বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

রাজনীতি

বিএনপি-আওয়ামী লীগ একই গাছের দুটি ফুল : মুফতি ফয়জুল করিম

“এই দেশের ভোটারদের আচরণেও সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। দুর্নীতিবাজরা জেলে যাওয়ার পরও যখন জনগণ তাদের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে, তখন দুর্নীতির সংস্কৃতি উৎসাহ পায়। যদি তারা ফুলের মালা না দিয়ে জুতার মালা দিত, তাহলে দুর্নীতি অনেকটা কমে যেত

বিএনপি-আওয়ামী লীগ একই গাছের দুটি ফুল : মুফতি ফয়জুল করিম

ছবি: সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

২২ জুন ২০২৫, ২১:২৭

বিএনপি ও আওয়ামী লীগকে একই গাছের দুটি ডাল বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম। তিনি বলেন, চাঁদাবাজি, লুটপাট, দুর্নীতি সবই আগের মতোই চলছে। আগে আওয়ামী লীগ করত, এখন বিএনপি করছে। শুধু হাত বদল হয়েছ।

রোববার (২২ জুন) বিকেলে লালমনিরহাটের কালেক্টরেট মাঠে আয়োজিত ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে অনুষ্ঠিত এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

মুফতি ফয়জুল করিম বলেন, “বিগত ৫৩ বছর যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা আমাদের জনগণকে কলুর বলদ বানিয়ে নিজেরা আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে। এখন যারা বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত, তারাও সেই একই পথে হাঁটছে। একটা ওয়ার্ডের সভাপতি হয়েও কেউ কেউ কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, “এই দেশের ভোটারদের আচরণেও সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। দুর্নীতিবাজরা জেলে যাওয়ার পরও যখন জনগণ তাদের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে, তখন দুর্নীতির সংস্কৃতি উৎসাহ পায়। যদি তারা ফুলের মালা না দিয়ে জুতার মালা দিত, তাহলে দুর্নীতি অনেকটা কমে যেত।”

চরমোনাই পীর ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “বিএনপির মধ্যেও কেউ ভালো থাকলেও সে ভালো থাকতে পারে না। চাঁদাবাজদের সঙ্গে থাকতে থাকতে সেও চাঁদাবাজ হয়ে যায়। আওয়ামী লীগ যা করেছে, এখন বিএনপি তা-ই করছে। যেটা আওয়ামী লীগ সাহস করেনি, সেটাও এখন হচ্ছে। সম্প্রতি লালমনিরহাটে হালকা জিকিরও বন্ধ করে দিয়েছে জালেমরা বলে অভিযোগ করেন তিনি।

তিনি বলেন, “আলেমদের ওপর আঙ্গুল তুললে, কোরআন-হাদিস নিয়ে খেলা করলে, সাধারণ মানুষই বাংলার জমিন থেকে এই জালেমদের তাড়িয়ে দেবে ইন-শাহ-আল্লাহ। ফেরাউন টিকতে পারেনি, নমরুদ টিকতে পারেনি, আপনারাও পারবেন না।”

বিএনপি-আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক চরিত্র নিয়ে কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, শপথ পাঠের আগেই চেয়ারে বসে যাওয়া পৃথিবীর আর কোথাও নেই। বিচারপতি সিনহার সঙ্গে যেভাবে আওয়ামী লীগ আচরণ করেছিল, আজ বিএনপিও একই কায়দায় বিচারপতিদের হুমকি-ধমকি দিচ্ছে। তাহলে এদের মধ্যে পার্থক্যটা কোথায়?”

চরমোনাই পীর বলেন, “এই জাহেল, মূর্খ, বেয়াদব রাজনীতিকরা জানে না জিয়াউর রহমান কাদের নিয়ে রাজনীতি করেছেন, কাদের প্রধানমন্ত্রী করেছিলেন। তারা ভুলে গেছে।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে যদি সঠিকভাবে কাজে লাগানো যেত, তাহলে গোটা দুনিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ অর্থনীতিতে এক নম্বরে চলে যেত। কিন্তু বিএনপি ও আওয়ামী লীগের লুটপাট, চাঁদাবাজি আর ক্ষমতার অপব্যবহার সেই সম্ভাবনাকে ধ্বংস করে দিয়েছে।”

