বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহর ফেসবুক স্ট্যাটাসটি হুবুহু তুলে ধরা হলো –
আমাদের দেশটাকে আমাদেরই নিয়ন্ত্রণে আনা লাগবে! প্রিয় সহযোদ্ধা, আমাদেরকে জানতে হবে কোথায় আমাদের থামতে হবে।
দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে দৃঢ় বার্তা দিয়েছেন হাসনাত। তিনি বলেছেন, “আমাদের দেশটাকে আমাদেরই নিয়ন্ত্রণে আনা লাগবে!” প্রিয় সহযোদ্ধাদের উদ্দেশে তিনি আহ্বান জানান, “আমাদের জানতে হবে কোথায় আমাদের থামতে হবে।”
তাঁর মতে, সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং দায়িত্বশীলতা ছাড়া দেশের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হতে পারে।
হাসনাতের বক্তব্য ইঙ্গিত দেয় যে, দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট এখন এমন এক অবস্থানে পৌঁছেছে যেখানে সচেতন নাগরিকদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি মনে করেন, যদি জনগণ নিজের অধিকার ও স্বাধীনতার বিষয়ে সচেতন না হয়, তবে দেশকে ভুল দিক থেকে ফিরিয়ে আনা কঠিন হয়ে পড়বে।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, “আমাদের জানতে হবে কোথায় আমাদের থামতে হবে।” অর্থাৎ, দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করতে হবে এবং অপ্রয়োজনীয় উগ্রতা বা বিশৃঙ্খলা এড়িয়ে চলতে হবে। দায়িত্ববান নাগরিক হিসেবে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ওপর গুরুত্ব দেন তিনি।
হাসনাতের মতে, এই দেশটাকে আমাদেরই নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। কোনো বাহ্যিক শক্তি বা প্রভাব নয়, বরং দেশের জনগণের হাতেই থাকা উচিত দেশের ভবিষ্যৎ। তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান, যাতে জনগণ তাদের অধিকার ও জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করতে পারে।
হাসনাতের বক্তব্য স্পষ্ট: দেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে জনগণের ওপর। যারা দেশকে ভালোবাসে, তাদেরই এর দায়িত্ব নিতে হবে। নিয়ন্ত্রণ যদি অন্যের হাতে চলে যায়, তবে স্বাধীনতা রক্ষা কঠিন হবে। তাই জনগণকে এখনই সচেতন হতে হবে এবং দেশের ভবিষ্যৎ নিজেদের হাতেই রাখতে হবে।

জয় ও নিঝুম মজুমদারের এই আহ্বানকে দেশবিরোধী বলে মনে করেন ?