীর মতো নিরীহ বোনদের সীমান্তে ভারত গুলি করে হত্যা করতে

পারত না, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্ষণের সেঞ্চুরি করে মিষ্টি বিতরণ করতে পারত না, রাজনৈতিক দলের পদবি দেওয়ার নামে নেতাদের কাছে নারীরা ভোগ পণ্য হতো না। নারী-পুরুষের সমান অধিকারের নামে নারীদেরকে তাদের প্রাপ্ত সম্মান ও মর্যাদা থেকে বঞ্চিত করা হতো না।

ধর্মনিরপেক্ষতার নামে ভিন্ন ধর্মের নাগরিকদের সংখ্যালঘু বানিয়ে রাখতে পারত না, পাহাড়ীদের উপজাতি বানিয়ে জাতি-গোষ্ঠী ও ধর্মের বিভাজন সৃষ্টি করা হতো না। এসব কেবলমাত্র মানবরচিত মতবাদে সম্ভব ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থায় নয়। তাই মানুষের তৈরি মতবাদ থেকে বেরিয়ে এসে আল্লাহর বিধান কায়েমের পক্ষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে ড. মাসুদ বলেন, তাহলে সমাজ মাদক কারবারি, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দখলদার, জনগণের সম্পদ লুট করা চোর-ডাকাত থেকে সমাজ রক্ষা পাবে। সমাজে শান্তি বিরাজ করবে।

ড. মাসুদ উপস্থিত বাছাইকৃত কর্মী এবং ওয়ার্ড দায়িত্বশীলদের উদ্দেশে বলেন, জনগণের প্রয়োজনে সমাজের উন্নয়নের সবার আগে সবক্ষেত্রে অতীতের মতো জামায়াতের কর্মীদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। মনে রাখতে হবে জামায়াত কর্মী মানেই সমাজকর্মী। আগামীতে দ্বীন কায়েমের ভোট যুদ্ধে জনগণকে অংশগ্রহণ করতে তিনি আহ্বান জানিয়ে বলেন,

নবী-রাসুল ও নারী-পুরুষ সাহাবিরা তরবারির যুদ্ধে জীবন ও রক্ত দিয়ে দ্বীন কায়েম করেছে। আর বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ এসেছে ব্যালেটের যুদ্ধে ইসলামের পক্ষে ভোট দিয়ে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

এর আগে সকালে ড. মাসুদ বাউফল উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পাড়া-মহল্লায় গণসংযোগ করেন। এ সময় তিনি জনসাধারণের ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। পরে বাউফল পৌর শহরের একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক বাউফল উন্নয়ন ফোরামের অর্থায়নে সংস্কারকাজের উদ্বোধন করেন ফোরামের চেয়ারম্যান ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ।

রাজনীতি

ঢাকা বিমানবন্দর থেকে আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী এবং মেয়ে আটক

এটি কি নিয়মতান্ত্রিক কোনো প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো নির্দেশনা বা রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে?

নিউজ ডেস্ক

১৩ মে ২০২৫, ১৩:৫৮

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী শেখ শাইরা শারমিনের বিদেশযাত্রায় বাধা দেওয়ার ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তিনি থাইল্যান্ডগামী থাই এয়ারওয়েজের টিজি৩২২ ফ্লাইটে ওঠার প্রস্তুতি নিলেও ইমিগ্রেশন কাউন্টার থেকে তাকে থামিয়ে দেওয়া হয়। তিনি ফ্লাইটে উঠতে পারেননি।

বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, দুপুর ১টা ৩৫ মিনিটে তিনি ফ্লাইটের জন্য চেক-ইন সম্পন্ন করলেও ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ কোনো নির্দিষ্ট কারণ না জানিয়ে তাকে ফ্লাইটে ওঠার অনুমতি দেয়নি। তবে ইমিগ্রেশন বা কোনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।

শেখ শাইরা শারমিনের পারিবারিক পরিচিতি ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক বলয়ের সঙ্গে যুক্ত। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের ভাই শেখ আবু নাসেরের ছেলে শেখ হেলাল উদ্দীনের কন্যা এবং বাগেরহাট-২ আসনের আওয়ামী লীগ সংসদ সদস্য শেখ তন্ময়ের বড় বোন। অন্যদিকে, তার স্বামী আন্দালিব রহমান পার্থ একজন বিরোধী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা এবং বিভিন্ন সময়ে সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচনায় সক্রিয় থেকেছেন।

এই প্রেক্ষাপটে একটি প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য হয়েও বিদেশযাত্রায় বাধার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠছে—এটি কি নিয়মতান্ত্রিক কোনো প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো নির্দেশনা বা রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে?

