রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

রাজনীতি

মাঠে অন্য কাউকে মেনে নিতে পারছে না বিএনপি : সারোয়ার তুষার

জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার সম্প্রতি এক টেলিভিশন টকশোতে বিএনপির বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি বলেন, “বিএনপি মাঠে অন্য কাউকে মেনে নিতে পারছে না, ক্রমাগত হুমকি-ধামকি দিচ্ছে, সাত মাস পর নাকি দেখে নেবে। গণঅভ্যুত্থানের পর আওয়ামী স্টাইলের রাজনীতি জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে।” তিনি আরও বলেন, “পুরোনো বন্দোবস্তের সেইফগার্ড হয়ে গেছে বিএনপি। […]

মাঠে অন্য কাউকে মেনে নিতে পারছে না বিএনপি : সারোয়ার তুষার

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

১০ এপ্রিল ২০২৫, ১১:০০

জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার সম্প্রতি এক টেলিভিশন টকশোতে বিএনপির বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন।

তিনি বলেন, “বিএনপি মাঠে অন্য কাউকে মেনে নিতে পারছে না, ক্রমাগত হুমকি-ধামকি দিচ্ছে, সাত মাস পর নাকি দেখে নেবে। গণঅভ্যুত্থানের পর আওয়ামী স্টাইলের রাজনীতি জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে।”

তিনি আরও বলেন, “পুরোনো বন্দোবস্তের সেইফগার্ড হয়ে গেছে বিএনপি। পুরোনো বন্দোবস্তের সকল রিসোর্স অটোমেটিকালি বিএনপির কাছে আসছে।”

সারোয়ার তুষার জানান, বিএনপির খোদ কেন্দ্রীয় নেতা, যাদের অনেকের বক্তব্য এত উদ্ধত যে, তারা ক্ষমতায় আসলে কিভাবে কথা বলবে তা ভাবলে ভয় লাগছে।

তিনি উদাহরণ হিসেবে বলেন, “যেমন ধরুন আমি নাম নিয়ে বলি মির্জা আব্বাস সাহেব, যে ভঙ্গিতে উনি কথা বলছেন, ‘আমরা চাঁদা তুলে ইউটিউবারদের চালিয়ে দেব’। এরা সংস্কার করলে আমরা এসে এগুলো পাল্টে দেব।”

স্থানীয় পর্যায়ের পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর বলে মন্তব্য করেন তিনি। “আমাদের নেতাকর্মীদেরকে তারা একটি তো হচ্ছে, যেটা বললেন আপনি, অন্তরকন্দলে ৭৫ জন নিহত হয়েছে।

সাত-আট মাসে। একটি দল যারা ১৫ বছর নির্যাতনের শিকার হয়েছে, তারা এখন এই অবস্থায়। এক ধরনের মানে প্রায় অন্য কাউকে তারা মাঠে মেনে নিতে পারছে না।”

তিনি আরও বলেন, “এটা ভয়ঙ্কর ঘটনা। আপনি প্রবাসে বসে থেকে দলের প্রধান অনেক সুশীল এবং ভালো ভালো কথা বলছেন, আমরা এপ্রিশিয়েট করি, কিন্তু এটা তো কোনো কিছু হচ্ছে না। কোনো কাজ হচ্ছে না।”

সারোয়ার তুষার তার বক্তৃতায় উল্লেখ করেন, “তারেক রহমান এই দলের প্রধান ব্যক্তিত্ব এবং তিনি যথেষ্ট ক্লিন ইমেজে ভদ্র রাজনীতির একটি মেসেজ দিচ্ছেন। কিন্তু দলের প্রধানের বক্তব্য দলের লোকেরা মানছে না। এবং যেটা আমরা আমাদের বিবৃতিতে বলেছি, কোন নিয়ন্ত্রণ দেখা যাচ্ছে না স্থানীয় পর্যায়ে।”

তিনি অভিযোগ করেন, “আমাদের বলা হচ্ছে যে সাত-আটটা মাস অপেক্ষা করেন, তারপর দেখবো কিভাবে এলাকায় ঢুকেন। তাদের মেসেজ পরিষ্কার, তারা জানে যে নির্বাচনে তারা জিতবে এবং জিতলে তারা আমাদের ঢুকতে দিবে না।”

এছাড়া, ঈদ উপলক্ষে বিএনপির নেতারা যাকাতের কাপড় বিতরণের পর তাদের কার্যক্রমের উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলেন, “এটা আওয়ামী লীগের ভাষা, যে ভোট কেন্দ্র যেতে হবে না। এর মানে, ভোটের ব্যাপারটা আমরা দেখবো।”

এমতাবস্থায়, সারোয়ার তুষার আরও মন্তব্য করেন, “বিএনপির নেতা, স্থানীয় নেতা, সব জায়গায় একই ভাষায় কথা বলছেন। এর মধ্যে কিছু নেতারা প্রকাশ্য অস্ত্র প্রদর্শন করেছেন। আরেকজন নরসিংদীর নেতা বলছেন, ‘যারা সংবিধান সংস্কারের কথা বলবে, তাদের আমরা হাত-পা গুড়িয়ে দেবো।’ এটা কি ধরনের রাজনীতি?”

