সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

রাজনীতি

চীন সফর শেষে দেশে ফিরছেন জামায়াতসহ ইসলামি দলগুলো

জামায়াতে ইসলামী, ছাত্রশিবিরের ১০ জন নেতাসহ আরও ৪টি ইসলামি দলের একটি প্রতিনিধিদল চীন সফর শেষে আজ বৃহস্পতিবার রাতে দেশে ফিরবেন। রাত সাড়ে ৯টায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবেন তারা। ১৪ সদস্যের এই দলের নেতৃত্ব দেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের। এর আগে ২৭ নভেম্বর চীন সরকারের আমন্ত্রণে […]

নিউজ ডেস্ক

০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৬:০৭

জামায়াতে ইসলামী, ছাত্রশিবিরের ১০ জন নেতাসহ আরও ৪টি ইসলামি দলের একটি প্রতিনিধিদল চীন সফর শেষে আজ বৃহস্পতিবার রাতে দেশে ফিরবেন।

রাত সাড়ে ৯টায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবেন তারা। ১৪ সদস্যের এই দলের নেতৃত্ব দেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের।

এর আগে ২৭ নভেম্বর চীন সরকারের আমন্ত্রণে দেশটির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন প্রতিনিধি দলটি। রাত সোয়া ১১টায় ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চায়না সাউদার্ন এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে রওনা দেন তারা।

আট দিনের সফরের এই প্রতিনিধি দলে রয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মাসুম, মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন হেলাল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও প্রচার সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির মো. নুরুল ইসলাম বুলবুল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির মো. সেলিম উদ্দিন, ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম ও দৈনিক সংগ্রামের চিফ রিপোর্টার শামসুল আরেফিন।

এ ছাড়া সফরে অন্যান্য ইসলামী দলের নেতাদের মধ্যে রয়েছেন খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমির অধ্যাপক ড. আহমদ আব্দুল কাদের, হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমির মাওলানা আবু জাফর কাসেমী, এবং বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইজহার।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৩৪৭

রাজনীতি

ঢাকা বিমানবন্দর থেকে আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী এবং মেয়ে আটক

এটি কি নিয়মতান্ত্রিক কোনো প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো নির্দেশনা বা রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে?

নিউজ ডেস্ক

১৩ মে ২০২৫, ১৩:৫৮

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রী শেখ শাইরা শারমিনের বিদেশযাত্রায় বাধা দেওয়ার ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তিনি থাইল্যান্ডগামী থাই এয়ারওয়েজের টিজি৩২২ ফ্লাইটে ওঠার প্রস্তুতি নিলেও ইমিগ্রেশন কাউন্টার থেকে তাকে থামিয়ে দেওয়া হয়। তিনি ফ্লাইটে উঠতে পারেননি।

বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, দুপুর ১টা ৩৫ মিনিটে তিনি ফ্লাইটের জন্য চেক-ইন সম্পন্ন করলেও ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ কোনো নির্দিষ্ট কারণ না জানিয়ে তাকে ফ্লাইটে ওঠার অনুমতি দেয়নি। তবে ইমিগ্রেশন বা কোনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।

শেখ শাইরা শারমিনের পারিবারিক পরিচিতি ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক বলয়ের সঙ্গে যুক্ত। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের ভাই শেখ আবু নাসেরের ছেলে শেখ হেলাল উদ্দীনের কন্যা এবং বাগেরহাট-২ আসনের আওয়ামী লীগ সংসদ সদস্য শেখ তন্ময়ের বড় বোন। অন্যদিকে, তার স্বামী আন্দালিব রহমান পার্থ একজন বিরোধী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা এবং বিভিন্ন সময়ে সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচনায় সক্রিয় থেকেছেন।

এই প্রেক্ষাপটে একটি প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য হয়েও বিদেশযাত্রায় বাধার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠছে—এটি কি নিয়মতান্ত্রিক কোনো প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত, নাকি এর পেছনে অন্য কোনো নির্দেশনা বা রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে?

আইন ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতা এবং ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের স্বচ্ছতা নিয়ে এ ধরনের ঘটনার পর নানা ধরনের আলোচনা এবং ব্যাখ্যার সুযোগ তৈরি হয়। বিশেষ করে যখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি সরাসরি কোনো মামলার আসামি নন কিংবা তার বিরুদ্ধে প্রকাশ্য কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই, তখন এমন ঘটনায় জনমনে প্রশ্ন তৈরি হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়।

বর্তমানে এই বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত হোক বা রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ডপ্রসূত কারণ—ঘটনাটির স্বচ্ছ ব্যাখ্যা প্রয়োজন, যাতে বিভ্রান্তি না ছড়ায় এবং নাগরিকদের অধিকার বিষয়ে আস্থার পরিবেশ অটুট থাকে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৩৪৭

রাজনীতি

ভারতে আশ্রয় নেওয়া সব আ:লীগ নেতাদের দেশে ফিরতে নির্দেশ দিলেন শেখ হাসিনা

দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকা নেতাদের স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে সবাইকে দেশে ফিরতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা ফিরবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে।

