শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫

পরীক্ষামূলক সংস্করণ

জাতীয়

ঢাকার রাস্তায় অবরোধ— দাবি নাকি ভোগান্তি?

রাজধানী ঢাকায় যানজট যেন একটি চিরস্থায়ী সমস্যা। এমনিতেই এই শহরের যাতায়াতে প্রতিদিন সাধারণ মানুষকে অসীম ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হয়। এর মাঝে যখন কোনো গোষ্ঠী বা সংগঠন তাদের দাবি আদায়ের উদ্দেশ্যে রাস্তায় অবরোধ করে, তখন পুরো শহরের জীবনযাত্রা যেন থমকে যায়। প্রশ্ন হলো, এই পদ্ধতিতে আদৌ কী দাবি আদায় হয়, নাকি সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বাড়ে? এক. […]

নিউজ ডেস্ক

১৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৬:০৬

রাজধানী ঢাকায় যানজট যেন একটি চিরস্থায়ী সমস্যা। এমনিতেই এই শহরের যাতায়াতে প্রতিদিন সাধারণ মানুষকে অসীম ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হয়। এর মাঝে যখন কোনো গোষ্ঠী বা সংগঠন তাদের দাবি আদায়ের উদ্দেশ্যে রাস্তায় অবরোধ করে, তখন পুরো শহরের জীবনযাত্রা যেন থমকে যায়। প্রশ্ন হলো, এই পদ্ধতিতে আদৌ কী দাবি আদায় হয়, নাকি সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বাড়ে?

এক. ঢাকার রাস্তায় প্রতিনিয়তই দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের আন্দোলন।
জাতীয় প্রেসক্লাব, সায়েন্স ল্যাব, কারওয়ান বাজার, বাংলামোটর—এমন গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে হয় মানববন্ধন, অবস্থান কিংবা সড়ক অবরোধ। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- চাকরি জাতীয়করণ, বেতন বৈষম্য দূরীকরণ, দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, পরীক্ষার ফলাফল বাতিল কিংবা নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দাবি। এইসব কর্মসূচি জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আয়োজিত হলেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে সাধারণ মানুষের ওপর। যারা অফিসে, হাসপাতালে বা জরুরি প্রয়োজনে বের হন, তাদের সময় এবং মানসিক স্থিতি—দুটোই ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

দুই. ঢাকার রাস্তা অবরোধের ফলে সারা শহরে এক প্রকার স্থবিরতা নেমে আসে। জরুরি সেবা, যেমন অ্যাম্বুলেন্স কিংবা ফায়ার সার্ভিসের কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়। অনেক সময় রোগীরা সময়মতো হাসপাতালে পৌঁছাতে না পারার কারণে প্রাণহানির ঘটনাও ঘটে। একদিকে আন্দোলনকারীরা তাদের দাবির প্রতি কর্তৃপক্ষের নজর আকর্ষণ করতে চান, অন্যদিকে তাদের এই পদ্ধতি জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার জন্ম দেয়।
তিন. সড়ক অবরোধকে দাবি আদায়ের উপযুক্ত পদ্ধতি বলা যায় না।

একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সংলাপ, স্মারকলিপি প্রদান এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা—এসব পদ্ধতিতে সমস্যার সমাধান সম্ভব। এই পদ্ধতিগুলো জনজীবনকে অচল না করেও দাবি আদায়ের জন্য কার্যকর হতে পারে। যখনই আন্দোলনকারীরা রাস্তায় নামেন, তখন তারা জনসমর্থন পেতে চান।

কিন্তু রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ করার কারণে মানুষের অসন্তোষ সৃষ্টি হলে সেই সমর্থন নষ্ট হয়ে যায়।
বরং প্রাসঙ্গিক এবং যৌক্তিক দাবি নিয়ে আলোচনা করলে তা সহজে সমাধান পায় এবং জনগণের মনোভাবও ইতিবাচক থাকে।
চার. অবরোধের মাধ্যমে দাবি আদায়ের প্রবণতা আমাদের ভাবতে বাধ্য করে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার প্রতি আমাদের আস্থা কতটা শক্তিশালী? আন্দোলনকারীদের উচিত তাদের দাবি একটি গঠনমূলক উপায়ে উপস্থাপন করা। স্মারকলিপি প্রদান, গণস্বাক্ষর সংগ্রহ কিংবা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ—এগুলোই দাবি আদায়ের আরও সুশৃঙ্খল ও কার্যকর পদ্ধতি হতে পারে।