তিনি আরও বলেন, “এরা তো জেলা পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ নেতা। যদি এটা একটি দলের ভাষা হয়, তাহলে কিভাবে আমরা আশ্বস্ত হব যে নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি ক্ষমতায় এলে তারা অন্যান্য দলকে রাজনীতি করতে দেবে?”

সারোয়ার তুষারের মতে, বিএনপির বর্তমান রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন না হলে তাদের মধ্যে আসন্ন শুদ্ধি অভিযান কোন ফলপ্রসূ হবে না।

তিনি বলেন, “বিএনপি ইতিমধ্যে ৩০০০ এর উপরে সদস্যকে বহিষ্কার করেছে, কিন্তু এই শুদ্ধি অভিযান চালিয়ে কোনো কাজ হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত দলীয় রাজনৈতিক সংস্কৃতি বদলানো না হয়।”

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৮৭৯

রাজনীতি

ঢাকা বিমানবন্দর থেকে আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী এবং মেয়ে আটক

এটি কি নিয়মতান্ত্রিক কোনো প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো নির্দেশনা বা রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে?

নিউজ ডেস্ক

১৩ মে ২০২৫, ১৩:৫৮

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী শেখ শাইরা শারমিনের বিদেশযাত্রায় বাধা দেওয়ার ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তিনি থাইল্যান্ডগামী থাই এয়ারওয়েজের টিজি৩২২ ফ্লাইটে ওঠার প্রস্তুতি নিলেও ইমিগ্রেশন কাউন্টার থেকে তাকে থামিয়ে দেওয়া হয়। তিনি ফ্লাইটে উঠতে পারেননি।

বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, দুপুর ১টা ৩৫ মিনিটে তিনি ফ্লাইটের জন্য চেক-ইন সম্পন্ন করলেও ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ কোনো নির্দিষ্ট কারণ না জানিয়ে তাকে ফ্লাইটে ওঠার অনুমতি দেয়নি। তবে ইমিগ্রেশন বা কোনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।

শেখ শাইরা শারমিনের পারিবারিক পরিচিতি ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক বলয়ের সঙ্গে যুক্ত। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের ভাই শেখ আবু নাসেরের ছেলে শেখ হেলাল উদ্দীনের কন্যা এবং বাগেরহাট-২ আসনের আওয়ামী লীগ সংসদ সদস্য শেখ তন্ময়ের বড় বোন। অন্যদিকে, তার স্বামী আন্দালিব রহমান পার্থ একজন বিরোধী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা এবং বিভিন্ন সময়ে সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচনায় সক্রিয় থেকেছেন।

এই প্রেক্ষাপটে একটি প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য হয়েও বিদেশযাত্রায় বাধার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠছে—এটি কি নিয়মতান্ত্রিক কোনো প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো নির্দেশনা বা রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে?

আইন ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতা এবং ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের স্বচ্ছতা নিয়ে এ ধরনের ঘটনার পর নানা ধরনের আলোচনা এবং ব্যাখ্যার সুযোগ তৈরি হয়। বিশেষ করে যখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি সরাসরি কোনো মামলার আসামি নন কিংবা তার বিরুদ্ধে প্রকাশ্য কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই, তখন এমন ঘটনায় জনমনে প্রশ্ন তৈরি হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়।

বর্তমানে এই বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত হোক বা রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ডপ্রসূত কারণ—ঘটনাটির স্বচ্ছ ব্যাখ্যা প্রয়োজন, যাতে বিভ্রান্তি না ছড়ায় এবং নাগরিকদের অধিকার বিষয়ে আস্থার পরিবেশ অটুট থাকে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৮৭৯

রাজনীতি

ভারতে আশ্রয় নেওয়া সব আ:লীগ নেতাদের দেশে ফিরতে নির্দেশ দিলেন শেখ হাসিনা

দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকা নেতাদের স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে সবাইকে দেশে ফিরতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা ফিরবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে।