নিউজ ডেস্ক

১৭ মে ২০২৫, ১৭:০৩

গণহত্যা, দমন-পীড়ন ও অন্যান্য গুরুতর অপরাধে অভিযুক্ত হয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগপন্থী বহু নেতা এখন চরম অনিশ্চয়তার মুখে। ভারতের অভ্যন্তরে থাকা অবৈধ বিদেশিদের দ্রুত দেশত্যাগের নির্দেশ জারির পর দেশটিতে পালিয়ে থাকা এসব নেতাদের মধ্যে শুরু হয়েছে দেশ ছাড়ার হিড়িক।

আগস্ট মাস থেকে এ নির্দেশনা আরও কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করার কথা থাকায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠছে।

পুশব্যাক ও গ্রেফতারের আশঙ্কায় অনেক নেতা ভারতে অবস্থান ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন। ইতিমধ্যে ৫০ জনেরও বেশি নেতা ইউরোপ ও আমেরিকায় পালিয়ে গেছেন এবং অনেকে নতুন করে এসব দেশে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টায় রয়েছেন। তবে পালিয়ে বাঁচা যেন খুব সহজ হবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে।

দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকা নেতাদের স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন, আগামী দুই মাসের মধ্যে সবাইকে দেশে ফিরতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা ফিরবেন না, তাদেরকে আটক করে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে এবং আইনের আওতায় আনা হবে।

এ লক্ষ্যে সরকার আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে বহুমুখী কূটনৈতিক ও আইনি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

সরকারের একটি গোপন সূত্র জানিয়েছে, এই প্রক্রিয়ায় ইন্টারপোলের সহায়তা নেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনায় আছে। সরকার চায়, এসব অপরাধের দ্রুত বিচার কার্যকর হোক এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হোক।

এই প্রেক্ষাপটে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গা-ঢাকা দিয়ে থাকা নেতাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অনেকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে আত্মগোপনে গেছেন, আবার কেউ কেউ দেশে ফেরার উপায় খুঁজছেন।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৩৪৭

রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সামনে নির্বাচনের সময় নিয়ে বৈঠকে ‘তর্কে’ জড়ালেন সালাহউদ্দিন ও নাহিদ

বিএনপির পক্ষ থেকে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “বিএনপি ৩১ ডিসেম্বরের এক দিন পরেও জাতীয় নির্বাচন মেনে নেবে না। সংবিধান সংশোধন ছাড়া অন্য সব সংস্কার এক মাসেই সম্ভব।”

নিউজ ডেস্ক

০৩ জুন ২০২৫, ১৮:১৭

রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সংস্কার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় দফার আলোচনায় বসেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সোমবার (২ জুন) বিকেলে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমি মিলনায়তনে এই আলোচনা শুরু হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন কমিশনের প্রধান ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

আলোচনার শুরুতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিদের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমি প্রতিদিন যেসব বৈঠক করি, তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আনন্দ পাই আপনাদের সঙ্গে বসে দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলাপ করার সময়। এখানেই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রচিত হচ্ছে।”

আলোচনার মূল লক্ষ্য ছিল প্রয়োজনীয় সংস্কার নির্ধারণ ও তা বাস্তবায়নের রোডম্যাপ ঠিক করা। তবে আলোচনা ঘুরে দাঁড়ায় নির্বাচন কবে হবে, সেই সময়সূচি নিয়ে বিতর্কে।

বিএনপির পক্ষ থেকে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “বিএনপি ৩১ ডিসেম্বরের এক দিন পরেও জাতীয় নির্বাচন মেনে নেবে না। সংবিধান সংশোধন ছাড়া অন্য সব সংস্কার এক মাসেই সম্ভব।”

এরপর জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ মন্তব্য করেন, “কিছু দল ভারতের সঙ্গে সুর মিলিয়ে ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায়।” এ বক্তব্যে তাৎক্ষণিক ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান সালাহউদ্দিন। তিনি বলেন, “ডিসেম্বরে নির্বাচন চাইলে সেটা যদি ভারতের সুর হয়, তাহলে যারা নির্বাচন পেছাতে চায়, তারা কি যুক্তরাষ্ট্র বা চীনের সুরে কথা বলছে?”

এই বক্তব্যে বৈঠকে উত্তেজনা সৃষ্টি হয় এবং এনসিপি ও বিএনপির প্রতিনিধিদের মধ্যে তীব্র বিতণ্ডা শুরু হয়।

বৈঠক শেষে সালাহউদ্দিন বলেন, “নির্বাচন নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো চিহ্নিত করে দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।” অন্যদিকে, এনসিপি নেতা নাহিদ বলেন, “জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আগে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলে সংস্কার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হবে।”

আলোচনায় অংশ নেওয়া নেতাদের মতে, আলোচনার মূল লক্ষ্য ছিল সংস্কার, কিন্তু বাস্তবে বিতর্ক আবর্তিত হয়েছে নির্বাচন সময়সূচিকে ঘিরে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৩৪৭