শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

জাতীয়

জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক স্মরণে আলোচনা সভা

মোখলেছুর রহমান ( ঢাকা প্রতিনিধি): বাংলা একাডেমি আজ ১০ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১/২৫শে নভেম্বর ২০২৪ সোমবার বিকেল ৪:০০টায় একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সেমিনার কক্ষে জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক স্মরণে আলোচনা সভার আয়োজন করে। সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বাংলা একাডেমির সচিব মোহাঃ নায়েব আলী। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় (বাউবি)-এর উপ-উপাচার্য অধ্যাপক সাঈদ ফেরদৌস, দি ইউনিভার্সিটি প্রেস […]

নিউজ ডেস্ক

২৫ নভেম্বর ২০২৪, ২১:২৯

মোখলেছুর রহমান ( ঢাকা প্রতিনিধি):

বাংলা একাডেমি আজ ১০ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১/২৫শে নভেম্বর ২০২৪ সোমবার বিকেল ৪:০০টায় একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সেমিনার কক্ষে জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক স্মরণে আলোচনা সভার আয়োজন করে। সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বাংলা একাডেমির সচিব মোহাঃ নায়েব আলী।

আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় (বাউবি)-এর উপ-উপাচার্য অধ্যাপক সাঈদ ফেরদৌস, দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)-এর সম্পাদক ফিরোজ আহমেদ এবং বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক মাহবুব মোর্শেদ। সভাপতিত্ব করেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম।

মোহাঃ নায়েব আলী বলেন, অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক সাধারণ চালচলনের এক অসাধারণ মানুষ ছিলেন। নানানভাবে তাঁর প্রজ্ঞা দিয়ে তিনি আমাদের সমাজকে আলোকিত করেছেন।

আলোচকবৃন্দ বলেন, অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক বাংলাদেশের অগ্রগণ্য বুদ্ধিজীবী। আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক স্বাবলম্বিতা নির্মাণে আব্দুর রাজ্জাকের ভূমিকা অবিস্মরণীয়। তিনি প্রচুর বইপুস্তকের প্রণেতা না হয়েও বিভিন্ন প্রজন্মের মধ্যে সঞ্চারিত করেছেন অপার জ্ঞানতৃষ্ণা এবং চিন্তাশীলতা। তারা বলেন, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী আব্দুর রাজ্জাক ঔপনিবেশিক কালপরিধির পরিসরে বাঙালি মুসলিম মধ্যবিত্তের বিকাশ নিয়ে অন্তর্দৃষ্টিময় পর্যবেক্ষণ পেশ করেছেন তাঁর গবেষণা এবং মৌখিক বক্তব্য ও আলাপনে।

তিনি ভারতের রাজনৈতিক দল নিয়ে অসাধারণ গবেষণায় এ অঞ্চলের রাজনীতিতে আমলাতন্ত্রের অপ্রতিহত ভূমিকা নিয়ে তাঁর মূল্যবান পর্যবেক্ষণ উপস্থাপন করেছেন, যার মাধ্যমে আমরা এখনও আমাদের রাজনীতিতে চলমান আমলাতন্ত্র প্রভাবিত সমস্যাকে সহজে ব্যাখ্যা করতে পারি। বক্তারা আরও বলেন, অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক আমাদের অনেকের প্রত্যক্ষ শিক্ষক না হয়েও অনিবার্য শিক্ষক কারণ তিনি প্রজন্মের পর প্রজন্মের মাঝে জরুরি সব প্রশ্ন ছড়িয়ে দিয়েছেন।

আমরা ভারতীয় উপমহাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম, ঔপনিবেশিক শাসন এবং তিন রাষ্ট্রগত রূপান্তরের প্রথাগত ইতিহাসকে তাঁর চিন্তা দিয়ে চ্যালেঞ্জ করতে পারি। আব্দুর রাজ্জাক গণমানুষের মুক্তির জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর কেন্দ্রীভূত ক্ষমতায়ন, উত্তরসূরিতার চর্চা এবং অসহিষ্ণু পরিচায়নের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন এবং সমাজের শক্তি ও মানুষের শক্তিকে রাষ্ট্রের কাঠামোগত শুষ্ক শক্তির চেয়ে বড় করে দেখেছেন।

অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম বলেন, অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক ছিলেন উদারনীতির মূর্ত প্রতীক। তিনি সামাজিক-অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে পূর্ণ মূল্য দিয়ে তাঁর সময়কে ব্যাখ্যা করতে সমর্থ ছিলেন। ভারতীয় উপমহাদেশে সংঘটিত উপনিবেশিক আধুনিকতা, ঔপনিবেশিক পশ্চিমায়ন- এসবের সমালোচনা করেও তিনি উপনিবেশের ইতিবাচকতা গ্রহণে কোনো অনুদারতায় ভুগেননি। পাকিস্তান আন্দোলন, বাংলাদেশ আন্দোলন- উভয়ের সমর্থক হয়ে তা স্বীকারে তাঁর কোনো গ্লানি ছিলনা; বরং তাত্ত্বিকভাবে এই অবস্থানকে সমর্থন করে গেছেন সবসময়। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর উদ্ভুত জটিল সংকটসমূহের সরল ব্যাখ্যা আমরা তাঁর কাছ থেকে পেয়েছি। আজকের সময়ে দাঁড়িয়ে আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্রে হাজির হওয়া নানা সমস্যার সুরাহা করতে অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাকের মতো ত্রিকালদর্শীর শরণাপন্ন হতে হয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বাংলা একাডেমির উপপরিচালক সায়েরা হাবীব।

জাতীয়

ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি। মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের […]