শেষ কথা

সড়ক অবরোধের মাধ্যমে দাবি আদায়ের প্রবণতা শুধু জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে না বরং আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্যকেও প্রশ্নবিদ্ধ করে। আমরা আশা করি, ভবিষ্যতে কোনো গোষ্ঠী বা সংগঠন তাদের দাবি আদায়ের জন্য রাস্তা বন্ধ করার মতো কর্মসূচি থেকে বিরত থাকবে।

সমাধান আসুক গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে—আলোচনা, সমঝোতা এবং জনগণের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে। এই পথেই আমরা গড়তে পারি একটি সুশৃঙ্খল ও সমৃদ্ধ সমাজ।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৪৫৭

জাতীয়

ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি। মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের […]

নিউজ ডেস্ক

০৬ মে ২০২৫, ১৪:৪২

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি।

মো. নাজিমুল হককে আহ্বায়ক করে ২০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নতুন দল জাতীয় সরকারের রূপরেখা ও নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারের একটি প্রস্তাবও তুলে ধরে। ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি, বদিউল আলম মজুমদারকে উপরাষ্ট্রপতি, তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী ও ডা. শফিকুর রহমানকে উপপ্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকারের রূপরেখা প্রস্তাব করেন সভায় উপস্থিত ঐক্য ও সংহতি পরিষদের নেতারা।

এ ছাড়া নতুন মন্ত্রিসভার আনুপাতিক হারও প্রকাশ করেন তারা। তাদের প্রস্তাব অনুসারে, বিএনপি ২৫ শতাংশ, জামায়াত ২০ শতাংশ, এনসিপি ১৫ শতাংশ, ইসলামি আন্দোলন ৫ শতাংশ, বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ১০ শতাংশ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল থেকে ২৫ শতাংশ সদস্য নিয়ে নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের প্রস্তাব পেশ করেন নতুন এ দলটি।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৪৫৭

জাতীয়

গেজেটের মেয়াদ শেষ, শপথ নিতে না পাওয়ায় মেয়র পদ হারালেন ইশরাক

সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে রাজনৈতিক কারণে আমাকে শপথ নিতে দেয়নি। এটা আদালত অবমাননার শামিল। আমরা উচ্চ আদালতে যাব এবং আইনি লড়াই চালিয়ে যাব।”

গেজেটের মেয়াদ শেষ, শপথ নিতে না পাওয়ায় মেয়র পদ হারালেন ইশরাক

ইশরাক

নিউজ ডেস্ক

২৬ মে ২০২৫, ২২:৩৩

বিএনপি সমর্থিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র প্রার্থী ইশরাক হোসেন নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে জয়ী হলেও মেয়র হিসেবে শপথ নিতে পারলেন না। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) গেজেট প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে শপথ না নিলে তা বাতিল বলে গণ্য হয়—এই আইনি সময়সীমা শেষ হয়েছে সোমবার (২৬ মে) বিকেল ৪টায়।

শেষ দিনের শপথ নিশ্চিত করতে ইশরাকের আইনজীবী ও রিটকারী পক্ষ মরিয়া চেষ্টা চালান। উচ্চ আদালতের আদেশ অনুযায়ী শপথগ্রহণের পথ খুঁজতে তারা আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের অপেক্ষায় ছিলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো মতামত আসেনি। এতে শপথের প্রক্রিয়া আলোর মুখ দেখেনি।

এ নিয়ে ইশরাক হোসেন বলেন, “সরকার ইচ্ছাকৃতভাবে রাজনৈতিক কারণে আমাকে শপথ নিতে দেয়নি। এটা আদালত অবমাননার শামিল। আমরা উচ্চ আদালতে যাব এবং আইনি লড়াই চালিয়ে যাব।”

ইশরাকের আইনজীবী মাহবুব উদ্দিন খোকন জানিয়েছেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে তারা লিগাল নোটিশ পাঠিয়েছেন এবং পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন। রিটকারী পক্ষও হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যাওয়ার কথা বলেছে।