গণসমাবেশ থেকে তিনি জুলাই মাসে সংঘটিত ‘গণহত্যার’ দৃষ্টান্তমূলক বিচার, আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করা, দুর্নীতিবাজ ও অর্থপাচারকারীদের বিচারের মাধ্যমে রাজনীতি থেকে অযোগ্য ঘোষণা, নারী কমিশনের মতো ‘ইসলাম ও সমাজবিরোধী’ প্রতিষ্ঠান বাতিল, সংখ্যানুপাতিক ভিত্তিক নির্বাচন ব্যবস্থা চালু এবং ইসলামী শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার দাবি জানান বক্তারা।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ লালমনিরহাট জেলার এই সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির লালমনিরহাট জেলা সভাপতি হাফেজ আজহারুল ইসলাম। এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন দলের জেলা ও কেন্দ্রীয় পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। কয়েক হাজার নেতাকর্মী ও ধর্মপ্রাণ মানুষ এতে উপস্থিত ছিলেন।

রাজনীতি

ঢাকা বিমানবন্দর থেকে আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী এবং মেয়ে আটক

এটি কি নিয়মতান্ত্রিক কোনো প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো নির্দেশনা বা রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে?

নিউজ ডেস্ক

১৩ মে ২০২৫, ১৩:৫৮

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী শেখ শাইরা শারমিনের বিদেশযাত্রায় বাধা দেওয়ার ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তিনি থাইল্যান্ডগামী থাই এয়ারওয়েজের টিজি৩২২ ফ্লাইটে ওঠার প্রস্তুতি নিলেও ইমিগ্রেশন কাউন্টার থেকে তাকে থামিয়ে দেওয়া হয়। তিনি ফ্লাইটে উঠতে পারেননি।

বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, দুপুর ১টা ৩৫ মিনিটে তিনি ফ্লাইটের জন্য চেক-ইন সম্পন্ন করলেও ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ কোনো নির্দিষ্ট কারণ না জানিয়ে তাকে ফ্লাইটে ওঠার অনুমতি দেয়নি। তবে ইমিগ্রেশন বা কোনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।

শেখ শাইরা শারমিনের পারিবারিক পরিচিতি ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক বলয়ের সঙ্গে যুক্ত। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের ভাই শেখ আবু নাসেরের ছেলে শেখ হেলাল উদ্দীনের কন্যা এবং বাগেরহাট-২ আসনের আওয়ামী লীগ সংসদ সদস্য শেখ তন্ময়ের বড় বোন। অন্যদিকে, তার স্বামী আন্দালিব রহমান পার্থ একজন বিরোধী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা এবং বিভিন্ন সময়ে সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচনায় সক্রিয় থেকেছেন।

এই প্রেক্ষাপটে একটি প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য হয়েও বিদেশযাত্রায় বাধার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠছে—এটি কি নিয়মতান্ত্রিক কোনো প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো নির্দেশনা বা রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে?

আইন ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতা এবং ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের স্বচ্ছতা নিয়ে এ ধরনের ঘটনার পর নানা ধরনের আলোচনা এবং ব্যাখ্যার সুযোগ তৈরি হয়। বিশেষ করে যখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি সরাসরি কোনো মামলার আসামি নন কিংবা তার বিরুদ্ধে প্রকাশ্য কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই, তখন এমন ঘটনায় জনমনে প্রশ্ন তৈরি হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়।

বর্তমানে এই বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত হোক বা রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ডপ্রসূত কারণ—ঘটনাটির স্বচ্ছ ব্যাখ্যা প্রয়োজন, যাতে বিভ্রান্তি না ছড়ায় এবং নাগরিকদের অধিকার বিষয়ে আস্থার পরিবেশ অটুট থাকে।

রাজনীতি

ভারতে আশ্রয় নেওয়া সব আ:লীগ নেতাদের দেশে ফিরতে নির্দেশ দিলেন শেখ হাসিনা

দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকা নেতাদের স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে সবাইকে দেশে ফিরতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা ফিরবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে।

নিউজ ডেস্ক

১৭ মে ২০২৫, ১৭:০৩

গণহত্যা, দমন-পীড়ন ও অন্যান্য গুরুতর অপরাধে অভিযুক্ত হয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগপন্থী বহু নেতা এখন চরম অনিশ্চয়তার মুখে। ভারতের অভ্যন্তরে থাকা অবৈধ বিদেশিদের দ্রুত দেশত্যাগের নির্দেশ জারির পর দেশটিতে পালিয়ে থাকা এসব নেতাদের মধ্যে শুরু হয়েছে দেশ ছাড়ার হিড়িক।