নিউজ ডেস্ক

০৬ মে ২০২৫, ১৪:৪২

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি।

মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের একটি প্রস্তাবও তুলে ধরে। ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি, বদিউল আলম মজুমদারকে উপরাষ্ট্রপতি, তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী ও ডা. শফিকুর রহমানকে উপপ্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের রূপরেখা প্রস্তাব করেন সভায় উপস্থিত ঐক্য ও সংহতি পরিষদের নেতারা।

এ ছাড়া নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারও প্রকাশ করেন তারা। তাদের প্রস্তাব অনুসারে, বিএনপি ২৫ শতাংশ, জামায়াত ২০ শতাংশ, এনসিপি ১৫ শতাংশ, ইসলামি আন্দোলন ৫ শতাংশ, বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ১০ শতাংশ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল থেকে ২৫ শতাংশ সদস্য নিয়ে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের প্রস্তাব পেশ করেন নতুন এ দলটি।

জাতীয়

গেজেটের মেয়াদ শেষ, শপথ নিতে না পাওয়ায় মেয়র পদ হারালেন ইশরাক

সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে রাজনৈতিক কারণে আমাকে শপথ নিতে দেয়নি। এটা আদালত অবমাননার শামিল। আমরা উচ্চ আদালতে যাব এবং আইনি লড়াই চালিয়ে যাব।”

গেজেটের মেয়াদ শেষ, শপথ নিতে না পাওয়ায় মেয়র পদ হারালেন ইশরাক

ইশরাক

নিউজ ডেস্ক

২৬ মে ২০২৫, ২২:৩৩

বিএনপি সমর্থিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে জয়ী হলেও মেয়র হিসেবে শপথ নিতে পারলেন না। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) গেজেট প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে শপথ না নিলে তা বাতিল বলে গণ্য হয়—এই আইনি সময়সীমা শেষ হয়েছে সোমবার (২৬ মে) বিকেল ৪টায়।

শেষ দিনের শপথ নিশ্চিত করতে ইশরাকের আইনজীবী ও রিটকারী পক্ষ মরিয়া চেষ্টা চালান। উচ্চ আদালতের আদেশ অনুযায়ী শপথগ্রহণের পথ খুঁজতে তারা আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের অপেক্ষায় ছিলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো মতামত আসেনি। এতে শপথের প্রক্রিয়া আলোর মুখ দেখেনি।

এ নিয়ে ইশরাক হোসেন বলেন, “সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে রাজনৈতিক কারণে আমাকে শপথ নিতে দেয়নি। এটা আদালত অবমাননার শামিল। আমরা উচ্চ আদালতে যাব এবং আইনি লড়াই চালিয়ে যাব।”

ইশরাকের আইনজীবী মাহবুব উদ্দিন খোকন জানিয়েছেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে তারা লিগাল নোটিশ পাঠিয়েছেন এবং পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন। রিটকারী পক্ষও হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যাওয়ার কথা বলেছে।

রাজনৈতিক অঙ্গনে এখন এই ইস্যু ঘিরে তুমুল আলোচনা চলছে। বিএনপি এবং ইশরাকের সমর্থকরা বলছেন, প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ‘অদৃশ্য এক খেলার’ মাধ্যমে তাকে শপথ থেকে বিরত রাখা হয়েছে।

শেষ মুহূর্তে কিছু নমনীয়তা দেখা গেলেও, আইন মন্ত্রণালয়ের নিরব অবস্থান পুরো প্রক্রিয়াকে স্থবির করে দেয়। ফলে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে—এই শপথ যুদ্ধের শেষ বিজয়ী আসলে কে?

জাতীয়

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ। স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ […]

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০১ মে ২০২৫, ১৮:২৬

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।
সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ করে আরএসও গোষ্ঠীর সদস্যরা শুধু মহড়াই চালাচ্ছে না, বরং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ওপর জোরপূর্বক চাঁদা আদায়, আটক ও নির্যাতনের মতো গুরুতর অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। প্রতিনিয়ত তারা সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করে দুর্বল, নতুন আসা রোহিঙ্গাদের টার্গেট করছে।

সম্প্রতি একাধিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, আরএসও এবং আরাকান রোহিঙ্গা আর্মি (এআরএ)-এর হাতে সীমান্তে অন্তত ১২টি চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮টি নিয়ন্ত্রণ করছে আরএসও এবং ৪টি এআরএ। প্রতিটি চেকপোস্টে ৩-৫ জন করে সশস্ত্র সদস্য নিয়োজিত রয়েছে, যারা নিয়মিত চাঁদা আদায়ে জড়িত।

এদিকে মানবাধিকার সংস্থা ফোর্টিফাই রাইটস জানায়, এসব সশস্ত্র গোষ্ঠী বাংলাদেশের ভেতরে রোহিঙ্গাদের ওপর হত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, পাচার এবং ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে।

সংস্থাটি একে যুদ্ধাপরাধের শামিল বলে আখ্যায়িত করেছে এবং বাংলাদেশের সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।

আরও উদ্বেগজনক বিষয় হলো, সীমান্তে আরএসও’র এই তৎপরতার পাশাপাশি পাহাড়ে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) ও ইউপিডিএফ’র মধ্যে গোপন বৈঠকের তথ্যও পাওয়া গেছে। একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, এই গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে যোগাযোগের জন্য কেএনএফকে প্রাথমিকভাবে অর্থ সহায়তাও দেওয়া হয়েছে।

এর পাশাপাশি সেন্টমার্টিনে পর্যটন নিষিদ্ধ ঘোষণা ও রাখাইনের জন্য কথিত ‘মানবিক করিডোর’ চালুর আলোচনা সীমান্ত পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি কেবল একটি ‘রিফিউজি ইস্যু’ নয়, বরং একটি সুপরিকল্পিত সীমান্ত রাজনীতি যা বাংলাদেশকে এক অদৃশ্য যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।