নিউজ ডেস্ক

১৭ মে ২০২৫, ১৭:০৩

গণহত্যা, দমন-পীড়ন ও অন্যান্য গুরুতর অপরাধে অভিযুক্ত হয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগপন্থী বহু নেতা এখন চরম অনিশ্চয়তার মুখে। ভারতের অভ্যন্তরে থাকা অবৈধ বিদেশিদের দ্রুত দেশত্যাগের নির্দেশ জারির পর দেশটিতে পালিয়ে থাকা এসব নেতাদের মধ্যে শুরু হয়েছে দেশ ছাড়ার হিড়িক।

আগস্ট মাস থেকে এ নির্দেশনা আরও কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করার কথা থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠছে।

পুশব্যাক ও গ্রেফতারের আশঙ্কায় অনেক নেতা ভারতে অবস্থান ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন। ইতিমধ্যে ৫০ জনেরও বেশি নেতা ইউরোপ ও আমেরিকায় পালিয়ে গেছেন এবং অনেকে নতুন করে এসব দেশে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টায় রয়েছেন। তবে পালিয়ে বাঁচা যেন খুব সহজ হবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে।

দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকা নেতাদের স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে সবাইকে দেশে ফিরতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা ফিরবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে।

এ লক্ষ্যে সরকার আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে বহুমুখী কূটনৈতিক ও আইনি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

সরকারের একটি গোপন সূত্র জানিয়েছে, এই প্রক্রিয়ায় ইন্টারপোলের সহায়তা নেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনায় আছে। সরকার চায়, এসব অপরাধের দ্রুত বিচার কার্যকর হোক এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হোক।

এই প্রেক্ষাপটে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গা-ঢাকা দিয়ে থাকা নেতাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অনেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে আত্মগোপনে গেছেন, আবার কেউ কেউ দেশে ফেরার উপায় খুঁজছেন।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৮৭৯

রাজনীতি

ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায় ও ডিক্রির বিরুদ্ধে আপিল বা রিভিউ করার জন্য সংশ্লিষ্টদের আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। নোটিশে মো. ইশরাক হোসেনের নামে গেজেট প্রকাশ এবং তাকে শপথ পড়ানো থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান এ নোটিশ পাঠান। সোমবার […]

নিউজ ডেস্ক

২৮ এপ্রিল ২০২৫, ২১:১০

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায় ও ডিক্রির বিরুদ্ধে আপিল বা রিভিউ করার জন্য সংশ্লিষ্টদের আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

নোটিশে মো. ইশরাক হোসেনের নামে গেজেট প্রকাশ এবং তাকে শপথ পড়ানো থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান এ নোটিশ পাঠান।

সোমবার তিনি সাংবাদিকদের জানান, গত রোববার বিকেলে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু এরই মধ্যে রোববার রাতেই নির্বাচন কমিশন ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে সংশোধনী গেজেট প্রকাশ করেছে।

তিনি জানান, দুই বাসিন্দার পক্ষে রোববার নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু একই দিন রাতেই নির্বাচন কমিশন গেজেট প্রকাশ করে। এখন পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে, তা নোটিশদাতাদের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

আইনজীবী মনিরুজ্জামান বলেন, যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে দ্রুততার সঙ্গে এই রায় দেওয়া হয়েছে। আমরা ধারণা করেছিলাম, নির্বাচন কমিশন (ইসি) ট্রাইব্যুনালের রায় চ্যালেঞ্জ করবে। কিন্তু তা করা হয়নি। বরং, আইন উপদেষ্টার মন্তব্য অনুযায়ী, আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত না নিয়েই সংশোধনী গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ট্রাইব্যুনাল এমন কোনো আদেশ দিতে পারে না যার কার্যকারিতা নেই। এখানে মেয়রের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে এবং অধ্যাদেশের মাধ্যমে মেয়র পদ শূন্য ঘোষণা করা হয়েছিল।

জানা যায়, ঢাকার কাকরাইলের বাসিন্দা মো. রফিকুল ইসলাম ও মো. মামুনুর রশিদের পক্ষে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, আইন সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, যুগ্ম জেলা জজ মো. নুরুল ইসলাম ও মো. ইশরাক হোসেনের কাছে আইনি নোটিশটা পাঠানো হয়েছিল।

উল্লেখ্য, গত ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত বাতিল করেন এবং বিএনপি নেতা মো. ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করেন।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ৮৭৯