রাজনৈতিক অঙ্গনে এখন এই ইস্যু ঘিরে তুমুল আলোচনা চলছে। বিএনপি এবং ইশরাকের সমর্থকরা বলছেন, প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ‘অদৃশ্য এক খেলার’ মাধ্যমে তাকে শপথ থেকে বিরত রাখা হয়েছে।

শেষ মুহূর্তে কিছু নমনীয়তা দেখা গেলেও, আইন মন্ত্রণালয়ের নিরব অবস্থান পুরো প্রক্রিয়াকে স্থবির করে দেয়। ফলে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে—এই শপথ যুদ্ধের শেষ বিজয়ী আসলে কে?

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৪৫৭

জাতীয়

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ। স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ […]

বাংলাদেশ সীমান্তে আরএসও’র প্রকাশ্য সশস্ত্র মহড়া

ছবি : সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক

০১ মে ২০২৫, ১৮:২৬

বাংলাদেশের ভেতরে, নাইক্ষ্যংছড়ির দোছড়ি ইউনিয়নের ক্রোক্ষ্যং চাক পাড়ায় প্রকাশ্যে সশস্ত্র মহড়া চালিয়েছে রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)।
সামরিক কায়দায় কাঁধে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র সদস্যদের এই মিছিল দেশবাসীর মনে উদ্বেগ ও ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বরং সীমান্তে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর একটি চলমান কর্মকাণ্ডের অংশ।

স্থানীয় সূত্র জানায়, সীমান্তের ভেতর প্রবেশ করে আরএসও গোষ্ঠীর সদস্যরা শুধু মহড়াই চালাচ্ছে না, বরং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ওপর জোরপূর্বক চাঁদা আদায়, আটক ও নির্যাতনের মতো গুরুতর অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। প্রতিনিয়ত তারা সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করে দুর্বল, নতুন আসা রোহিঙ্গাদের টার্গেট করছে।

সম্প্রতি একাধিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, আরএসও এবং আরাকান রোহিঙ্গা আর্মি (এআরএ)-এর হাতে সীমান্তে অন্তত ১২টি চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮টি নিয়ন্ত্রণ করছে আরএসও এবং ৪টি এআরএ। প্রতিটি চেকপোস্টে ৩-৫ জন করে সশস্ত্র সদস্য নিয়োজিত রয়েছে, যারা নিয়মিত চাঁদা আদায়ে জড়িত।

এদিকে মানবাধিকার সংস্থা ফোর্টিফাই রাইটস জানায়, এসব সশস্ত্র গোষ্ঠী বাংলাদেশের ভেতরে রোহিঙ্গাদের ওপর হত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, পাচার এবং ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে।

সংস্থাটি একে যুদ্ধাপরাধের শামিল বলে আখ্যায়িত করেছে এবং বাংলাদেশের সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।

আরও উদ্বেগজনক বিষয় হলো, সীমান্তে আরএসও’র এই তৎপরতার পাশাপাশি পাহাড়ে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) ও ইউপিডিএফ’র মধ্যে গোপন বৈঠকের তথ্যও পাওয়া গেছে। একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, এই গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে যোগাযোগের জন্য কেএনএফকে প্রাথমিকভাবে অর্থ সহায়তাও দেওয়া হয়েছে।

এর পাশাপাশি সেন্টমার্টিনে পর্যটন নিষিদ্ধ ঘোষণা ও রাখাইনের জন্য কথিত ‘মানবিক করিডোর’ চালুর আলোচনা সীমান্ত পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি কেবল একটি ‘রিফিউজি ইস্যু’ নয়, বরং একটি সুপরিকল্পিত সীমান্ত রাজনীতি যা বাংলাদেশকে এক অদৃশ্য যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।

০২ মে ২০২৫
poll_title
দুইজন ভারতীয়কে বাংলাদেশে ধরে নিয়ে আসার বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখছেন?

দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ, প্রতিবাদে দুই ভারতীয়কে ধরে এনেছে গ্রামবাসী। এব্যাপারে আপনার মতামত কি?

মোট ভোট: ১৪৫৭