কলকাতায় আওয়ামী লীগের গোপন বৈঠকে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে গ্রেপ্তার মেহের আফরোজ শাওন ও সেহানা সাবা
গত ১৫ জানুয়ারি কলকাতায় আওয়ামী লীগের একটি গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করা হয়। বৈঠকে কিছু অংশগ্রহণকারী সশরীরে উপস্থিত ছিলেন, আর বাকিরা ভার্চুয়ালি যোগ দেন।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, সেই ষড়যন্ত্রমূলক মিটিংয়ে অংশ নেওয়ার অভিযোগে অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও সোহানা সাবাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য ছিল ঢাকাকে অস্থিতিশীল করে তুলতে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক বিশৃঙ্খলা তৈরি করা। এ বৈঠকে তাদের উপস্থিত থাকার তথ্য প্রকাশ হওয়ার পরই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত ব্যবস্থা নেয় এবং তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ঘটনায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই এই ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে থাকা অন্যান্য ব্যক্তিদের খুঁজে বের করার দাবি তুলেছেন।
মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সেক্রেটারি লেখক ভট্টাচার্য, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম, আওয়ামী নেত্রী অপু উকিল ,ছাত্রলীগের সাবেক সেক্রেটারি গোলাম রাব্বানী এবং বর্তমান সভাপতি ও সেক্রেটারি সাদ্দাম হোসেন এবং শেখ ওয়ালী ইনান সহ অনেক আওয়ামী লীগের নেতা।
মূলত এই দুই অভিনেত্রী আওয়ামী লীগের বিশেষ সুবিধাভোগী ছিলেন। আন্দোলন চলাকালীন সময়েও তারা ছাত্র জনতার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের নীল নকশায় এঁকেছেন এবং আন্দোলন পরবর্তী সময় ও কিভাবে দেশকে আবারও অস্থিতিশীল করা যায় সেই ষড়যন্ত্রের নীল নকশা করে চলেছিলেন।

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সময় কোনো বিষয় নয়, নিরপেক্ষ নির্বাচনই আসল কথা। তাঁর এই বক্তব্যে আপনার সমর্থন আছে কি?