আগস্ট মাস থেকে এ নির্দেশনা আরও কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করার কথা থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠছে।

পুশব্যাক ও গ্রেফতারের আশঙ্কায় অনেক নেতা ভারতে অবস্থান ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন। ইতিমধ্যে ৫০ জনেরও বেশি নেতা ইউরোপ ও আমেরিকায় পালিয়ে গেছেন এবং অনেকে নতুন করে এসব দেশে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টায় রয়েছেন। তবে পালিয়ে বাঁচা যেন খুব সহজ হবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে।

দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকা নেতাদের স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে সবাইকে দেশে ফিরতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা ফিরবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে।

এ লক্ষ্যে সরকার আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে বহুমুখী কূটনৈতিক ও আইনি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

সরকারের একটি গোপন সূত্র জানিয়েছে, এই প্রক্রিয়ায় ইন্টারপোলের সহায়তা নেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনায় আছে। সরকার চায়, এসব অপরাধের দ্রুত বিচার কার্যকর হোক এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হোক।

এই প্রেক্ষাপটে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গা-ঢাকা দিয়ে থাকা নেতাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অনেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে আত্মগোপনে গেছেন, আবার কেউ কেউ দেশে ফেরার উপায় খুঁজছেন।

রাজনীতি

নাহিদ, সারজিসকে টার্গেট করে হামলা, উদ্দেশ্য ছিল সরাসরি হত্যা : অপু

হামলাকারীদের লক্ষ্য ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় নেতা নাহিদ বা সারজিস। গাড়িবহরে ঢুকে যে আচরণ তারা করেছে, তা দেখে হত্যার উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়। আমরা ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত ও দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।

নিউজ ডেস্ক

০৪ জুলাই ২০২৫, ২০:২৯

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) অভিযোগ করেছে, তাদের কেন্দ্রীয় নেতাদের বহনকারী গাড়িবহরে ঠাকুরগাঁওয়ের টাঙ্গন ব্রিজ এলাকায় হামলার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (৪ জুলাই) দুপুরে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় কর্মসূচি শেষে পীরগঞ্জ যাওয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কর্মসূচি শেষে ঠাকুরগাঁওয়ের আর্ট গ্যালারি মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে গাড়িবহরটি পীরগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। পথিমধ্যে টাঙ্গন ব্রিজ এলাকায় একটি আন্তঃজেলা বাস হঠাৎ বহরে ধাক্কা দেয়। এতে একটি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হলে, এনসিপির নেতাকর্মীরা বিষয়টি জানতে বাসটির কাছে গেলে ৫-৬ জন অজ্ঞাত ব্যক্তি তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে গাড়ির চালকসহ একজন কর্মী আহত হন।

এনসিপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, হামলাটি কেবল তাৎক্ষণিক কোনো ঘটনা নয়—বরং এটি ছিল একটি পূর্বপরিকল্পিত আক্রমণ। দলের ভাষ্য অনুযায়ী, বাস দুর্ঘটনার আড়ালে মূল উদ্দেশ্য ছিল গাড়িবহরে থাকা শীর্ষ নেতাদের লক্ষ্য করে প্রাণঘাতী হামলা চালানো। যদিও তারা ভুল গাড়িতে আঘাত করে, পরে তৎপর হয়ে আবারও হামলার চেষ্টা করা হয়।

ঠাকুরগাঁও জেলা এনসিপির মুখপাত্র অপু জানান,

“প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে যে, হামলাকারীদের লক্ষ্য ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় নেতা নাহিদ বা সারজিস। গাড়িবহরে ঢুকে যে আচরণ তারা করেছে, তা দেখে হত্যার উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়। আমরা ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত ও দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।”

ঘটনার পরপরই পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। ঠাকুরগাঁও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সারওয়ার হোসেন বলেন, “আমরা অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এনসিপির পক্ষ থেকে ঘটনাটিকে হামলা হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে এবং তারা একটি ভিডিও ফুটেজও আমাদের কাছে উপস্থাপন করেছে। তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”