আইন ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতা এবং ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের স্বচ্ছতা নিয়ে এ ধরনের ঘটনার পর নানা ধরনের আলোচনা এবং ব্যাখ্যার সুযোগ তৈরি হয়। বিশেষ করে যখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি সরাসরি কোনো মামলার আসামি নন কিংবা তার বিরুদ্ধে প্রকাশ্য কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই, তখন এমন ঘটনায় জনমনে প্রশ্ন তৈরি হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়।

বর্তমানে এই বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত হোক বা রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ডপ্রসূত কারণ—ঘটনাটির স্বচ্ছ ব্যাখ্যা প্রয়োজন, যাতে বিভ্রান্তি না ছড়ায় এবং নাগরিকদের অধিকার বিষয়ে আস্থার পরিবেশ অটুট থাকে।

রাজনীতি

ভারতে আশ্রয় নেওয়া সব আ:লীগ নেতাদের দেশে ফিরতে নির্দেশ দিলেন শেখ হাসিনা

দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকা নেতাদের স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে সবাইকে দেশে ফিরতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা ফিরবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে।

নিউজ ডেস্ক

১৭ মে ২০২৫, ১৭:০৩

গণহত্যা, দমন-পীড়ন ও অন্যান্য গুরুতর অপরাধে অভিযুক্ত হয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগপন্থী বহু নেতা এখন চরম অনিশ্চয়তার মুখে। ভারতের অভ্যন্তরে থাকা অবৈধ বিদেশিদের দ্রুত দেশত্যাগের নির্দেশ জারির পর দেশটিতে পালিয়ে থাকা এসব নেতাদের মধ্যে শুরু হয়েছে দেশ ছাড়ার হিড়িক।

আগস্ট মাস থেকে এ নির্দেশনা আরও কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করার কথা থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠছে।

পুশব্যাক ও গ্রেফতারের আশঙ্কায় অনেক নেতা ভারতে অবস্থান ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন। ইতিমধ্যে ৫০ জনেরও বেশি নেতা ইউরোপ ও আমেরিকায় পালিয়ে গেছেন এবং অনেকে নতুন করে এসব দেশে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টায় রয়েছেন। তবে পালিয়ে বাঁচা যেন খুব সহজ হবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে।

দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকা নেতাদের স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে সবাইকে দেশে ফিরতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা ফিরবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে।

এ লক্ষ্যে সরকার আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে বহুমুখী কূটনৈতিক ও আইনি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

সরকারের একটি গোপন সূত্র জানিয়েছে, এই প্রক্রিয়ায় ইন্টারপোলের সহায়তা নেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনায় আছে। সরকার চায়, এসব অপরাধের দ্রুত বিচার কার্যকর হোক এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হোক।

এই প্রেক্ষাপটে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গা-ঢাকা দিয়ে থাকা নেতাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অনেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে আত্মগোপনে গেছেন, আবার কেউ কেউ দেশে ফেরার উপায় খুঁজছেন।

রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সামনে নির্বাচনের সময় নিয়ে বৈঠকে ‘তর্কে’ জড়ালেন সালাহউদ্দিন ও নাহিদ

বিএনপির পক্ষ থেকে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “বিএনপি ৩১ ডিসেম্বরের এক দিন পরেও জাতীয় নির্বাচন মেনে নেবে না। সংবিধান সংশোধন ছাড়া অন্য সব সংস্কার এক মাসেই সম্ভব।”

নিউজ ডেস্ক

০৩ জুন ২০২৫, ১৮:১৭

রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সংস্কার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় দফার আলোচনায় বসেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সোমবার (২ জুন) বিকেলে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমি মিলনায়তনে এই আলোচনা শুরু হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন কমিশনের প্রধান ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

আলোচনার শুরুতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমি প্রতিদিন যেসব বৈঠক করি, তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আনন্দ পাই আপনাদের সঙ্গে বসে দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলাপ করার সময়। এখানেই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রচিত হচ্ছে।”

আলোচনার মূল লক্ষ্য ছিল প্রয়োজনীয় সংস্কার নির্ধারণ ও তা বাস্তবায়নের রোডম্যাপ ঠিক করা। তবে আলোচনা ঘুরে দাঁড়ায় নির্বাচন কবে হবে, সেই সময়সূচি নিয়ে বিতর্কে।

বিএনপির পক্ষ থেকে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “বিএনপি ৩১ ডিসেম্বরের এক দিন পরেও জাতীয় নির্বাচন মেনে নেবে না। সংবিধান সংশোধন ছাড়া অন্য সব সংস্কার এক মাসেই সম্ভব।”

এরপর জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ মন্তব্য করেন, “কিছু দল ভারতের সঙ্গে সুর মিলিয়ে ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায়।” এ বক্তব্যে তাৎক্ষণিক ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান সালাহউদ্দিন। তিনি বলেন, “ডিসেম্বরে নির্বাচন চাইলে সেটা যদি ভারতের সুর হয়, তাহলে যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, তারা কি যুক্তরাষ্ট্র বা চীনের সুরে কথা বলছে?”

এই বক্তব্যে বৈঠকে উত্তেজনা সৃষ্টি হয় এবং এনসিপি ও বিএনপির প্রতিনিধিদের মধ্যে তীব্র বিতণ্ডা শুরু হয়।

বৈঠক শেষে সালাহউদ্দিন বলেন, “নির্বাচন নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো চিহ্নিত করে দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।” অন্যদিকে, এনসিপি নেতা নাহিদ বলেন, “জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আগে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলে সংস্কার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হবে।”

আলোচনায় অংশ নেওয়া নেতাদের মতে, আলোচনার মূল লক্ষ্য ছিল সংস্কার, কিন্তু বাস্তবে বিতর্ক আবর্তিত হয়েছে নির্বাচন সময়সূচিকে ঘিরে।